নামজারি আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তদন্ত বা যাচাই-বাছাই হয়। নামজারির জন্য প্রস্তাবিত জমি দখলে আছে কি না, এটি খাসজমি কি না, অধিগ্রহণ করা হয়েছে কি না, সম্পত্তির মূল পরিমাণ ঠিক আছে কি না, মামলা-মোকদ্দমা চলছে কি না-সাধারণত এগুলো যাচাই করা হয়। তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর সহকারী কমিশনার (ভূমি) তা যাচাই-বাছাই করে দেখেন। প্রয়োজনে তিনি আবারও তদন্তে প্রেরণ করতে পারেন। পরে যাবতীয় কাগজপত্র, দলিল মিলিয়ে দেখে মিউটেশনের জন্য অনুমোদন দেওয়া হয়। অনুমোদন হলে খতিয়ান খোলা হয়। পক্ষগণ হাজির হতে হয় এবং শুনানিকালে যাবতীয় দলিল পরীক্ষা করা হয়। এর ভিত্তিতে আবে বাকি অংশ পড়ুন...
সারাবিশ্বেই ভূমিকম্প আঘাত হানে। ভূমিকম্প হয় বাংলাদেশেও। সম্প্রতি এধরনের ভূমিকম্পের সংখ্যাও বেড়ে গেছে। ভূমিকম্প হলে তার পরপরই এনিয়ে নানা ধরনের কথাবার্তা হয়। কিন্তু এই ঘটনা সম্পর্কে আমরা কতটুকু জানি। এখানে এরকম ১২টি বিস্ময়কর তথ্য তুলে ধরা হলো-
১. সারা পৃথিবীতে বছরে লাখ লাখ ভূমিকম্প হয়:
যুক্তরাষ্ট্রে ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা জিওলজিক্যাল সার্ভে বলছে, প্রত্যেক বছর গড়ে ১৭টি বড় ধরনের ভূমিকম্প হয় রিখটার স্কেলে যার মাত্রা ৭-এর উপরে। এবং ৮ মাত্রার ভূমিকম্প হয় একবার।
তবে ভূমিকম্প বিশেষজ্ঞরা বলছে, বছরে লাখ লাখ ভূমিকম্প হয়। এর অন বাকি অংশ পড়ুন...
পৃথিবী থেকে মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরের একটি গ্রহের খোঁজ মিলেছে। পৃথিবীর মতো কিন্তু আকারে বড় বলে এ ধরনের গ্রহ সুপার-আর্থ নামে পরিচিত। যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া (ইউসি), আরভিনের জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা এই রোমাঞ্চকর সুপার-আর্থ আবিষ্কার করেছে।
নতুন আবিষ্কৃত গ্রহটি তার নক্ষত্রের বাসযোগ্য অঞ্চল থেকে প্রদক্ষিণ করছে। এই অঞ্চলের তাপমাত্রার কারণে তরল পানি থাকার সম্ভাবনা বেশ। গ্রহটিতে জীবনধারণের উপযোগী পরিবেশ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে বলে বিজ্ঞানীরা মনে করে থাকে। এই নতুন আবিষ্কৃত গ্রহটি মিল্কিওয়ে ছায়াপথের একটি নিকটবর বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ, নারিকেল দ্বীপ (সেন্টমার্টিন)। এই দর্শনীয় দ্বীপটির জন্মরহস্য লুকিয়ে আছে এক বিশাল প্রাকৃতিক বিস্ময়ের মধ্যে। ভূতত্ত্ববিদদের গবেষণায় জানা গেছে, বর্তমান নারিকেল দ্বীপের ভৌগোলিক উপস্থিতি প্রায় ২৬৩ বছর আগে, ১৭৬২ সালে এক ভয়াবহ ভূমিকম্পের ফলশ্রুতিতে জন্ম নেয়। সেই বছরের ২রা এপ্রিলের ওই ভূমিকম্প সাগরের তলদেশে বিশাল পরিবর্তন ঘটায়।
বিজ্ঞান বিষয়ক গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নারিকেল দ্বীপের সৃষ্টির পেছনে রয়েছে ভারত ও মিয়ানমার প্লেটের সংযোগস্থলে থাকা এক বিশাল প্লেটচ্যুতি অঞ্চল। ঐতিহাসিক নথি এবং আ বাকি অংশ পড়ুন...
মনে করুন, সৌরজগতের বাইরে থেকে ছুটে আসা রহস্যময় কোনো বস্তু হঠাৎই পৃথিবীর দিকে ধেয়ে এলো। ঠিক কোথায় আঘাত হানতে পারে? এটা জানতে নতুন এক গবেষণায় উচ্চঝুঁকির অঞ্চল চিহ্নিত করেছেন বিজ্ঞানীরা।
মিশিগান স্টেট ইউনিভার্সিটির করা এই গবেষণায় বলা হয়েছে, পৃথিবীর নিরক্ষীয় অঞ্চলের (ইকুয়েটর এলাকা) প্রতি আন্তর্মহাজাগতিক বস্তুর আঘাতের ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি। তুলনামূলকভাবে উত্তর গোলার্ধ যেখানে পৃথিবীর প্রায় ৯০ শতাংশ মানুষ বাস করে, সেখানে আঘাত লাগার সম্ভাবনাও সামান্য বেশি।
গবেষকরা কম্পিউটার সিমুলেশন ব্যবহার করে এসব বস্তু পৃথিবীর দিকে এলে তাদের গ বাকি অংশ পড়ুন...
উত্তর কুয়েতের সুবিয়া এলাকার ঐতিহাসিক বাহরা-১ প্রতœতাত্ত্বিক স্থানে মিলেছে যুগান্তকারী আবিষ্কার। জাতীয় সংস্কৃতি, শিল্প ও পত্র পরিষদ (এনসিসিএএল) জানায়-এ স্থানে পাওয়া গেছে ৭,৭০০ বছরেরও বেশি পুরনো ২০টির বেশি প্রাচীন ভাটি এবং বহু দুষ্প্রাপ্য নিদর্শন, যা আরব উপদ্বীপের প্রাচীন জীবনযাত্রার ওপর নতুন আলোকপাত করছে।
সাম্প্রতিক খননে বেরিয়ে এসেছে ডানাওয়ালা পেঁচার অর্ধেক মডেল, স্থানীয়ভাবে জন্মানো প্রায় ৭,৫০০ বছর পুরনো বার্লির অবশেষ, ভাঙা মৃৎপাত্র, ছোট আকৃতির মানবমাথার মডেল, প্রাচীন জাহাজের মডেল এবং খাদ্য প্রস্তুতির মাটির পাত্রসহ বেশ বাকি অংশ পড়ুন...
আনারস খেয়েই পেতে পারেন কয়েক রকম পুষ্টিগুণ। প্রতিদিন যদি ১ কাপ আনারস খান তাহলেই দূর করা যাবে গরম-ঠান্ডার জ্বর, জ্বর-জ্বর ভাবসহ নানা সমস্যা। জেনে নিন- আনারসের কিছু গুণাগুণ।
পুষ্টিগুণ:
থিয়ামিন, রাইবোফ্লাভিন, ভিটামিন বি-৬, ফোলেট, প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড, ম্যাগনেশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, পটাশিয়াম, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ও বিটা ক্যারোটিনের মতো পলিফেনল থাকায় আনারস খুবই পুষ্টিকর।
ভিটামিন সি: সাধারণভাবে আমরা মনে করি ভিটামিন সি-র সবচেয়ে বড় উৎস কমলালেবু। কিন্তু সেই কাজ অনায়াসে করে ফেলতে পারে আনারস।
বয়সজনিত সমস্যা: প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টিঅক্স বাকি অংশ পড়ুন...
আল্লাহ পাক উনার যমীনের সবকিছুই মূল্যবান। প্রতিটা প্রাণ, প্রতিটা উদ্ভিদ, প্রকাশ্যে-অপ্রকাশ্যে থাকা প্রতিটা উপাদান-সবই অমূল্য। তবে কিছু বিষয় রয়েছে, যেগুলোর জন্য টানাটানিতে জীবন-সম্পদ-পরিবেশ বিপন্ন হয়ে ওঠে। কখনো কখনো যুদ্ধও লেগে যায়। এর সবচেয়ে বড় উদাহরণ হতে পারে ‘কলা যুদ্ধ’। এই কলার সঙ্গে শিল্পকলার কোনো সম্পর্ক নেই। এই কলা গাছে ধরে, আয়রনসমৃদ্ধ একটি ফল।
কলা নিয়ে সেই যুদ্ধ চলেছে ৩৫ বছর, ১৮৯৮ সালের ১৩ আগস্ট থেকে ১৯৩৪ সালের ১ আগস্ট পর্যন্ত। অর্থনৈতিক স্বার্থ রক্ষায় মধ্য আমেরিকা এবং ক্যারিবীয় অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্র দফায় দফায় যে স বাকি অংশ পড়ুন...












