প্রশাসনের শীর্ষে বিধর্মী কর্মকর্তারা যে কতবড় সর্বনাশের কারণ হতে যাচ্ছে মুসলমানদের জন্য সেটা আজ এই বঙ্গবাসী মুসলমানেরা কল্পনাও করতে পারছে না। বাস্তব এটাই যে এই বিধর্মীরাই এই পাক ভারত উপমহাদেশে তিলে তিলে মুসলমানদের শোষণ করেছে। অথচ ইতিহাসের শিক্ষা এটাই যে মানুষ ইতিহাস থেকে শিক্ষা গ্রহন করে না।
ব্রিটিশ ঐতিহাসিক হান্টার বলেছে- “এ প্রদেশের ঘটনাবলীর সাথেই আমি বিশেষভাবে পরিচিত। তার ফলে আমি যতদূর জানি, তাতে করে ইংরেজ আমলে সর্বাধিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এখানকার মুসলমান অধিবাসীগণ”। -(W.W Hunter The Indian Mussalmans. pp. 140-141)।
সে সময়ে বাংলা বলতে বাংলা, বিহা বাকি অংশ পড়ুন...
হর্ন অব আফ্রিকা বা আফ্রিকার শিং অঞ্চলে অবস্থিত দেশ জিবুতি। এর দক্ষিণে আছে সোমালিয়া, দক্ষিণ ও পশ্চিমে ইথিওপিয়া, উত্তরে ইরিত্রিয়া আর পূর্ব দিকে আছে লোহিত সাগর ও ইয়েমেন উপসাগর। অন্য আফ্রিকান দেশের মতো জিবুতির ভূমিও পর্বতসংকুল ও শুষ্ক।
২৩ হাজার ২০০ বর্গকিলোমিটারের ছোট্ট দেশে রয়েছে আটটি পর্বতমালা। তবে আছে `লেক আবি' ও`লেক আসাল নামের দুটি বিখ্যাত লেক। খ্রি: ২৪৭ সালে জিবুতি ম্যাক্রোবিয়ানসদের শাসনের অন্তর্ভূক্ত হয়, যা জিবুতিতে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার আগমনের পূর্ব পর্যন্ত অব্যাহত ছিল।
মূলত সাইয়্যিদুল মুরসালিন, ইমামুল ম বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূকে আযম আলাইহিস সালাম উনার খিলাফত মুবারককালে বেশ কয়েকটি জিহাদ সংগঠিত হয়েছিলো। যার মাধ্যমে অত্যাচারী বাইজেন্টাইনদের সমুচিত শায়েস্তা করেন এবং সিরিয়া, জর্ডান, কিন্নিসিরিন, এন্টিওক, সিডন, মিশর প্রভৃতি ভূখ- মুসলমানগণ উনাদের বিজয়ের দ্বারা সমৃদ্ধ হয়।
আজনাদাইনের যুদ্ধে মুসলমানগণ বিজয় লাভ করেন এবং ফিলিস্তিন ও সিরিয়া বিজয়ের পর উন্মুক্ত হয়। তখন আমিরুল মুমিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারুকে আযম আলাইহিস সালাম তিনি মুসলিম সেনাবাহিনী এবং উনার নেতৃত্বভারে থাকা হযরত আমর ইবনুল আস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে ফিলিস্ত বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র মক্কা শরীফ এবং পবিত্র মদীনা শরীফ উনার প্রতি মুসলিম উম্মাহর গভীর আবেগ-অনুভূতি জড়িয়ে রয়েছে। প্রতিটি মুসলমান পবিত্র মক্কা শরীফ এবং পবিত্র মদীনা শরীফ উনার জিয়ারত মুবারকের আরজু নিয়েই বেড়ে ওঠে। এর প্রধান কারণ হলো, এই সম্মানিত ভূমি সাইয়্যিদুল মুরসালিন, ইমামুল মুরসালিন, খতামুন নাবিয়্যিন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত তাশরীফ মুবারকে ধন্য। সুবহানাল্লাহ!
পাশাপাশি, পবিত্র এই ভূমিতেই মুসলমানরা পবিত্র হজ্জ্ব পালন করে থাকেন। আর যুগ যুগ ধরে তাই পবিত্র হজ্জ্ব পালন সহজ করার জন বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমানে সময়ে কিছু বুদ্ধিজীবি নামধারী বুদ্ধি প্রতিবন্ধীরা বলে থাকে ব্রিটিশরা ভারতীয় উপমহাদেশে এসে এতদ্ব অঞ্চলের শিক্ষা ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন এনেছিলো। মূলত তারা কট্টর মুসলিমবিদ্বেষ থেকেই এমনটা বলে থাকে। কারণ ভারতীয় উপমহাদেশের আধুনিক শিক্ষার বিস্তার ঘটেছিলো মূলত মাদরাসা শিক্ষাকে কেন্দ্র করেই। খোদ ব্রিটিশরাই স্বীকার করতে বাধ্য হয়েছিলো যে, তাদের কথিত শিক্ষা ব্যবস্থা মাদরাসা শিক্ষা ব্যবস্থার ধারের কাছেও ছিলো না।
১৭৬৫ সালে বাংলায় ৮০ হাজার মক্তব-মাদরাসা ছিল। এই ৮০ হাজার মক্তব-মাদরাসার জন্য বাংলার চার ভাগের এক ভাগ জমি ল বাকি অংশ পড়ুন...
প্রশাসনের শীর্ষে বিধর্মী কর্মকর্তারা যে কতবড় সর্বনাশের কারণ হতে যাচ্ছে মুসলমানদের জন্য সেটা আজ এই বঙ্গবাসী মুসলমানেরা কল্পনাও করতে পারছে না। বাস্তব এটাই যে এই বিধর্মীরাই এই পাক ভারত উপমহাদেশে তিলে তিলে মুসলমানদের শোষণ করেছে। অথচ ইতিহাসের শিক্ষা এটাই যে মানুষ ইতিহাস থেকে শিক্ষা গ্রহন করে না।
ব্রিটিশ ঐতিহাসিক হান্টার বলেছে- “এ প্রদেশের ঘটনাবলীর সাথেই আমি বিশেষভাবে পরিচিত। তার ফলে আমি যতদূর জানি, তাতে করে ইংরেজ আমলে সর্বাধিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এখানকার মুসলমান অধিবাসীগণ”। -(ড.ড ঐঁহঃবৎ ঞযব ওহফরধহ গঁংংধষসধহং. ঢ়ঢ়. ১৪০-১৪১)।
সে স বাকি অংশ পড়ুন...
ভারতের মুসলিম শাসনের মধ্যে বহু সুলতান দিল্লী শাসন করেছেন। উনাদের মধ্যে অনেকেই ছিলেন ন্যায়পরায়নতার দিক থেকে অনেক উচু স্তরের। তাদের মধ্যেই একজন সুলতান গিয়াসউদ্দিন বলবন। উনার মূল নাম ছিলো বাহাউদ্দিন। গিয়াসউদ্দিন বলবন ছিলো উনার উপাধী। দিল্লীর ৯ম মামলুক সুলতান ছিলেন তিনি।
সম্মানিত শরীয়ত অনুসারে তিনি উনার শাসনব্যবস্থার স্তর সাজিয়েছিলেন। উনার শাসননীতি শক্তি, সম্মান ও সুবিচারের ভিত্তির উপর প্রতিষ্ঠিত ছিল। অপরাধীদের প্রতি তিনি অত্যন্ত কঠোর হলেও জনসাধারণদের প্রতি তিনি ছিলেন দয়ালু, উদার ও সুদক্ষ শাসক এবং নিরপেক্ষ বিচারক হিস বাকি অংশ পড়ুন...
ইতিহাসে মুসলিম শাসকদের মধ্যে এমনও নেককার এবং পরহেজগার-ইনসাফগার শাসক ছিলেন যারা সব সময়ই সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার প্রচার-প্রসারের সাথে সাথে জ্ঞান-বিজ্ঞানে মুসলিম উম্মাহকে এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যেতে। উনাদেরই মধ্যে একজন হলেন মুসলিম শাসক এবং বিশ্ববিখ্যাত বিজ্ঞানী উলুঘ বেগ। উনার প্রকৃত নাম মুহম্মদ তারাঘাই ইবনে শাহরুখ ইবনে তৈমুর। তিনি ছিলেন মধ্য এশিয়ার দিগি¦জয়ী আমীর তৈমুরের দৌহিত্র।
বাল্যকাল থেকেই তিনি ছিলেন অত্যন্ত মেধাবী ও জ্ঞানপিপাসু। কিশোর বয়সেই তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার হাফিজ হন। এরপর দ্বীনশাস্ত্র, ইতিহাস, বিজ্ঞান প্রভ বাকি অংশ পড়ুন...
আজকে বিশ্বের যে আধুনিক নগর সভ্যতা গড়ে উঠেছে তার পেছনে মূলত মুসলমানদেরই শতভাগ অবদান। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সম্মানিত দ্বীন ইসলাম সারা পৃথিবীজুড়ে বিস্তৃত করে দিয়ে সারা বিশ্ববাসীকে প্রকৃত সভ্যতার উপলব্ধি করিয়েছেন। সুবহানাল্লাহ!
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দয়া, দান, ইহসান মুবারকে মুসলমানগণ সভ্যতার চরম শিখরে আরোহন করেছিলেন। যার মধ্যে অন্যতম হলো নগর সভ্যতা। পৃথিবীজুড়ে মুসলমান শাসনের পরিধি যতই বাড়ছিলো নগর সভ্যতার ব্যাপ্তি ততই ব বাকি অংশ পড়ুন...
ইউরোপীয় এক ঐতিহাসিক বলেছিলো, মুসলমানরা যে শাসন ব্যবস্থার সূচনা করেছিলেন, তাতে করে অন্তত পরবর্তী এক হাজার বছরের মধ্যে এমন কোনো দুঃসংবাদ আমরা পাই না যে, তাদের শাসিত এলাকার মানুষ দুর্ভিক্ষের শিকার হয়েছে কিংবা কোনো মানুষ না খেয়ে মরেছে।
বাংলায়ও এই ব্যবস্থাপনার ব্যতিক্রম কিছু ঘটেনি। মানুষ তখন চিরসুখে জীবনযাপন করছিল। দীর্ঘ সাড়ে ৬০০ বছর স্থায়ী মুসলিম শাসনে মানুষ সকল ধরণের সুযোগ সুবিধা ও মৌলিক অধিকারের নিশ্চয়তা পেয়েছিল। ব্যাপক উন্নয়ন ঘটেছিল। শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতি ও প্রতিটি ক্ষেত্রে পূর্ণ বিকাশ সাধিত হয়েছিল। অর্থনৈতিক ও সামা বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র সূরা নূর শরীফ উনার ৫৫ নং আয়াত শরীফে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘তোমাদের মধ্যে যারা ঈমান আনে এবং আমলে ছলেহ করে; মহান আল্লাহ পাক এই মর্মে ওয়াদা মুবারক দিয়েছেন যে, তিনি নিশ্চিতভাবে তাদের জমিনের খিলাফত প্রদান করবেন। যেমন তিনি খিলাফত প্রদান করেছিলেন তাদের পূর্ববর্তীদের এবং তিনি অবশ্যই তাদের জন্য শক্তিশালী ও সুপ্রতিষ্ঠিত করবেন তাদের দ্বীনকে, যা তিনি তাদের জন্য পছন্দ করেছেন এবং তিনি তাদের ভয়ভীতি শান্তি-নিরাপত্তায় পরিবর্তিত করে দেবেন। তারা আমারই ইবাদত করবে, আমার সঙ্গে কোনো কিছুকে শরীক করবে না। আর এরপর যারা অস্ব বাকি অংশ পড়ুন...












