আল ইহসান ডেস্ক:
(চাকমা সার্কেল চিফ উপজাতি রাজাকার ত্রিদিবের সবচেয়ে বড় পরিচয়- সে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতাকারী একজন যুদ্ধাপরাধী রাজাকার। তার নেতৃত্বে উপজাতিরা স্বাধীনতা যুদ্ধের বিরোধিতা করেছে। আর এর প্রধান নেতা ছিল- উপজাতি চাকমাদের বর্তমান চীফ দেবাশীষের পিতা যুদ্ধাপরাধী ত্রিদিব।)
কে এই চাকমা ত্রিদিব:
য্দ্ধুাপরাধী রাজাকার ত্রিদিব রাঙ্গামাটি সার্কেলের চাকমা নেতা ও সার্কেল চিফ ছিলো। ১৯৩৩ সালের ১৪ মে পার্বত্য চট্টগ্রামের রাঙ্গামাটিতে চাকমা সম্প্রদায়ে জন্মগ্রহণ করে সে। বাবা নলিনাক্ষ ও মা বিনিতা। ১৯৫২ সালের ৭ অক্টোব বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
চাকমা সার্কেল চিফ উপজাতি রাজাকার ত্রিদিবের সবচেয়ে বড় পরিচয়- সে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতাকারী একজন যুদ্ধাপরাধী রাজাকার। তার নেতৃত্বে উপজাতিরা স্বাধীনতা যুদ্ধের বিরোধিতা করেছে। আর এর প্রধান নেতা ছিল- উপজাতি চাকমাদের বর্তমান চীফ দেবাশীষের পিতা যুদ্ধাপরাধী ত্রিদিব।
উচ্চ আদালতের এক আদেশে সব স্থাপনা থেকে ত্রিদিবের নাম মুছে ফেলার নির্দেশনা দেয় পর থেকে নতুন করে আলোচনায় এসেছে সে। উঠে এসেছে একাত্তরে তার জঘন্য ভূমিকার নানা ইতিহাস।
একাত্তরের ১৬ এপ্রিল। রাঙ্গামাটি মহকুমা সদরের এসডিও আবদুল আলী। পাকিস্তান সর বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
উপজাতি চাকমা ত্রিদিব ছিলো তৎকালীন চট্টগ্রাম জেলা ও পরবর্তীতে পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলার রাঙ্গামাটি সার্কেলের চাকমা নেতা এবং আত্মস্বীকৃত কুখ্যাত রাজাকার।
উল্লেখ্য, ১৯৫৩ সাল থেকে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ ত্যাগ করার আগ পর্যন্ত রাজাকার ত্রিদিব চাকমা সার্কেল চিফ হিসেবে দায়িত্ব পালন করে।
পরে ১৯৭৭ সালে তার অনুপস্থিতিতেই তার ছেলে সার্কেল চিফ দেবাশীষ চাকমা সার্কেলের দায়িত্বভার গ্রহণ করে।
৬ দফা দাবির বিরোধিতা:
১৯৬৬ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছয় দফা দাবি উত্থাপন করেন। উপজাতি চাকমা রাজাকার ত্রিদিব এই কর্মসূচির বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
রাজাকার ত্রিদিবের নামে সব স্থাপনার নাম মুছে ফেলার নিদের্শনা দিয়েছে উচ্চ আদালত।
মূলত, উপজাতি চাকমা ত্রিদিব ছিলো তৎকালীন চট্টগ্রাম জেলা ও পরবর্তীতে পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলার রাঙ্গামাটি সার্কেলের চাকমা নেতা এবং আত্মস্বীকৃত কুখ্যাত রাজাকার। এই উপজাতি রাজাকার ৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রবল বিরোধিতা করেছিলো। শুধু তাই নয়; দেশ স্বাধীন হওয়ায় সে রাগে, ক্ষোভে ও ভয়ে দেশ ছেড়ে পালিয়ে পাকিস্তান চলে যায়।
সে ছিলো রাঙ্গামাটি সার্কেলের চাকমা নেতা ও সার্কেল চীফ। তার বাবা নলিনাক্ষ ১৯৫২ সালে বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক: সরকার ঘোষণা দিয়েছে- রাজাকারের উত্তরসূরী তথা তাদের সন্তানদের সরকারী কোন চাকরী-বাকরি ও সুযোগ-সুবিধা দিবে না। কিন্তু বাস্তবে দেখা যাচ্ছে- ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সকল উপজাতিরাই বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে ছিলো। অথচ বর্তমানে এসব স্বাধীনতাবিরোধী উপজাতিরা ‘উপজাতি কোটায়’ সরকারী চাকরি ও সরকারী সুযোগ-সুবিধা ভোগ করছে।
যুদ্ধাপরাধী রাজাকার ত্রিদিব পাকিস্তান সরকারের কাছে এতটাই অনুগত ছিলো যে, তাকে ১৯৭১ সালের ডিসেম্বরে ফেডারেল মন্ত্রী, ১৯৭৫ থেকে ১৯৮১ পর্যন্ত পর্যটন ও সংখ্যালঘু বিষয়ক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী, ১৯৮১ থে বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
সরকার ঘোষণা দিয়েছে- রাজাকারের উত্তরসূরী তথা তাদের সন্তানদের সরকারী কোন চাকরী-বাকরি ও সুযোগ-সুবিধা দিবে না। কিন্তু বাস্তবে দেখা যাচ্ছে- ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সকল উপজাতিরাই বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে ছিলো। অথচ বর্তমানে এসব স্বাধীনতাবিরোধী উপজাতিরা ‘উপজাতি কোটায়’ সরকারী চাকরি ও সরকারী সুযোগ-সুবিধা ভোগ করছে।
উপজতি চাকমা নেতা ত্রিদিব ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের সময়া চাকমা যুবকদের দলে দলে রাজাকার বাহিনীতে ভর্তি করে। তাদের ট্রেনিং এবং অস্ত্র দিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে লেলিয়ে দেয়। মুক্তিযুদ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
স্বাধীনতাবিরোধী উপজাতি নেতা ত্রিদিব মুক্তিযুদ্ধের প্রথম থেকে বাংলাদেশের বিরোধিতা করেছে। বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে বের হওয়া হাসান হাফিজুর রহমান সম্পাদিত ‘বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের দলিলপত্র’ (সশস্ত্র সংগ্রাম-১) নবম খ-ের (জুন ২০০৯) ৯৩ পৃষ্ঠায় মে. জে. মীর শওকত আলী (বীর উত্তম) লেখেন : ‘চাকমা উপজাতিদের হয়ত আমাদের সাহায্যে পেতাম। কিন্তু রাজা ত্রিদিবের বিরোধিতার জন্য তারা আমাদের বিপক্ষে চলে যায়।’ অন্যদিকে ১৯৭১ সালে পার্বত্য চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক বর্তমান উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম তার বই ‘বাংলাদেশ সরক বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
চাকমা শাসক যুদ্ধাপরাধী ত্রিদিব নিজেই তার অপকীর্তিগুলো স্বীকার করে বইও লিখেছে। সে তার বির্তকিত বই দা ডিপার্টেড মেলোডজ-তে লিখেছে, ১৯৭১ সালের ১৬ এপ্রিল সকালে সে (রাজা ত্রিদিব রায়) তার ভগ্নিপতি কর্নেল হিউম, ম্যাজিট্রেট মোনায়েম এবং আরো কয়েকজন রাজাকার নেতাসহ চট্টগ্রামের নতুন পাড়ায় অবস্থিত ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সেন্টার-এর পাকিস্তানি কর্মকর্তাদের সঙ্গে দেখা করে। পাকিস্তানি হানাদারদের সঙ্গে আলোচনার পর সিদ্ধান্ত হয় যে ম্যাজিস্ট্রেট মোনায়েম এবং ত্রিদিবের সঙ্গে আসা আরো কয়েকজন বাঙালি ঢাকা থেকে আসা জুনিয়র অফিসার বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
মুক্তিযোদ্ধা শেখ আবদুল জলিল আরও বলেছেন, রুহুল কুদ্দুস নেপথ্যে থেকে ওই হত্যাকা-ে সহায়তা করে। বাগেরহটসহ বিভিন্ন এলাকায় নারীদের সম্ভ্রমহরণ, হত্যা, অগ্নিসংযোগসহ সব অপরাধের পরিকল্পনাকারী হিসেবে অবশ্যই তার বিচার হওয়া উচিত।
মুক্তিযুদ্ধের দলিলপত্রে রুহুল কুদ্দুস: মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর প্রকাশিত- ‘৭১ : গণহত্যার দলিল ও মুক্তিযুদ্ধে ব্যক্তির অবস্থান’ গ্রন্থে এবং ওয়ার ক্রাইমস ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং কমিটির কাছে সংরক্ষিত মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন দলিল-দস্তাবেজ থেকে জানা গেছে, রুহুল কুদ্দুস মুক্তিযুদ্ধের সময় পরিচিত ছিলো প্রি বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
একাত্তরের ঘটনাপ্রবাহ স্মৃতিচারণ করে বাগেরহাট জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ডার ও রামপালের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান শেখ আবদুল জলিল বলেছেন, একাত্তরের ২১ মে রামপালেই ৬শ সাধারণ মানুষকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। এ হত্যাকা-ের মদদদাতা ছিলো রুহুল কুদ্দুস। এর আগে ৭ মে রুহুল কুদ্দুস, রজব আলী ফকির, ডা. মোসলেহ উদ্দিন, ডা. মোজাম্মেল হোসেনসহ রাজাকার, শান্তিকমিটি ও আল-বাদর বাহিনীর শীর্ষপর্যায়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
এর ধারাবাহিকতায় একাত্তরের ২১ মে বাগেরহাটের রামপাল উপজেলার তেরিখালি ইউনিয়নের দাকড়া গ্রামে ভারতে আশ্রয় নিতে যাওয়ার বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
জামাতের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদের সদস্য শাহ মুহাম্মদ রুহুল কুদ্দুস। মুক্তিযুদ্ধকালে ছিলো কেন্দ্রীয় শান্তিকমিটির ২৩ নম্বর সদস্য ও আল-বাদর বাহিনীর বাগেরহাটের আঞ্চলিক নেতা। একাত্তরে স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হলে সে বাগেরহাটে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর নেপথ্য মদদদাতা হিসেবে মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের সমর্থকদের উপর চালায় অত্যাচার-পীড়ন। এছাড়া সম্ভ্রমহরণ ও লুটতরাজের সঙ্গেও সে সরাসরি সম্পৃক্ত ছিলো।
একাত্তরের স্বাধীনতা যুদ্ধে প্রত্যক্ষদর্শী ও ক্ষতিগ্রস্তরা বলেছেন, রুহুল কুদ্দুস একাত্তরে শান্তিকমিটি, আল-বাদর ও র বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
সাতক্ষীরা টাউন হাইস্কুলের গণহত্যা বাংলাদেশের ইতিহাসের এক নির্মম ট্রাজেডি। পাকসেনা ও তাদের এ দেশীয় ঘাতক দোসররা এখানে বেয়নেটে খুঁচিয়ে, চাকু, ছুরি ও দা দিয়ে কচুকাটা করে প্রায় সাড়ে ৩শ’ মানুষকে হত্যা করেছে। স্কুলের পিছনে এসব লাশ মাটি চাপা দেয়া হয়।
এ হত্যাকা-ের সঙ্গে জড়িত পাকিস্তানী সৈন্যদের দোসর রাজাকার, আল-বাদর ও আল-শামসদের এখনো বিচার হয়নি। বরং তারা এলাকায় অত্যন্ত প্রভাবশালী ও সামাজিকভাবে প্রতিষ্ঠিত।
এসব নারকীয় হত্যাকা-ে যারা প্ররোচিত ও সহযোগিতা করেছিলো তাদের অনেকে আজো জীবিত। এরা হলো- মালানা আবদুল্লাহিল বাক বাকি অংশ পড়ুন...












