খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে তাক্বওয়া সম্পর্কে ইরশাদ মুবারক করেন-
إِنَّ أَكْرَمَكُمْ عِندَ اللهِ أَتْقَاكُمْ إِنَّ اللهَ عَلِيمٌ خَبِيرٌ.
অর্থ: “নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি সর্বাধিক সম্মানিত যিনি সবচেয়ে বেশি মুত্তাকী বা তাক্বওয়া অবলম্বনকারী। নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি সবকিছু জানেন এবং সব বিষয়ে অবহিত।” (পবিত্র সূরা হুজুরাত শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১৩)
যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করেন সে ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর বাকি অংশ পড়ুন...
ছবি তোলা এবং পর্দা তরক করা মহান আল্লাহ পাক ও উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের প্রকাশ্য নাফরমানী।
এ সম্পর্কে বহু পবিত্র হাদীছ শরীফ ইরশাদ মুবারক হয়েছে, তারমধ্যে কয়েকখানা পবিত্র হাদীছ শরীফ এখানে উল্লেখ করা হলো। যেমন পবিত্র পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
قَالَ حَدَّثَنَا حَضْرَتِ الْأَعْمَشُ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ عَنْ حَضْرَتْ مُسْلِمٍ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ قَالَ كُنَّا مَعَ حَضْرَتْ مَسْرُوْقٍ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ فِيْ دَارِ حَضْرَتْ يَسَارِ بْنِ نُمَيْرٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ فَرَأٰى فِيْ صُفَّتِهٖ تَمَاثِيْلَ فَقَالَ سَمِع বাকি অংশ পড়ুন...
ইমাম-মুজতাহিদ উনারা বলেন, হক্কানী-রব্বানী ওলীআল্লাহ উনাদেরকে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইলমে লাদুন্নী হাদিয়া করে থাকেন। হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা বদ আক্বীদা পোষণকারী, বদ মানসিকতাসম্পন্ন এবং বদ আমলকারী কোনো মানুষের প্রতি অসন্তুষ্ট হলে তার যে বিনাশসাধন হবে, এটিইতো সঙ্গত ও স্বাভাবিক। সূক্ষ্মদর্শী মাহবূব ওলীআল্লাহ উনাদের সম্পর্কে বদ আক্বীদা পোষণ এবং উনাদের বিরুদ্ধাচরণের কারণে উনাদের কোপানলগ্রস্ত হওয়ার কঠিন পরিণামফল সম্পর্কে কিতাবে বহু ঘটনা বর্ণিত রয়েছে।
যেমন: হযরত ফুযাইল বিন আয়ায রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বাকি অংশ পড়ুন...
হালাল বিষয়ের বিরোধীতা করা আর হারামের প্রচার করা কুফরী এ বিষয়টিও প্রায় মানুষের জানা আছে কিন্তু সমস্যা হয় হালাল বিষয় আর হারাম বিষয় আলাদা করার মধ্যে। এ পর্যায়ে একটি উদাহরণ দিচ্ছি যদিও তা আজকের আলোচ্য বিষয় নয় তবু উপলব্ধির জন্যই বলা। বাল্যবিবাহ হালাল এবং সুন্নত কিন্তু সরকার আদা-পানি খেয়ে লেগেছে এর বিরোধীতায় (ঋণ দাতা দেশ এবং দাতা সংস্থাগুলোর চাপ রয়েছে)। যুক্তি হিসেবে দিচ্ছে, নানান মেডিক্যাল সাইন্সের কথা কিন্তু যিনি মানুষ সৃষ্টি করেছেন মহান আল্লাহ পাক এবং উনার সম্মানিত রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহ বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পিতা আলাইহিস সালাম উনার দিক থেকে
سَيِّدُنَا حَضْرَتْ مُحَمَّدُ اَلتَّقِىُّ بْنُ عَلِىِّ الرِّضَا بْنِ مُوْسَى الْكَاظِمِ بْنِ جَعْفَرِ الصَّادِقِ بْنِ مُحَمَّدِ الْبَاقِرِ بْنِ عَلِىٍّ زَيْنِ الْعَابِدِيْنَ بْنِ الْحُسَيْنِ بْنِ عَلِىٍّ عَلَيْهِمُ السَّلَامُ
১. ইমামুত তাসি’ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত মুহম্মদ ত্বক্বী আলাইহিস সালাম
২. ইমামুছ ছামিন মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম আলী রেযা আলাইহিস সালাম
৩. ইমামুস সাবি’ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া স বাকি অংশ পড়ুন...
দ্বিতীয়তঃ ফতওয়ায়ে মাহমূদীয়াতে টুপি সম্পর্কে যে বক্তব্য পেশ করা হয়েছে, তার দ্বারাও মূলতঃ গোল টুপিই সুন্নত প্রমাণিত হয়, যদিও উক্ত কিতাবের “সুনানে আদিয়াহ ও সুনানে হুদা” সম্পর্কিত বর্ণনাটি ছহীহ নয়। যেমন এ প্রসঙ্গে ফতওয়ায়ে মাহমূদীয়ার ৫ম খ- ১১৮ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে-
سوال- گول ٹوپی لگانا سنت ھے- اور رسول اللہ صلی اللہ علیہ وسلم ٹوپی کیسے دیتے تھے- جو لوگ اصرار کرتے ھیں گول ٹوپی پر انکا اصرار کرنا کیسا ھے؟
অর্থ: গোল টুপি পরিধান করা কি সুন্নত? সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি কিরূপ টু বাকি অংশ পড়ুন...
اِنَّا اَعْطَيْنَاكَ الْكَوْثَرَ
অর্থ: (হে হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আমি আপনাকে সম্মানিত ‘কওছার’ হাদিয়া মুবারক করেছি। (পবিত্র সূরা কাওছার শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১)
এখন কাওছার শব্দের ব্যাখ্যায় মুফাসসিরীনগণ বিভিণœ মত পোষণ করেছেন। বলা হয়, এ শব্দের বহুমুখী অসংখ্য অর্থ রয়েছে। যেমন- হাউজে কাওছার। এ সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَنَسٍ رَضِىَ اَللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ بَيْنَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ذَاتَ يَوْمٍ بَيْنَ أَظْهُرِنَا إِذْ اغْفَى اِغْفَاءَةً ثُمَّ رَفَعَ رَأْسَهُ مُتَبَسّمًا فَقُلْنَا مَا أَضْحَكَكَ يَا رَسُولَ اللَّهِ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
ক্বমীছ শব্দটির শাব্দিক অর্থ হলো- কোর্তা, জামা, ক্বমীছ ইত্যাদি। আর ইসলামী শরীয়ত উনার পরিভাষায় ক্বমীছ বা কোর্তা হলো, যার গেরেবান আছে যা বন্ধ করার জন্য কাপড়ের গুটলী লাগানো হয় যা নিছফুস্ সাক্ব। অর্থাৎ হাটু ও পায়ের গিরার মধ্যবর্তী স্থান পর্যন্ত বিলম্বিত। গোল যা কোনা ফাঁড়া নয়, যার আস্তিন আছে, যা অতি সহজেই মানুষের সতর ও ইজ্জত আবরু ঢাকে। ক্বমীছ বা কোর্তা অধিকাংশ সময় সাদা রংয়ের হওয়াই খাছ সুন্নত।
অবলুপ্ত হয়ে যাওয়া সকল সুন্নত সমূহকে পুনরায় জিন্দা করে জারি করার মহান উদ্দেশ্যে রাজারবাগ শরীফ উনার সম্মানিত মুর্শিদ ক্বিবলা স বাকি অংশ পড়ুন...












