সুমাত্রা দ্বীপের গভীর রেইনফরেস্ট। কয়েক মিটার দূরেই ফুটে আছে বিশ্বে অন্যতম বিরল ফুল রাফলেসিয়া হ্যাসেল। ১৩ বছর অপেক্ষার পর এত কাছ থেকে এই ফুল দেখা মিলেছে।
স্থানীয় এক রেঞ্জারের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে প্রায় এক দিন জঙ্গলে ঘুরে ফুলটির খোঁজ পায় গবেষকরা।
এবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, রাফলেসিয়া হ্যাসেলটিকে শেষ দেখা গিয়েছিলো এক দশকের বেশি সময় আগে।
রাফলেসিয়ার বিভিন্ন প্রজাতির ফুল এক মিটার পর্যন্ত চওড়া হয় এবং ওজন ছয় কিলোগ্রামেরও বেশি। এর মধ্যে রাফলেসিয়া হ্যাসেলটি সবচেয়ে দুর্লভ প্রজাতিগুলোর একটি। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বোটানিক গ বাকি অংশ পড়ুন...
অনেক বাবা-মা মনে করেন, সন্তান হয়তো ঠিকমতো খাচ্ছে না বলেই উচ্চতা বাড়ছে না। আসলে শুধু খাওয়ার পরিমাণই নয়, কি ধরনের খাবার খাচ্ছে সেটাও খুব গুরুত্বপূর্ণ। শিশুদের বৃদ্ধি (গ্রোথ) এবং উচ্চতা বাড়ানোর জন্য দরকার সঠিক পুষ্টি- যেমন প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিনস, আয়রন ও খনিজ পদার্থ।
এমন কিছু ফল আছে যেগুলোর রসে থাকা প্রাকৃতিক পুষ্টি উপাদান শিশুদের হাড় মজবুত করে, হজমশক্তি বাড়ায় এবং স্বাভাবিকভাবে উচ্চতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। নিচে এমন তিনটি ফলের রসের কথা বলা হলো, যেগুলো শিশুদের খেতে দিলে উপকার পেতে পারেন।
১. পেয়ারার রস:
পেয়ারা শুধু খেতেই সুস্ বাকি অংশ পড়ুন...
সৌরজগতের সময় ও গতির নিয়ম আমাদের পৃথিবীর মতোই হবে, এমন ধারণা মহাকাশ বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে সবসময় খাটে না। আমাদের প্রতিবেশী গ্রহ শুক্র বা ভেনাস এমনই এক অদ্ভুত জগত, যেখানে সময়ের হিসেব পৃথিবীর সম্পূর্ণ উল্টো। মহাকাশ বিজ্ঞানীদের তথ্য অনুযায়ী, শুক্র গ্রহে একটি দিন পার হতে যে সময় লাগে, তার আগেই সেখানে একটি বছর শেষ হয়ে যায়। অর্থাৎ, শুক্র গ্রহের একদিন তার এক বছরের চেয়েও দীর্ঘ। শুনতে রহস্যজনক মনে হলেও মহাকাশীয় গতির বিচারে এটিই বাস্তব।
নাসা এবং মহাকাশ গবেষকদের মতে, এই অদ্ভুত ঘটনার মূল কারণ হলো শুক্র গ্রহের অত্যন্ত ধীরগতির ঘূর্ণন। পৃথিবী য বাকি অংশ পড়ুন...
দীর্ঘ সময় না খেলে শুধু শরীরই বদলায় না, মস্তিষ্কও নিজেকে মেরামত করতে শুরু করে। সাম্প্রতিক এক গবেষণা বলছে, মাত্র ১২ ঘণ্টা না খেয়ে থাকলেই মস্তিষ্কে শক্তিশালী অটোফ্যাজি প্রক্রিয়া সক্রিয় হয়। আর এটি ক্ষতিগ্রস্ত কোষ পরিষ্কার করে স্নায়ুক্ষয়জনিত রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট ‘টেক ফিক্সেটেড’ বলছে, ঠিক ১২ ঘণ্টা না খেয়ে থাকার পর মস্তিষ্কে সক্রিয় হয় অটোফ্যাজি নামের বিশেষ এক প্রক্রিয়া, যা ক্ষতিগ্রস্ত প্রোটিন ও বিকল হয়ে যাওয়া অঙ্গাণু দ্রুত অপসারণ করে। সাধারণ অবস্থার তুলনায় এ সময় এই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার হার বাকি অংশ পড়ুন...
জমির বৈধ দখল ও মালিকানা নিশ্চিত হওয়া যে কোনো জমি কেনাবেচার ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। অনেকেই ভাবেন জমির মালিকানা যাচাই কঠিন বা জটিল, তবে এখন অনলাইনে মাত্র কয়েকটি ধাপেই তা যাচাই করা সম্ভব। শুধুমাত্র মালিকের নাম ব্যবহার করেই জমির তথ্য বের করে আনা যায় খুব সহজে।
অনলাইনে জমির মালিকানা যাচাই করার এই পদ্ধতিটি বিশেষ করে সাধারণ মানুষের জন্য অনেক সুবিধাজনক। এতে করে তৃতীয় পক্ষের দ্বারস্থ না হয়ে নিজেই যাচাই করা সম্ভব হয়।
যেভাবে অনলাইনে নাম দিয়ে জমির মালিকানা যাচাই করবেন-
অনলাইনে জমির মালিকানা যাচাই করতে যেতে হবে বঢ়ড়ৎপযধ.ম বাকি অংশ পড়ুন...
জার্মান গবেষক রালফ সম্প্রতি মিশরের কায়রো থেকে পাওয়া দুটি আরবি টেক্সট নিয়ে গবেষণা করছে। এর মধ্যে একটি হলো ১১৮১-১১৮২ সালের দিকে লেখা একটি কবিতা। কবি ইবনে সানা আল-মুলক এই কবিতাটি লিখেছিলেন বিখ্যাত মুসলিম সেনাপতি সুলতান সালাউদ্দিন রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার প্রশংসায়।
কবিতাটি পড়তে গিয়ে গবেষকরা চমকে ওঠে। কবি সেখানে আকাশের এক নতুন নক্ষত্রের কথা উল্লেখ করেছেন। তিনি লিখেছেন, ‘নক্ষত্রটি দেখা গিয়েছিলো মেহেদি রাঙানো হাতের মতো নক্ষত্রম-লীতে। ’ আধুনিক জ্যোতির্বিজ্ঞানে একে আমরা চিনি ক্যাসিওপিয়া নামে।
এর থেকেই প্রমাণিত হয় যে, আধুনিক বাকি অংশ পড়ুন...
বাদাম নাস্তা হিসেবে জনপ্রিয়। আমাদের দেশে চিনাবাদাম, কাজুবাদাম, কাঠবাদাম, পেস্তাবাদাম, আখরোট পাওয়া যায় বেশি। এ ছাড়া অন্যান্য বাদাম হলো ম্যাকাডমিয়াম, পাইন, ব্রাজিল নাট, হেজেলনাট ইত্যাদি। প্রতিটি বাদামের নিজস্ব স্বাদ, গন্ধ ও পুষ্টিগুণ রয়েছে।
কাজুবাদাম:
কাজুবাদামে বেশ আয়রন থাকে যা নারীদের জন্য ভালো। এ ছাড়া কাজুবাদামে জিংক, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, সেলেনিয়াম থাকে যা হাড়ের স্বাস্থ্য, হৃদযন্ত্রের সুরক্ষা ও মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ায়। মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট ও পলি-আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট রয়েছে যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। এত বাকি অংশ পড়ুন...
দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রায় ৩৩০ কোটি বছরের একটি পাথর খুঁজে পেয়েছে বিজ্ঞানীরা। আধুনিক পদ্ধতিতে তার মধ্যে প্রাণের চিহ্ন আবিষ্কার করেছে তারা। সে সময়ে পৃথিবীর বয়স ছিলো, আজ যা, তার এক-চতুর্থাংশ।
বিজ্ঞানীরা প্রমাণ পেয়েছে, সেই অণুজীব সালোকসংশ্লেষের মাধ্যমে অক্সিজেন তৈরি করতো। অর্থাৎ সূর্যরশ্মি থেকে শক্তি তৈরি করতো। অণুজীবের ফেলে যাওয়া অণু পরীক্ষা করেই এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে বিজ্ঞানীরা। তারা ২৩০ থেকে ২৫০ কোটি বছর আগে জীবের সালোকসংশ্লেষের মাধ্যমে শক্তি উৎপাদনের প্রমাণ পেয়েছে। তার আগে তাদের ধারণা ছিলো, সালোকসংশ্লেষকারী জীব পৃথিবীত বাকি অংশ পড়ুন...
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ঘরোয়া উপায় হিসেবে বহুদিন ধরেই ব্যবহৃত হচ্ছে ইসবগুলের ভুসি। পেটের নানা সমস্যায় এর কার্যকারিতা স্বীকৃত। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, শুধু কোষ্ঠকাঠিন্য নয় ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে এই ভেষজ উপাদান।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক:
টাইপ-২ ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ইসবগুলের শরবতকে ‘খুবই উপকারী’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এতে থাকা ‘জিলাটিন’ নামক উপাদান রক্তে গ্লুকোজ শোষণের গতি কমিয়ে দেয়। ফলে খাবারের পর রক্তে শর্করার মাত্রা হঠাৎ বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি কমে।
এ ছাড়া ইসবগুলের ফাইবার ইনসুলিনের ক্ষরণ ও ভারসাম বাকি অংশ পড়ুন...
এক ছোট্ট গ্রহাণু, যার নাম ২০২৫ চঘ৭। মাত্র ১৯ মিটার ব্যাসের এই ক্ষুদ্র বস্তুটি এখন পৃথিবীর সঙ্গে তাল মিলিয়ে সূর্যকে প্রদক্ষিণ করছে। আমাদের কক্ষপথের সঙ্গে প্রায় পুরোপুরি মিল থাকা এই গ্রহাণুটি আগামী প্রায় ছয় দশক-অর্থাৎ ২০৮৩ সাল পর্যন্ত পৃথিবীর কাছাকাছি অবস্থান করবে বলে পূর্বাভাস পাওয়া গেছে।
এই আবিষ্কার এসেছে আকাশ পর্যবেক্ষণের নিয়মিত রাতের স্ক্যান থেকে যেখানে টেলিস্কোপগুলো ধীরে চলা মøান বস্তুগুলোকে বারবার পর্যবেক্ষণ করে তাদের প্রকৃত গতিপথ নির্ধারণ করে।
কি এই ‘কোয়াসি মুন’?
কোয়াসি মুন এমন একটি গ্রহাণু, যে পৃথিবীর মতোই এক বছ বাকি অংশ পড়ুন...
ফলের খোসা সাধারণত কোন কাজে লাগে না। কোথাও কোথাও হয়তো খোসা জমিয়ে বাগানের সার তৈরি করা হয়; কেউ বা ত্বকচর্চার কাজে ব্যবহার করেন কিন্তু ম্যাক্সিমাম ক্ষেত্রে ফলের খোসা ফেলে দেয়া হয়। তবে কোনও কোনও ক্ষেত্রে খোসা ফলের থেকেও বেশি স্বাস্থ্যকর। তাই খোসা ফেলে দেওয়া বা অন্য কোনও কাজে লাগানোর বদলে খেয়ে দেখতে পারেন। উপকারিতা অঢেল। নিম্নে ৪টি ফলের খোসার উপকারিতার তালিকা-
আপেলের খোসার উপকারিতা:
খোসা সমেত আপেল খাওয়া ভাল, তার কারণ এতে নানাবিধ পুষ্টিগুণ রয়েছে। এছাড়া প্রচুর অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে আপেলের খ বাকি অংশ পড়ুন...
পাঁচ বছরের বেশি সময় ধরে মঙ্গল গ্রহে ঘুরে বেড়াচ্ছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার পারসিভারেন্স রোভার। এই রোভার একটা নতুন পাথর দেখে থমকে দাড়িয়েছিলো। এতদিনে গ্রহটির কোথাও এমন পাথর দেখেনি যন্ত্রটি। তাই ওটার পাশে দাঁড়িয়ে ভালোভাবে খুঁটিয়ে দেখেছে। আর তা দেখে বিজ্ঞানীরা চিন্তায় পড়ে গেছে। পাথরটা দেখে মনে হচ্ছে, ওটা আসলে মঙ্গলের পাথর নয়! তাহলে কোথা থেকে এলো এই পাথর?
পাথরটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘ফিপসাকসলা’। নামের সঙ্গে কোনো যুক্তাক্ষর না থাকলেও উচ্চারণ করতে কষ্ট হয়। মঙ্গলের জেজেরো কার্টারের এক কোণায় পাথরটির খোঁজ মিলেছে। প্রায় বাকি অংশ পড়ুন...












