কুরাঈশ কাফিরদের অত্যাচার যখন চরমে, তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে আবিসিনিয়ায় হিজরত মুবারক করার অনুমতি প্রদান করেন।
১১ জন পুুরুষ ও ৪ জন মহিলা- এই ১৫ জন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের একটি কাফেলা আবিসিনিয়ায় প্রথম গমন করেন। এটা সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার প্রথম হিজরত। জেদ্দা থেকে মাথা পিছু তখনকার ৮ আনা ভাড়ায় নৌকা যোগে উনারা আবিসিনিয়ায় পৌঁছেন।
উক্ত দলে বিনতু রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্ বাকি অংশ পড়ুন...
বেশ কিছুদিন পূর্বে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছিলো যে, আমেরিকায় ৭৫টি বিভিন্ন ব্র্যান্ডের হটডগের উপর জরিপ চালিয়ে সেগুলোর মধ্যে মানুষের ডিএনএ পাওয়া গিয়েছে। অর্থাৎ ওইসব হটডগে মানুষের গোশত মেশানো হয়েছে।
ইহুদী-খ্রিস্টানদের মানুষের গোশত খাওয়ার এই অভ্যাস নতুন নয়, বরং বহু পুরাতন। উগ্র খ্রিস্টান ক্রুসেডাররা তাদের কথিত ‘ধর্মযুদ্ধ’-এর সময়ই মুসলমানদের গোশত খেয়ে এর প্রমাণ দিয়েছিলো। ইতিহাসের পাতায় রয়েছে যে, ১০৯৮ খ্রিস্টাব্দের ১২ই ডিসেম্বর প্রথম ক্রুসেডের সময়ে খ্রিস্টান বাহিনী সিরিয়ার মাআরা শহর দখল করে। ক্রুসেডারদের নেত বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদ মুহম্মদ নাসির উদ্দিন সিপাহসালার রহমতুল্লাহি আলাইহি। এই মুবারক নামের সাথে জড়িয়ে আছে বাংলার মুসলমানদের ইতিহাস-ঐতিহ্য। সিলেটের হযরত শাহ জালাল রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার অন্যতম সঙ্গী ছিলেন তিনি। হযরত শাহ জালাল রহমতুল্লাহি আলাইহি উনারই ফয়েজ মুবারকে সিলেটের অত্যাচারী শাসক গৌর গোবিন্দকে পরাজিত করেছিলেন তিনি।নসব মুবারক উনার দিক দিয়ে সাইয়্যিদ নাসির উদ্দিন সিপাহসালার রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি আওলাদে রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ছিলেন। তিনি খ্রিস্টাব্দ ১২৫০ সালে পবিত্র মদীনা শরীফে/অন্য সূত্রমতে পবিত্র বাগদাদ বাকি অংশ পড়ুন...
সনটি ছিলো ১৩৪৪ খ্রিষ্টাব্দ। সিলেটের তৎকালীন হিন্দু শাসক গৌর গোবিন্দের রাজ্যের এক মহল্লায় ১৩টি মুসলিম পরিবার বাস করতেন। উনাদেরই একজন ছিলেন শেখ বুরহান উদ্দিন রহমতুল্লাহি আলাইহি। তিনি হিন্দু জালিম শাসক গৌর গোবিন্দের কারণে গোপনে সম্মানিত ইবাদত-বন্দেগী করতেন। কারণ, সেখানে প্রকাশ্যে মুসলমানদের জন্য সম্মানিত ইবাদত-বন্দেগী করা নিষিদ্ধ ছিলো। কেউই গরু জবেহ ও পবিত্র কুরবানী করতে পারতো না।
শেখ বুরহান উদ্দিন রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার কোনো আওলাদ ছিলেন না। সন্তানের জন্য মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট দোয়া করে তিনি নিয়ত করলেন, যদি উনার এ বাকি অংশ পড়ুন...
আর মাত্র কিছুদিন পরেই বিশ্বব্যাপী পালিত হবে পবিত্র কুরবানীর ঈদ। মুসলমানরা এই দিনে পশু কুরবানী করবেন মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক অর্জনের জন্য। পাশাপাশি, সম্মানিত শরীয়ত উনার রীতিনীতি পালনের মাধ্যমে এই দিনে মুসলমানগণ খুশি প্রকাশ করে থাকেন। পূর্বের মুসলমান শাসনগুলোতেও পবিত্র কুরবানীর ঈদ বিশেষ রীতিনীতির সাথে পালিত হতো। বিশেষ করে পবিত্র এই দিবস উনার সাথে ঐতিহ্যবাহী উসমানীয় সালতানাতের বিশেষ কিছু তাহযীব জড়িত রয়েছে।
তুরস্কে পবিত্র কুরবানীর ঈদ ‘কুরবান বাইরাম’ নামে পরিচিত। উসমানীয়রা পবিত্র কুরবানীর ঈদ অত্যন্ত জা বাকি অংশ পড়ুন...
মীর্জা আহমদ বেগ ও উনার বাহিনীর মুজাহিদগণ বীরত্বের সাথে শিখদের মুকাবিলা করলেন। শিখদের আক্রমণে মুজাহিদগণ উনাদের একাংশ শাহাদাত লাভ করলেন। এবং অবশিষ্টাংশ কৌশল অবলম্বনের জন্য সরে আসলেন। মেট্টী কোটে স্থাপিত চৌকির মুজাহিদগণকে উক্ত পথ দিয়ে শিখ সৈন্যদের আক্রমণের সংবাদ জানিয়ে দেয়া হলো। উক্ত সংবাদ বালাকোটেও পৌঁছে দেয়া হলো।
সেই স্থানে মীর্জা আহমদ বেগ খানের নেতৃত্বাধীন চৌকি স্থাপিত ছিলো। বর্তমানে স্থানটি ‘শহীদ গলি’ নামে পরিচিত। উক্ত স্থানে এখনও কয়েকজন শহীদের কবর রয়েছে। যা হোক, ইতিমধ্যে বিপুল সংখ্যক শিখ সৈন্য মেট্টী কোটে পৌঁছে বাকি অংশ পড়ুন...
পল্লীবাংলার ইতিহাস গ্রন্থের লেখক ডাব্লিউ হান্টার খাজনা আদায়ের কঠোরতার কথা উল্লেখ করে। আর সেই কথাই উঠে এসেছে তার পল্লী বাংলার ইতিহাস বইয়ের (দিব্য প্রকাশ সংস্করণ ফেব্রুয়ারি ২০০২) ২৫ পৃষ্ঠায়।
হান্টার লেখে, ১৭৬৮ সালে আংশিকভাবে ফসল বিনষ্ট হওয়ায় ১৭৬৯ সালের প্রথম দিকে জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যায়। তবে এই অভাব অনটনের ফলে সরকারের আদায়কৃত খাজনার পরিমাণ হ্রাস পায়নি। স্থানীয় অফিসারদের অভিযোগ-আপত্তি সত্ত্বেও সদর দফতরের কর্তৃপক্ষ জানায় যে, কড়াকড়িভাবে খাজনা আদায় করা হয়েছে।
উনিশ শতকে বাংলাদেশের সংবাদ সাময়িক পত্র গ্রন্থের ১০ম খন্ডের ৭২ বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি যেহেতু এই যুদ্ধের প্রধান ও হেড কমান্ডার। এবং উনার নির্দেশনায় ও পৃষ্ঠপোষকতায় এই জিহাদ সংঘটিত হয়েছিলো; তাই বলাই যায় তিনি সম্মানিত ইসলাম উনার ইতিহাসে একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব। উনার বিছাল শরীফের পর স্বাভাবিকভাবে প্রশ্ন আসতে পারে, উনার মাজার শরীফ কোথায় অবস্থিত। তবে বিভিন্নজনদের মতে, উনার মাজার শরীফ কোথায় তা চিহ্নিত করা নেই। কেউ কেউ উনার মাজার শরীফ এখনো তালাশ করে।
এই কথা বলা অনাবশ্যক যে, প্রথমত এত বছর পর এসে দুই গজ লম্বা ও এক গজ চওড়া একটি স্থানে নির্ভুলভাবে নির্দেশ করতে পারা বাকি অংশ পড়ুন...
শয়তান যে মানুষকে নেক সুরতে ধোঁকা দেয়, এ বিষয়টি ভালভাবে অনুধাবন করেছিল শয়তানের অনুচর ইহুদী এবং খ্রিষ্টানরা। মুসলমানদের সোনালী যুগ এসেছিল শুধু ইসলামের পরিপূর্ণ অনুসরণের ফলে। শয়তানের চর ইহুদী খ্রিষ্টানরা বুঝতে পেরেছিল মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ, অনৈক্য, সংঘাত সৃষ্টি করতে পারলেই ইসলামের জাগরণ এবং বিশ্বশক্তি হিসেবে মুসলমানদের উত্থান ঠেকানো যাবে। আর তা করতে হবে ইসলামের মধ্যে ইসলামের নামে নতুন মতবাদ প্রবেশ করিয়ে। শুরু হয় দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা; যার মূলে থাকে খ্রিষ্টীয় ব্রিটিশ সম্রাজ্যবাদ। জন্ম হয় ওহাবী মতবাদের। ওহাবী মতবাদ বাকি অংশ পড়ুন...












