সম্মানিত হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক করা হয়েছে, ‘তোমরা সম্মানিত মুহররমুল হারাম শরীফ মাস উনাকে এবং উনার মধ্যস্থিত বরকতময় আশূরা শরীফ উনাকে সম্মান করো।’
আজ দিবাগত রাতটিই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আশূরা শরীফ উনার বরকতময় রাত। সুবহানাল্লাহ! মহাসম্মানিত আশূরা শরীফ উপলক্ষে রোযা রাখা, গোসল করা, চোখে সুরমা দেয়া, উত্তম খাবার গ্রহণ করা, ইয়াতীমের মাথায় হাত বুলানো অর্থাৎ সহযোগিতা করা এবং রোযাদারকে ইফতার করানো বেহিসাব ছওয়াব লাভ এবং ইহকাল-পরকালে নিয়ামত ও নাজাত লাভের কারণ। সুবহানাল্লাহ!
তাই, প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব কর্তব্য হলো- মহাসম্মানিত আশূরা শরীফ উনার সম্মানার্থে আক্বীদা বিশুদ্ধ করে ও সংশ্লিষ্ট আমলগুলো মহাসম্মানিত সুন্নত মুতাবিক যথাযথভাবে আদায় করে খাছ সন্তুষ্টি মুবারক হাছিলের কোশেশ করা। আর সরকারের জন্যও দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- মহাসম্মানিত আশূরা শরীফ পালনের সার্বিক আনজাম দেয়ার সাথে সাথে নূন্যতম তিনদিন বাধ্যতামূলক ছুটি এবং পর্যাপ্ত বাজেট ও বরাদ্দ ঘোষণা করা।
, ০৫ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০:০০ এএম ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১

আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি পবিত্রতম আশূরা শরীফ উনার আমল মুবারক সংশ্লিষ্ট পবিত্র হাদীছ শরীফসমূহ উল্লেখ করে বলেন, যে ব্যক্তি আশূরা শরীফ উনার দিন তার পরিবারবর্গকে ভালো খাওয়াবে-পরাবে, মহান আল্লাহ পাক তিনি সারা বৎসর ওই ব্যক্তিকে স্বচ্ছলতা দান করবেন।” সুবহানাল্লাহ! অর্থাৎ মহাসম্মানিত আশূরা শরীফে পরিবারের জন্য ভালো খাবারের ব্যবস্থা করলে এক বছরের জন্য স্বচ্ছলতা লাভ করা যাবে। সুবহানাল্লাহ। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, “পবিত্র রমাদ্বান শরীফ উনার ফরয রোযার পর উত্তম রোযা হচ্ছে মহান আল্লাহ পাক উনার মাস মুহররমুল হারাম শরীফ উনার রোযা।” সুবহানাল্লাহ! আরও বর্ণিত রয়েছে, “সম্মানিত আশূরা শরীফ উনার রোযা পালনে মহান আল্লাহ পাক তিনি বিগত বছরের গুনাহখতা ক্ষমা করে দিবেন।” সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, রোযা রাখার তারতীব সম্পর্কে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “তোমরা ৯ ও ১০ই মুহররমুল হারাম শরীফ রোযা রেখে ইহুদীদের খিলাফ অর্থাৎ বিপরীত আমল করো।” অর্থাৎ আশূরা শরীফ উপলক্ষে দুটি রোযা রাখা সুন্নত। মুহররমুল হারাম শরীফ উনার ৯ ও ১০ তারিখে অথবা ১০ ও ১১ তারিখে। তবে উত্তম হলো ৯ ও ১০ তারিখে রোযা রাখা। শুধু পবিত্র ১০ই মুহররমুল হারাম শরীফ আশূরার উদ্দেশ্যে ১টি রোযা রাখা মাকরূহ। কারণ ইহুদীরা সেদিনটিতে রোযা রেখে থাকে। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরও ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “মহাসম্মানিত আশূরা শরীফ উনার দিন যে ব্যক্তি কোন রোযাদারকে ইফতার করাবে, সে যেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সমস্ত উম্মতকে ইফতার করালো।” সুবহানাল্লাহ! আরো বর্ণিত রয়েছে, “মহাসম্মানিত আশূরা শরীফ উনার দিন কোন মুসলমান যদি কোন ইয়াতীমের মাথায় হাত স্পর্শ করে, কোন ক্ষুধার্তকে খাদ্য খাওয়ায় এবং কোন পিপাসার্তকে পানি পান করায় তাহলে মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকে জান্নাত উনার দস্তরখানায় খাদ্য খাওয়াবেন এবং ‘সালসাবীল’ ঝর্ণা থেকে পানীয় (শরবত) পান করাবেন।” সুবহানাল্লাহ! অর্থাৎ, মহাসম্মানিত আশূরা শরীফে ইয়াতীম-মিসকীনদের সাহায্য-সহযোগিতা করলে নিশ্চিতভাবে জান্নাত লাভ করা যাবে। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, আরও ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “যে ব্যক্তি মহাসম্মানিত আশূরা শরীফ উনার দিন গোসল করবে, মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকে রোগ থেকে মুক্তি দান করবেন। মৃত্যু ব্যতীত তার কোন কঠিন রোগ হবে না এবং সে অলসতা ও দুঃখ-কষ্ট হতে নিরাপদ থাকবে।” সুবহানাল্লাহ! অর্থাৎ মহাসম্মানিত আশূরা শরীফে গোসল করলে নিশ্চিতভাবে এক বছরের জন্য শারীরিক সুস্থতা লাভ করা যাবে। সুবহানাল্লাহ। সম্মানিত হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরও বর্ণিত রয়েছে, “যে ব্যক্তি মহাসম্মানিত আশূরা শরীফ উনার দিন মিশক মিশ্রিত সুরমা চোখে দিবে, সেদিন হতে পরবর্তী এক বৎসর তার চোখে কোন প্রকার রোগ হবে না।” সুবহানাল্লাহ! অর্থাৎ মহাসম্মানিত আশূরা শরীফে চোখে ইসমিদ সুরমা ব্যবহার করলে নিশ্চিতভাবে এক বছরের জন্য চোখের সুস্থতা লাভ করা যাবে। সুবহানাল্লাহ।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, যারা মহাসম্মানিত আশূরা শরীফ উনার দিন রোযা রাখবে, তারা পবিত্র আশূরা শরীফ উনার রাত্রিতে ভালো খাবে। মহাসম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার হিসেবে রাত্রি আগে আসে আর দিন পরে আসে। সে হিসেবে এবছর আজ দিবাগত রাতটি হচ্ছেন মহাসম্মানিত আশূরা শরীফ উনার রাত্রি। আর আগামীকাল ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) দিনটিই হচ্ছেন মহাসম্মানিত আশূরা শরীফ উনার দিন।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো, মহাসম্মানিত আশূরা শরীফ উপলক্ষে রোযা রাখা, গোসল করা, চোখে সুরমা দেয়া, উত্তম খাবার গ্রহণ করা, ইয়াতীমের মাথায় হাত বুলানো এবং রোযাদারকে ইফতার করানো বেহিসাব ছওয়াব লাভ এবং ইহকালে-পরকালে নিয়ামত ও নাজাত লাভের কারণ। সুবহানাল্লাহ! তাই, প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব কর্তব্য হলো- মহাসম্মানিত আশূরা শরীফ উনার সম্মানার্থে আক্বীদা বিশুদ্ধ করে ও সংশ্লিষ্ট আমলগুলো সম্মানিত সুন্নত মুতাবিক যথাযথভাবে আদায় করে খাছ রেযামন্দি বা সন্তুষ্টি মুবারক হাছিলের কোশেশ করা। আর সরকারের জন্যও দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- পবিত্র আশূরা শরীফ পালনের সার্বিক আনজাম দেয়ার সাথে সাথে নূন্যতম তিনদিন সরকারি বাধ্যতামূলক ছুটি এবং পর্যাপ্ত বাজেট ও বরাদ্দ ঘোষণা করা।
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সালাম আদান-প্রদান করা হচ্ছেন ‘শিয়ারুল ইসলাম’। সুবহানাল্লাহ! সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- এক মুসলমান আরেক মুসলমানকে সালাম দেয়া খাছ সুন্নত। আর ‘সালাম’ এর জাওয়াব দেয়া হচ্ছে ওয়াজিব। সুবহানাল্লাহ!
১৯ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আজ ঐতিহাসিক মহাসম্মানিত ২২শে মুহররমুল হারাম শরীফ যে দিবসটি ইয়াওমুল ফীল বা হস্তিবাহিনী ধ্বংসের দিবস। সুবহানাল্লাহ! যা মহাসম্মানিত হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মু’জিযাহ শরীফ ও সাইয়্যিদুনা হযরত জাদ্দু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আখাছ্ছুল খাছ বদদোয়া মুবারক উনার খাছ প্রতিফলন। সুবহানাল্লাহ!
১৮ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আজ ঐতিহাসিক মহাসম্মানিত ২২শে মুহররমুল হারাম শরীফ যে দিবসটি ইয়াওমুল ফীল বা হস্তিবাহিনী ধ্বংসের দিবস। সুবহানাল্লাহ! যা মহাসম্মানিত হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মু’জিযাহ শরীফ ও সাইয়্যিদুনা হযরত জাদ্দু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আখাছ্ছুল খাছ বদদোয়া মুবারক উনার খাছ প্রতিফলন। সুবহানাল্লাহ!
১৮ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- সর্বাবস্থায় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ইতায়াত বা অনুসরণ-অনুকরণ করা, উনার পবিত্র সুন্নত মুবারক মুতাবিক চলে শতভাগ সুন্নতী জিন্দেগী বাস্তবায়ন করার সাথে সাথে পবিত্র সুন্নতী পোশাক পরিধান করে হাক্বীক্বী মুত্তাক্বী হওয়ার কোশেশে মশগুল থাকা।
১৭ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সম্মানিত হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের মুহব্বত মুবারক ঈমান এবং উনাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করা কুফরী। যারা হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে হাক্বীক্বীভাবে মুহব্বত করবে উনারা কামিয়াব। আর যারা হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করবে তারা কাফির ও লা’নতগ্রস্ত।
১৫ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
পবিত্র ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী- হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে তিরস্কার করা, গালমন্দ করা হারাম, কুফরী এবং কঠিন লা’নতের কারণ।
১৪ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত ও রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম উনার দেশের সরকারের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের জীবনী মুবারকসহ ছহীহ আক্বীদা ও ছহীহ দ্বীনী শিক্ষা প্রত্যেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পাঠ্যসূচীতে আবশ্যিকভাবে অন্তর্ভুক্ত করা। আর সমস্ত কুফরী আক্বীদা ও শরীয়তবিরোধী আমল ও ভুল তথ্যসহ কাফির-মুশরিকদের আলোচনা পাঠ্যসূচি থেকে অবশ্যই বাদ দেয়া।
১৩ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আজ বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১৬ই মুহররমুল হারাম শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছানিয়াহ আশার আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! যথাযথ তা’যীম-তাকরীমের সাথে বরকতময় এ দিবস মুবারক উদযাপন করা ও উনার পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক আলোচনা করে ইবরত-নছীহত মুবারক হাছিল করা সকলের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য।
১২ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আমীরুল মু’মিনীন হযরত মুয়াবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি একজন জলীলুল ক্বদর, কাতিবে ওহী ও গুপ্তভেদ জাননেওয়ালা সম্মানিত ছাহাবী এবং ন্যায়পরায়ণ খলীফা ছিলেন। সুবহানাল্লাহ! আহলে সুন্নাহ ওয়াল জামায়াত উনাদের ফতওয়া অনুযায়ী- কাট্টা কাফির মালউন ইয়াযীদের কুফরী কর্মকান্ডের জন্য বিশিষ্ট ছাহাবী, আমীরুল মু’মিনীন হযরত মুয়াবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে দোষারোপ করা বা উনার সমালোচনা করা সম্পূর্ণরূপে কুফরী।
১১ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আজ পবিত্র ১৪ই মুহররম শরীফ। সুবহানাল্লাহ! মহান আল্লাহ পাক উনার খালিছ ওলী খাজায়ে খাজেগাঁ, হযরত খাজা বাহাউদ্দীন নকশবন্দ বুখারী আল হানাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এ উপলক্ষে সকলের দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- উনার পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক আলোচনা করার লক্ষ্যে মাহফিল করে এবং পবিত্র মীলাদ শরীফ, পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ করে উনার পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক হতে ইবরত-নসীহত মুবারক হাছিল করে তা আমলে বাস্তবায়ন করা।
১০ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেদিন যমীনে মুবারক তাশরীফ আনেন, সেই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দিন উনার মুবারক নামকরণ করা হয়েছে- সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। সুবহানাল্লাহ! যা আসতে আর মাত্র ৫৮ দিন বাকি।
০৯ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আজ সুমহান বরকতময় পবিত্র ১২ই মুহররমুল হারাম শরীফ। সুবহানাল্লাহ! অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! মালিকুত তামাম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ উনার পবিত্র তারিখটি হচ্ছেন- সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ এবং সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
০৮ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)