আল ইহসান ডেস্ক:
(চাকমা সার্কেল চিফ উপজাতি রাজাকার ত্রিদিবের সবচেয়ে বড় পরিচয়- সে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতাকারী একজন যুদ্ধাপরাধী রাজাকার। তার নেতৃত্বে উপজাতিরা স্বাধীনতা যুদ্ধের বিরোধিতা করেছে। আর এর প্রধান নেতা ছিল- উপজাতি চাকমাদের বর্তমান চীফ দেবাশীষের পিতা যুদ্ধাপরাধী ত্রিদিব।)
রাজাকার ত্রিদিবের আমলনামা:
পূর্ব-পাকিস্তানের জাতিগত সংখ্যালঘুদের প্রতিনিধিত্ব করতো। ১৯৫৬ সালের মে মাসে গৌতম বুদ্ধের ২৫০০তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে দিল্লিতে পাকিস্তানের প্রতিনিধি হিসেবে যোগ দেয় সে।
১৯৬৬ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
(চাকমা সার্কেল চিফ উপজাতি রাজাকার ত্রিদিবের সবচেয়ে বড় পরিচয়- সে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতাকারী একজন যুদ্ধাপরাধী রাজাকার। তার নেতৃত্বে উপজাতিরা স্বাধীনতা যুদ্ধের বিরোধিতা করেছে। আর এর প্রধান নেতা ছিল- উপজাতি চাকমাদের বর্তমান চীফ দেবাশীষের পিতা যুদ্ধাপরাধী ত্রিদিব।)
কে এই চাকমা ত্রিদিব:
য্দ্ধুাপরাধী রাজাকার ত্রিদিব রাঙ্গামাটি সার্কেলের চাকমা নেতা ও সার্কেল চিফ ছিলো। ১৯৩৩ সালের ১৪ মে পার্বত্য চট্টগ্রামের রাঙ্গামাটিতে চাকমা সম্প্রদায়ে জন্মগ্রহণ করে সে। বাবা নলিনাক্ষ ও মা বিনিতা। ১৯৫২ সালের ৭ অক্টোব বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
(চাকমা সার্কেল চিফ উপজাতি রাজাকার ত্রিদিবের সবচেয়ে বড় পরিচয়- সে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতাকারী একজন যুদ্ধাপরাধী রাজাকার। তার নেতৃত্বে উপজাতিরা স্বাধীনতা যুদ্ধের বিরোধিতা করেছে। আর এর প্রধান নেতা ছিল- উপজাতি চাকমাদের বর্তমান চীফ দেবাশীষের পিতা যুদ্ধাপরাধী ত্রিদিব।)
‘মুক্তিযুদ্ধে পার্বত্য চট্টগ্রাম’ বইয়ের বর্ণনা অনুযায়ী, রাঙ্গামাটি পুলিশ লাইনের এক ব্যারাকে আটক করে রেখে আবদুল আলীর শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ব্লেড দিয়ে আঁচড় দিয়ে সেসব জায়গায় লবণ দেয়া হয়েছিল। এরপর তাকে একটি জিপের পেছনে বেঁধে টেনে রাঙ্গামা বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
চাকমা সার্কেল চিফ উপজাতি রাজাকার ত্রিদিবের সবচেয়ে বড় পরিচয়- সে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতাকারী একজন যুদ্ধাপরাধী রাজাকার। তার নেতৃত্বে উপজাতিরা স্বাধীনতা যুদ্ধের বিরোধিতা করেছে। আর এর প্রধান নেতা ছিল- উপজাতি চাকমাদের বর্তমান চীফ দেবাশীষের পিতা যুদ্ধাপরাধী ত্রিদিব।
উচ্চ আদালতের এক আদেশে সব স্থাপনা থেকে ত্রিদিবের নাম মুছে ফেলার নির্দেশনা দেয় পর থেকে নতুন করে আলোচনায় এসেছে সে। উঠে এসেছে একাত্তরে তার জঘন্য ভূমিকার নানা ইতিহাস।
একাত্তরের ১৬ এপ্রিল। রাঙ্গামাটি মহকুমা সদরের এসডিও আবদুল আলী। পাকিস্তান সর বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
উপজাতি চাকমা ত্রিদিব ছিলো তৎকালীন চট্টগ্রাম জেলা ও পরবর্তীতে পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলার রাঙ্গামাটি সার্কেলের চাকমা নেতা এবং আত্মস্বীকৃত কুখ্যাত রাজাকার।
উল্লেখ্য, ১৯৫৩ সাল থেকে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ ত্যাগ করার আগ পর্যন্ত রাজাকার ত্রিদিব চাকমা সার্কেল চিফ হিসেবে দায়িত্ব পালন করে।
পরে ১৯৭৭ সালে তার অনুপস্থিতিতেই তার ছেলে সার্কেল চিফ দেবাশীষ চাকমা সার্কেলের দায়িত্বভার গ্রহণ করে।
৬ দফা দাবির বিরোধিতা:
১৯৬৬ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছয় দফা দাবি উত্থাপন করেন। উপজাতি চাকমা রাজাকার ত্রিদিব এই কর্মসূচির স বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
রাজাকার ত্রিদিবের নামে সব স্থাপনার নাম মুছে ফেলার নিদের্শনা দিয়েছে উচ্চ আদালত।
মূলত, উপজাতি চাকমা ত্রিদিব ছিলো তৎকালীন চট্টগ্রাম জেলা ও পরবর্তীতে পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলার রাঙ্গামাটি সার্কেলের চাকমা নেতা এবং আত্মস্বীকৃত কুখ্যাত রাজাকার। এই উপজাতি রাজাকার ৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রবল বিরোধিতা করেছিলো। শুধু তাই নয়; দেশ স্বাধীন হওয়ায় সে রাগে, ক্ষোভে ও ভয়ে দেশ ছেড়ে পালিয়ে পাকিস্তান চলে যায়।
সে ছিলো রাঙ্গামাটি সার্কেলের চাকমা নেতা ও সার্কেল চীফ। তার বাবা নলিনাক্ষ ১৯৫২ সালের বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
সরকার ঘোষণা দিয়েছে- রাজাকারের উত্তরসূরী তথা তাদের সন্তানদের সরকারী কোন চাকরী-বাকরি ও সুযোগ-সুবিধা দিবে না। কিন্তু বাস্তবে দেখা যাচ্ছে- ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সকল উপজাতিরাই বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে ছিলো। অথচ বর্তমানে এসব স্বাধীনতাবিরোধী উপজাতিরা ‘উপজাতি কোটায়’ সরকারী চাকরি ও সরকারী সুযোগ-সুবিধা ভোগ করছে।
যুদ্ধাপরাধী চাকমা উপজাতি রাজাকার ত্রিদিব বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা করতে করতেই পাকিস্তানে মারা গেছে। সেই কুখ্যাত রাজাকারের অনুসারী উপজাতিরা আজ স্বাধীন বাংলাদেশের মানচিত্রকে খ-িত করে বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
সরকার ঘোষণা দিয়েছে- রাজাকারের উত্তরসূরী তথা তাদের সন্তানদের সরকারী কোন চাকরী-বাকরি ও সুযোগ-সুবিধা দিবে না। কিন্তু বাস্তবে দেখা যাচ্ছে- ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সকল উপজাতিরাই বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে ছিলো। অথচ বর্তমানে এসব স্বাধীনতাবিরোধী উপজাতিরা ‘উপজাতি কোটায়’ সরকারী চাকরি ও সরকারী সুযোগ-সুবিধা ভোগ করছে।
যুদ্ধাপরাধী রাজাকার ত্রিদিব পাকিস্তান সরকারের কাছে এতটাই অনুগত ছিলো যে, তাকে ১৯৭১ সালের ডিসেম্বরে ফেডারেল মন্ত্রী, ১৯৭৫ থেকে ১৯৮১ পর্যন্ত পর্যটন ও সংখ্যালঘু বিষয়ক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী, ১৯৮১ থে বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
সরকার ঘোষণা দিয়েছে- রাজাকারের উত্তরসূরী তথা তাদের সন্তানদের সরকারী কোন চাকরী-বাকরি ও সুযোগ-সুবিধা দিবে না। কিন্তু বাস্তবে দেখা যাচ্ছে- ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সকল উপজাতিরাই বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে ছিলো। অথচ বর্তমানে এসব স্বাধীনতাবিরোধী উপজাতিরা ‘উপজাতি কোটায়’ সরকারী চাকরি ও সরকারী সুযোগ-সুবিধা ভোগ করছে।
উপজতি চাকমা নেতা ত্রিদিব ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের সময়া চাকমা যুবকদের দলে দলে রাজাকার বাহিনীতে ভর্তি করে। তাদের ট্রেনিং এবং অস্ত্র দিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে লেলিয়ে দেয়। মুক্তিযুদ্ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
আফসান চৌধুরী লিখেছেন (বাংলাদেশ ১৯৭১ : প্রথম খ-, ফেব্রু. ২০০৭, মাওলা ব্রাদার্স, পৃষ্ঠা ৪৩২) : ‘উপজাতি অধ্যুষিত পার্বত্য চট্টগ্রামে মিজো এবং চাকমা উপজাতি পাকসৈন্যদের সাহায্য করে’।
অনেকে এসব উপজাতিদের পক্ষে দালালি করে বলে থাকে, তারা মুক্তিযোদ্ধাদের সহচর্য না পেয়ে অথবা অর্থের লোভে পড়ে রাজাকারদের সাথে যোগ দিয়েছে।
কিন্তু প্রশ্ন হলো, দেশ স্বাধীন করতে আসা কোনো মুক্তিসেনা কি হতাশ হয়ে শক্রপক্ষের থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে নিজ দলের উপর সশস্ত্র হামলা চালাতে পারে বা প্রশিক্ষণও কি নিতে পারে? যদি পারেও তাহলে তাদের সবারই কি স্বাধীন বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
শুধু শুধু নেতা বা শাসকরাই নয়, চাকমা যুবকরাও বাংলাদেশের বিরুদ্ধে সরাসরি অবস্থান নেয় এবং সিভিল আর্মড ফোর্স (বা সিএএফ) অথবা রাজাকার বাহিনীতে যোগ দেন।
চাকমা যুবকদের রাজাকার বাহিনীতে প্রশিক্ষণ নেওয়া প্রসঙ্গে মে. জে. (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইব্রাহিম বীর প্রতীক তার ‘পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি প্রক্রিয়া ও পরিবেশ পরিস্থিতি মূল্যায়ন’ বইয়ের ৭৭ পৃষ্ঠায় লেখেন : ‘উপজাতীয় যুবকদের কিছুসংখ্যক মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিলেও অধিকাংশই পকিস্তান সেনাবাহিনী কর্তৃক গঠিত সিভিল আর্মড ফোর্স বা সিএএফ (রাজাকার বাহিনী হিসেবে পরিচিত)-এ যোগ দিয়ে মুক বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
স্বাধীনতাবিরোধী উপজাতি নেতা ত্রিদিব মুক্তিযুদ্ধের প্রথম থেকে বাংলাদেশের বিরোধিতা করেছে। বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে বের হওয়া হাসান হাফিজুর রহমান সম্পাদিত ‘বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের দলিলপত্র’ (সশস্ত্র সংগ্রাম-১) নবম খ-ের (জুন ২০০৯) ৯৩ পৃষ্ঠায় মে. জে. মীর শওকত আলী (বীর উত্তম) লেখেন : ‘চাকমা উপজাতিদের হয়ত আমাদের সাহায্যে পেতাম। কিন্তু রাজা ত্রিদিবের বিরোধিতার জন্য তারা আমাদের বিপক্ষে চলে যায়।’ অন্যদিকে ১৯৭১ সালে পার্বত্য চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক বর্তমান উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম তার বই ‘বাংলাদেশ সরক বাকি অংশ পড়ুন...












