সম্পাদকীয়-১
আহলান! সাহলান!! সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আযীম শরীফ, শাহরুল আ’যম শরীফ, মহাসম্মানিত মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ উনার ১লা তারিখ আজ; যা মহিমান্বিত হিজরত মুবারক উনার সুমহান দিবস|
পবিত্র হিজরত মুবারক উনার সুমহান চেতনায় মুসলিম বিশ্বকে ইসলামী ভ্রাতৃত্ববোধে উজ্জীবিত হতে হবে|
, ০১লা রবীউল আউওয়াল শরীফ, ১৪৪৭ হিজরী সন, ২৭ ছালিছ, ১৩৯৩ শামসী সন , ২৬ আগস্ট, ২০২৫ খ্রি:, ১১ ভাদ্র, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) সম্পাদকীয়
(১)
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক| সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক|
হিজরি সনের তৃতীয় মাস হলো মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ|
‘রবী’ আর ‘আউয়াল’ যুক্ত হয়ে রবীউল আউওয়াল| শব্দ দু’টি আরবী| ‘রবী’ শব্দের অর্থ হলো বসন্ত, আর ‘আউয়াল’ শব্দের অর্থ প্রথম| তাহলে রবীউল আউওয়াল শব্দের অর্থ দাঁড়ায় প্রথম বসন্ত|
মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ মাসের চাঁদ আকাশে উঁকি দিতেই বিশ্বময় মুসলমানদের মাঝে নতুন করে এক মুহব্বত, জজবা শুরু হয়| নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুহব্বত নতুন করে প্রবল হয়| কারণ, এ মহিমান্বিত মাসেই সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন খাতামুন নাবিয়্যীন যমীনে তাশরীফ রাখেন| সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!! সুবহানাল্লাহ!!!
পবিত্র মক্কা শরীফ থেকে পবিত্র মদীনা মুনাওওয়ারা হিজরত করেন এ মাসে| আবার এ মাসেই তিনি মহান আল্লাহ তায়ালা প্রদত্ত রিসালাতের দায়িত্ব পালন শেষে বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন| সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!! সুবহানাল্লাহ!!!
মহিমান্বিত রবীউল আউওয়াল শরীফ মাসে স্বাভাবিকভাবেই মুসলমানরা নতুন করে আন্দোলিত হয়|
(২)
মুসলমান হওয়াটা যে কত সর্বোত্তম, সম্মানিত, সমৃদ্ধ ও ছহীহ এবং অনিবার্য বিষয়- সে বোধ আজ মুসলমানদের মাঝে নেই| মুসলমান মানেই হচ্ছেন- উম্মতে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম| যাঁর উসীলায় মুসলমান লাভ করেন তাওহীদ মুবারক, রিসালাত মুবারক উনার ইলিম, হালাল-হারাম সম্পর্কিত ইলিম, শরয়ী হুকুম-আহকাম উনার ইলিম, জাহান্নাম-জান্নাত সম্পর্কিত ইলিম, মুয়ামালাত, মুয়াশারাত ইত্যাদি সবকিছুর ইলিম ও আমল| এসব কিছুর লক্ষ্য মূলত মহান আল্লাহ পাক উনার মুহব্বত মুবারক, মা’রিফাত মুবারক ও সন্তুষ্টি মুবারক লাভের অভিপ্রায়| আর মহান আল্লাহ পাক উনার মুহব্বত মুবারক, মা’রিফাত মুবারক হাছিলের মূল মাধ্যম হচ্ছেন- আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুহব্বত মুবারক, মা’রিফাত মুবারক, নিসবত মুবারক, তায়াল্লুক মুবারক অর্জন|
মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আমার সম্মানিত হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি তাদেরকে অর্থাৎ উম্মতদেরকে বলুন- তারা যেন আমার বিশেষ বিশেষ আইয়্যামুল্লাহ শরীফ (দিন মুবারক গুলোকে) শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করে| ”
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিই রহমত মুবারক এবং তিনিই রহমত মুবারক বণ্টনের মালিক অর্থাৎ ‘রহমতুল্লিল আলামীন’; তাই এই বিশেষ মাসে আলাদাভাবে বিশেষ রহমত মুবারক নাযিল হয় শুধু মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানার্থে| সুবহানাল্লাহ!
সঙ্গতকারণে কুল-কায়িনাতের সবার উচিত সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আযীম শরীফ, মহাসম্মানিত মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার ফাযায়িল-ফযীলত মুবারক সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং এই সম্মানিত মাস উদযাপনের জন্য বিশেষ জজবায় অনুপ্রাণিত হওয়া এবং সর্বাত্মক কোশেশ করা|
প্রসঙ্গত, আর মাত্র ১০ দিন পর সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আযীম শরীফ, মহাসম্মানিত মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ উনার সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ মহাসম্মানিত ১২ই শরীফ|
আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আবির্ভাব সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আমার সম্মানিত হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি উম্মাহকে জানিয়ে দিন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ফযল-করম এবং রহমত মুবারক হিসেবে উনার প্রিয়তম রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে যে হাদিয়াস্বরূপ দিয়েছেন, সেজন্য অবশ্যই তারা যেন খুশি প্রকাশ করে| (তোমরা যতো কিছুই করো না কেন) এ খুশি প্রকাশ করাই হচ্ছেন সমগ্র কায়িনাতের জন্য সবচেয়ে উত্তম ও সর্বশ্রেষ্ঠ ইবাদত| ” (পবিত্র সূরা ইউনুস শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৫৫-৫৮)
পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ, পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ, পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ তথা মহাপবিত্র ও সর্বশ্রেষ্ঠ ঈদ; যা মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ ১২ই শরীফ হিসেবে সমধিক পরিচিত| যা পালন করা শুধু মুসলমানই নয়, বরং কুল-কায়িনাতের সবার জন্য ফরয|
(৩)
অপরদিকে বিশেষভাবে উল্লেখ্য, সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূর, শাহরুল আ’যম শরীফ উনার প্রথম দিন বা পহেলা তারিখ আজ| সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র মক্কা শরীফ থেকে পবিত্র মদীনা শরীফ উনার মধ্যে ‘পবিত্র হিজরত মুবারক’ করার মহাসম্মানিত দিবস|
পবিত্র হিজরত মুবারক উনার ঘটনা আবশ্যিকভাবে মুসলমানদের মাঝে অনেক নির্দেশনা ও নছীহত প্রদান করে| প্রসঙ্গত, মুসলমান যে ভূ-খ-ে বা দেশে বাস করবেন, সেখানে পরিপূর্ণ সম্মানিত ইসলামী আবহ থাকতে হবে| মহান আল্লাহ পাক উনার রাস্তায় অতিক্রম করলে অকল্পনীয় গায়েবী মদদ লাভ হয়| এক মুসলমান অপর মুসলমান পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার রাহে অকল্পনীয় ভ্রাতৃত্ববোধে আবদ্ধ হবেন| মুসলমান উনারা সমাজ জীবনে পরিপূর্ণভাবে সম্মানিত ইসলামী আদর্শের প্রতিফলন পাবেন|
প্রসঙ্গত প্রশ্ন উত্থাপিত হয়, বাংলাদেশের বর্তমান সমাজ জীবনে তার সম্মানিত ইসলামী আবহ ও মুসলিম ভ্রাতৃত্ববোধের বিকশিত রূপ আদৌ আছে কি? দেশের সরকার সে লক্ষ্যে কোনো কাজ করছে কি? দেশে সম্মানিত ইসলামী আবহ নিশ্চিত করেছে কি?
লেখাবাহুল্য, এর জবাব- ‘না’| বরং উল্টো যে কথাটি সত্য, তা চরম ন্যক্কারজনক হলেও বলতে হয়- পবিত্র মক্কা শরীফ উনার কাফিররা যেভাবে মুসলমানদের উপর একের পর এক আঘাতের দ্বারা ইবাদত-বন্দেগী করা দুর্বিষহ ও দুরূহ করে ফেলেছিল; বাংলাদেশের সরকারও তেমনি একের পর এক অনৈসলামিক আইন, অনুষঙ্গ, সংস্কৃতি ও আবহ বিস্তারের দ্বারা এদেশে মুসলমানদের বাঁচার, থাকার জন্য চরম অযোগ্য অবস্থা তৈরি করে চলছে| এরূপবস্থায় সংক্ষুব্ধ মুসলমান যদি মন্তব্য করেন, বাংলাদেশের সরকার বাংলাদেশী মুসলমানদেরকে বাংলাদেশ থেকে হিজরত করতে বাধ্য করছে বা সে পরিবেশ তৈরি করে চলছে, তবে তা নেহায়েত অসত্য হবে কি?
(৪)
সঙ্গতকারণেই আমরা মনে করি, সরকারের উচিত- এ রকম অভিযোগ থেকে নিজেকে মুক্ত করা| বাংলাদেশী কোনো মুসলমান যাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাকে পালনের জন্য বাংলাদেশ থেকে হিজরতের কথা চিন্তা না করে সেরকম ইসলামবান্ধব পরিবেশ নিশ্চিত করা| বরং বাংলাদেশ পৃথিবীর যেকোনো প্রান্ত থেকে পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের লক্ষ্যে সবচেয়ে সুন্দর দেশ- এ তথ্য প্রতিষ্ঠিত করা| বাংলাদেশ সরকারের উচিত- আবিসিনিয়ার শাসক হযরত নাজ্জাশী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মতো পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের ক্ষেত্রে যাবতীয় পৃষ্ঠপোষকতা করে পরিপূর্ণ ইসলামী আবহ প্রতিষ্ঠা করে হযরত নাজ্জাশী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মতো প্রশংসা অর্জন করা|
মূলত, এসব অনুভূতি ও দায়িত্ববোধ আসে পবিত্র ঈমান ও পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাদের অনুভূতি ও প্রজ্ঞা থেকে| আর তার জন্য চাই নেক ছোহবত তথা মুবারক ফয়েয, তাওয়াজ্জুহ|
ছহিবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্র্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবত মুবারক-এ কেবলমাত্র তা লাভ করা সম্ভব| খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে তা নছীব করুন| আমীন|
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
আজ মহাসম্মানিত ১২ই জুমাদাল উখরা শরীফ। যা সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম, মহাসম্মানিত রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার মহিমান্বিত, মহাপবিত্র ১২ তারিখ উনার সাথে সম্পর্কযুক্ত। সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার শান মান মুবারক অনুভব করা, মর্যাদা-মর্তবা মুবারক জানা, দয়া-ইহসান মুবারক উপলব্ধি করা সর্বোপরি নেক ছায়াতলে উপনীত হওয়া বর্তমান যামানায় সবার জন্যই ফরজ।
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
৩ লাখ কোটি টাকা মূল্যের ৯ হাজার একর বেদখল হওয়া রেলের জমি উদ্ধারে অতীতের মত বর্তমান সরকারও ব্যার্থ হচ্ছে কথিত গলদ আইন ও লোক দেখানো উদ্ধার প্রক্রিয়া এবং লোভী জনগণের বিপরীতে খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র চেতনাতেই সফলতা ও প্রাপ্তি সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
স্বামী-স্ত্রীর সহজাত খুনসুটিকে বৈবাহিক ধর্ষণ সংজ্ঞায়িত করার সরকারী উসকানি এখন বাবা-মায়ের শাসনকেও মামলায় গড়িয়েছে। পারিবারিক বন্ধন ধ্বংস, এল.জি.বি.টি.কিউ আন্দোলনের কুচক্রী, কুশীলবদের কুতৎপরতা রোধে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানকে এক্ষণি সোচ্চার হতে হবে ইনশাআল্লাহ
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতি বছর সাপের কামড়ের শিকার ৯৬ হাজার মানুষ, মৃত্যু ১০ হাজারের বেশী। প্রতিদিন মারা যায় প্রায় ২৫ জন। অ্যান্টিভেনম সহজলভ্য করতে হবে। দেশেই উৎপাদনের ব্যবস্থা করতে হবে। ইনশাআল্লাহ!
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
জনঘনত্বের কারণে- বেশী তাপমাত্রা, রোগব্যাধি, বায়ূ দূষণ, শব্দ দূষণ, যানজট পানিবদ্ধতা সহ বিভিন্ন দুর্বিষহ ও দমবদ্ধ অবস্থায় বিপর্যস্থ ঢাকা এখন সম্পূর্ণভাবে বসবাসের অযোগ্য। নিয়ন্ত্রণের বাইরে যাওয়ার আগেই ঢাকাকে বিকেন্দ্রীকরণ করতে হবে ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মুবারক হো মহিমান্বিত ৯ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ! আজ ক্বায়িম-মাক্বামে সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আল খ¦মিস আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
দেশের ৪ কোটি মানুষ না খেয়ে থাকে। অথচ বছরে প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকার শস্য নষ্ট হয় খাদ্য অপচয় রোধ করতে ‘নিশ্চয়ই অপব্যয়কারীরা শয়তানের ভাই’- পবিত্র কুরআন শরীফ উনার এই নির্দেশ সমাজের সর্বাত্মক প্রতিফলন ব্যতীত কোনো বিকল্প নেই।
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
দেশে মানসিক রোগীর সংখ্যা প্রায় ৪ কোটি। বিপরীতে স্বাস্থ্য বাজেটের মাত্র ০.৪৪% ব্যয় হচ্ছে মানসিক চিকিৎসায়। রয়েছে মানসিক বিশেষজ্ঞ ও দক্ষ জনবল সঙ্কট।
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ, মহাসম্মানিত রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার মহিমান্বিত, মহাপবিত্র ৭ তারিখ উনার সাথে সম্পর্কযুক্ত পবিত্র ৭ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ আজ।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নিজেদের ক্যাশিয়ারদের সুযোগ করে দেয়ার জন্য পতিত সরকার দেশের চিনি শিল্পকে ধ্বংস করেছিলো। (নাউযুবিল্লাহ) যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে অতীতের মত চিনি রফতানী করা যাবে ইনশাআল্লাহ খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমায় চললেই সে প্রজ্ঞা পাওয়া সম্ভব ইনশাআল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বাজারের ৯৮ ভাগ শাকসবজি ও ৭০ ভাগ খাবারে কীটনাশক ডিজিটাল বা স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে চাইলে আগে স্মার্ট খাবারের ব্যবস্থা করতে হবে
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সরকারী হাসপাতালে নানা সংকট বেসরকারী হাসপাতাল অত্যন্ত ব্যয় বহুল জনগণের জন্য উভয় সংকট দূর করার দায়িত্ব সরকারের
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)












