আল ইহসান ডেস্ক:
১৯৭১ সালের বাংলাদেশের স্বাধীনতাবিরোধী, মুক্তিযুদ্ধবিরোধী, যুদ্ধাপরাধী উপজাতি রাজাকারদের কথা আমাদের নতুন প্রজন্ম জানেই না। এ সুযোগে উপজাতি রাজাকাররা এবং তাদের বংশধররা স্বাধীন বাংলাদেশের সরকারী নানা সুযোগ-সুবিধা ভোগ করছে এবং প্রতিনিধি হিসেবে আন্তর্জাতিক পর্যায়েও পৌঁছে গেছে, যা জাতি হিসেবে আমাদের জন্য লজ্জাজনক।
উপজাতি যুদ্ধাপরাধী রাজাকারদের বিচার না করে উল্টো তাদের পুরস্কৃত করে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রতিনিধি করা, তাদেরকে সরকারী সুযোগ-সুবিধা দেয়া কি দেশের জন্য অপমানের নয়?
মুক্তিযুদ্ধের সময়ে পার্বত্য চট বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
সাতক্ষীরা টাউন হাইস্কুলের গণহত্যা বাংলাদেশের ইতিহাসের এক নির্মম ট্রাজেডি। পাকসেনা ও তাদের এ দেশীয় ঘাতক দোসররা এখানে বেয়নেটে খুঁচিয়ে, চাকু, ছুরি ও দা দিয়ে কচুকাটা করে প্রায় সাড়ে ৩শ’ মানুষকে হত্যা করেছে। স্কুলের পিছনে এসব লাশ মাটি চাপা দেয়া হয়।
এ হত্যাকা-ের সঙ্গে জড়িত পাকিস্তানী সৈন্যদের দোসর রাজাকার, আল-বাদর ও আল-শামসদের এখনো বিচার হয়নি। বরং তারা এলাকায় অত্যন্ত প্রভাবশালী ও সামাজিকভাবে প্রতিষ্ঠিত।
এসব নারকীয় হত্যাকা-ে যারা প্ররোচিত ও সহযোগিতা করেছিলো তাদের অনেকে আজো জীবিত। এরা হলো- মালানা আবদুল্লাহিল বাকি বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
টাঙ্গাইলে সে সময় যা কিছু হয়েছে বাছেতের জ্ঞাতসারেই হয়েছে। যুবক তরুণদের জোর করে রাজাকার, আল-বাদরে ভর্তি করেছে বাছেত। টাঙ্গাইলে শান্তিকমিটির সদস্যদের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার জন্য পাকী আর্মিরা বাছেতের সঙ্গেই পরামর্শ করে নিত।
স্বাধীনতাকামী নিরীহ-নিপরাধ মানুষের রক্তে রাঙানো বাছেতের হাত দিয়ে হাজার হাজার অপকর্ম হলেও সেই বাছেতের বিচার হয়নি। রাজাকারপ্রধান বাছেত স্বাধীনতা অর্জনের এত বছর পরেও বহাল তবিয়তে ক্ষমতার উচ্চ শিখরেই বসে আছে। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর বাছেত বাংলাদেশ ছেড়ে সউদী আরব চলে গিয়েছিল। ১৯৭৫এ বঙ্গবন্ধু সপ বাকি অংশ পড়ুন...
দেশে ও জনগণের টাকা প্রকল্পের নামে হয় চুরি। পুকুর চুরি নয়; সাগর চুরি। কিন্তু জনগণ থাকে অন্ধকারে। বর্তমানে সরকারি-বেসরকারি কোনো পর্যায়েই দুর্নীতি বন্ধ নেই। খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসা সবক্ষেত্রেই শুধু দুর্নীতি আর দুর্নীতি। দেশ ও জনগণের সচেতনতার জন্য ধারাবাহিকভাবে এখানে উল্লেখ করা হলো:
ব্যবসা পরিবেশ উন্নয়নে সবচেয়ে বড় বাধা উচ্চ পর্যায়ের দুর্নীতি : সিপিডি জরিপ
বাংলাদেশে ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় বাধা হচ্ছে দুর্নীতি। দুর্নীতির কারণে গত পঞ্জিকা বছরে (২০২২ সাল) বাংলাদেশের ব্যবসায়িক পরিবেশের অগ্রগতি হয় বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক: একাত্তরের কুখ্যাত রাজাকার, শান্তিকমিটির কেন্দ্রীয় সদস্য, টাঙ্গাইলে রাজাকার, আল-শামস, আলবাদরে লোক নিয়োগের প্রধান ডাক্তার ক্যাপ্টেন (অব) আব্দুল বাছেত এখন ঢাকার রামপুরায় চারতলা বাড়ির মালিক। ক্যাপ্টেন আব্দুল বাছেত ঢাকায় জামাতের নেতাও। তথাকথিত ইসলামী চিন্তাবিদ হিসেবে মাঝে মধ্যেই টিভি’র পর্দায় তথাকথিত ইসলামী আলোচনায় অংশ নিয়ে থাকে। আবার কিছু বিশেষ পত্রিকায় তথাকথিত ইসলামী ভাবধারার লেখাও ছাপা হয় তার নামে। (অর্থাৎ পুরোদস্তুর ধর্মব্যবসায়ী ক্যাপ্টেন বাছেত স্বাধীনতা যুদ্ধের সময়ে ছিল অবসরপ্রাপ্ত। পাকী সেনাদের প বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
হত্যা, লুট, অগ্নিসংযোগ ও রাহাজানির হোতা স্বাধীনতাবিরোধী জামাতের সাবেক আমীর গো’আযমের শ্যালক ১৯৭১এর আল-বাদর বাহিনীর নওগাঁর আঞ্চলিক প্রধান মোনায়েম-কাম আকরাম ওরফে খক্কো মৌলভী নওগাঁ জেলা জামাতের নেপথ্যের নীতিনির্ধারক। তার নেতৃত্বে রাজাকার-আল-বাদর বাহিনীর সদস্যরা এলাকায় হত্যা, রাহাজানি, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ চালিয়েছে নির্বিচারে। তারা পার-নওগাঁ তাজ হলের ভেতর ২৫/৩০ জন স্বাধীনতাকামী বঙ্গ সন্তানকে হত্যা করে হলের পেছনে মঞ্চের মধ্যখানে অবস্থিত কূপের ভেতর ফেলে দিয়েছিল। পরবর্তীতে যেসব মুক্তিযোদ্ধা কূপের ভেতর থেকে ল বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
শুধু তাই নয়, সলেমানের নির্দেশে নড়াইলের বিভিন্ন গ্রাম থেকে মুক্তিযোদ্ধা ও সাধারণ নিরীহ মানুষকে ধরে এনে হত্যার পর চিত্রা নদীতে ফেলে দেয়া হত। হত্যার আগে বন্দিদের নাম একটি খাতায় লেখা হত। নড়াইল পানি উন্নয়ন বোর্ডের অফিস ছিল তাদের ক্যাম্প। এখানে নির্যাতন করা হত বন্দিদের উপর। ঘাতক সলেমান এসে প্রতিরাতে ওই খাতায় তোলা নামের পাশে লাল কালি দিয়ে টিক চিহ্ন দিত এবং লিখত। এরপর বন্দিদের প্রাণদ- কার্যকর করার জন্য জল্লাদদের বুঝিয়ে দিত। জল্লাদরা রাত ২টা থেকে ৩টার মধ্যে চিত্রা নদীর ফেরিঘাটে বন্দিদের নিয়ে গিয়ে প্রাণদ- কার্যকর কর বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
বহির্বিশ্বে জামাতের দুটি ঘাঁটি হচ্ছে যুক্তরাজ্য (ব্রিটেন) এবং সউদী আরব। খুনি আল-বাদরদের মধ্যে যারা ১৬ ডিসেম্বরের আগে পরে পালাতে সক্ষম হয়েছিল তারা এই যুক্তরাজ্যের ইস্ট লন্ডন মসজিদ, বার্মিংহাম সিটি মসজিদ, ম্যানচেস্টার মসজিদসহ বিভিন্ন মসজিদে ইমামের চাকরি পর্যন্ত নিয়ে, বিশেষতঃ সিলেট জেলার খুনি আল-বাদররা জামাতী সংগঠন ‘দাওয়াতুল ইসলামের’ মাধ্যমে তাদের অপতৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। এই দু’জায়গায় অবস্থানরত আল-বাদর খুনিদের পরিচয় দেয়ার জন্য দু’টি দৃষ্টান্ত দেয়া হবে।
বুদ্ধিজীবী হত্যা পরিকল্পনার অপারেশন ইনচার্জ চৌধুরী বাকি অংশ পড়ুন...
লন্ডন থেকে নজরুল ইসলাম বাসন ৩০ জানুয়ারি ১৯৮৮ সালে সাপ্তাহিক বিচিত্রার সম্পাদককে পত্র মারফত চৌধুরী মঈনুদ্দিনের সাম্প্রতিক তৎপরতার বিবরণ লিখেছে। সে লিখেছে- “চৌধুরী মঈনুদ্দিন বুদ্ধিজীবী হত্যাকা-ের অপারেশন ইনচার্জ। বর্তমানে লন্ডনে প্রতিষ্ঠিত বিভিন্ন সংস্থার সংগঠক, নেতা ও নীতি নির্ধারক। বর্তমানে লন্ডনে চৌধুরী মঈনুদ্দিনকে ঘিরে শুরু হয়েছে আন্দোলন, বিতর্ক, সংঘর্ষ। চৌধুরী মুঈনুদ্দিনের সংগঠন ‘দাওয়াতুল ইসলাম’ সম্প্রতি তাকে বহিষ্কার করেছে। ইস্ট লন্ডন মসজিদে ম্যানেজিং কমিটির সচিব পদ থেকে তাকে সরানো হয়েছে। তবুও চৌধুরী মঈনুদ্ বাকি অংশ পড়ুন...
সারাদেশে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড পরিচালিত হচ্ছে। চলমান রয়েছে বিভিন্ন মেগা প্রকল্প। যাতে হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যয় করা হচ্ছে। কিন্তু এসব প্রকল্পে ব্যবহার করা হচ্ছে না দেশীয় পাথর। শুধু তাই নয়- দেশীয় পাথর উত্তোলন বন্ধ করে ভারত থেকে নিম্নমানের পাথর আমদানি করা হচ্ছে। এতে করে পাথর উত্তোলনের সাথে নির্ভরশীল হাজার হাজার মানুষ চরম জীবিকা সঙ্কটে ভুগছে। সারাদেশে সরকারি গ্রেজেটভুক্ত ৫০টি পাথর কোয়ারি রয়েছে। তথাকথিত পরিবেশবাদিরা দাবী করছে, এ পাথর তুলতে গিয়ে কোয়ারি সংশ্লিষ্ট এলাকার নদীভাঙন, ভূমিধস, পরিবেশদূষণসহ ঘরবাড়ি, রাস্তাঘ বাকি অংশ পড়ুন...
মুক্তিযোদ্ধা ও প্রবীণ ব্যক্তিদের সঙ্গে আলাপ করে জানা যায়, নড়াইলে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে পাক বাহিনীর দোসর রাজাকার বাহিনীর নির্মম হত্যাকা-, ধর্ষণ ও লুটতরাজের সঙ্গে যে নামটি মিশে আছে তা হলো রাজাকার মালানা সোলায়মানের নাম। যার নির্দেশে তিন জল্লাদ জবাই করে হত্যা করেছে কয়েক হাজার মুক্তিযোদ্ধা ও সাধারণ মুক্তিকামী মানুষকে। এসব ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কাল্পনিক অভিযোগ এনে মালানা সোলায়মান রেজিস্টারে যাদের নামের পাশে লালকালি দিয়ে “রিলিজ ফর ইভার” লিখে দিতো তাদের ইসকট পার্টি ও জল্লাদরা গভীর রাতে নড়াইল শহরের লঞ্চঘাটের প্লাটুনের উপর ন বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শী ও ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি জানায়, শহরের বাজির মোড়ে সরকারি টেলিফোন এক্সচেঞ্জ ভবনকে নরসিংদীবাসী টর্চার সেল ও হত্যাপুরী বলেই চেনে-জানে। মুক্তিযোদ্ধা ও প্রবীণরা এর সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় এখনো আঁতকে উঠেন।
পুনর্বাসন: স্বাধীনতার পরপরই রাজাকার কমান্ডার মতিউর সিকদার পালিয়ে পাকিস্তানে চলে যায়। পরে ঘাতকদের গুরু জামাতের সাবেক আমির গো’আযম দেশে ফেরার সময় তার সঙ্গে মতিউর সিকদারও দেশে ফেরে। দেশে ফিরে জামাত কর্মীদের সংগঠিত করে দল পুনর্গঠনে সক্রিয় সহায়তা করে। পরে রাজনীতিতে সক্রিয়ভাবে না থাকলেও মতিউর জ বাকি অংশ পড়ুন...












