মুঘল সালতানাতে সর্বমোট ১৯ জন শাসক শাসন করেছেন। উনাদের মধ্যে এমনও শাসক ছিলেন যারা ইতিহাসে চরম-পরমভাবে বিখ্যাত হয়ে আছেন। উনাদের শাসনকালকে ভারতবর্ষের ইতিহাসের মুসলিম শাসনের স্বর্ণযুগ বলা হয়। উনাদের মধ্যেই অন্যতম হলেন মুঘল সালতানাতের ষষ্ঠ শাসক মালিকুল হিন্দ, সুলতানুল আযীম মুহিউদ্দীন মুহম্মদ আওরঙ্গজেব আলমগীর রহমতুল্লাহি আলাইহি। তিনি শুধু একজন শাসকই নয় বরং তিনি ছিলেন একজন বুজুর্গ ওলীআল্লাহ। উনাকে জিন্দাপীর হিসেবেও ইতিহাসে আখ্যায়িত করা হয়। তিনি ছিলেন বিখ্যাত ওলীআল্লাহ ইমাম মাসুম রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার মুরীদ।
তদানীন্ বাকি অংশ পড়ুন...
উসমানীয় সালতানাতের শ্রেষ্ঠ শাসক হিসেবে ইতিহাসে সুপরিচিত সুলতান সুলায়মান আল কানুনী। ইনসাফপূর্ণ শাসনের জন্য বিখ্যাত উনার শাসনকাল। তবে উনার আমলে ইলমের প্রচার প্রসারের ব্যাপকতা ছিলো প্রবল।
সুলতান সুলায়মান গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন শিক্ষাক্ষেত্রে। উসমানীয় সালতানাতের শিক্ষাব্যবস্থা সংস্কারের দিকে উনার বিশেষ মনোযোগ লক্ষণীয়। কারণ তিনি সালতানাতের উন্নয়নে জ্ঞান-বিজ্ঞান এবং বিজ্ঞানীদের অবদান সম্পর্কে পুরোপুরি সচেতন ছিলেন এবং এটিকে তিনি মুসলিম শাসনের প্রধান চালিকাশক্তি হিসেবে অগ্রাধিকার দেন। তিনি শিক্ষা ও শিক্ষিতদের বাকি অংশ পড়ুন...
১৮৫৭ সালের ১৮ নভেম্বর, চট্টগ্রামের প্যারেড গ্রাউন্ডে ব্রিটিশ শোষণের বিরুদ্ধে পূর্ববঙ্গে স্বাধীনতা আন্দোলনের সূচনা করেছিলেন ৩৪ নম্বর নেটিভ বেঙ্গল পদাতিক বাহিনীর একজন মুসলিম হাবিলদার। চট্টগ্রামের মাটিতে ব্রিটিশ বেনিয়া হানাদারদের বিরুদ্ধে প্রথমবারের মতো বিদ্রোহের পতাকা সেদিন উড়িয়েছিলেন হাবিলদার মুহম্মদ রজব আলী খাঁ।
বিদ্রোহের আগে ৪ নম্বর কোম্পানির হাবিলদার পদে উত্তীর্ণ হন এই বীর সিপাহি। কোম্পানির সেনাবাহিনীর ৩৪ নম্বর নেটিভ বেঙ্গল পদাতিক বাহিনীর ১২০ জন হাবিলদার ছিলেন। ব্যক্তিগতভাবে পরহেজগার ও আল্লাহওয়ালা ব্যক বাকি অংশ পড়ুন...
চলতি ২০২৩ সালের নতুন কারিকুলাম অনুযায়ী জাতীয় বা এনসিটিবির পাঠ্যসূচি সাজানো হয়েছে। নতুন অনেক বিষয় সংযুক্ত হয়েছে। কিন্তু নতুন পাঠ্যবইগুলোতে স্থান পেয়েছে ভুল তথ্য ও তত্ত্ব। ফলে ভূল শিক্ষা গ্রহণ করবে দেশের লাখ লাখ শিক্ষার্থী।
চলতি ২০২৩ শিক্ষাবর্ষের নতুন কারিকুলামের ৬ষ্ঠ শ্রেণীর ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুশীলন বইয়ের ‘গোত্রবদ্ধ সমাজ থেকে স্বাধীন রাষ্ট্র’ অধ্যায়ে ৯৮ পৃষ্ঠায় বলা হয়েছে, ইখতিয়ার উদ্দিন মুহাম্মদ বখতিয়ার খলজি কয়েকটি বিহার ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ধ্বংস এবং রাজা লক্ষণ সেনকে পরাজিত করে নদীয়া ও গৌড় দখলকারী বখতিয়ার প বাকি অংশ পড়ুন...
দেশটির সরকারি ভাষা ফরাসি। মোট জনসংখ্যা ২৭ কোটি ৪৮ লাখ এক হাজার ৮৬ জন। দেশটির মোট জনসংখ্যার অধেকেরই বেশি মুসলমান। আয়তন তিন লাখ ২২ হাজার ৪৬২ কিমি। আইভরি কোস্টের নামকরণের ব্যাপারে বলা হয়, প্রাচীনকালে আফ্রিকার ব্যবসায়ীরা হাতির দাঁত একত্র করে উপকূলে এসে বিক্রি করত। তা থেকেই ‘আইভরি কোস্ট’ বা ‘হাতির দাঁতের উপকূল’ নামে পরিচিতি লাভ করে।
আইভরি কোস্টে নানা উপায়ে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার আগমন হয়। তৎকালীন সময়ে মুসলিম ব্যবসায়ীদের পদচারণ ছিল আফ্রিকার এ অঞ্চলে। ব্যবসা-বাণিজ্যে মুসলিম বণিকদের সদাচার ও সততা দেখে মুগ্ধ হয় স্থানীয়রা। মুস বাকি অংশ পড়ুন...
চলতি ২০২৩ শিক্ষাবর্ষের নতুন কারিকুলামের ৬ষ্ঠ শ্রেণীর ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুশীলন বইয়ের ‘গোত্রবদ্ধ সমাজ থেকে স্বাধীন রাষ্ট্র’ অধ্যায়ে (পৃষ্ঠা ৯৮) বলা হয়েছে, “১২০৪ সাধারণ অব্দে বাংলার পশ্চিম অংশে আবারো নতুন একটি রাজশক্তির উত্থান হয়। সুদূর তুরস্ক থেকে আগত একজন উচ্চাভিলাষী যোদ্ধা আমাদের বাংলা অঞ্চলের বৃহৎ একটি অংশ দখল করে নেন। তিনি হলেন ইখতিয়ার উদ্দিন মোহাম্মদ বখতিয়ার খলজি।
ইতিহাস বিশেষজ্ঞদের মতে, এনসিটিবির ৬ষ্ঠ শ্রেণীর পাঠ্যবইয়ের এই তথ্যটি শুদ্ধ নয়। কারণ পাঠ্যবইয়ে বলা হয়েছে, ইখতিয়ার উদ্দিন মুহম্মদ বিন বখতিয়ার খিল বাকি অংশ পড়ুন...
ভারতবর্ষের ইতিহাসের শক্তিশালী নাম সুলতান আলাউদ্দিন খিলজি। যাঁকে ভারতবর্ষেও অন্যতম শক্তিশালী শাসক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তিনি যুদ্ধ বিজেতা ও প্রশাসক হিসেবে সুলতানি আমলে অসাধারণ সাফল্যের পরিচয় দিয়েছিলেন। অর্থনৈতিক সংস্কারের দিক থেকে বিচার করলে দেখা যায় যে তিনি ছিলেন মধ্যযুগের ভারতের প্রথম মুসলিম শাসক, যিনি ১. জমি জরিপ করেছিলেন, ২. জায়গির দান বা ভূমিদান প্রথার বিলুপ্তি ঘটিয়েছিলেন, ৩. সমন্বিত রাজস্ব ধার্য করেছিলেন এবং ৪. বাজারদর নিয়ন্ত্রণ নীতি প্রবর্তন করেছিলেন।
সুলতান আলাউদ্দিন খিলজির অর্থনৈতিক সংস্কার তাঁর শাসনব্যবস্থ বাকি অংশ পড়ুন...
ভারতবর্ষের ইতিহাসের শক্তিশালী নাম সুলতান আলাউদ্দিন খিলজি। যাঁকে ভারতবর্ষেও অন্যতম শক্তিশালী শাসক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তিনি যুদ্ধ বিজেতা ও প্রশাসক হিসেবে সুলতানি আমলে অসাধারণ সাফল্যের পরিচয় দিয়েছিলেন। অর্থনৈতিক সংস্কারের দিক থেকে বিচার করলে দেখা যায় যে তিনি ছিলেন মধ্যযুগের ভারতের প্রথম মুসলিম শাসক, যিনি ১. জমি জরিপ করেছিলেন, ২. জায়গির দান বা ভূমিদান প্রথার বিলুপ্তি ঘটিয়েছিলেন, ৩. সমন্বিত রাজস্ব ধার্য করেছিলেন এবং ৪. বাজারদর নিয়ন্ত্রণ নীতি প্রবর্তন করেছিলেন।
সুলতান আলাউদ্দিন খিলজির অর্থনৈতিক সংস্কার তাঁর শাসনব্যবস্থ বাকি অংশ পড়ুন...
মসজিদ হাসান নির্মানে জন্যে কাসাব্লাংকার যে স্থানটি নির্বাচন করা হয় বা আটলান্টিকের পাড় ঘেষে যে স্থানটিতে আজ আমরা মসজিদ দেখতে পাচ্ছি। সে স্থানটি আরো একটি কারণে গুরুত্বপূর্ণ। জগৎ বিখ্যাত মুসলিম দার্শনিক ও বিজ্ঞানী ইবনে রূশদ এর নামে একটি বিশাল ও অত্যাধুনিক লাইব্রেরী তৈরী করা হয়েছে। ফ্রেঞ্চ আরবী ও ইংরেজী ভাষায় দ্বীনী ও বিজ্ঞান বিষয়ক তিন লক্ষাধীক বই সমৃদ্ধ এই গ্রন্থাগার দিবা-রাত্রী চব্বিশ ঘন্টা ছাত্র শিক্ষক ও গবেষকদের জন্য উন্মুক্ত রাখা হয়েছে।
মসজিদ নির্মাণের অর্থায়নঃ
নির্মাণ ব্যয় আনুমানিক প্রায় ৫৮৫ মিলিয়ন ইউরো যা মরক্কোর বাকি অংশ পড়ুন...
ভারতীয় উপমহাদেশের মুসলিম শাসনের ইতিহাসের বৃহৎ অংশই অধিকার করে আছে ইতিহাসবিখ্যাত মুঘল সালতানাত। মুঘলরা ভারতবর্ষে শুধু ৮০০ বছর শাসনই করেননি; এর পাশাপাশি এ ভূখন্ডের অর্থনীতি, সামাজিক পরিবেশ, স্থাপত্য, মানুষের অধিকার ইত্যাদিতে ছিলেন অগ্রগামী।
মুঘল সালতানাতে সর্বমোট ১৯ জন শাসক শাসন করেছেন। উনাদের মধ্যে এমনও শাসক ছিলেন যারা ইতিহাসে চরম-পরমভাবে বিখ্যাত হয়ে আছেন। উনাদের শাসনকালকে ভারতবর্ষের ইতিহাসের মুসলিম শাসনের স্বর্ণযুগ বলা হয়। উনাদের মধ্যেই অন্যতম হলেন মুঘল সালতানাতের ষষ্ঠ শাসক মালিকুল হিন্দ, সুলতানুল আযীম মুহিউদ্দীন বাকি অংশ পড়ুন...












