মিনার ও মসজিদের বর্তমান মিনারটি পরবর্তীতে নির্মিত, অগ্নিকা-ে কয়েক দফা মসজিদটি ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তাই এর সংস্কারও হয়েছে বহুবার। বর্তমান মিনারটি ৪৭২ হিজরীতে আমীর সাবেক বিন মাহমুদ বিন মিরদাস তাঁর শাসনামলে নির্মাণ করেন ও তৎপরবর্তী সুলতান তাশ ইবনে আলব আরসালান এর সৌন্দর্য বর্ধনে কিছু সংস্কার করেন। চারকোণ বিশিষ্ট মিনারের চতুর্দিকের ব্যস প্রায় পাঁচ উচ্চতা ৪৫ মিটার।
উল্লেখ্য যে, ১১৬৯ খৃ: সুলতান নূরুদ্দিন জঙ্গী রহমতুল্লাহি আলাইহ উনার শাসনামলে কুচক্রী খৃষ্টানগণ কর্তৃক উমাইয়া মসজিদ সম্পূর্ণ ভস্মিভূত হলেও মূল মসজিদের ই বাকি অংশ পড়ুন...
ঐতিহাসিক উমাইয়া মসজিদ আবার গ্রেট মসজিদ আলেপ্পো (ঐতিহাসিক জামে হালাব আল কাবীর মসজিদ) মসজিদ নামেও পরিচিত। এই ঐতিহাসিক মসজিদের অবস্থান সিরিয়ার হালাব বা আলেপ্পোতে। এই ঐতিহাসিক মসজিদটি নির্মাণ করা হয়েছিল ৯৬ হিজরী মোতাবেক ৭১৫ খৃ:।
মসজিদের মিনার সংখ্যাঃ এই ঐতিহাসিক মসজিদটিতে মিনারের সংখ্যা ১টি এবং মিনারের উচ্চতা ৪৫ মিটার ও প্রস্থ ৪.৯৫ মিটার। ইতিহাসের প্রাচীন নগরী হালার বা আলেপ্পো, যার গোড়াপত্তন হয়েছিল খৃ: পাঁচ হাজার বছরেরও অধিক কাল পূর্বে। আর জামে হালার আল কাবীর বা আলেপ্পো গ্রেট মসজিদ পবিত্র দ্বীন ইসলামী যুগের প্রাচীন মসজিদ স বাকি অংশ পড়ুন...
আফ্রিকা মহাদেশে প্রথম আজান হয় কাইরুয়ান মসজিদ থেকে। তিউনিসিয়া আফ্রিকার উত্তর উপকূলে ভূমধ্যসাগরের তীরে অবস্থিত রাষ্ট্র। দেশটির পূর্ব উপকূলে অবস্থিত তিউনিস দেশের রাজধানী ও বৃহত্তম শহর।
আয়তনের দিক থেকে তিউনিসিয়া অন্যান্য উত্তর আফ্রিকান রাষ্ট্রগুলির তুলনায় খর্বাকৃতির। তিউনিসিয়া আফ্রিকার উত্তরতম দেশ।
১৮৮১ খৃ: থেকে তিউনিসিয়া ফ্রান্সের একটি উপনিবেশ ছিল। ১৯৫৬ খৃ: দেশটি স্বাধীনতা লাভ করে। তিউনিসিয়ার রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম। প্রায় সব তিউনিসীয় নাগরিক মুসলিম।
তিউনিসিয়া পর্যটকদের একটি জনপ্রিয় গন্তব্যস্থল। রৌদ্রোজ্জ্বল আবহাওয় বাকি অংশ পড়ুন...
৬ষ্ঠ পর্বের পর....
আলোচ্য মাজার শরীফ স্থাপত্যর খিলান ও সদল (ষরহঃবষ) নির্মাণে 'ফিরুজিয়ান ধরণ' (ঋরৎুঁরধহ ঃুঢ়ব) লক্ষ্য করে দানী তুগলক স্থাপত্যের সাথে যোগসূত্র টানতে সচেষ্ট হন।
হযরত খাঁন জাহান আলী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মাজার শরীফের জানালা খোদাই ইটের নকশা সংবলিত জালিযুক্ত এবং দরজার লিনটেলে ভিতর দিকে পাথরের খোদাই করা পদ্মফুলের অলঙ্করণ সংবলিত। বক্রাকার ত্রয়ী কার্নিশে এবং গোলাকার পার্শ্ব বুরুজে লজেন্সের ন্যায় ছোট ছোট নকশা এবং খাঁজ খাঁজ ত্রিকোণাকার নিপুণ নকশা এখনও দৃশ্যমান। তাছাড়া পার্শ্ববুরুজের শিরভাগ আকর্ষণীয় শিরাল ছোট গম্ বাকি অংশ পড়ুন...
৩য় পর্বের পর....
ভবিষ্যত অনুসন্ধানে যদি উল্লিখিত ভূগর্ভস্থ কুঠুরিটি উন্মোচিত হয় এবং শিলালেখাযুক্ত দেয়াল আবিষ্কৃত হয় তাহলে হযরত খাঁন জাহান আলী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার প্রকৃত নাম, পরিচয় ও উনার অবদান এবং আনুপূর্বিক ইতিহাসের অনেক অজানা তথ্য উদ্ঘাটিত হতে পারে বলে অনেক ঐতিহাসিকই মনে করে। হযরত খাঁন জাহান আলী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মাজার শরীফে উৎকীর্ণ পর্যাপ্ত শিলালেখের মধ্যে যে কয়টির পাঠোদ্ধার হয়েছে তার মূল্যও যথেষ্ট। এগুলির মধ্যে তিনটি শিলালিপি উল্লেখযোগ্য; দুটি হযরত খাঁন জাহান আলী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার ইন্তেকালের তারি বাকি অংশ পড়ুন...
১ম পর্বের পর....
উত্তর দিকে খিলান পথ বর্তমানে ইটের নির্মাণে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এই খিলানপথ খুব ছোট এবং মাত্র ০.৩০ মি. (১ ফুট) প্রশস্ত কিন্তু অন্যদিকের খিলানপথগুলি ২.৩০ মি. (৬.৮") প্রশস্ত। পূর্ব, পশ্চিম ও দক্ষিণে আয়তাকার কাঠামোতে সংস্থাপিত খিলানকৃত এবং সদসযুক্ত প্রবেশপথ রয়েছে। অভ্যন্তরে প্রত্যেক দেয়ালে রয়েছে দু'টি করে সূচালো বহুখাজের খিলানবিশিষ্ট বাতি রাখার কুলঙ্গী।
মাজার শরীফের ভিতের পাথরগুলি প্রায় সব সম আয়তনের এবং এখনও এ ভিতের প্রস্তর গাঁথুনি প্রায় অক্ষত রয়ে গেছে। ভিতের ওপর থেকে ইমারতের দেয়াল ইটের নির্মাণ। প্রস্তর ভিত প্রা বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমান সময় স্তম্ভবিহীন কোনও দালানের কথা ভাবা যায়? অসম্ভব কাজটি দৃষ্টিনন্দন ও সুচারুভাবে সম্পন্ন হয়েছে রাঙামাটির জেলার কাপ্তাইয়ের কর্ণফুলী পেপার মিলের মসজিদ নির্মাণে।
স্বাধীনতার আগে প্রতিষ্ঠিত মসজিদটি দেশের সবচেয়ে বড় স্তম্ভবিহীন মসজিদ হিসেবে খ্যাত। দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে আসা শ্রমিক ও কর্মচারীদের সুবিধার্থে কেপিএম এলাকায় ১৯৬৭ খৃ: এটি নির্মাণ করা হয়। পরিচালনা কমিটির তথ্যমতে, ১৩ হাজার বর্গফুটের এই মসজিদে একসঙ্গে চার হাজার মুসুল্লি নামাজ আদায় করতে পারেন।
১৯৫৯ খৃ: পাকিস্তানের দাউদ গ্রুপ কর্ণফুলী পেপার ম বাকি অংশ পড়ুন...
চট্টগ্রামের জনসাধারণ বদর আউলিয়া রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে ‘শহরের কুতুব’ বলে অভিহিত করেন। টিকে থাকা সামান্য কিছু আদি স্থাপত্য বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে বদর আউলিয়া রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মাজার শরীফটি সর্বপ্রাচীন বলে ধারনা করা হয়; এটি চট্টগ্রামের 'বদরপট্টী' এলাকায় অবস্থিত। স্থানীয় নামটি যে বদর আউলিয়া রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার নাম থেকে এসেছে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। বদর আউলিয়ায় রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার দরগাহটি চট্টগ্রামের বকশির হাটে অবস্থিত। আলোচ্য মাজার শরীফটি ভূমিনকশায় বর্গাকৃতির। মাযার কমপ্লেক্সের বেষ্টনী প্রাচ বাকি অংশ পড়ুন...
শেখ বুরহানউদ্দিন রহমতুল্লাহি আলাইহি মাজার শরীফ সিলেট শহরের আট কিলোমিটার পূর্ব ও পূর্ব দক্ষিণে সুরমা নদীর উত্তর পারে একটি নির্জন স্থানে অবস্থিত। যে গ্রামে মাজার শরীফটি অবস্থিত সেই গ্রামের নাম কুলীঘাট (টুলটিকর)।
উত্তর দক্ষিণে বিলম্বিত প্রায় ৭ মিটার দ্ধ ৫ মিটার আয়তনের একটি প্রাচীর ঘেরা আয়তাকৃতির উন্মুক্ত স্থানের প্রায় কেন্দ্রস্থলে শেখ বুরহান উদ্দিন রহমতুল্লাহি আলাইহি মাজার শরীফ পরিলক্ষিত হয়। পাকা মাজার শরীফটি গিলাফ দ্বারা আবৃত এবং উপরে রয়েছে চাঁদোয়া। বেষ্টনী প্রাচীর দেখে সেখানে প্রাচীন ইমারত ছিল বলে ধারনা করা যায়। স্ বাকি অংশ পড়ুন...












