আল ইহসান ডেস্ক:
পিরোজপুরের একাত্তরের ‘রাজাকার দেইল্যা’ স্বাধীনতার পর জনগণকে ধর্মকর্মের কথা শুনিয়ে ‘আল্লামা সাঈদী’ হলেও তার অধর্মের অপকর্মের কলঙ্ক এখনো মুছে যায়নি। এখনো সাঈদীরা একাত্তরের স্বাধীনতাবিরোধী দালাল-ঘাতক-রাহাজানির নির্মমতা। নৃশংসতার ভয়ঙ্কর প্রতীক।
একাত্তরের কুখ্যাত ঘাতক রাজাকার দেইল্যা সাঈদী সে জামাতের মজলিসে শূরার এক সদস্য। সে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী লাদেনের এক ভাবশিষ্য। বাংলাদেশে তালেবানী স্টাইলে ক্ষমতা দখলের অলীক স্বপ্ন যারা দেখে, তাদের একজন এই রাজাকার সাঈদী। জাতির দুর্ভাগ্য, সাঈদী সগর্বে ঘোষণা করে, ত বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
২০০১ সালের ৫ মার্চের দৈনিক জনকণ্ঠ পত্রিকায় প্রকাশিত নিউজের সারাংশ হলো: “সেই রাজাকার, ’৭১-এর রাজাকার দেইল্যা এখন মালানা সাঈদী।” ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী মানবতাবিরোধী অপরাধের সঙ্গে জড়িত ছিল বলে প্রকাশিত সংবাদের মূল বিষয়গুলো ক্রমানুসারে বর্ণনা করা হলো।
১১) ১৯৭১ সালের জুন মাসে মদন সাহার দোকান ও বাড়ি লুট করার পর এদের নিজের বাড়িতে নিয়ে যায়। গোপাল বণিক নামে এক ব্যাক্তিকে আটক করে পাক বাহিনীর হাতে তুলে দেয়। পরে বলেশ্বর নদীর ঘাটে তাকে গুলি করে হত্যা করা হয়। রাজাকার সাঈদীর সহযোগীরা কৃষ্ণকা বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
২০০১ সালের ৫ মার্চের দৈনিক জনকণ্ঠ পত্রিকায় প্রকাশিত নিউজের সারাংশ হলো:- “সেই রাজাকার: ’৭১-এর রাজাকার দেইল্যা এখন মালানা সাঈদী।” ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী মানবতাবিরোধী অপরাধের সঙ্গে জড়িত ছিল বলে প্রকাশিত সংবাদের মূল বিষয়গুলো ক্রমানুসারে বর্ণনা করা হলো।
৭) মুক্তিযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর দেইল্যা ছিল পাড়েরহাটের বাদুরা গ্রামের ইউনুস মুন্সীর জামাই এবং বেকার। একটি মুদি দোকানে বসে আড্ডা মারতো।
৮) যুদ্ধকালে পারেরহাট বাজারেও সাঈদী তার রাজাকার বাহিনী নিয়ে হেলাল উদ্দিন পসারী, রইস উদ্দিন পস বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
২০০১ সালের ৫ মার্চের দৈনিক জনকণ্ঠ পত্রিকায় প্রকাশিত নিউজের সারাংশ হলো:- “সেই রাজাকার: ’৭১-এর রাজাকার দেইল্যা এখন মালানা সাঈদী।” ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী মানবতাবিরোধী অপরাধের সঙ্গে জড়িত ছিল বলে প্রকাশিত সংবাদের মূল বিষয়গুলো ক্রমানুসারে বর্ণনা করা হলো।
৭) মুক্তিযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর দেইল্যা ছিল পাড়েরহাটের বাদুরা গ্রামের ইউনুস মুন্সীর জামাই এবং বেকার। একটি মুদি দোকানে বসে আড্ডা মারতো।
৮) যুদ্ধকালে পারেরহাট বাজারেও সাঈদী তার রাজাকার বাহিনী নিয়ে হেলাল উদ্দিন পসারী, রইস উদ্দিন পস বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
‘এ্যাসোসিয়েট অব পাকিস্তান আর্মি’ বইটির লেখক এএসএম সামসুল আরেফিন। ঐ বইয়ের পর্যালোচনায় দেখা যায়, বইয়ের সূত্র অনুযায়ী ২০০১ সালের ৫ মার্চের দৈনিক জনকণ্ঠ পত্রিকায় প্রকাশিত নিউজের সারাংশ হলো: “সেই রাজাকার, ’৭১-এর রাজাকার দেইল্যা এখন মালানা সাঈদী।” ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী মানবতাবিরোধী অপরাধের সঙ্গে জড়িত ছিল বলে প্রকাশিত সংবাদের মূল বিষয়গুলো ক্রমানুসারে বর্ণনা করা হলো।
১) ১৯৭১ সালে সে রাজাকার দেইল্যা বলে পরিচিত ছিলো। স্বাধীনতার পর ভোল পাল্টিয়ে মালানা সাঈদী হয়েছে।
২) উপন্যাসিক হুমায় বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
হত্যা, লুট, অগ্নিসংযোগ ও রাহাজানির হোতা স্বাধীনতাবিরোধী জামাতের সাবেক আমীর গো’আযমের শ্যালক ১৯৭১এর আল-বাদর বাহিনীর নওগাঁর আঞ্চলিক প্রধান মোনায়েম-কাম আকরাম ওরফে খক্কো মৌলভী নওগাঁ জেলা জামাতের নেপথ্যের নীতিনির্ধারক। তার নেতৃত্বে রাজাকার-আল-বাদর বাহিনীর সদস্যরা এলাকায় হত্যা, রাহাজানি, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ চালিয়েছে নির্বিচারে। তারা পার-নওগাঁ তাজ হলের ভেতর ২৫/৩০ জন স্বাধীনতাকামী বঙ্গ সন্তানকে হত্যা করে হলের পেছনে মঞ্চের মধ্যখানে অবস্থিত কূপের ভেতর ফেলে দিয়েছিল। পরবর্তীতে যেসব মুক্তিযোদ্ধা কূপের ভেতর থেকে ল বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
একাত্তরের কুখ্যাত রাজাকার, নড়াইল জেলা পিস কমিটির চেয়ারম্যান, জামাত নেতা সলেমান মালানা এখন অঢেল সম্পত্তির মালিক। অভিযোগ রয়েছে, ১৯৭১-এর লুটের টাকায় ঢাকার কাছে বিলাসবহুল বাড়ি বানিয়ে বসবাস করছে। তার আরেক ভাই রাজাকার কমান্ডার রুহুল কুদ্দুস বর্তমানে যশোর জেলা জামাতের ‘পলিটিক্যাল সেক্রেটারি’ ছিল। তাদের অত্যাচার-নির্যাতনের কাহিনী আজও ভুলতে পারেননি নড়াইলবাসী। পাকী বাহিনীর এই দুই কুখ্যাত দালাল এখনও গ্রামে যেতে পারে না। নড়াইল সদর উপজেলার তুলারামপুর গ্রামের দু’ভাই সলেমান ও রুহুল ১৯৭১-এ তৎকালীন নড়াইল মহকুমার দ-মু-ে বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
যুদ্ধকালীন পাড়েরহাট বন্দরে সাঈদী তার অধীনস্থ রাজাকার ও আল-বাদরদের নিয়ে হেলালউদ্দিন পশারী, সইজউদ্দিন পশারী, রইজউদ্দিন পশারী, আমজাদ গাজির বাড়িসহ অর্ধশতাধিক দোকান লুট করে। পাড়েরহাট খেয়া সংলগ্ন সুলতান তালুকদারের ঘর দখল করে মুদি মনোহরী দোকান নিজের নামেই চালু করে। একাত্তরে জুন মাসে বন্দরের উত্তর প্রান্তের মদনমোহনের বৃহৎ ও সুদৃশ্য বাড়িটি লুটপাটের পর ভেঙ্গে সাঈদী সেটি নিজ বাড়িতেই নিয়ে আসে। আগস্ট মাসের গোড়ার দিকে এক মুক্তিযোদ্ধাকে আটক করে তাকে সে পাকী বাহিনীর হাতে তুলে দেয়। সাঈদীর সহযোগিতায় একইভাবে ইউপি সদস্য বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
সরেজমিনে অনুসন্ধান করে জানা গেছে, ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পাকী সেনাদের হাতে মুক্তিযোদ্ধাদের তুলে দেয়া, হত্যা, দোকানপাট, বাড়িঘর লুটপাট, নির্যাতন-নিপীড়নে ‘দেইল্যা’ নামে পরিচিত রাজাকার সাঈদীর অপকর্মাদি নতুন প্রজন্মের কাছে অজানা হলেও পাড়েরহাটের বাসিন্দারা আজও তা ভোলেনি। স্বাধীনতাযুদ্ধই সউদখালী গ্রামের ইউসুফ আলী সিকদারের পুত্র দেলওায়ার হোসেন ওরফে দেইল্যার ভাগ্যকে বদলে দিয়েছে। যুদ্ধ শুরুর আগে এই দেইল্যা ছিল পাড়েরহাটের বাদুরা গ্রামের ইউনুস মুন্সীর ‘আশ্রিত’। শ্বশুরালয়ে থাকা দেইল্যা ছিল বেকার। একটি বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
একাত্তরের কুখ্যাত ঘাতক রাজাকার দেইল্যা এখন আল্লামা সাঈদী। সে জামাতের মজলিসে শূরার সদস্য এবং চরম বিতর্কিত ব্যক্তি। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ, সে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী লাদেনের এক ভাবশিষ্য। বাংলাদেশে তালেবানী স্টাইলে ক্ষমতা দখলের অলীক স্বপ্ন যারা দেখে, তাদের একজন এই রাজাকার সাঈদী। জাতির দুর্ভাগ্য, সাঈদী সগর্বে ঘোষণা করে, তাকে রাজাকার প্রমাণ করতে পারলে সে সংসদ থেকে পদত্যাগ করবে। এমন দুঃস্পর্ধার পরও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি বলে দাবিদার বর্তমান সরকার (২০০১ ক্ষমতায় থাকা আ’লীগ সরকার) তার বিরুদ্ধে কোনো তদন্তের উদ্য বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
‘নেকড়ে যেমন মেষের ছদ্মবেশ নিলেও নেকড়েই থেকে যায়, তেমনি একাত্তরের নরপশু রাজাকার-আল-বাদররা স্বাধীনতার পর ভোল পাল্টালেও নরপশু রাজাকার-আল-বাদরই থেকে গেছে। পিরোজপুরের একাত্তরের ‘রাজাকার দেইল্যা’ স্বাধীনতার পর জনগণকে ধর্মকর্মের কথা শুনিয়ে ‘আল্লামা সাঈদী’ হলেও তার অধর্মের অপকর্মের কলঙ্ক এখনো মুছে যায়নি। এখনো সাঈদীরা একাত্তরের স্বাধীনতাবিরোধী দালাল-ঘাতক-রাহাজানির নির্মমতা। নৃশংসতার ভয়ঙ্কর প্রতীক।
গণহত্যা, লুণ্ঠন, অগ্নিসংযোগ, নিপীড়ন ইত্যাদির মাধ্যমে এরা জাতীয় স্বাধীনতা সংগ্রামের বিরোধিতা করেছে। এ সত্য থেক বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
বহির্বিশ্বে জামাতের দুটি শক্ত ঘাঁটি হচ্ছে যুক্তরাজ্য (ব্রিটেন) এবং সউদী আরব। খুনি আল-বাদরদের মধ্যে যারা ১৬ ডিসেম্বরের আগে পরে পালাতে সক্ষম হয়েছিল তারা এই যুক্তরাজ্যের ইস্ট লন্ডন মসজিদ, বার্মিংহাম সিটি মসজিদ, ম্যানচেস্টার মসজিদসহ বিভিন্ন মসজিদে ইমামের চাকরি পর্যন্ত নিয়ে, বিশেষতঃ সিলেট জেলার খুনি আল-বাদররা জামাতী সংগঠন ‘দাওয়াতুল ইসলামের’ মাধ্যমে তাদের অপতৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। এই দু’জায়গায় অবস্থানরত আল-বাদর খুনিদের পরিচয় দেয়ার জন্য দু’টি দৃষ্টান্ত দেয়া হবে।
বুদ্ধিজীবী হত্যা পরিকল্পনার অপারেশন ইনচার্জ চৌ বাকি অংশ পড়ুন...












