নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘আমার মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করো আমার সন্তুষ্টি মুবারক লাভের জন্য। ’ সুবহানাল্লাহ!
আজ সুমহান ঐতিহাসিক বেমেছাল তাৎপর্যমন্ডিত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১০ই মুহররমুল হারাম শরীফ সুবহানাল্লাহ! সিবতু রসূল আল খমিস, সাইয়্যিদুশ শুহাদা, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শাহাদাতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এবং মহাপবিত্র আশূরা মিনাল মুহররম শরীফ। সুবহানাল্লাহ!
পাশাপাশি এ দিবস মুবারক হচ্ছেন- সকলের জন্যই রহমত, বরকত হাছিল করার দিন। এ সুমহান দিবসে অনেক বিশেষ বিশেষ ঘটনা মুবারক সংঘটিত হয়েছে। সুবহানাল্লাহ! সকলের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- এ দিবস মুবারক উপলক্ষে বিশেষ মাহফিলের আয়োজন করা এবং কারবালার মর্মান্তিক ঘটনা থেকে শিক্ষা গ্রহণ করে হক্বের উপর দৃঢ় থাকার জজবা অর্জন করা।
, ১০ মুহররমুল হারাম শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১৯ ছানী, ১৩৯২ শামসী সন , ১৭ জুলাই, ২০২৪ খ্রি:, ০২ শ্রাবণ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১
আর সরকারের জন্যও দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- এ দিবস মুবারক উপলক্ষে বিশেষ মাহফিলের আয়োজনে আনজাম দেয়া এবং হযরত শুহাদায়ে কারবালা আলাইহিমুস সালাম উনাদের আলোচনা মুবারক সমস্ত শ্রেণীর শিক্ষাসূচীতে অন্তর্ভুক্ত করা।
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, আজ সুমহান ঐতিহাসিক পবিত্র আশূরা শরীফ। পবিত্র ১০ই মুহররমুল হারাম শরীফ অর্থাৎ ‘পবিত্র আশূরা শরীফ’ দিবসটি বিশ্বব্যাপী এক আলোচিত সুমহান দিন। সৃষ্টির সূচনা হয় এই বরকতময় দিনে এবং সৃষ্টির সমাপ্তিও ঘটবে এ বরকতময় দিনেই। বিশেষ বিশেষ সৃষ্টি এ বরকতময় দিনেই করা হয় এবং বিশেষ বিশেষ ঘটনা এ বরকতময় দিনেই সংঘটিত হয়। সুবহানাল্লাহ! এ পবিত্র দিনেই খ¦ালিক মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র মর্যাদা, সম্মান, খুছূছিয়ত মুবারক ও হাবীবুল্লাহ হওয়ার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করে এদিনকে সম্মানিত করা হয়। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র আশূরা শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখযোগ্য ঘটনা হচ্ছে, সিবতু রসূল আল খমিস সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শাহাদাতী শান মুবারক প্রকাশ করার সুমহান দিবস। সুবহানাল্লাহ! বলার অপেক্ষাই রাখে না, সিবতু রসূল আল খমিস সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ মিন আহলে বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শাহাদাতী শান মুবারক প্রকাশ নিঃসন্দেহে মুসলিম বিশ্বের ইতিহাসে সবচেয়ে হৃদয়বিদারক ঘটনা। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দুনিয়ায় অবস্থান মুবারক গ্রহণকালীন এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করার পরে আরো অনেক হৃদয়বিদারক শাহাদাতের ঘটনা ঘটেছে। কিন্তু সিবতু রসূল আল খমিস সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শাহাদাত মুবারক উনার ন্যায় এত দীর্ঘস্থায়ী ও এত ব্যাপক শোক, কান্না ও আহাজারি মুসলিম জাতি আর কোনো শাহাদাতের জন্য করেনি।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ভবিষ্যদ্বাণী মুবারক অনুযায়ী সিবতু রসূল আল খমিস সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ৬১ হিজরী সনের মহাসম্মানিত মুহররমুল হারাম শরীফ মাস উনার ১০ তারিখ অর্থাৎ পবিত্র আশূরা শরীফ উনার দিনে ইয়াওমুল জুমুয়াহ বা জুমুয়াবার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শাহাদাতী শান মুবারক প্রকাশ করে কায়িনাতবাসীকে এই শিক্ষা দিয়ে গেলেন যে, জীবন চলে গেলেও হক্ব থেকে এক চুল পরিমাণ বিচ্যুত হওয়া যাবে না এবং কোনো অবস্থাতেই নাহক্ব ও বাতিলের কাছে মাথা নত ও আপোস করা যাবে না। সর্বাবস্থায় হক্ব মত-পথ উনার উপর ইস্তিকামত থাকতে হবে। এটাই পবিত্র আশূরা শরীফ উনার অন্যতম শিক্ষা। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, কোনো কোনো গুমরাহ ও কাফির তারা পাপিষ্ঠ ইয়াযীদ লা’নাতুল্লাহি আলাইহিকে ‘আমীরুল মু’মিনীন’ ‘রহমতুল্লাহি আলাইহি’ ও ‘তাবিয়ী’ বলে উল্লেখ করে। নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! যা কাট্টা কুফরীর অন্তর্ভুক্ত। কেননা, ইয়াযীদ লা’নাতুল্লাহি আলাইহি সে যেসব অপকর্ম করেছে তা সুস্পষ্ট কুফরীর অন্তর্ভুক্ত। কেউ কুফরী করলে সে মুসলমান থেকে খারিজ হয়ে যায়। যার কারণে আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের ইমাম-মুজতাহিদ, আউলিয়ায়ে কিরাম উনারা ইয়াযীদ লা’নাতুল্লাহি আলাইহিকে কাফির, লা’নতগ্রস্ত ও জাহান্নামী বলতে কোনো দ্বিধা করেননি।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, কাজেই, ইয়াযীদ লা’নাতুল্লাহি আলাইহিকে তাবিয়ী বলার অর্থ হলো তার ছানা-ছিফত করা, তাকে হক্ব বলে স্বীকার করা। ইয়াযীদের মতো পাপিষ্ঠ ব্যক্তির ছানা-ছিফত কেবল ওইসব ব্যক্তিই করতে পারে যে তার শুভাকাঙ্খী, সমর্থনকারী। উল্লেখ্য সম্মানিত শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী ইয়াযীদের যা হুকুম তার শুভাকাঙ্খী ও সমর্থনকারী তাদেরও একই হুকুম। আর তা হলো সম্মানিত শরীয়ত উনার ফতওয়া মুতাবেক তারা কাট্টা কাফির, মালউন ও চির জাহান্নামী।
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার হাবীব ও মাহবুব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শান মুবারক উনার খেলাফ কোনো বিষয় কখনোই বরদাশত করেন না। তাই বর্তমানে যারাই উনার মহান শান মুবারক উনার খিলাফ কথা বলবে এবং মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার বিরোধীতা করবে তারা কাট্টা কাফির আবূ লাহাবের ন্যায় গযবে পড়ে ধ্বংস হয়ে যাবে। প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহান শান মুবারক সম্পর্কে কটূক্তির বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিবাদ করা।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- শরাব বা মদসহ সর্বপ্রকার মাদকদ্রব্য বা নেশা জাতীয় দ্রব্যই হারাম। অথচ বাংলাদেশে সরাসরি শরাব বা মদ তো বিক্রি হচ্ছেই; এমনকি কোমল পানীয় ও এনার্জি ড্রিংকসের নামেও প্রকাশ্যে শরাব বা মদ অর্থাৎ মাদকদ্রব্য বিক্রি হচ্ছে। নাঊযুবিল্লাহ! প্রায় ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশে কোনো মতেই কোনো মোড়কেই শরাব বা মদ অর্থাৎ মাদকদ্রব্য বা নেশা জাতীয় দ্রব্য চলতে পারে না এবং শরাব বা মদ তৈরির অনুমতিও সরকার দিতে পারে না।
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সালাম আদান-প্রদান করা হচ্ছে ‘শিয়ারুল ইসলাম’। সুবহানাল্লাহ! মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- এক মুসলমান আরেক মুসলমানকে সালাম দেয়া খাছ সুন্নত। আর ‘সালাম’ উনার জাওয়াব দেয়া হচ্ছে ওয়াজিব। সুবহানাল্লাহ! তাই প্রত্যেকের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- কাফির-মুশরিক, বেদ্বীন-বদদ্বীনদের নিয়ম-নীতি, তর্জ-তরীক্বা বাদ দিয়ে মহাপবিত্র সুন্নত তরীক্বা অনুযায়ী পরস্পর-পরস্পরকে সালাম আদান-প্রদান করা। যা ইহকাল ও পরকালে বেমেছাল রহমত-বরকত ও সাকীনা লাভের কারণ হবে।
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি “ইছনাইনিল আযীম শরীফ” (সোমবার) মহাপবিত্র ও মহাসম্মানিত নূরুত তাশরীফ মুবারক প্রকাশ করার কারণে এ মুবারক দিবসটি হচ্ছেন- সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার অন্তর্ভুক্ত। তাই কুল-কায়িনাতের সকলের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- প্রতিটি সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ বা মহাসম্মানিত মহাপবিত্র ইছনাইনিল আযীম শরীফ উনাকে মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ হিসেবে উদযাপন করা। সুবহানাল্লাহ!
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- গান-বাজনা করা ও শ্রবণ করা কবীরাহ গুনাহ। গান-বাজনার আসরে বসা ফাসিক্বী এবং গান-বাজনার স্বাদ গ্রহণ করা কুফরী। তাই প্রত্যেকের জন্য ফরয হচ্ছে- হারাম গান-বাজনাসহ সর্বপ্রকার অশ্লীল-অশালীন হারাম কাজ থেকে বিরত থাকা।
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আজ পবিত্র ১৪ই জুমাদাল উখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! পঞ্চম হিজরী শতকের মুজাদ্দিদ, হুজ্জাতুল ইসলাম, হযরত ইমাম গাজ্জালী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এ উপলক্ষে সকলের দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- উনার পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক আলোচনা করার লক্ষ্যে মাহফিল করে এবং পবিত্র মীলাদ শরীফ, পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ করে উনার পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক হতে ইবরত-নসীহত মুবারক হাছিল করে তা আমলে বাস্তবায়ন করা।
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- রাস্তা উন্নয়ন, নদী সংরক্ষণ, মেট্রোরেল ও উড়াল সেতু নির্মাণ, সৌন্দর্যবর্ধন ইত্যাদি যে কোন অজুহাতে পবিত্র মসজিদ ভাঙ্গা বা স্থানান্তর করা সম্পূর্ণরূপে হারাম, কবীরা গুনাহ ও কুফরী। নাউযুবিল্লাহ!
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মালিকুত তামাম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র নূরুত তাশরীফ মুবারক উনার তারিখ পবিত্র ১২ই শরীফ। সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী- আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ হচ্ছেন সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ এবং সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ! তাই কুল-কায়িনাতের সকলের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- প্রতি আরবী মাসের মহাপবিত্র ১২ই শরীফ উনাকে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ হিসেবে উদযাপন করা। সুবহানাল্লাহ!
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মানহানী ও কটাক্ষ করে লেখা সমস্ত বই ও পত্র-পত্রিকার লেখক, অনুবাদক, প্রকাশক, প্রচারক, সমর্থক সকলেই কাট্টা মুরতাদের অন্তর্ভুক্ত।
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
খালিক্ব মালিক রব হিসেবে মহান আল্লাহ পাক তিনি যেরূপ এক এবং একক। তদ্রুপ হাবীব ও মাহবুব হিসেবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিও এক এবং একক। সুবহানাল্লাহ!
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৯ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! আখাছ্ছুল খাছ আহলু বাইত শরীফ ও আওলাদে রসূল, ইবনে হাদিউল উমাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আল খ¦মিস আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস কায়িনাতবাসীদের জন্য সুমহান ঈদ বা খুশির দিন। সুবহানাল্লাহ!
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- প্রত্যেক মুসলমান জিন-ইনসান, পুরুষ-মহিলা সকলের জন্যই তাযকিয়া বা আত্মশুদ্ধি লাভ করা ফরয। সুবহানাল্লাহ! আর সেজন্য একজন হক্কানী রব্বানী শায়েখ বা মুরশিদ ক্বিবলা উনার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করে ইলমে তাছাউফ অর্জন করাও ফরয। সুবহানাল্লাহ!
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)












