মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “যে ব্যক্তি পবিত্র ২৭শে রজবুল হারাম শরীফ দিনে রোযা রাখবে, মহান আল্লাহ পাক তিনি তার আমলনামায় ষাট (৬০) মাস তথা পাঁচ বছর রোযা রাখার ফযীলত লিখে দিবেন।” সুবহানাল্লাহ!
আজ দিবাগত রাতটিই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মি’রাজ শরীফ উনার বরকতময় রাত। সুবহানাল্লাহ! এ বরকতময় রাতে সমস্ত দুয়া সুনিশ্চিতভাবে কবুল হবে। সুবহানাল্লাহ! তাই প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- আজ রাতে ইবাদত-বন্দেগী, তওবা-ইস্তিগফার, পবিত্র মীলাদ শরীফ, পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ ও দুয়া-মুনাজাত করা এবং আগামীকাল রোযা রাখা।
আর বাংলাদেশসহ প্রত্যেক মুসলিম ও অমুসলিম দেশের সরকারের জন্য ফরয হচ্ছে- পবিত্র মি’রাজ শরীফ উপলক্ষে ঐচ্ছিক নয়; বরং বাধ্যতামূলক ছুটি ঘোষণা করা। মি’রাজ শরীফ উনার বিষয়টি প্রত্যেক সিলেবাসে অন্তর্ভুক্ত করা এবং যথাযোগ্য মর্যাদায় পবিত্র লাইলাতুল মি’রাজ শরীফ উদযাপন করার সার্বিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
, ২৬শে রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ৩০ ছামিন, ১৩৯২ শামসী সন , ২৭ জানুয়ারী, ২০২৫ খ্রি:, ১৩ মাঘ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-২
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, “আনুষ্ঠানিকভাবে পবিত্র মি’রাজ শরীফ হলেন- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বেমেছাল ফাযায়িল-ফযীলত মুবারক উনার মধ্য হতে একটি বিশেষ ফাযায়িল-ফযীলত মুবারক; যা বিশ্বাস করা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ফরয। আর অস্বীকার ও অবজ্ঞা করা কাট্টা কুফরীর অন্তর্ভুক্ত।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আনুষ্ঠানিকভাবে পবিত্র মি’রাজ শরীফ জিসমানী বা সশরীর মুবারক-এ হয়েছে। মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি দুনিয়াবী হিসেবে ৫১তম বয়স মুবারক-এ ২৬শে রজবুল হারাম ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) দিবাগত রাত্রে অর্থাৎ পবিত্র ২৭শে রজবুল হারাম শরীফ, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ (সোমবার) রাত্রে পবিত্র কা’বা শরীফ থেকে পবিত্র বাইতুল মুকাদ্দাস শরীফ, সেখান থেকে ছিদরাতুল মুনতাহা হয়ে পবিত্র আরশে মুয়াল্লায় মহান আল্লাহ পাক উনার সাথে আনুষ্ঠানিকভাবে মুবারক সাক্ষাৎ করে আবার যমীনে তাশরীফ মুবারক আনেন। যা বিশিষ্ট ৪৫ জন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা বর্ণনা করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র মি’রাজ শরীফ উনার অর্থ হচ্ছে ঊর্ধ্বারোহণ। সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার পরিভাষায় মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে মহান আল্লাহ পাক উনার যে আনুষ্ঠানিকভাবে সাক্ষাৎ বা দীদার মুবারক হয়েছে উহাই পবিত্র মি’রাজ শরীফ। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, আজ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) দিবাগত রাতটিই সেই পবিত্র লাইলাতুল মি’রাজ শরীফ উনার বরকতময় রাত। তাই প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ-মহিলা, ছেলে-মেয়ে সকলের জন্যই দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে, আজ রাত্রিতে ইবাদত-বন্দেগী, তওবা-ইস্তিগফার, পবিত্র মীলাদ শরীফ, পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ ও দুয়া-মুনাজাত করা এবং আগামীকাল ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) দিনে রোযা রাখা। পবিত্র রজবুল হারাম শরীফ মাস উনার ২৭ তারিখে রোযা রাখার ফযীলত সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “যে ব্যক্তি পবিত্র ২৭শে রজবুল হারাম শরীফ দিনে রোযা রাখবে, মহান আল্লাহ পাক তিনি তার আমলনামায় ষাট (৬০) মাস তথা পাঁচ বছর রোযা রাখার ফযীলত লিখে দিবেন।” সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র রজবুল হারাম মাস এমনিতেই সম্মানিত মাস। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “যে ব্যক্তি এ পবিত্র মাস উনার কোনো এক রাতে ইবাদত করবে, সে এক বছর রাতে ইবাদত করার ছওয়াব পাবে। আর একদিন রোযা রাখলে এক বছর দিনে রোযা রাখার ফযীলত পাবে।” সুবহানাল্লাহ! এ বরকতময় রাতে যারা খাছ ইয়াক্বীনের সাথে দোয়া করবে তাদের প্রত্যেকটা দোয়াই কবুল হবে। সুবহানাল্লাহ! আমরা আজ দিবাগত রাত্রে আমাদের রাজারবাগ শরীফ সুন্নতী জামে মসজিদে পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল শেষে পবিত্র মীলাদ শরীফ ও পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ উনার পর খাছ দুয়া ও মুনাজাত করবো ইনশাআল্লাহ।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, যেহেতু পবিত্র লাইলাতুল মি’রাজ শরীফ উনার সাথে রাতে ইবাদত-বন্দেগী করা ও দিনে রোযা রাখা তথা আমলের সম্পর্ক রয়েছে। তাই মহাসম্মানিত ও পবিত্র ইসলাম উনার দৃষ্টিতে বাংলাদেশসহ প্রতিটি মুসলিম সরকারেরই উচিত- পবিত্র লাইলাতুল মি’রাজ শরীফ উনার সুমহান সম্মানার্থে দেশে বাধ্যতামূলক সরকারি ছুটি ঘোষণা করা এবং পবিত্র লাইলাতুল মি’রাজ শরীফ পালনে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা এবং মি’রাজ শরীফ উনার বিষয়টি প্রত্যেক সিলেবাসে অন্তর্ভুক্ত করা।
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
নেককারদের জন্য দুনিয়া ও আখিরাতে সুসংবাদ আর বদকারদের জন্য দুনিয়াতে লাঞ্চনা-গঞ্চনা এবং পরকালে কঠিন শাস্তি। তাই সকলের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- হালাল ও নেক কাজে দায়েমীভাবে মশগুল হওয়া এবং সর্বপ্রকার হারাম ও বদ কাজ হতে সর্বদা বিরত থাকা।
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহান আল্লাহ পাক তিনি যার অন্তরকে প্রসারিত করেন তাকেই হিদায়েত দান করেন। কিভাবে হিদায়েত লাভ করা যাবে আর কি কারণে হিদায়েত থেকে মাহরূম হয়ে যাবে সে বিষয়ে হাক্বীক্বী ইলম হাছিল করতে হলে কামিল শায়েখ বা আউলিয়ায়ে কিরাম উনাদের ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার ব্যতীত কারো জন্য কোন বিকল্প নেই।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি দুনিয়ার জমীনে তাশরীফ মুবারক আনার কারণে যে খুশি মুবারক প্রকাশ করা হয় উনাকেই সংক্ষেপে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ বা ফালইয়াফরহূ শরীফ বলা হয়। তাই প্রত্যেকের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পেয়ে আনন্দিত হওয়া এবং অন্তরের অন্তঃস্থল হতে মুহব্বতের সাথে শুকুর গুজারীর সাথে খুশি প্রকাশ করা।
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- প্রত্যেকের জন্য হালাল কামাই করা, হালাল কাপড় ও দ্রব্য সামগ্রী ব্যবহার করা এবং হালাল ও পবিত্র খাদ্য খাওয়া ফরয।
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘য়াত উনার বিশুদ্ধ আক্বীদাহ্ মুবারক হলো- সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ‘নূরে মুজাসসাম’ অর্থাৎ তিনি আপদমস্তক নূর মুবারক। সুবহানাল্লাহ!
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ-মহিলা, জ্বীন-ইনসান সকলের জন্যই ইখলাছ অর্জন করা এবং ইখলাছের সাথে প্রতিটি আমল করা ফরয। সুবহানাল্লাহ! কেননা ইখলাছ ব্যতীত কোন ইবাদত মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট কবুল হয় না। ইখলাছ হাছিল করতে হলে অবশ্যই একজন কামিল শায়েখ বা মুর্শিদ ক্বিবলা উনার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করে ইলমে তাছাউফ অর্জন করতে হবে।
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ-মহিলা সকলের জন্যই কামিল শায়েখ বা মুরশিদ ক্বিবলা উনার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করা, ছোহবত ইখতিয়ার করা, তরীক্বার সবক্ব আদায় করা ফরযে আইন। যার মাধ্যমে ইছলাহ বা আত্মশুদ্ধি লাভ হয়। ফলে মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সাথে নিসবত স্থাপিত হয়। সুবহানাল্লাহ!
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রাণহীন নামায মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট মূল্যহীন। প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- মহান আল্লাহ পাক উনার স্মরণে হাক্বীক্বীভাবে তথা ইখলাছের সাথে নামায আদায় করা এবং উক্ত নামায দ্বারা সমস্ত গুনাহর কাজ থেকে বেঁচে থাকা।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘য়াত উনার বিশুদ্ধ আক্বীদাহ্ মুবারক হলো- সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ‘নূরে মুজাসসাম’ অর্থাৎ তিনি আপদমস্তক নূর মুবারক। সুবহানাল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ইলমে তাছাওউফ উনার যাবতীয় কার্যাবলী তারতীব অনুযায়ী নিয়মিত ও পরিমিত এবং সুশৃঙ্খলভাবে সম্পন্ন করতে এবং প্রতিটি আমলের জবাবদিহী এবং আত্মসমালোচনার জন্য ‘মুহাসাবা’ বা ‘নিজস্ব আমলের হিসাব গ্রহণ’ অতীব জরুরী।
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র নসবনামাহ মুবারক দৈনিক পাঠ করা সকলের জন্য আবশ্যক। কাজেই, প্রত্যেকের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হলো, প্রতিদিন অন্তত একবার নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত বরকতময় পবিত্র নসবনামাহ মুবারক অত্যন্ত মুহব্বত ও তা’যীম-তাকরীমের সাথে পাঠ করা।
২৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ শুধু একটি বরকতময় আমলই নয় বরং এটা হলো নাজাতের সনদপত্র অর্থাৎ চূড়ান্ত কামিয়াবীর দলীল। সুবহানাল্লাহ! যা পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ ও পবিত্র ইজমা শরীফ ও পবিত্র ক্বিয়াস শরীফ দ্বারা প্রমাণিত।
২৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)












