মহান রব্বুল আলামীন তিনি সূরা আল-ইমরান শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন, এই পবিত্র কুরআন শরীফ মানুষের জন্য সুস্পষ্ট বর্ণনা বা দলীল এবং মুত্তাকী উনাদের জন্য হিদায়েত ও নছীহত। উত্তম কথা উত্তম গাছরে ন্যায় ফলদায়ক।
উত্তম কথা ব্যতীত অতিরিক্ত কথা বলার দ্বারা মানুষের অন্তর কঠিন হয়ে যায় এবং মহান আল্লাহ পাক উনার থেকে দূরে সরে যায়। তাই কথা বললে উত্তম কথা বলতে হবে, যে কথায় মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক রয়েছে; অন্যথায় মহান আল্লাহ পাক উনার যিকিরে মশগুল থাকতে হবে।
, ০৩ শাবান শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১৬ তাসি’, ১৩৯১ শামসী সন , ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ খ্রি:, ৩০ মাঘ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-২
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহান রব্বুল আলামীন তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন, আপনি কি দেখেননি? (অর্থাৎ আপনি দেখেছেন), মহান রব্বুল আলামীন তিনি কিভাবে উত্তম কথার দৃষ্টান্ত বর্ণনা করেছেন। উত্তম কথা হচ্ছে উত্তম গাছের ন্যায়। যার শিকড় অত্যন্ত মজবুত এবং শাখা-প্রশাখা আসমানে। (সেই গাছ) সবসময় মহান রব্বুল আলামীন উনার আদেশ মুবারকে ফল দেয়। মহান আল্লাহ পাক তিনি মানুষের জন্য এই দৃষ্টান্তগুলো বর্ণনা করেছেন যাতে তারা ইবরত-নছীহত গ্রহণ করে।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, এই পবিত্র আয়াত শরীফে মহান আল্লাহ পাক তিনি উত্তম কথাকে এমন গাছের সাথে তুলনা করেছেন; যে গাছের শিকড় খুবই মজবুত এবং শাখা-প্রশাখা আসমানে। অর্থাৎ উত্তম কথা হচ্ছে, এমন কথা যার সম্পর্ক মহান আল্লাহ পাক এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সাথে। উত্তম কথা বলার দ্বারা সর্বদাই রহমত-বরকত, সাকীনা বর্ষিত হয়। সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, উত্তম কথা সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে বর্ণনা করেন। তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, নিশ্চয়ই বান্দা মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টিমূলক এমন কথা বলে, যা তার অন্তরে পৌঁছেনি অর্থাৎ অন্তর থেকে বলেনি। এর দ্বারা মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকে উচ্চ মর্যাদা দান করবেন। অন্যত্র ইরশাদ মুবারক হয়েছে, নিশ্চয়ই কোনো ব্যক্তি এমন একটি উত্তম কথা বলল, যার মর্যাদা র্সম্পকে সে জানে না। মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার সাথে সাক্ষাৎ দিবস পর্যন্ত এই উত্তম কথা বলার কারণে, তার জন্য উনার সন্তুষ্টি মুবারক লিপিবদ্ধ করে রাখেন। সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, উত্তম কথা হলো দ্বীনি কথা-বার্তা তথা মহান আল্লাহ পাক ও উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সম্পর্কিত আলোচনা মুবারক। এছাড়া মহান আল্লাহ পাক উনার দিকে যে বাক্য দ্বারা ডাকা হয় এর সবই উত্তম কথার অন্তর্ভূক্ত। অপরদিকে মহান আল্লাহ পাক তিনি মন্দ কথার দৃষ্টান্ত পেশ করে সূরা ইবরাহীম শরীফের ২৬ নং পবিত্র আয়াত শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন, আর মন্দ কথার দৃষ্টান্ত হচ্ছে মন্দ গাছের ন্যায়, যা মাটির উপর থেকে তুলে ফেলা হয়। যার কোনো স্থায়িত্ব থাকে না।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মন্দ কথার পরিণাম র্সম্পকে পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- নিশ্চয়ই বান্দা এমন একটি অসন্তুষ্টিমূলক কথা বলে যা সে মনোযোগের সাথে বা গুরুত্ব দিয়ে বলেনি, এই মন্দ কথা বলার কারণে সে জাহান্নামে নিক্ষিপ্ত হবে। পবিত্র হাদীছ শরীফে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, নিশ্চয়ই কোনো ব্যক্তি এমন একটি মন্দ কথা বলে, সে জানে না এই মন্দ কথা তাকে কোথায় নিয়ে পৌঁছাবে। মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার সাক্ষাৎ দিবস পর্যন্ত তার আমলনামায় অসন্তুষ্টি লিপিবদ্ধ করে রাখেন। নাঊযুবিল্লাহ! তাই সবসময় খেয়াল রাখতে হবে জবান দিয়ে উত্তম কথা ব্যতীত যেন কোনো রকম মন্দ কথা বের না হয়।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, উত্তম ও মন্দ উভয় কথারই তাছির হয়। উদাহরণ স্বরূপ একটি ঘটনা উল্লেখ করা যেতে পারে- পৃথিবীর বিখ্যাত চিকিৎসাবিদ ইবনে সিনার সহপাঠী ছিলেন একজন বুযুর্গ ব্যক্তি। ইবনে সিনা মাঝে-মধ্যে সেই বুযুর্গ ব্যক্তির কাছে আসতেন। একবার এসে বললেন, আপনারা যে ফুঁ দেন, এই ফুঁ তে যদি সব কিছু হয়ে যেত তাহলে এত ওষুধ-পত্রের কি প্রয়োজন ছিল? তখন বুযুর্গ ব্যক্তি মনে মনে ভাবলেন, উনাকে তো এর হাক্বীক্বত সম্পর্কে সাধারণভাবে বললে বুঝবেন না। ভিন্ন আঙ্গিকে বুঝাতে হবে। তিনি ইবনে সিনাকে পরের দিন বাদ মাগরিব উনার বাড়িতে দাওয়াত করলেন। মাগরিবের পর তিনি যখন আসলেন এবং দরজার কড়া নাড়লেন, বুযুর্গ ব্যক্তি দরজা খুলে খুব রাগ করে বললেন, ‘সময়-অসময় নেই, যখন তখন এসে বিরক্ত করো!’ একথা বলে তার মুখের উপর দরজা বন্ধ করে দিলেন। এরকম দূর্ব্যবহারে ইবনে সিনা খুব রেগে গেলেন এবং বললেন, আমাকে দাওয়াত দিয়ে এনে এমন অপমান? এমন সময় বুযুর্গ ব্যক্তি আবার দরজা খুললেন এবং হাসি মুখে সালাম দিয়ে বললেন, ওহ আপনি! আসুন, আসুন। ইবনে সিনা রাগ করে ঘরে প্রবেশ করতে চাইলেন না। তারপরও তিনি জোর করে উনাকে ঘরে প্রবেশ করালেন। অনেক খাবার-দাবারের আয়োজন করা হয়েছিল। খাওয়া-দাওয়া করানো হলো, অনেক কথা বার্তা বলা হলো। ইবনে সিনার রাগও দূর হয়ে গেলো। সেই বুযুর্গ ব্যক্তি এরপর বললেন, আসলে আপনার সাথে কোনো খারাপ ব্যবহার করার উদ্দেশ্য ছিল না। মূলত আমি আপনার প্রশ্নের উত্তর দিয়েছি। আমি যখন আপনার সাথে রাগ করে কথা বললাম তখন আপনার মধ্যে এক ধরণের পরিবর্তন আসলো, আবার আমি যখন আপনার সাথে ভালভাবে কথা বললাম তখন আপনার মধ্যে আরেক ধরণের পরিবর্তন আসলো। এখন বান্দা হয়ে যদি আমার কথার এমন তাছির হয়ে থাকে তাহলে মহান আল্লাহ পাক উনার কালাম পাক পড়ে ফুঁ দিলে সেটার কেন তাছির হবে না?
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, যারা উত্তম কথা শুনে তাদের সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি জানিয়ে দিয়েছেন, “যারা ক্বওল শরীফ বা বাণী মুবারক শুনে অতঃপর উত্তমভাবে বাণী মুবারকের অনুসরণ করবেন, মহান রব্বুল আলামীন তিনি উনাদেরকেই হিদায়েত দান করেন এবং উনারাই হচ্ছেন জ্ঞানী।” মূলত মহান আল্লাহ পাক এবং উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের কথা মুবারকই উত্তম কথা। হিদায়েত উনার উপর ইস্তেক্বামত থাকতে হলে সর্বদাই উত্তম কথা শুনে, সে অনুযায়ী আমল করতে হবে। কারণ পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনার যিকির ব্যতীত অতিরিক্ত কথা বলো না।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুসারে- ‘যে পুরুষ ও মহিলা নিজে পর্দা করে না ও অধীনস্থদের পর্দায় রাখে না, সে দাইয়্যূছ। ’ নাউযুবিল্লাহ!
১৪ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ হাক্বীক্বীভাবে পালন করা হলো সন্তুষ্টিপূর্ণ সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বোত্তম আমল মুবারক। সুবহানাল্লাহ! পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ শুধু একটি বরকতময় আমলই নয় বরং এটা হলো নাজাতের সনদপত্র অর্থাৎ চূড়ান্ত কামিয়াবীর দলীল। সুবহানাল্লাহ! যা পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ ও পবিত্র ইজমা শরীফ ও পবিত্র ক্বিয়াস শরীফ দ্বারা প্রমাণিত।
১৩ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রত্যেক ব্যক্তি বা সম্প্রদায়ের জন্য ফরয হচ্ছে- মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার সম্মানিত রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের প্রতি বিশুদ্ধ আক্বীদা রেখে উনাদের প্রতিটি আদেশ-নিষেধ মুবারক পরিপূর্ণরূপে পালন করা।
১২ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি পবিত্র ছলাত শরীফ-পবিত্র সালাম শরীফ পাঠ করা, পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ করা, পবিত্র না’ত শরীফ পাঠ করা এবং উনার আলোচনা মুবারক করা ফযীলত, বরকত ও মর্যাদা হাছিলের কারণ।
১১ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
হারাম বা সম্মানিত মাসসমূহের মধ্যে পবিত্র মুহররমুল হারাম শরীফ অন্যতম। প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- খ্বালিক, মালিক, রব, মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সন্তুষ্টি-রেযামন্দি মুবারক হাছিলে পবিত্র মুহররমুল হারাম শরীফ মাস উনার হক্ব যথাযথভাবে আদায় করা।
১০ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ইলমে তাছাওউফ উনার যাবতীয় কার্যাবলী তারতীব অনুযায়ী নিয়মিত ও পরিমিত এবং সুশৃঙ্খলভাবে সম্পন্ন করতে এবং প্রতিটি আমলের জবাবদিহী এবং আত্মসমালোচনার জন্য ‘মুহাসাবা’ বা ‘নিজস্ব আমলের হিসাব গ্রহণ’ অতীব জরুরী।
০৯ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সর্বোচ্চ রেযামন্দি-সন্তুষ্টি মুবারক হাছিল করার সর্বশ্রেষ্ঠ মাধ্যম মুবারক মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
০৮ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুহব্বত মুবারক ঈমানের ভিত্তি বা মূল। প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সর্বাধিক মুহব্বত করা, উনার প্রতি সর্বোচ্চ হুসনে যন পোষণ করা এবং উনাকে হাক্বীক্বীভাবে অনুসরন-অনুকরন করা।
০৬ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
পবিত্র আশুরা শরীফ সীমাহীন রহমত, বরকত, সাকীনাহ এবং ইতমিনান লাভ করার বিশেষ সুযোগ।
০৫ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত হযরত বানাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা শুধু মহান আল্লাহ পাক তিনি ও আখেরী রসূল মহাসম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নন, এছাড়া বাকি সব কিছু। সুবহানাল্লাহ! মহাসম্মানিত হযরত বানাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সমুন্নত শান-মান মুবারক নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ করা, উনাদের সমালোচনা করা সুস্পষ্ট হারাম, কুফরী ও কবীরাহ গুণাহ এবং কঠিন লা’নতগ্রস্ত হওয়ার কারণ। মূলত, উনারাই হচ্ছেন ঈমান এবং জান্নাতের মালিক। উনাদের প্রতি ঈমান না আনলে ঈমানদার হওয়া যায়না। জান্নাতীও হওয়া যায়না।
০৪ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ-মহিলা সকলের জন্যই কামিল শায়েখ বা মুরশিদ ক্বিবলা উনার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করা, ছোহবত ইখতিয়ার করা, তরীক্বার সবক্ব আদায় করা ফরযে আইন। যার মাধ্যমে ইছলাহ বা আত্মশুদ্ধি লাভ হয়। ফলে মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সাথে নিসবত স্থাপিত হয়। সুবহানাল্লাহ!
০২ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের প্রতি উত্তম আচরণকারীগণই ছালিহীন হিসেবে পরিগণিত হবেন। একইভাবে ছালিহীন হতে হলে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের প্রতি উত্তম আচরণ করতে হবে, উনাদের প্রতি সর্বোচ্চ হুসনে যন পোষণ করতে হবে।
০১ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)