৪। DELL: অনেক দুঃখজনক হলেও সত্য যে, এ কম্পিউটার ব্রান্ডটি প্রতি বছর কোটি কোটি ডলার ভর্তুকি দিয়ে সন্ত্রাসী ইসরায়েলের সেনাবাহিনীকে কম্পিউটার সামগ্রী সরবরাহ করে আসছে। কয়েক বছর আগে তারা বাজার মূল্যের চেয়েও ২০ মিলিয়ন ডলার (প্রায় ১৮০ কোটি টাকা) কমে ইসরায়েল এর সেনাবাহিনীকে ৫০,০০০ বিশেষায়িত কম্পিউটার দেয় যা কিনা তারা কখনো মার্কিন সেনাবাহিনীকেও দেয়নি! তাই DELLএর ল্যাপটপ এবং অন্যান্য সামগ্রী পরিহার করুন- তা যত ভালই হোক না কেন!
৫। GENERAL ELECTRIC CORPORATION: গাজায় এপাচি হেলিকপ্টারগুলো থেকে ফিলিস্তিনিদের উপর হামলা চালাতে যে বিশেষ PROPULSION সিস্টেম ব্যবহার কর বাকি অংশ পড়ুন...
১৯১৮ সালের আগস্ট মাসে পবিত্র মক্কার শরীফের কাছ থেকে তাকে আত্মসমর্পণ করা মর্মে বার্তা এলে তিনি এ শব্দে জবাব দিয়েছিলেন-
‘ফখরী পাশার তরফ থেকে, যে উসমানী সেনাবাহিনীর সিপাহসালার এবং সর্বাধিক পবিত্র শহর মদীনা শরীফের রক্ষক এবং হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ক্ষুদ্র গোলাম।
সমস্ত প্রশংসা আল্লাহ পাক উনার নামে, যিনি সর্বত্র বিরাজমান। আমি কি সেই ব্যক্তির কাছে অস্ত্র সমর্পণ করবো, যে ইসলামের শক্তি ভেঙে দিয়েছে? মুসলমানদের মধ্যে রক্ত ঝরিয়েছে এবং আমীরুল মু’মিনীনের খেলাফতের ওপর আশঙ্কার চিহ্ন একেঁ দিয়েছে? এবং ব বাকি অংশ পড়ুন...
‘মরুভূমির চিতা’ ফখরুদ্দীন পাশা। তিনি ছিলেন উসমানীয় খিলাফতের সেই সাহসী জেনারেল, যিনি আরব বিশ্বাসঘাতক, ব্রিটেন এবং তার মিত্রবাহিনীর বিরুদ্ধে টানা ৭২ দিন একাই লড়াই করেছিলেন। পরবর্তীতে উনার বীরত্ব ও সাহসিকতায় প্রভাবিত হয়ে উনাকে ‘টাইগার অব দ্যা ডেজার্ট’ তথা ‘মরুভূমির চিতা’ আখ্যা দেয়া হয়। ইতিহাস উনাকে ‘মুহাফিযে মদীনা’- ‘মদীনার রক্ষক’ নামে স্মরণ করে।
তিনি উসমানী খিলাফতের একজন সাহসী জেনারেল ছিলেন। তবে যে বিষয়টি উনার ব্যক্তিত্বকে বিখ্যাত করেছিলো তা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্ বাকি অংশ পড়ুন...
শয়তান যে মানুষকে নেক সুরতে ধোঁকা দেয়, এ বিষয়টি ভালভাবে অনুধাবন করেছিল শয়তানের অনুচর ইহুদী এবং খ্রিষ্টানরা। মুসলমানদের সোনালী যুগ এসেছিল শুধু ইসলামের পরিপূর্ণ অনুসরণের ফলে। শয়তানের চর ইহুদী খ্রিষ্টানরা বুঝতে পেরেছিল মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ, অনৈক্য, সংঘাত সৃষ্টি করতে পারলেই ইসলামের জাগরণ এবং বিশ্বশক্তি হিসেবে মুসলমানদের উত্থান ঠেকানো যাবে। আর তা করতে হবে ইসলামের মধ্যে ইসলামের নামে নতুন মতবাদ প্রবেশ করিয়ে। শুরু হয় দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা; যার মূলে থাকে খ্রিষ্টীয় ব্রিটিশ সম্রাজ্যবাদ। জন্ম হয় ওহাবী মতবাদের। ওহাবী মতবাদ বাকি অংশ পড়ুন...
বর্ণিত আছে- “যে জাতি তার ইতিহাস জানে না, সে জাতি কখনো উন্নতি লাভ করতে পারে না। ” আজকের মুসলমানদের হীনম্মন্যতার একটা কারণ হচ্ছে, মুসলমান তাদের ইতিহাস সম্পর্কে ওয়াকিবহাল নয়, এমনকি কাফির-মুশরিকদের দ্বারা প্রভাবিত কোনো মুসলিম দেশেই শিক্ষা ব্যবস্থার মধ্যে মুসলমানদের ইতিহাস নিয়ে অধ্যায়ন করার ভালো কোনো সুযোগ নেই। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত আমাদের এদেশের শিক্ষা ব্যবস্থায়ও ইসলামী সঠিক ইতিহাস সিলেবাসে নেই। কোনো সন্দেহ নেই, এটা মুসলমানদের উত্থান ঠেকানোর জন্য কাফির মুশরিকদের মাস্টার প্ল্যান (প্রধান পরিকল্পনা) সমূহের মধ্যে একটি গুরুত বাকি অংশ পড়ুন...
গুপ্তহত্যার চেষ্টা এবং হুমকি-ধামকি:
১৯৭৯ সালের জুন মাসে ৮ ডেজ নামে খ্যাতনামা একটি ম্যাগাজিন নেদারল্যান্ডসের কোম্পানি ইউরেনকো থেকে পরমাণু অস্ত্রের জন্য প্রয়োজনীয় ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ মেশিন সেন্ট্রিফিউজের নকশা চুরির বিষয়টি প্রকাশ করে। এতে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তোলপাড় শুরু হয়।
ডাচ কর্তৃপক্ষ বিষয়টি তদন্তের নির্দেশ দেয়। এরপর দখলদার ইসরায়েল এর প্রতিবাদ জানায়। ১৯৮৩ সালে ডাচ আদালত গুপ্তচরবৃত্তির চেষ্টার অভিযোগে কাদির খানকে দোষী সাব্যস্ত করে। কিন্তু তাতে পারমাণবিক কর্মসূচির কাজ থামেনি। ১৯৮৬ সাল নাগাদ কাদির খান নিশ্চিত হয়ে বাকি অংশ পড়ুন...
পাকিস্তানের পারমাণবিক কর্মসূচির জনক আবদুল কাদির খান। জন্ম ১৯৩৬ সাল এবং মৃত্যু ২০২১ সাল। বয়স ৮৫ বছর।
এই পরমাণু বিজ্ঞানী পাকিস্তানে পারমাণবিক বোমা তৈরির জন্য অন্য যে কারোর চেয়ে বেশি অবদান রেখেছিলেন। শুধু তাই নয়, ইরান, লিবিয়া ও উত্তর কোরিয়াকেও তাদের পারমাণবিক কর্মসূচিতে সহায়তা করতে একটি অত্যাধুনিক ও গোপন আন্তর্জাতিক নেটওয়ার্কও পরিচালনা করতেন। এর মধ্যে উত্তর কোরিয়াই শেষ পর্যন্ত পরমাণু শক্তিধর হয়ে উঠতে সক্ষম হয়।
আবদুল কাদির খানের হাত ধরে পাকিস্তান যখন পরমাণু অস্ত্র তৈরির চেষ্টা করছিলো, তখন তা কোনোভাবেই মেনে নিতে পারেনি জ বাকি অংশ পড়ুন...
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের শেষ সময়। যোগ্য মুসলিম শাসকের অভাবে তুরস্ক এবং পূর্ব ইউরোপে তখন উসমানী সালতানাতকে একেবারেই দুর্বল করে দিয়েছে ব্রিটিশ বাহিনী। আর এদিকে আরবে ব্রিটিশদের দোসর হিসেবে আরবভূমি তাদের হাতে তুলে দিচ্ছিল আরবের মুনাফিক শাসকরা। বাকি ছিল শুধু পবিত্র মক্কা শরীফ ও পবিত্র মদীনা শরীফ উনার ভূমি।
ষোড়শ শতকের পর থেকে আরবের পবিত্র ভূমি পবিত্র মক্কা শরীফ এবং পবিত্র মদীনা শরীফ উনার খিদমত করছিলেন উসমানীয় সালতানাতের সুলতানরা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় হেজাজ অঞ্চলের শেষ গভর্নর ছিলেন মুহম্মদ ফখরুদ্দিন পাশা। ইতিহাসে তিনি বি বাকি অংশ পড়ুন...
‘সাবান’, যাকে ইংরেজিতে বলা হয় সোপ (Soap)। এই শব্দটি এসেছে লাতিন শব্দ স্যাপো (ঝধঢ়ড়) থেকে। এই স্যাপো শব্দটি প্রথম ব্যবহার করা হয় খ্রিস্টীয় ৭৭ সালে। আবার পর্তুগিজ ভাষায় স্যাব অথবা স্যাবোনেট নামে একটি শব্দ রয়েছে, যেটির অর্থ তেল বা চর্বি এবং অন্যান্য উপাদানের একটি মিশ্রণ; মূলত ছোট আকারের টুকরা, যা ধোয়া-ধোয়ী পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজে ব্যবহৃত হয়। কেউ কেউ মনে করেন যে, স্যাবো থেকে ব্রিটিশ ইংরেজিতে শব্দটি হয়ে যায় সোপ আর তা থেকে বাংলায় সাবান।
রোগ জীবাণু থেকে বাঁচতে সাবান বা সাবানজাতীয় জিনিসের ব্যবহারের ইতিহাস বেশ পুরনো। পরিচ্ছন্নতার জন বাকি অংশ পড়ুন...












