ডাবের পানি যেমন শরীরের জন্য উপকারী তেমনই খেতেও পছন্দ করেন প্রায় সকলেই। কিন্তু, ডাবের পানি খেতে খেতে কি কখনো মনে হয়েছে এতো উঁচু গাছে হয় ডাব তার মধ্যে পানি আসে কিভাবে বা কোথা থেকে?
সকলেই জানেন ডাবের পানিতে পেট ঠান্ডা হয়। একে প্রাকৃতিক স্যালাইন ওয়াটারও বলা হয়। গরমে ডাব শরীরকে স্বস্তি দেয়।
আসলে ডাবের ভিতর যে পানি আসে তা গাছের এন্ডোস্পার্মের অংশ। নারকেল গাছ তার ফলকে পানি সংরক্ষণের জন্য ব্যবহার করে।
নারকেল গাছ শিকড় দিয়ে নিজের ভিতরে পানি টেনে নেয়। এই প্রক্রিয়াকে অভিগ্রবণ বলা হয়। এর মাধ্যমে ডাব গাছের প্রতিটি অংশে পানি পৌঁছায়।
এন্ বাকি অংশ পড়ুন...
সার্চ ইঞ্জিনে ‘ইনকগনিটো’ মোডে ব্রাউজিং সংক্রান্ত এক মামলায় ৫৪ হাজার ৭৮০ কোটি ৫০ লাখ টাকা জরিমানা গুনতে হচ্ছে গুগলকে। ওই মামলায় গুগলের থেকে অন্তত ৫ বিলিয়ন ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৫৪ হাজার কোটি টাকারও বেশি-প্রতি ডলার ১০৯ টাকা করে ধরে) আর্থিক ক্ষতিপূরণ দাবি করা হয়েছিল।
গত ৩০ ডিসেম্বর সংবাদসংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ওই মামলার নিষ্পত্তি করতে আর্থিক ক্ষতিপূরণ দিতে রাজি হয়েছে গুগল। যদিও গোটা বিষয়টি এখনও প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। এখনও পর্যন্ত কোনও ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়নি। জানা যাচ্ছে, আগ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
সৌরজগতে কয়েকটি বিশেষ স্থান রয়েছে যেখানে পৃথিবী এবং সূর্যের মহাকর্ষ বলের মধ্যে সাম্যবস্থা বিরাজ করে। সে জন্য মহাশূন্যের এসব স্থানে কোন নভোযানের ঘূর্ণনের কেন্দ্রমুখী বল এবং ওখানে বিদ্যমান মহাকর্ষ বলের মধ্যে একটি ভারসাম্য সৃষ্টি হয়। এর ফলে নভোযানটি সূর্যের চারপাশে পৃথিবীর সাথে একই গতিতে ঘুরতে থাকে এবং আপাত দৃষ্টিতে স্থির অবস্থায় থাকে। পৃথিবী থেকে দেখলে মনে হবে, নভোযানটি ওখানে পার্ক করা অবস্থায় রয়েছে।
সূর্য এবং পৃথিবীর মধ্যে এরকম পাঁচটি বিশেষ স্থান রয়েছে। এদেরকে বলে, ল্যাগ্র্যাঞ্জ পয়েন্ট।
বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
২০১৫ সালে পৃথিবী থেকে দশ লাখ মাইল দূরে মহাকাশে স্থাপন করা হয়েছে নাসার ডিপ স্পেস ক্লাইমেট অবজারভেটরি। এটি রয়েছে পৃথিবী থেকে সূর্যের মাঝামাঝি একটি বিশেষ অবস্থানে। এই স্থানটির নাম হলো ল্যাগ্রঞ্জ পয়েন্ট।
এই সুদূর স্থান থেকে মহাকাশের আবহাওয়ার খোঁজখবর নিচ্ছে। বিশেষত সম্ভাব্য সৌরঝড়ের আগাম খোঁজখবর পৃথিবীতে পাঠানোই এর প্রধান কাজ। এসব জিও ম্যাগনেটিক ঝড়ের কারণে পৃথিবীর টেলি যোগাযোগ ব্যবস্থা বিঘ্নিত হতে পারে। সেজন্য এসব সৌরঝড়ের আগাম তথ্য পেলে প্রকৌশলীরা এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে পারেন।
এছাড়াও বসানো রয়ে বাকি অংশ পড়ুন...
ব্যায়ামে স্বাস্থ্য যেমন ভালো থাকে, তেমনি মনও থাকে প্রফুল্ল। তবে সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গেছে, যারা ব্যায়াম করে, তাদের মস্তিষ্কের আকারও অন্যদের চেয়ে বড় হয়। ব্যায়াম করলে মস্তিষ্কের যে অংশ স্মৃতিশক্তি ও শেখার কাজ করে, সেই অংশের কর্মক্ষমতাও বাড়ে।
গবেষণাটি করেছে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্যাসিফিক নিউরোসায়েন্সেস ইনস্টিটিউটের ব্রেইন হেলথ সেন্টারের একদল গবেষক। চলতি সপ্তাহে জার্নাল অব আলঝেইমার ডিজিজে এক্সারসাইজ-রিলেটেড ফিজিক্যাল অ্যাকটিভিটি রিলেটেড টু ব্রেইন নামে প্রকাশিত হয়েছে।
গবেষকেরা ১০ হাজার ১২৫ জ বাকি অংশ পড়ুন...
নাম তার উইসডম। নামের মতোই কত যুগের স্মৃতি বয়ে বেড়াচ্ছে। ১৯৫৬ সালে তার পায়ে রিং পরানো হয়েছিল তখন কেউ ভাবেনি, উইসডম নামের পাখিটিই হতে চলেছে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি বয়সী বুনো পাখি।
উইসডমের বয়স এখন ৭০ বছর। মার্কিন নৌঘাঁটিতে পাখিটাকে যে ব্যক্তি চিহ্নিত করেছিলো, সেই গবেষক এখন বেঁচে নেই। অথচ ৭০ বছরেও উইসডম ডিম পেড়ে বাচ্চা ফুটিয়ে চলেছে।
খাঁচার পাখির মধ্যে সবচেয়ে বেশি আয়ু পেতে দেখা গেছে কাকাতুয়াকে। একশ বছরও বাঁচে ওরা। কিন্তু বুনো পরিবেশে এর অর্ধেক সময়ও বেঁচে থাকা কঠিন। অবশ্য চলাফেরার পথে তেমন কোনও বাধা না থাকাতেই অবলীলায় উড়ে বেড়াচ্ছে উ বাকি অংশ পড়ুন...
২৮ ফুট দৈর্ঘ্যের ৭৮ কেজি ওজনের একটি কলম তৈরি করেছেন আবদুল্লাহ আল হায়দার নামে বি-বাড়িয়ার এক যুবক।
৭৮ কেজি ওজনের এই কলমের দৈর্ঘ্য ২৭.৮ ফুট ও প্রস্থ ১৮ ইঞ্চি। সেগুনগাছ দিয়ে বানানো কলমটি বিশ্বের সর্ববৃহৎ কলম যা আর্ন্তজাতিকভাবে স্বীকৃতিযোগ্য। যা তৈরী করে বিশ্বের বুকে দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন তিনি। যা পুরো দেশের মধ্যে এই ব্যক্তি ও তার পরিবার প্রশংসায় পঞ্চমুখ। এবং দেশ হিসেবে বাংলাদেশ বিশ্ববাসীর নিকট গর্বিত। এর পূর্বে আরও একটি কলম তৈরী করা হয়েছিল যার ওজন ৩৭ কেজি সেটা ভারতে আবিষ্কার করা হয়েছিল।
কিন্তু সেই রেকর্ডকে ছাড়িয়ে নিজ দেশে ক বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
সূর্যের পেটের ভেতরে আছে ৬০টি পৃথিবী! ৬০টি পৃথিবীর আয়তনের ধারণা করা খুবই কঠিন। আবার এহেন ধারণা আরো হারিয়ে যায় সূর্যের আয়তনের কথা ভাবলে। কেননা, সূর্যের গায়ে সম্প্রতি একটি গর্ত ধরা পড়েছে, শোনা যাচ্ছে, যার মধ্যে অনায়াসে নাকি ৬০টি পৃথিবী ধরে যাবে।
পোশাকি ভাষায় এর নাম 'করোনাল হোল'। এই হোল বা গর্তটি স্থির নয়, চলমান। যদিও এই হোল থেকে যে হলকা বেরিয়ে আসছে, সেটা মূলত পৃথিবীর দিকেই ধেয়ে যাচ্ছে বলে খবর। আর গর্তটির পরিমাপ শুনলে তো চোখ কপালে উঠবে সকলের! ৪,৯৭,০০০ মাইল!
বিজ্ঞানীরা যতটুকু পরীক্ষা করতে পেরেছেন, তার ভিত্তিতে তারা বলেছ বাকি অংশ পড়ুন...
গ্রিস উপকূলে এথেন্সের কাছে সালামিস নামে একটি দ্বীপে অনুসন্ধান চালাচ্ছিলো গ্রিসের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের ১২ জন প্রতœতত্ত্ববিদ। উদ্দেশ্য ছিল, দ্বীপের বিভিন্ন এলাকায় খনন কাজ চালিয়ে ঐতিহাসিক নিদর্শন খুঁজে বের করা। তবে পানির নিচে সন্ধান মিলল প্রাচীন গুপ্তধন। আর তা নিয়ে গ্রিস জুড়ে হইচই পড়ে গেছে।
অনুসন্ধানে পানির নিচে মিলেছে ডুবে যাওয়া এক ভবনের। আর সেই ভবনে দীর্ঘদিন ধরে লুকিয়ে থাকা গুপ্তধনেরও। গুপ্তধন এবং সমুদ্রের তলায় ডুবে থাকা ভবন নজর কেড়েছে বিশ্বের অন্যান্য দেশের ইতিহাসবিদদের।
এই গুপ্তধনের মধ্যে রয়েছে প্রায় ২ ডজন ব্রোঞ বাকি অংশ পড়ুন...
প্রথমে কানের মধ্যে খসখসে অনুভূতি, তারপরে অবিরাম কর্কশ শব্দ। সে প্রাথমিকভাবে ভেবেছিলো কানের ভেতর হয়তো মোমের মতো কিছু পড়েছে। কিন্তু অস্বস্তি যখন ক্রমেই বাড়তে থাকে তখন সে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ে।
ওয়াইল্ড নামে সেই ব্যক্তি একটি স্মার্টবাড ব্যবহার করে কানের ভেতরের অস্বস্তির কারণ অন্বেষণ করতে চেয়েছিলো- এটি একটি ক্যামেরা দিয়ে সজ্জিত কান-পরিষ্কারের ইলেকট্রনিক ডিভাইস, উচ্চ প্রযুক্তির ছ-টিপের মতো। নিউইয়র্ক পোস্টের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক্যামেরা দিয়ে দেখার পর ওয়াইল্ড খুঁজে পায় তার কানে বাসা বেঁধেছে মাকড়সা। যা দেখে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ে এই না বাকি অংশ পড়ুন...












