মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘নিশ্চয়ই আমার ওলীগণ উনারা আমার জুব্বা মুবারক উনার নিচে অর্থাৎ আমার কুদরত মুবারক উনার মধ্যে অবস্থান করেন, আমি ছাড়া উনাদেরকে কেউ হাক্বীক্বীভাবে চিনে না। ’ সুবহানাল্লাহ!
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২৫শে শাওওয়াল শরীফ। সুবহানাল্লাহ! আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদাতুন নিসা সাইয়্যিদাতুনা হযরত জাদ্দাতু খলীফাতিল উমাম আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম উনারা পুরুষ হোন বা মহিলা হোন; উনাদের পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস সকলের জন্যই রহমত, বরকত, সাকীনা ও নাজাত লাভের অন্যতম উসীলা। সুবহানাল্লাহ!
তাই প্রত্যেকের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে, মহান আল্লাহ পাক উনার খালিছ ওলী, আওলাদে রসূল হযরত জাদ্দাতু খলীফাতিল উমাম আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস উদযাপন করতঃ রহমত, বরকত, সাকীনা ও নাজাত লাভ করার কোশেশ করা।
, ২৫ শাওওয়াল শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০৬ ছানী আশার, ১৩৯১ শামসী সন , ০৫, মে, ২০২৪ খ্রি:, ২২ বৈশাখ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস সকলের জন্যই রহমত, বরকত, সাকীনা ও নাজাত লাভের অন্যতম উসীলা। তাই প্রত্যেকের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে, হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস উদযাপন করতঃ রহমত, বরকত, সাকীনা ও নাজাত লাভ করার কোশেশ করা।
হাবীবাতুল্লাহ, মাশুকাহ, মাহবুবাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদাতুন নিসা রাজারবাগ শরীফ উনার হযরত দাদী হুযূর ক্বিবলা আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস (পবিত্র ২৫শে শাওওয়াল শরীফ) উপলক্ষে নছীহত মুবারক পেশকালে তিনি উপরোক্ত কওল শরীফ পেশ করেন।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সাধারণ লোকের মৃত্যু ও ওলীআল্লাহ উনাদের পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ উনার মধ্যে রয়েছে আকাশ-পাতাল ব্যবধান। যেমন পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে সাধারণ মু’মিন উনাদের ক্ষেত্রে বলা হয়েছে, “মৃত্যু হলো দুনিয়া হতে জান্নাতে যাওয়ার সেতু। ” আর আল্লাহওয়ালা উনাদের ক্ষেত্রে বলা হয়েছে, “বিছাল শরীফ মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট যাওয়ার সেতু। ” সুবহানাল্লাহ! কাজেই আল্লাহওয়ালা উনাদের পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ হচ্ছে, মহান আল্লাহ পাক উনার সাথে মিলন সেতু বা মহান আল্লাহ তায়ালা উনার পবিত্র দীদার মুবারক লাভের মাধ্যম। পবিত্র হাদীছ-এ কুদসী শরীফ উনার মধ্যে বলা হয়েছে, “নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক উনার ওলীগণ উনারা মৃত্যুবরণ করেন না, বরং উনারা অস্থায়ী আবাস থেকে স্থায়ী আবাসের দিকে ইন্তিকাল বা প্রত্যাবর্তন করেন মাত্র। ” সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, কাজেই নিঃসন্দেহে মহান আল্লাহ পাক উনার ওলীগণ উনাদের স্ব স্ব পবিত্র মাজার শরীফ উনার মধ্যে জীবিত রয়েছেন। তাই পবিত্র হাদীছ-এ কুদসী শরীফ উনার মধ্যে বলা হয়েছে, “নিশ্চয়ই আমার ওলীগণ উনারা আমার জুব্বা মুবারক উনার নিচে অর্থাৎ আমার কুদরত মুবারক উনার মধ্যে অবস্থান করেন, আমি ছাড়া উনাদেরকে কেউ হাক্বীক্বীভাবে চিনে না। ” সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, তাই আল্লাহওয়ালা উনারা হায়াতে দুনিয়ায় যেরূপ তা’যীম-তাকরীম ও মর্যাদার পাত্র, তদ্রƒপ পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করার পরও। কারণ মহান আল্লাহ পাক উনার ওলীগণ উনারা মহান আল্লাহ পাক উনার মুহব্বতে পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন। এ প্রসঙ্গে বলা হয় যে, এক ওলীআল্লাহ উনাকে প্রশ্ন করা হলো- হুযূর! মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার কালামে পাক উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “যাঁরা মহান আল্লাহ পাক উনার রাস্তায় কতল হয়েছেন (শহীদ হয়েছেন), উনাদেরকে তোমরা মৃত বলো না, বরং উনারা জীবিত। কিন্তু তোমরা তা উপলব্ধি করতে পারো না। ” মূলত এ পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি শহীদ উনাদের মর্যাদা-মর্তবা বর্ণনা করেছেন। তবে আল্লাহওয়ালা উনাদের মর্যাদা-মর্তবা, ফযীলত কতটুকু? তখন মহান আল্লাহ পাক উনার ওলী তিনি বললেন, দেখ, যাঁরা শহীদ, উনারা মহান আল্লাহ পাক উনার রাস্তায় ইন্তিকাল করেন। আর যাঁরা আল্লাহওয়ালা উনারা মহান আল্লাহ পাক উনার মুহব্বতে পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন। সুবহানাল্লাহ! যেমন- গরীবে নেওয়াজ, খাজা মুঈনুদ্দীন চিশতী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করার পর উনার কপাল মুবারকে নূরানী অক্ষরে লিখিত হয়েছিল, ইনি মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, মহান আল্লাহ পাক উনার মুহব্বতেই তিনি পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেছেন। ” সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মূলত: প্রত্যেক ওলীআল্লাহ উনারা মহান আল্লাহ পাক উনার খাছ মুহব্বতেই পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি কারোটা প্রকাশ করেন, কারোটা প্রকাশ করেন না। সুতরাং যাঁরা মহান আল্লাহ পাক উনার মুহব্বতে পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন, উনাদের মর্যাদা-মর্তবা, ফাযায়িল-ফযীলত মুবারক আরো অনেক বেশি, যা ভাষায় বর্ণনা করার মতো নয়, অর্থাৎ বেমেছাল। আওলাদে রসূল হযরত জাদ্দাতু খলীফাতিল উমাম আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ ছিলো তদ্রƒপই। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম উনারা পুরুষ হোন বা মহিলা হোন; উনাদের পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস সকলের জন্যই রহমত, বরকত, সাকীনা ও নাজাত লাভের অন্যতম উসীলা। তাই প্রত্যেকের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- মহান আল্লাহ পাক উনার খালিছ ওলী আওলাদে রসূল হযরত জাদ্দাতু খলীফাতিল উমাম আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস উদযাপন করতঃ রহমত, বরকত, সাকীনা ও নাজাত লাভ করার কোশেশ করা।
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সালাম আদান-প্রদান করা হচ্ছে ‘শিয়ারুল ইসলাম’। সুবহানাল্লাহ! মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- এক মুসলমান আরেক মুসলমানকে সালাম দেয়া খাছ সুন্নত। আর ‘সালাম’ উনার জাওয়াব দেয়া হচ্ছে ওয়াজিব। সুবহানাল্লাহ! তাই প্রত্যেকের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- কাফির-মুশরিক, বেদ্বীন-বদদ্বীনদের নিয়ম-নীতি, তর্জ-তরীক্বা বাদ দিয়ে মহাপবিত্র সুন্নত তরীক্বা অনুযায়ী পরস্পর-পরস্পরকে সালাম আদান-প্রদান করা। যা ইহকাল ও পরকালে বেমেছাল রহমত-বরকত ও সাকীনা লাভের কারণ হবে।
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি “ইছনাইনিল আযীম শরীফ” (সোমবার) মহাপবিত্র ও মহাসম্মানিত নূরুত তাশরীফ মুবারক প্রকাশ করার কারণে এ মুবারক দিবসটি হচ্ছেন- সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার অন্তর্ভুক্ত। তাই কুল-কায়িনাতের সকলের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- প্রতিটি সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ বা মহাসম্মানিত মহাপবিত্র ইছনাইনিল আযীম শরীফ উনাকে মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ হিসেবে উদযাপন করা। সুবহানাল্লাহ!
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- গান-বাজনা করা ও শ্রবণ করা কবীরাহ গুনাহ। গান-বাজনার আসরে বসা ফাসিক্বী এবং গান-বাজনার স্বাদ গ্রহণ করা কুফরী। তাই প্রত্যেকের জন্য ফরয হচ্ছে- হারাম গান-বাজনাসহ সর্বপ্রকার অশ্লীল-অশালীন হারাম কাজ থেকে বিরত থাকা।
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আজ পবিত্র ১৪ই জুমাদাল উখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! পঞ্চম হিজরী শতকের মুজাদ্দিদ, হুজ্জাতুল ইসলাম, হযরত ইমাম গাজ্জালী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এ উপলক্ষে সকলের দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- উনার পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক আলোচনা করার লক্ষ্যে মাহফিল করে এবং পবিত্র মীলাদ শরীফ, পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ করে উনার পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক হতে ইবরত-নসীহত মুবারক হাছিল করে তা আমলে বাস্তবায়ন করা।
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- রাস্তা উন্নয়ন, নদী সংরক্ষণ, মেট্রোরেল ও উড়াল সেতু নির্মাণ, সৌন্দর্যবর্ধন ইত্যাদি যে কোন অজুহাতে পবিত্র মসজিদ ভাঙ্গা বা স্থানান্তর করা সম্পূর্ণরূপে হারাম, কবীরা গুনাহ ও কুফরী। নাউযুবিল্লাহ!
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মালিকুত তামাম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র নূরুত তাশরীফ মুবারক উনার তারিখ পবিত্র ১২ই শরীফ। সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী- আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ হচ্ছেন সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ এবং সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ! তাই কুল-কায়িনাতের সকলের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- প্রতি আরবী মাসের মহাপবিত্র ১২ই শরীফ উনাকে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ হিসেবে উদযাপন করা। সুবহানাল্লাহ!
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মানহানী ও কটাক্ষ করে লেখা সমস্ত বই ও পত্র-পত্রিকার লেখক, অনুবাদক, প্রকাশক, প্রচারক, সমর্থক সকলেই কাট্টা মুরতাদের অন্তর্ভুক্ত।
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
খালিক্ব মালিক রব হিসেবে মহান আল্লাহ পাক তিনি যেরূপ এক এবং একক। তদ্রুপ হাবীব ও মাহবুব হিসেবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিও এক এবং একক। সুবহানাল্লাহ!
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৯ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! আখাছ্ছুল খাছ আহলু বাইত শরীফ ও আওলাদে রসূল, ইবনে হাদিউল উমাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আল খ¦মিস আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস কায়িনাতবাসীদের জন্য সুমহান ঈদ বা খুশির দিন। সুবহানাল্লাহ!
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- প্রত্যেক মুসলমান জিন-ইনসান, পুরুষ-মহিলা সকলের জন্যই তাযকিয়া বা আত্মশুদ্ধি লাভ করা ফরয। সুবহানাল্লাহ! আর সেজন্য একজন হক্কানী রব্বানী শায়েখ বা মুরশিদ ক্বিবলা উনার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করে ইলমে তাছাউফ অর্জন করাও ফরয। সুবহানাল্লাহ!
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আজ সুমহান মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৭ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা আখাছ্ছুল খাছ আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! অতএব, সকলের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- এ মুবারক দিবস উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করার পাশাপাশি উনাকে মুহব্বত করা, অনুসরণ-অনুকরণ করা ও উনার যথাযথ খিদমত মুবারক উনার আঞ্জাম দেয়া।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার সুস্পষ্ট ঘোষণা মুবারক অনুযায়ী- ইহুদী-নাছারা, কাফির-মুশরিক, হিন্দু-বৌদ্ধ, বেদ্বীন-বদদ্বীনদেরকে যে কোন অবস্থাতেই বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করা, মুহব্বত করা ও অনুসরণ-অনুকরণ করা হারাম ও কুফরী। কাজেই, প্রত্যেক মুসলমান ও দেশের সরকারের জন্য ফরয হচ্ছে- কোনো অবস্থাতেই কাফির-মুশরিকদেরকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ ও মুহব্বত না করা এবং সর্ব ক্ষেত্রেই তাদেরকে অনুসরণ-অনুকরণ করা থেকে বিরত থাকা।
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)












