শয়তান যে মানুষকে নেক সুরতে ধোঁকা দেয়, এ বিষয়টি ভালভাবে অনুধাবন করেছিল শয়তানের অনুচর ইহুদী এবং খ্রিষ্টানরা। মুসলমানদের সোনালী যুগ এসেছিল শুধু ইসলামের পরিপূর্ণ অনুসরণের ফলে। শয়তানের চর ইহুদী খ্রিষ্টানরা বুঝতে পেরেছিল মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ, অনৈক্য, সংঘাত সৃষ্টি করতে পারলেই ইসলামের জাগরণ এবং বিশ্বশক্তি হিসেবে মুসলমানদের উত্থান ঠেকানো যাবে। আর তা করতে হবে ইসলামের মধ্যে ইসলামের নামে নতুন মতবাদ প্রবেশ করিয়ে। শুরু হয় দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা; যার মূলে থাকে খ্রিষ্টীয় ব্রিটিশ সম্রাজ্যবাদ। জন্ম হয় ওহাবী মতবাদের। ওহাবী মতবাদ বাকি অংশ পড়ুন...
কোনো মুসলিম দেশ থেকে কোনো খাবার ইম্পোর্ট হয়ে আসলেই তা হালাল নয়। কারণ বিভিন্ন কাফিরের দেশ থেকে বিভিন্ন মুসলিম দেশে বিভিন্ন খাদ্য উপাদান যাচ্ছে, যেগুলো ভালোভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয় না। ফলে খাবারের উপাদানগুলো সম্পর্কে কিছুটা হলেও তথ্য থাকা প্রয়োজন যদিও সকলের জন্য এ বিষয়ে অবগত হওয়া খুব কঠিন।
নিচে কয়েকটি উপাদানের নাম ও তথ্য প্রদান করা হলো- যেগুলো নিয়ে বেশি সতর্ক থাকা প্রয়োজন।
বেকন (Bacon): শূকরের গোশতের একটি অংশ। যা হারাম।
কোলেস্টেরল: এক ধরনের ফ্যাট এবং সবসময় প্রাণীজ উৎস থেকেই হয়। কেবল হালালভাবে যবেহকৃত হালাল প্রাণীর হলে খাওয়া বাকি অংশ পড়ুন...
১৮০৪ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি মার্কিন নৌবাহিনী নিজেদের সর্ববৃহৎ যুদ্ধ জাহাজ ইউএসএস ফিলাডেলফিয়া ভস্মীভূত করতে বাধ্য হয়। তারা আটলান্টিকের উপর অটোম্যান সার্বভৌমত্ব মেনে নিতে এবং উচ্চহারে খাজনা পরিশোধ করতে বাধ্য হয়। লজ্জাজনক সেই ইতিহাস আজ আর চর্চা করা হয় না।
আমেরিকার জাহাজ ১৭৮৩ সালে প্রথম আন্তর্জাতিক পানিসীমায় প্রবেশ করে। তখন আটলান্টিক মহাসাগরে অটোম্যান সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠিত ছিলো। যুক্তরাষ্ট্র সেই সার্বভৌমত্ব অস্বীকার করে। পানিসীমা লঙ্ঘনের কারণে ১৭৮৪ সালের ১১ অক্টোবর আটলান্টিক থেকে মার্কিন শিপ ‘ব্রিগ্যান্টাইন বেটসি’ স বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ¦তামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের সম্মানিত অকৃত্রিম মুহব্বত মুবারক উনার বিষয়টি কখনই বলা লেখা অর্থাৎ ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব নয়। আর এ কারণেই উনারা চূড়ান্ত কামিয়াবী মুবারক হাছিল করেছেন। সুবহানাল্লাহ! আজকের পর্বে আমরা একজন বিশিষ্ট ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার সাওয়ানেহ উমরী মুবারক হতে বর্ণনা হয়েছে। যা আমরা রাজারবাগ শরীফ উনার মহাসম্মানিত শায়েখ সাইয়্যিদুনা হয বাকি অংশ পড়ুন...
পদার্থবিজ্ঞানের বিখ্যাত “গতিসূত্র” টার্মটা সামনে আসলে, প্রথমেই নিউটনের নাম উঠে আসে। অথচ, নিউটন বিবৃতি দেওয়ার প্রায় ৫০০-৬০০ বছর পূর্বেই, মুসলিম বিজ্ঞানীরা এসব সূত্রের প্রাথমিক ধারণা দিয়ে গিয়েছেন। কিন্তু পশ্চিমা মিডিয়ায় আজ দেখানো হচ্ছে, জ্ঞান-বিজ্ঞানে মুসলিমদের কোনো অবদান নেই। চলুন দেখি, আমাদের মুসলিম বিজ্ঞানীদের অবদানকে তারা কিভাবে আড়াল করেছে-
(খন্ডন ১)
-নিউটন ১৬৮৭ খ্রিস্টাব্দে তার ‘প্রিন্সিপিয়া ম্যাথেম্যাটিকা’ গ্রন্থে, গতির প্রথম সূত্রে বলে- “বাহ্যিক কোনো বল প্রয়োগ ব্যতীত স্থির বস্তু স্থিরই থাকবে এবং গতিশীল বস্তুর গত বাকি অংশ পড়ুন...
শয়তান যে মানুষকে নেক সুরতে ধোঁকা দেয়, এ বিষয়টি ভালভাবে অনুধাবন করেছিল শয়তানের অনুচর ইহুদী এবং খ্রিষ্টানরা। মুসলমানদের সোনালী যুগ এসেছিল শুধু ইসলামের পরিপূর্ণ অনুসরণের ফলে। শয়তানের চর ইহুদী খ্রিষ্টানরা বুঝতে পেরেছিল মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ, অনৈক্য, সংঘাত সৃষ্টি করতে পারলেই ইসলামের জাগরণ এবং বিশ্বশক্তি হিসেবে মুসলমানদের উত্থান ঠেকানো যাবে। আর তা করতে হবে ইসলামের মধ্যে ইসলামের নামে নতুন মতবাদ প্রবেশ করিয়ে। শুরু হয় দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা; যার মূলে থাকে খ্রিষ্টীয় ব্রিটিশ সম্রাজ্যবাদ। জন্ম হয় ওহাবী মতবাদের। ওহাবী মতবাদ বাকি অংশ পড়ুন...
সমাজ থেকে সকল অবিচার, অনাচার, অপরাধ দূর করে মুসলমানদের মধ্যে নৈতিকতার প্রচার প্রসারের জন্যই সম্মানিত খিলাফত মুবারক উনার সময়ে তৈরী করা হয়েছিলো একটি বিচারিক ব্যবস্থা। যার নাম হলো ‘আল হিসবাহ’। আল হিসবাহ’র দায়িত্বশীলগণকে বলা হতো মুহতাসিব।
মুসলমানদের জন্য কল্যাণকর সকল প্রকার উদ্যোগ গ্রহণে সচেষ্ট ছিলেন মুহতাসিবগণ। এ ব্যাপারে অনেক রচনা ও পুস্তকও সংকলন করা হয়েছে। এর চেয়েও আকর্ষণীয় বিষয় হলো, কিছু সূক্ষ্ম বিষয়, যেগুলো সাধারণত কারও চোখে পড়ে না, কেউ গুরুত্ব দেয় না সেসব বিষয়কেও মুহতাসিবগণ গুরুত্বের সঙ্গে আমলে নিয়েছেন। যার মাধ্যম বাকি অংশ পড়ুন...
সমাজ থেকে সকল অবিচার, অনাচার, অপরাধ দূর করে মুসলমানদের মধ্যে নৈতিকতার প্রচার প্রসারের জন্যই সম্মানিত খিলাফত মুবারক উনার সময়ে তৈরী করা হয়েছিলো একটি বিচারিক ব্যবস্থা। যার নাম হলো ‘আল হিসবাহ’। আল হিসবাহ’র দায়িত্বশীলগণকে বলা হতো মুহতাসিব।
মুহতাসিবদের দায়িত্বে একাগ্রতা নিয়ে আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া গ্রন্থে ইমাম ইবনে কাছির রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি একটি ঘটনা উল্লেখ করেছেন। একবার আবুল হুসাইন নূরী নামক এক ব্যক্তি একটি নৌযানের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় দেখলেন, তাতে শরাব বোঝাই করা অনেকগুলো মাটির পাত্র। নাবিককে জিজ্ঞাসা করলেন, এগুলো কি? এ বাকি অংশ পড়ুন...
শয়তান যে মানুষকে নেক সুরতে ধোঁকা দেয়, এ বিষয়টি ভালভাবে অনুধাবন করেছিল শয়তানের অনুচর ইহুদী এবং খ্রিষ্টানরা। মুসলমানদের সোনালী যুগ এসেছিল শুধু ইসলামের পরিপূর্ণ অনুসরণের ফলে। শয়তানের চর ইহুদী খ্রিষ্টানরা বুঝতে পেরেছিল মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ, অনৈক্য, সংঘাত সৃষ্টি করতে পারলেই ইসলামের জাগরণ এবং বিশ্বশক্তি হিসেবে মুসলমানদের উত্থান ঠেকানো যাবে। আর তা করতে হবে ইসলামের মধ্যে ইসলামের নামে নতুন মতবাদ প্রবেশ করিয়ে। শুরু হয় দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা; যার মূলে থাকে খ্রিষ্টীয় ব্রিটিশ সম্রাজ্যবাদ। জন্ম হয় ওহাবী মতবাদের। ওহাবী মতবাদ বাকি অংশ পড়ুন...
একটা ঘৃণিত, কলঙ্কময় চরিত্র- হাজ্জাজ বিন ইউসুফ। অনেকে এ নাম উচ্চারণে কিছুটা ইতস্ততবোধ, বিদ্বেষ, বৈরীভাব পোষণ করে থাকেন। কেননা এ লোলুপ হায়েনা এককালে সামান্য স্বার্থের নিমিত্তে লক্ষাধিক নিরীহ জনসাধারণের শিরñেদ করতেও সামান্যতম কুণ্ঠাবোধ করেনি। তাই তাকে দুর্ধর্ষ মানুষ হালাকু খানের সাথে তুলনা করলেও অত্যুক্তি হবে না।
হাজ্জাজ বিন ইউসুফ ছিলো মূলত হেজাজ প্রদেশের অন্তর্গত তায়েফের অধিবাসী। তায়েফের একটি বিদ্যালয়ে সে কিছুদিন চাকরি করে। সমকালীন যুগে হাজ্জাজ বিন ইউসুফ ছিলো কুরআনে হাফেজ। তীক্ষ্মবুদ্ধি, বাগ্মী ও দূরদর্শিতার কারণে বাকি অংশ পড়ুন...
৭ আগস্ট ১৯৫৮, লক্ষ্মীপুর সীমান্ত। ভারী অস্ত্র-সস্ত্রে সজ্জিত ভারতীয় বাহিনীর বড় একটি দল গোপনে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের ভেতরে প্রবেশ করে লক্ষীপুর সংলগ্ন একটি এলাকা দখল করে।
মেজর তোফায়েল, যিনি কিনা তৎকালীন ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলসের কোম্পানি কমান্ডার, তৎক্ষণাৎ ৩টি দল নিয়ে রাতের অন্ধকারে শত্রু ঘেরাও করে আক্রমণ চালান।
উনার উদ্দেশ্য ছিলো ২টি- প্রথমত: ভারতীয় বাহিনীর আগ্রাসন রুখে দেয়া ও দ্বিতীয়ত: হারানো সীমান্ত পুনরুদ্ধার করা।
কিন্তু শত্রু বাহিনী ততক্ষণে দখল করা এলাকায় বাঙ্কার তৈরি করে ভিতরে মেশিন গান বসিয়ে শক্তিশালী প্রতিরক বাকি অংশ পড়ুন...
শয়তান যে মানুষকে নেক সুরতে ধোঁকা দেয়, এ বিষয়টি ভালভাবে অনুধাবন করেছিল শয়তানের অনুচর ইহুদী এবং খ্রিষ্টানরা। মুসলমানদের সোনালী যুগ এসেছিল শুধু ইসলামের পরিপূর্ণ অনুসরণের ফলে। শয়তানের চর ইহুদী খ্রিষ্টানরা বুঝতে পেরেছিল মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ, অনৈক্য, সংঘাত সৃষ্টি করতে পারলেই ইসলামের জাগরণ এবং বিশ্বশক্তি হিসেবে মুসলমানদের উত্থান ঠেকানো যাবে। আর তা করতে হবে ইসলামের মধ্যে ইসলামের নামে নতুন মতবাদ প্রবেশ করিয়ে। শুরু হয় দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা; যার মূলে থাকে খ্রিষ্টীয় ব্রিটিশ সম্রাজ্যবাদ। জন্ম হয় ওহাবী মতবাদের। ওহাবী মতবাদ বাকি অংশ পড়ুন...












