দুপুরে খাওয়ার পরপরই কিছু খাবার খেলে হজমের সমস্যা, গ্যাস, এসিডিটি এমনকি পুষ্টি শোষণেও বাধা তৈরি হয়। তাই নিচের তিনটি খাবার কখনোই দুপুরে খাবারের পরপর খাওয়া উচিত নয়-
১. দুধ বা দইজাতীয় খাবার:
খাওয়ার পর দুধ বা দই খেলে গ্যাস, অম্বল ও হজমের সমস্যা বাড়ে। বিশেষ করে ভাত, মাছ বা গোশতের সঙ্গে দুধ খেলে পাচনতন্ত্রের ওপর বাড়তি চাপ পড়ে। খেতে চাইলে অন্তত এক থেকে দেড় ঘণ্টা পর দুধ বা দই খাওয়া ভালো।
২. ফলমূল (বিশেষ করে তরমুজ, কলা, আম, আপেল ইত্যাদি):
খাওয়ার পরপর ফল খেলে খাবারের হজম প্রক্রিয়া ধীর হয়ে যায়। ফলে পেট ফাঁপা, গ্যাস ও অস্বস্তি হতে পারে। দুপুরের খাব বাকি অংশ পড়ুন...
গুগল ম্যাপে ভারত মহাসাগরের গভীরে তাকালে চোখে পড়ে এক বিচ্ছিন্ন দ্বীপপুঞ্জ-চারপাশে কেবল নীল পানিরাশি, হাজার কিলোমিটার দূরেও কোনো স্থলভাগের অস্তিত্ব নেই। এই অনিন্দ্য সুন্দর দ্বীপপুঞ্জের নাম কোকোস দ্বীপপুঞ্জ, যা আজ অস্ট্রেলিয়ার একটি বাইরের অঞ্চল। প্রকৃতি, ইতিহাস ও সংস্কৃতির এক অপূর্ব মিশেল এই দ্বীপপুঞ্জকে করে তুলেছে রহস্যময় ও মোহনীয়।
তথ্যসূত্রে জানা যায়, ১৬০৯ সালে এই দ্বীপ আবিষ্কার করা হয়। দীর্ঘদিন দ্বীপটি জনশূন্যই ছিলো, কারণ ঔপনিবেশিক শক্তিগুলোর কাছে এর তেমন গুরুত্ব ছিলো না।
পরবর্তীতে ১৮২৬ সালে দু’জন স্কটিশ নাবিক ও ব্যব বাকি অংশ পড়ুন...
বিষণœতা দূর করতে ওষুধ নয়, বরং নিয়মিত ব্যায়ামই হতে পারে সবচেয়ে কার্যকর সমাধান-এমনটাই জানাচ্ছে নতুন এক গবেষণা। ১ লাখ ২৮ হাজারেরও বেশি মানুষের অংশগ্রহণে পরিচালিত এই গবেষণায় দেখা গেছে, শারীরিক অনুশীলন মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতিতে ওষুধের চেয়েও বেশি ফল দেয়।
গবেষকদের মতে, ব্যায়ামের সময় শরীরে ‘এন্ডরফিন’, ‘সেরোটোনিন’ ও ‘ডোপামিন’ নামের রাসায়নিক নিঃসৃত হয়, যা মস্তিষ্কে আনন্দ, প্রশান্তি ও ইতিবাচক অনুভূতি সৃষ্টি করে। ফলে মন ভালো থাকে, হতাশা কমে যায়।
শুধু তাই নয়, নিয়মিত ব্যায়াম ঘুমের মান উন্নত করে, মানসিক চাপ হ্রাস করে এবং আত্মবিশ্বাস ও স বাকি অংশ পড়ুন...
দক্ষিণাঞ্চলের দ্বীপ জেলা ভোলায় নির্মিত হয়েছে অত্যাধুনিক সৌন্দর্যম-িত নয়নজুড়ানো স্থাপনা নিজাম-হাসিনা মসজিদ। এটি নিজাম-হাসিনা ফাউন্ডেশনের তত্ত্বাবধানে নির্মিত। ভোলা শহরের উকিল পাড়ায় প্রায় দেড় একর জমির ওপর এ মসজিদটি নির্মাণ করা হয়। ২০১৬ সালের ৩০ ডিসেম্বর জুমুয়ার নামাজ আদায়ের মাধ্যমে এ মসজিদটির শুভ উদ্বোধন করা হয়।
নিজাম-হাসিনা ফাউন্ডেশনের আর্থিক সহযোগিতায় মার্বেল পাথরসহ বিভিন্ন দামি পাথর ও আধুনিক স্থাপত্যশৈলীর কারুকার্জ দ্বারা নির্মিত দুই তলা বিশিষ্ট এ মসজিদে রয়েছে নারী ও পুরুষদের জন্য আলাদা অজুখানা এবং নামাজের স্থান বাকি অংশ পড়ুন...
নতুন এক গবেষণায় উঠে এসেছে চমকপ্রদ তথ্য-প্রতিদিন আনার বা ডালিমের রস পান করলে ধমনির ব্লকেজ বা রক্তনালির বাধা প্রায় ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমে যেতে পারে।
অন্যদিকে যারা ডালিমের রস পান করেননি, তাদের ক্ষেত্রে ব্লকেজের পরিমাণ বেড়েছে প্রায় ৯ শতাংশ। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই ফল হৃদযন্ত্রকে সুরক্ষিত রাখা ও রক্তনালির স্বাস্থ্য পুনরুদ্ধারে অসাধারণ ভূমিকা রাখে।
ডালিমে রয়েছে ‘পিউনিক্যালাজিন’ নামের শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা রক্তনালিতে জমে থাকা কোলেস্টেরল গলিয়ে দেয়, প্রদাহ কমায় এবং ধমনির দেয়ালে অক্সিডেটিভ ক্ষতি প্রতিরোধ করে। এসব উপাদান বাকি অংশ পড়ুন...
অনেক ধরনের খাবার ও পানীয় আছে যেগুলো লিভারের যতœ নিতে সাহায্য করে। যেমন- ওটমিল, গ্রিন টি, বেরি ফল, জয়তুনের তেল এবং রসুন।
অন্যদিকে, অতিরিক্ত তেল-চর্বিযুক্ত, লবণাক্ত এবং মিষ্টি খাবারগুলো লিভারের জন্য হজম করা কঠিন হয়। লিভারের স্বাস্থ্য আমাদের সামগ্রিক শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যদি লিভার অসুস্থ হয়ে যায়, তাহলে তা লিভারের রোগ বা বিপাকজনিত (সবঃধনড়ষরপ) সমস্যার কারণ হতে পারে।
যদিও সব ঝুঁকির কারণ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়, তবে কিছু নির্দিষ্ট খাবার ও পানীয় গ্রহণ করলে লিভার সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। আজকের এই লেখায় এমন কিছু খ বাকি অংশ পড়ুন...
প্রাচীনকাল থেকেই দুধকে একটি পরিপূর্ণ খাবার হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ক্যালসিয়ামের প্রধান উৎস হিসেবে চিকিৎসকরা সব বয়সের মানুষকে নিয়মিত দুধ পানের পরামর্শ দিয়ে থাকেন। তবে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, দুধে সামান্য মধু যোগ করলে এর উপকারিতা কেবল কয়েক গুণই বেড়ে যায় না, এটি সাধারণ স্বাস্থ্য সমস্যা থেকে শুরু করে গুরুত্বপূর্ণ শারীরিক চাহিদা পূরণেও সহায়তা করে।
কেন খাদ্যতালিকায় মধু মেশানো দুধ অন্তর্ভুক্ত করা উচিত, সেই বিষয়ে আলোচনা করা হলো-
* হজমশক্তি বৃদ্ধি ও কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি:
দুধের সঙ্গে মধু মেশালে পানীয়টির স্বাদ বহুগুণ বাকি অংশ পড়ুন...
পৃথিবীর দিকে এগিয়ে আসছে বিরল এক ধূমকেতু যার নাম থ্রিআই-অ্যাটলাস। যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা জানিয়েছে, এটি আমাদের সৌরজগতের বাইরের কোনো তারকা ব্যবস্থা থেকে এসেছে। পৃথিবীর জন্য কোনো ঝুঁকি না থাকলেও এর গতিপথ ও উৎপত্তি নিয়ে আগ্রহ বেড়েছে বিজ্ঞানীদের মধ্যে।
নাসা জানিয়েছে, ধূমকেতুটি ২৯ অক্টোবর পৃথিবীর সবচেয়ে কাছাকাছি ছিলো। তবে এর দূরত্ব ছিলো প্রায় ১৭ কোটি মাইল যা পৃথিবীর জন্য একেবারেই নিরাপদ। এর একদিন পর ৩০ অক্টোবর এটি সূর্যের সবচেয়ে নিকটে ছিলো।
বিজ্ঞানীরা বলছে, এই ধূমকেতুর কক্ষপথ হাইপারবোলিক অর্থাৎ এটি সূর্ বাকি অংশ পড়ুন...
বিশ্বজুড়ে শিল্প উন্নয়ন ও বাণিজ্য লেনদেনে ডলার ব্যবহার শুরু হওয়ার পর কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো তাদের রিজার্ভ অন্যান্য দেশের মুদ্রা ও বন্ডে স্থানান্তর করে। তবে প্রতিটি দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভের একটি অংশ এখনো সোনা হিসেবে রাখা হয়। খবর বিবিসি’র।
নিজেরা (মার্কিন) ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কায় এই পদক্ষেপের বিরোধিতা করে মার্কিন আর্থিক প্রতিষ্ঠান জেপিমরগ্যান বলছে, বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর সোনা কেনার ফলে বিশ্ববাজারে সোনার দাম বাড়ছে।
২০২৪ সাল নাগাদ, বিশ্বজুড়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর কাছে মোট ৩৬২০০ টন (৩ কোটি ৬২ লাখ ক বাকি অংশ পড়ুন...
পাকিস্তানের বালুচিস্তান প্রদেশের রাজধানী কোয়েটা ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকার মানুষ এক অভূতপূর্ব প্রাকৃতিক দৃশ্যের সাক্ষী হলেন। সূর্যোদয়ের ঠিক আগ মুহূর্তে গত মঙ্গলবার ভোরে আকাশে উজ্জ্বল রঙে সজ্জিত লেন্স আকৃতির এক মেঘ দেখা যায়।
এই বিরল দৃশ্যটি এতটাই অদ্ভুত ছিলো যে, প্রথম দর্শনে অনেকে এটিকে ইউএফও বা কোনো ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার ফল বলে ভুল করেন।
স্থানীয় সময় মঙ্গলবার ভোর সাড়ে ৫টার দিকে কোয়েটার কোহ-ই-মুর্দার পর্বতমালার ওপরে মেঘটি দেখা যায়। প্রায় ২০ মিনিট ধরে এই মেঘটি লাল, কমলা, হলুদ এবং সবুজ রঙে আলোকিত হয়ে ছিলো।
মেঘটির আকৃতি ছিলো বাকি অংশ পড়ুন...
জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ মহাবিশ্বের একেবারে প্রাচীন সময়ের গ্যালাক্সিগুলোর জন্মযাত্রা সম্পর্কে নতুন তথ্য দিয়েছে। গবেষকরা জানিয়েছে, বিগ ব্যাংয়ের (মহাবিস্ফোরণ) প্রায় দেড়শ কোটি বছরের মধ্যেই যে গ্যালাক্সিগুলো তৈরি হয়েছিলো, সেগুলো ছিলো অত্যন্ত অস্থির ও বিশৃঙ্খল।
কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা প্রায় ২৫০টি নবীন গ্যালাক্সি বিশ্লেষণ করে দেখেছে, প্রায় সবগুলোতেই গ্যাসের তীব্র ঘূর্ণন, বিশৃঙ্খল প্রবাহ এবং একের পর এক নক্ষত্র জন্ম (স্টারবার্স্ট নামে পরিচিত) ঘটছিলো। এসব কারণেই তারা স্থিতিশীল ঘূর্ণনধারী গ্যালাক্সিতে পরিণত হতে বাকি অংশ পড়ুন...
বিমানবন্দর থেকে বের হয়ে প্রথমে যেটা চোখে পড়ে, সেটি হলো বিশাল একটি পানাশয়। পৃথিবীর বেশির ভাগ বিমানবন্দরই তৈরি করা হয় বিশাল কোনো পানাশয়ের পাশে।
আবার কোন কোন বিমানবন্দর সমুদ্রের মাঝখানে কৃত্রিম দ্বীপ বানিয়ে তৈরি করা হয়েছে!
যেমন, জাপানের কানসাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর পুরোটাই তৈরি করা হয়েছে কৃত্রিম একটি দ্বীপের ওপর। বাহিরে যেতে হবে কেন; বাংলাদেশেই তো আছে- “কক্সবাজার বিমানবন্দর”। একদম সমুদ্রের মধ্যে রানওয়ে। কক্সবাজার বিমানবন্দরে ল্যান্ড করলে মনে হবে পানির মধ্যেই বিমান নামছে।
আবার প্রশ্ন আসতে পারে, বিমানবন্দর কেন শহর থেকে দূ বাকি অংশ পড়ুন...












