আল ইহসান ডেস্ক:
হত্যা, সম্ভ্রমহরণ ও অগ্নিসংযোগের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ: রাজাকার মতিউরের হাতে নির্মম নির্যাতন ও হত্যাকা-ের শিকারদের ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো জানিয়েছে মতিউর রহমান পাকী বাহিনীর সহায়তায় কীভাবে বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে নির্মম নির্যাতনের পর হত্যা করতো তাদের স্বজনদের। একাত্তরের ৬ আষাঢ় (ইংরেজি জুন মাস) তিন দিন নির্যাতনের পর নরসিংদীর ঘোড়াদিয়া গ্রামের মানুষদেরকে হত্যা করা হয়।
একাত্তরে রাজাকার মতিউরের কর্মকা- প্রসঙ্গে প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেছে, রাজাকার মতিউর এলাকার বহু মা-বোনের ইজ্জত নিজে হরণ করেছে, তাদেরকে তুলে দিয়েছে পাকিস বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
২০০১ সালের ৫ মার্চের দৈনিক জনকণ্ঠ পত্রিকায় প্রকাশিত নিউজের সারাংশ হলো:- “সেই রাজাকার: ’৭১-এর রাজাকার দেইল্যা এখন মালানা সাঈদী।” ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী মানবতাবিরোধী অপরাধের সঙ্গে জড়িত ছিল বলে প্রকাশিত সংবাদের মূল বিষয়গুলো ক্রমানুসারে বর্ণনা করা হলো।
৭) মুক্তিযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর দেইল্যা ছিল পাড়েরহাটের বাদুরা গ্রামের ইউনুস মুন্সীর জামাই এবং বেকার। একটি মুদি দোকানে বসে আড্ডা মারতো।
৮) যুদ্ধকালে পারেরহাট বাজারেও সাঈদী তার রাজাকার বাহিনী নিয়ে হেলাল উদ্দিন পসারী, রইস উদ্দিন পস বাকি অংশ পড়ুন...












