আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪৫ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১লা রবীউছ ছানী শরীফ লাইলাতুছ ছুলাছা শরীফ (মঙ্গলবার রাত) মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ফালইয়াফরহূ শরীফ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেন, “আমি সবসময় এটা বলি যে, মুহব্বত-মা’রিফত, নিসবত-কুরবত, রেযামন্দী-সন্তুষ্টি মুবারক হাছিল করতে হলে অবশ্য বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عَبَّاسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ جَلَسَ نَاسٌ مِّنْ اَصْحَابِ رَسُوْلِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَخَرَجَ حَتّٰى اِذَا دَنَا مِنْهُمْ سَـمِعَهُمْ يَتَذَاكَرُوْنَ قَالَ بَعْضُهُمْ اِنَّ اللّٰهَ اتَّـخَذَ حَضْرَتْ اِبْرَاهِيْمَ عَلَيْهِ السَّلَامُ خَلِيْلًا وَقَالَ اٰخَرُ حَضْرَتْ مُوْسٰى عَلَيْهِ السَّلَامُ كَلَّمَهٗ تَكْلِيْمًا وَقَالَ اٰخَرُ فَحَضْرَتْ عِيْسٰى عَلَيْهِ السَّلَامُ كَلِمَةُ اللهِ وَرُوْحُهٗ وَقَالَ اٰخَرُ حَضْرَتْ اٰدَمُ عَلَيْهِ السَّلَامُ اِصْطَفَاهُ اللّٰهُ تَعَالـٰى فَخَرَجَ عَلَيْهِمْ رَسُوْلُ اللّٰهِ صَلَّى اللّٰهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَقَالَ قَدْ سَـمِعْتُ كَلَامَكُمْ وَعَج বাকি অংশ পড়ুন...
দৈনিক মাত্র ১০ বার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দুরূদ শরীফ পাঠকারীর জন্য বিশেষ ৪টি সুসংবাদ মুবারক:
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
هَبَطَ الْمَلَائِكَةُ الْاَرْبَعَةُ عَلَيْهِمُ السَّلَامُ حَضْرَتْ جِبْرِيْلُ عَلَيْهِ السَّلَامُ وَحَضْرَتْ مِيْكَائِيْلُ عَلَيْهِ السَّلَامُ وَحَضْرَتْ اِسْرَافِيْلُ عَلَيْهِ السَّلَامُ وَحَضْرَتْ عَزْرَائِيْلُ عَلَيْهِ السَّلَامُ فَقَالَ حَضْرَتْ عَزْرَائِيْلُ عَلَيْهِ السَّلَامُ يَا حَبِيْبِىْ يَا سَيِّدَنَا مَوْلَانَا مُحَمَّدُ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ نَعَمْ يَا حَضْرَتْ عَزْرَائِيْلُ عَلَيْهِ السَّلَامُ قَالَ مَنْ صَلَّ عَلَيْكَ عَشَرَةً صَبَاحًا وَمَسَاءً اَخَذْتُ رُوْحَهٗ كَمَا تُأْخَ বাকি অংশ পড়ুন...
নফসের অনুসারী ব্যক্তি অশ্লীল-অশালীন ও শরীয়তের খিলাফ কার্যকলাপের উপর দৃঢ় থেকেই তওবা করা ব্যতীত মারা যাওয়ার পরেও মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দুরূদ শরীফ উনার সম্মানার্থে সম্মানিত জান্নাত মুবারক লাভ এবং অত্যন্ত সুখ-শান্তিতে আবস্থান:
কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
اِنَّ اِمْرَاَةً كَانَ لَهَا وَلَدٌ مُسْرِفٌ عَلٰى نَفْسِهٖ وَكَانَتْ تَأْمُرُهٗ بِالْخَيْرِ وَتَنْهَاهُ عَنِ الْفَحْشَاءِ وَالْمُنْكَرِ وَفِىْ رِوَايَةٍ اُخْرٰى وَكَانَتْ تَأْمُرُهٗ بِالتَّوْبَةِ فَلَمْ يَفْعَلْ وَالْقَضَاءُ وَالْقَدَرُ غَالِبَانِ عَلَيْهِ فَمَاتَ وَهُوَ مُصِرٌّ عَلٰى مَا كَانَ عَلَيْهِ فَحَزِنَتْ عَلَيْهِ اُمُّهٗ حُزْنًا شَدِيْدًا حَيْثُ مَاتَ عَلٰى غَيْرِ تَوْبَةٍ فَ বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছলাত মুবারক পাঠ করা অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দুরূদ শরীফ পাঠ করা মূলত মহান আল্লাহ পাক উনার আমল মুবারক। সুবহানাল্লাহ! তাহলে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দুরূদ শরীফ পাঠ করার কতো বেমেছাল ফযীলত, সেটা সমস্ত সৃষ্টির চিন্তা ও কল্পনার উর্ধ্বে। সুবহানাল্লাহ! নিম্নে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দুরূদ শরীফ পাঠকারী উনাদের জন্য বিশেষ সুসংবাদ বিষয়ে কিছু বর্ণনা তুলে ধরা হলো-
মহ বাকি অংশ পড়ুন...
যিনি খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
اِنَّ اللهَ وَمَلٰٓئِكَتَهٗ يُصَلُّوْنَ عَلَى النَّبِـىِّ یٰۤاَیُّہَا الَّذِيْنَ اٰمَنُوْا صَلُّوْا عَلَيْهِ وَسَلِّمُوْا تَسْلِيْمًا
অর্থ: “নিশ্চয়ই যিনি খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং উনার সকল সম্মানিত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি দায়িমীভাবে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছলাত মুবারক অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দুরূদ শরীফ পাঠ করে যাচ্ছেন, উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছানা-ছিফত মুবারক করে যাচ্ছেন। সুবহা বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র মীলাদ শরীফ উনার লুগাতী বা আভিধানিক অর্থ বিলাদত (জন্ম) শরীফ উনার সময়। আর ইছতিলাহী বা ব্যবহারিক অর্থ সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, রহমতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করা এবং এ উদ্দেশ্যে উনার ছানা-ছিফত মুবারক বর্ণনা করা, উনার শান মুবারকে ছলাত শরীফ পাঠ করা, সালাম শরীফ পেশ করা এবং উনার মুহব্বত-মা’রিফাত, তায়াল্লুক, নিসবত, যিয়ারত ও সন্তুষ্টি কামনা করা। উম্মত হিসেবে যা হাছিলের জন্য কোশেশ করা ফরযের অন্তর্ বাকি অংশ পড়ুন...












