মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘তোমরা নেক কাজে ও পরহেযগারীতে পরস্পর পরস্পরকে সাহায্য করো। বদ কাজে অর্থাৎ পাপে ও শত্রুতায় পরস্পর পরস্পরকে সাহায্য করো না। ’
ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী- পবিত্র কুরবানীর পশুর চামড়া তাহকীক বা যাচাই-বাছাই করে হক্ব ও ছহীহ জায়গায় দিতে হবে। যেখানে সেখানে বা যেকোনো প্রতিষ্ঠানে দেয়া যাবে না। পবিত্র কুরবানীর পশুর চামড়া বা তার মূল্য দেয়ার উপযুক্ত ও সর্বোত্তম স্থান হলো- ‘মুহম্মদিয়া জামিয়া শরীফ মাদরাসা ও ইয়াতীমখানা’। সুবহানাল্লাহ!
কারণ এটি একটি হক্ব ও ছহীহ আক্বীদা ও আমল ভিত্তিক দ্বীনী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। সুবহানাল্লাহ!
, ০৪ যিলহজ্জ শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ০২ আউওয়াল, ১৩৯৩ শামসী সন , ০১ জুন, ২০২৫ খ্রি:, ১৯ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র কুরবানী একটি ঐতিহ্যবাহী শরয়ী বিধান ও ইসলামী কাজ। যা খাছ সুন্নতে রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। সুন্নতে খলীল আলাইহিস সালাম। আর উম্মতে হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের মধ্যে যারা মালিকে নেছাব তাদের জন্য ওয়াজিব। কাজেই পবিত্র কুরবানী দেয়ার সাথে সাথে পবিত্র কুরবানী উনার চামড়া কোথায় দেয়া হবে সেটিও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, আক্বীদার পার্থক্যের কারণেই পৃথিবীতে মুসলমান ব্যতীত হাজারো বিধর্মী তথা কাফিরের দল রয়েছে। পবিত্র কুরআন শরীফ উনার ভাষায় তারা সবাই জাহান্নামী; যদি তওবা-ইস্তিগফার করে ঈমান না আনে।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, শুধু কাফির সম্প্রদায়ই নয়, মুসলমান নামধারী অনেক মালানা, শাইখুল হাদীছ, মুফতী, মুফাসসির, খতীব তথা অনেক ইসলামী দলও রয়েছে যাদের মূলত খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার সম্পর্কে এবং উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্পর্কে আক্বীদা অশুদ্ধ রয়েছে। কাজেই তারা মুসলমান নামধারী হলেও তারা মুসলমান উনাদের অন্তর্ভুক্ত নয়। তারা ইসলামী দল নামধারী হলেও আসলে তারা মুসলমান উনাদের অন্তর্ভুক্ত নয়। নাউযুবিল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, বর্তমানে অধিকাংশ মাদরাসাগুলোই হচ্ছে জামাতী, ওহাবী, লা মাযহাবী ও খারিজী মতাদর্শের তথা সন্ত্রাসী তৈরির কেন্দ্র; পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দোহাই দিয়ে, পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার নামে গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক স্বার্থ ও প্রতিপত্তি হাছিলের প্রকল্প; পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার নামে নির্বাচন করার ও ভোটের রাজনীতি করার পাঠশালা- যা পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার আলোকে সম্পূর্ণ হারাম।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র কুরবানী উনার চামড়া কোথায় দেয়া হচ্ছে তা দেখে দিতে হবে। জামাতী, খারিজী, ওহাবী লা মাযহাবী ও সন্ত্রাসী মৌলবাদী তথা ধর্মব্যবসায়ী ও বদ আক্বীদা এবং বিদয়াত প্রচার-প্রসারকারী মাদরাসাতে পবিত্র কুরবানীর চামড়া দিলে তাতে পবিত্র কুরবানী আদায় তো হবেই না। বরং ধর্মব্যবসায়ী তৈরিতে সাহায্য করা হবে এবং তাতে লক্ষ-কোটি কবীরা গুনাহে গুনাহগার হতে হবে তথা পবিত্র কুরবানী ফাসিদ হবে। নাউযুবিল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, কুফরী আক্বীদা ও শরীয়ত বিরোধী আমলের সাথে জড়িত ধর্মব্যবসায়ীদের মাদরাসায় পবিত্র কুরবানীর চামড়া বা তার মূল্য না দেয়া খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনারই নির্দেশ মুবারক। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারই নির্দেশ মুবারক তথা সন্তুষ্টি মুবারক উনার কারণ। কারণ মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে নির্দেশ মুবারক করেন, “তোমরা নেক কাজে ও পরহেযগারীতে পরস্পর পরস্পরকে সাহায্য করো। বদকাজে অর্থাৎ পাপে ও শত্রুতায় পরস্পর পরস্পরকে সাহায্য করো না। ”
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, অনুরূপভাবে কোনো জনকল্যাণমূলক প্রতিষ্ঠান বা সংগঠনকেও পবিত্র কুরবানীর চামড়া দেয়া জায়িয হবে না। কারণ তারা তা আমভাবে খরচ করে থাকে। যেমন রাস্তাঘাট, পানির ব্যবস্থা, বেওয়ারিশ লাশ দাফন করার কাজে এখন তা মুসলমানেরও হতে পারে আবার বিধর্মীরও হতে পারে। নাউযুবিল্লাহ! অথচ পবিত্র কুরবানী উনার চামড়া যাকাত-ফিতরা মুসলমান গরিব-মিসকীনদের হক্ব। তা মুসলমান গরিব-মিসকিনদের মালিক করে দিতে হবে।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, বর্তমান যামানায় হক্ব মত-পথ ছহীহ আক্বীদা ও সুন্নতী আমলের একমাত্র ও উৎকৃষ্ট উদাহরণ হলো, ‘মুহম্মদিয়া জামিয়া শরীফ মাদরাসা ও ইয়াতীমখানা। ’ কাজেই যারা পবিত্র কুরবানী উনার চামড়া দিয়ে ছদকায়ে জারিয়ার ছওয়াব হাছিল করতে চান তাদের জন্য পবিত্র কুরবানীর চামড়া, যাকাত, ছদকা ফিতরা ও উশর ইত্যাদি দেয়ার একমাত্র ও প্রকৃত স্থান হলো ‘মুহম্মদিয়া জামিয়া শরীফ মাদরাসা ও ইয়াতীমখানা’। সুবহানাল্লাহ!
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- সর্বাবস্থায় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ইতায়াত বা অনুসরণ-অনুকরণ করা। অর্থাৎ মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক মুতাবিক চলে শতভাগ সুন্নতী জিন্দেগী বাস্তবায়ন করার সাথে সাথে সুন্নতী পোশাক পরিধান করে হাক্বীক্বী মুত্তাক্বী হওয়ার কোশেশে মশগুল থাকা।
০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
উলামায়ে ‘সূ’ বা ধর্মব্যবসায়ীদেরকে না চিনার কারণেই সাধারণ মুসলমান তাদের ধোঁকায় পড়ে সম্মানিত ঈমান-আমল বিনষ্ট করে গুমরাহীতে নিমজ্জিত হচ্ছে। সম্মানিত ঈমান-আমল হিফাযত করতে হলে উলামায়ে ‘সূ’ বা ধর্মব্যবসায়ীদেরকে চিনতে ও চিহ্নিত করতে হবে।
০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বিশেষ আইয়্যামুল্লাহ শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২২শে জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা আসতে আর মাত্র ৬ দিন বাকি। এ মহান দিন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র মহাসম্মানিত আযীমুশ্শান নিসবাতুল আযীমাহ শরীফ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
০৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহান আল্লাহ পাক তিনি যুলুমকারী বা অত্যাচারী সে যেই হোক; তাকে পছন্দ করেন না এবং তিনি যুলুমকারীর যুলুমের বদলা বা শাস্তি দিয়ে থাকেন। কাজেই ইহুদী, খ্রিস্টান, হিন্দু, বৌদ্ধ, মজুসী তাবৎ কাফির-মুশরিক যারা পৃথিবীর প্রায় সমস্ত দেশ ও সমস্ত শহরে অর্থাৎ পৃথিবীর আনাচে-কানাচে, অলিতে-গলিতে মুসলমানদের উপর যুলুম-নির্যাতন করছে, শহীদ করছে, সম্পদ লুন্ঠন করছে, মুসলমান মা-বোনদের সম্ভ্রমহরণ করছে, সন্ত্রাসী অপবাদ দিয়ে হয়রানি ও হেয় প্রতিপন্ন করছে, সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত পালনে বাধা দিচ্ছে এ সমস্ত সীমাহীন যুলুম-নির্যাতনের কারণে যুলুমকারী কাফির অর্থাৎ ইহুদী, মুশরিক, হিন্দু, বৌদ্ধ, নাছারা, মজুসী ও মুনাফিকগুলি একের পর এক খোদায়ী গযবে পড়ে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাচ্ছে এবং যাবে ইনশাআল্লাহ।।
০৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা আমাকে যেরূপভাবে পবিত্র ছলাত বা নামায আদায় করতে দেখো, সেরূপভাবে পবিত্র ছলাত বা নামায আদায় করো।” সম্মানিত শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- পবিত্র মসজিদের ভিতরে চেয়ার-টেবিল প্রবেশ করানো এবং সেগুলোতে পবিত্র ছলাত বা নামায আদায় করা বিদয়াতে সাইয়্যিয়াহ।
০৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! অর্থাৎ মহাসম্মানিত মহাপবিত্র ১২ই জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! মালিকুত তামাম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাপবিত্র ১২ই শরীফ মহাসম্মানিত তাশরীফ মুবারক গ্রহণ করার কারণে প্রতি আরবী মাসের ১২ তারিখ হচ্ছে- সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ এবং সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
০৪ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আজ সুমহান বেমেছাল ফযীলতপূর্ণ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১১ই জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! তাই সকলের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- এ মুবারক দিবস উপলক্ষে মাহফিল করে উনার মহাপবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক আলোচনা করা।
০৩ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মুসলমানদের প্রত্যেক ক্বওম বা সম্প্রদায় থেকে কেন একটি দল বের হয় না এজন্য যে, তারা সম্মানিত দ্বীনী ইলমে ফক্বীহ হবে এবং স্বীয় ক্বওমের নিকট প্রত্যাবর্তন করে তাদেরকে মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার মহাসম্মানিত রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের আদেশ নিষেধ মুবারক উনার ব্যাপারে সতর্ক করবে; যাতে তারা সতর্ক হতে পারে বা পরিত্রাণ পেতে পারে।’ সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার নির্দেশ মুবারক হলো- কিছু লোককে ইলমে ফিক্বাহ ও ইলমে তাছাউফে পূর্ণ দক্ষতা অর্জন করে হাক্বীক্বী ফক্বীহ ও হাদী হতে হবে। সুবহানাল্লাহ!
০২ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় ৯ই জুমাদাল ঊলা শরীফ- আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত হাদিউল উমাম আলাইহিস সালাম উনার মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! যিনি আখাছ্ছুল খাছ হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
০১ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
যারা পবিত্র মসজিদে নেক কাজে বাধা দেয় বা বাধা সৃষ্টি করে এবং হারাম কাজ করে ইবাদতের পরিবেশ নষ্ট করে তারা সকলেই যালিমের অন্তর্ভুক্ত। আর যেসব ইমাম বা খতীব সম্মানিত শরীয়ত উনার বিরোধী কাজগুলোর পক্ষে বলে বা বিরুদ্ধে না বলে চুপ করে থাকে তারা বোবা শয়তান। অর্থাৎ উলামায়ে ‘সূ’ বা ধর্মব্যবসায়ী মৌলবী।
৩১ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আজ সুমহান মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৭ই জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা আখাছছুল খাছ আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক উনার আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! তাই উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ বা আগমণ দিনটিও যমীনবাসীদের জন্য সুমহান ঈদ বা খুশির দিন। সুবহানাল্লাহ!
২৯ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী- যাদের ক্বলব বা অন্তরে যিকির জারি নেই বা যারা যিকির জারী করার কোশেশ করেনা তারা উলামায়ে হক্ব নয়, বরং তারা চরম পর্যায়ের ফাসিক ও উলামায়ে সূ’। নাউযুবিল্লাহ! তাই সম্মানিত শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে তাদেরকে মুহব্বত, তা’যীম-তাকরীম ও অনুসরণ-অনুকরণ করা হারাম।
২৯ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)












