কঠিন শর্তে ঋণ নিয়ে ভারতীয় ব্যবসায়ীদের জন্য অর্থনৈতিক অঞ্চল তৈরী করছে বাংলাদেশ!
লাভবান হবে ভারত; আর ক্ষতির শিকার ও ঋণের জালে জড়াবে দেশের অর্থনীতি। সরকারের উচিত, ভারতীয় ঋণ বর্জন করে অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলোতে আভ্যন্তরিন বিনিয়োগে দেশীয় ব্যবসায়ীদের সুযোগ করে দেয়া।
, ১৬ এপ্রিল, ২০২৩ ১২:০০:০০ এএম ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) সম্পাদকীয়
মিরসরাই, ফেনী ও সীতাকু- মিলিয়ে ৩০ হাজার একর জমিতে বঙ্গবন্ধু শিল্পনগর প্রতিষ্ঠার কাজ এগিয়ে চলছে। এর মধ্যে মিরসরাইয়ে প্রায় ১ হাজার একরের মতো জায়গায় ভারত তাদের বিনিয়োগকারীদের জন্য অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠা করবে। ভারতীয় ঋণের অর্থ দিয়ে এই প্রকল্পের কাজ করা হবে। এজন্য ব্যয় হবে এক হাজার কোটি টাকা। গত ২০১৭ সালের অক্টোবরে ভারতের তৎকালীন অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি বাংলাদেশ সফরে এলে তৃতীয় এলওসি চুক্তি সই হয়। এর আওতায় মোট ঋণের প্রতিশ্রুতি ছিল ৪.৫ বিলিয়ন ডলার বা ৪০ হাজার কোটি টাকা। বিশেষজ্ঞরা বলছে, তৃতীয় এলওসি বা নমনীয় চুক্তির ছদ্মাবরণে প্রতিবেশী আগ্রাসী রাষ্ট্র ভারতের কাছ থেকে এ যাবতকালের সবচেয়ে বড় ঋণ নিতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। যার পুরো ফায়দা লুটবে ভারত। কিন্তু ঋণ-সুদ ও অন্যান্য বহুমুখী চাপে পিষ্ট হবে বাংলাদেশ।
উল্লেখ্য, অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগসহ অন্যান্য বেশ কয়েকটি প্রকল্পে ভারত যে ৪০ হাজার কোটি টাকার ঋণ দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে তার শর্তগুলোও অনেক কঠিন। এ ঋণের অনুকূলে গৃহীত প্রকল্পের ৭৫ শতাংশ পণ্য বা সেবা ভারতীয় প্রতিষ্ঠান থেকে আনতে হবে। এছাড়া কমিটমেন্ট ফি, গ্রেস পিরিয়ডসহ পরিশোধের সময় কমসহ ভারতীয় ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানকে কাজ দেয়ার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এর আগে এই শর্তে আরো দু’বার ঋণ নিয়েছে সরকার। কিন্তু তৃতীয় দফায় কমিটমেন্ট চার্জ কমানোসহ শর্ত শিথিলের অনুরোধ করে বাংলাদেশ। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) থেকে এ নিয়ে নেগোশিয়েশন করা হয়েছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ভারতের পক্ষ থেকে কোনো প্রকার ছাড় দেয়া হয়নি। এই ঋণ দিয়ে বস্তুত একতরফাভাবে লাভবান হতে চায় ভারত। কেননা ভারতের অনেক পণ্যই গুণগত মানসম্পন্ন নয়। তবুও অন্য কোনো দেশ থেকে গৃহীত প্রকল্পের অর্থ দিয়ে মালামাল ক্রয় করা যাবে না। এর আগে এলওসি’র ছদ্মাবরণে বিআরটিসি’র জন্য যেসব নিম্নমানের বাস নেয়া হয়েছে, তার সবই নষ্ট হয়ে গেছে।
ঋণ প্রদানের ক্ষেত্রে ভারতের অন্যতম শর্ত হচ্ছে- প্রকল্প বাস্তবায়নে নির্মাণ সংক্রান্ত ৬৫ শতাংশ এবং সরবরাহ সংক্রান্ত ৭৫ শতাংশ পণ্য ভারত থেকে কিনতে হবে। ৫ বছরের গ্রেস পিরিয়ডসহ ২০ বছরে এই ঋণ পরিশোধ করতে হবে। সেই সঙ্গে অন্য বিদেশী ঋণদাতাদের কাছ থেকে ঋণ নিতে গেলে সাধারণত যেসব কঠিন শর্ত থাকে, সেগুলো তো আছেই।
জানা গেছে, বাহ্যত ৩ থেকে ৪ শতাংশ সুদে ঋণ দেয় ভারত। কিন্তু এর বাইরে থাকছে কমিটমেন্ট ও ম্যানেজমেন্ট ফি। ঋণের গ্যারান্টার হতে হবে সরকারকেই। আট বছর বা এর কম মেয়াদে ঋণ নিতে চাইলে লন্ডন ইন্টার ব্যাংক রেটের (লাইবর) সাথে আরো ২ দশমিক ২৫ শতাংশ যোগ করে সুদহার ধরা হবে। ৯ থেকে ১২ বছর মেয়াদি ঋণে লাইবরের সাথে যোগ হবে ২ দশমিক ৫০ শতাংশ। আর ১৩ থেকে ১৫ বছর মেয়াদি ঋণে সুদহার হবে লাইবরের সাথে আরো ৩ শতাংশ। সব মিলিয়ে এ ঋণের সুদহার হবে গড়ে সাড়ে ৩ থেকে ৪ শতাংশ। সেইসাথে শর্ত অনুযায়ী এ ঋণের অর্থে যেসব প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে, তার পণ্যের বড় একটা অংশ ভারত থেকে কিনতে হবে। যে সুযোগে বাংলাদেশ ভারতীয় পণ্য বিক্রির বাজারে পরিণত হবে। তৃতীয়ত, অধিকাংশ প্রকল্প আঞ্চলিক যোগাযোগ সংক্রান্ত হওয়ায় ভারতের বিশেষ সুবিধা যে জড়িত থাকছেই। এছাড়া এই ঋণ যেসব প্রকল্পে ব্যয় করা হবে সেই প্রকল্পগুলোতে ভারতীয় প্রতিষ্ঠানই কাজ পাবে। মোটকথা ভারতের ঋণের টাকা চক্র বৃদ্ধিহারে ভারতেই ফিরে যাচ্ছে। কিন্তু বাংলাদেশ মাঝখান থেকে বড় অংকের ঋণী হচ্ছে। ঋণের সবই দেশের সম্পদ ও স্বার্থকে বিনাশ করার জোর প্রক্রিয়া।
প্রসঙ্গত, মিরসরাইয়ে অর্থনৈতিক অঞ্চল করছে ভারত। যেখানে বিনিয়োগকারীরাও হবে ভারতীয় ব্যবসায়ীরা। সেইসাথে এই অর্থনৈতিক অঞ্চলে যত শিল্পায়ন গড়ে উঠবে তার পুরো লাভটাই যুক্ত হবে ভারতীয় অর্থনীতিতে। অর্থাৎ এখানে দেখা যাচ্ছে, বাংলাদেশ সরকার দেশকে ঋণে আবদ্ধ রেখে, দেশের জনগণের মাথায় ঋণের বোঝা চাপিয়ে দিয়ে ভারতের স্বার্থে এবং ভারতের অর্থনীতিকে শক্তিশালী করার জন্য বিশাল অঙ্কের ঋণ গ্রহণ করছে। যা কখনো দেশের স্বাধীনতাকে সমৃদ্ধ করে না। বাংলাদেশ সরকার সবদিক দিয়ে ভারতের কাছে নতজানু পররাষ্ট্রনীতির বহিঃপ্রকাশ ঘটাচ্ছে। বাস্তবায়িত হচ্ছে একের পর এক ভারতীয় স্বার্থ। ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ সরকার যে ৪০ হাজার কোটি টাকা ঋণ নিচ্ছে এতে করে দেশের মানুষের মাথাপিছু ঋণের বোঝা আরো বেড়ে যাবে। বতর্মানে এমনিতেই দেশের মাথাপিছু ঋণের বোঝা ৪৬ হাজার টাকা। যা একটি সদ্য জন্মজাত শিশুর ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। ফলে দিন দিন দেশের অর্থনীতি ও সামাজিক শৃঙ্খলা বিঘিœত হচ্ছে।
বলার অপেক্ষা রাখে না, বাংলাদেশ সরকার দিনের পর দিন ভারতকে বাংলাদেশের কথিত বন্ধুরাষ্ট্র হিসেবে প্রচার করলেও ভারত কোনোসময়ই বাংলাদেশের বন্ধুরাষ্ট্র ছিলো না। ভারতের শাসকগোষ্ঠী কোনো সময়ই বাংলাদেশকে ভালো চোখে দেখেনি। এ পর্যন্ত যতগুলো চুক্তি হয়েছে ভারতের সাথে সবগুলোতেই ছিলো ভারতের শতভাগ স্বার্থে এবং বাংলাদেশের শতভাগ ক্ষতি করে। সেইসাথে দেশের সরকারও ভারতকে শুধু দিয়েই যাচ্ছে। বিনিময়ে দেশকে ধ্বংস করছে। দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য চুক্তি নবায়ন, উপকূলীয় জাহাজ চলাচল চুক্তি, অভ্যন্তরীণ নৌ-ট্রানজিট ও বাণিজ্য প্রটোকল নবায়ন, চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দর ব্যবহারের জন্য সমঝোতা স্মারক, আখাউড়ায় ইন্টারনেটের ব্যান্ডউইথের বিষয়ে দুই দেশের দুই কোম্পানির মধ্যে চুক্তি ইত্যাদি তার কিছু উদাহরণ। সেইসাথে বিনা মাসুলে স্থল ও নৌপথে ট্রানজিট, বাংলাদেশের প্রধান দুই বন্দর ব্যবহারের ট্রানজিট, ভারতীয় পণ্যবাহী গাড়িগুলোর জন্য আলাদা ট্রানজিট ভারতকে দেয়া হচ্ছে। কিন্তু ভারত বছরের পর বছর ধরে ঝুলিয়ে রাখছে তিস্তা চুক্তি, বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী নদীগুলো থেকে পানি চুরি করছে, সীমান্তে নিরীহ বাংলাদেশীদের শহীদ করে যাচ্ছে, বাংলাদেশের রফতানিতে বাধার সৃষ্টি করছে। সমালোচক মহল মনে করে, ভারত তার সবগুলো বাহু দিয়ে বাংলাদেশকে একান্ত নিজ কব্জায় নিয়ে জিম্মি করে রাখতে চাইছে। পর্যবেক্ষক মহল মনে করেছে, ভারত ক্রমশই বাংলাদেশকে তার করদরাজ্যে পরিণত করতে চাইছে। অভিজ্ঞমহল মনে করছে- ব্যবস্থাটা হচ্ছে এমন যে, বাংলাদেশের জনগণ মাথার ঘাম পায়ে ফেলে উৎপাদন করছে আর সুফল ভোগ করছে ভারত। আর বাংলাদেশের জনগণের জীবন হবে দাসদের মতো। নাঊযুবিল্লাহ!
প্রসঙ্গত, বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন- ‘পিন্ডির গুহা থেকে মুক্ত হয়ে দিল্লির কাছে বন্ধক দিতে পারি না’। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের দাবিদার সরকার বঙ্গবন্ধুর এই নীতিবোধের আলোকে ভারতীয় ঋণের আত্মঘাতি পদক্ষেপ থেকে সরে এসে সত্যিকার দেশপ্রেমের প্রমাণ দিবে- এটাই আমাদের প্রত্যাশা।
যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, যামানার মুজাদ্দিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবত মুবারকেই কেবলমাত্র সে মহান ও অমূল্য নিয়ামত হাছিল সম্ভব। আর ইতিহাসে তিনিই সর্বপ্রথম দিচ্ছেন অনন্তকালব্যাপী পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ উনার মহামহিম নিয়ামত মুবারক। সুবহানাল্লাহ!
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে তা নছীব করুন। (আমীন)
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
আজ মহাসম্মানিত ১২ই জুমাদাল উখরা শরীফ। যা সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম, মহাসম্মানিত রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার মহিমান্বিত, মহাপবিত্র ১২ তারিখ উনার সাথে সম্পর্কযুক্ত। সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার শান মান মুবারক অনুভব করা, মর্যাদা-মর্তবা মুবারক জানা, দয়া-ইহসান মুবারক উপলব্ধি করা সর্বোপরি নেক ছায়াতলে উপনীত হওয়া বর্তমান যামানায় সবার জন্যই ফরজ।
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
৩ লাখ কোটি টাকা মূল্যের ৯ হাজার একর বেদখল হওয়া রেলের জমি উদ্ধারে অতীতের মত বর্তমান সরকারও ব্যার্থ হচ্ছে কথিত গলদ আইন ও লোক দেখানো উদ্ধার প্রক্রিয়া এবং লোভী জনগণের বিপরীতে খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র চেতনাতেই সফলতা ও প্রাপ্তি সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
স্বামী-স্ত্রীর সহজাত খুনসুটিকে বৈবাহিক ধর্ষণ সংজ্ঞায়িত করার সরকারী উসকানি এখন বাবা-মায়ের শাসনকেও মামলায় গড়িয়েছে। পারিবারিক বন্ধন ধ্বংস, এল.জি.বি.টি.কিউ আন্দোলনের কুচক্রী, কুশীলবদের কুতৎপরতা রোধে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানকে এক্ষণি সোচ্চার হতে হবে ইনশাআল্লাহ
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতি বছর সাপের কামড়ের শিকার ৯৬ হাজার মানুষ, মৃত্যু ১০ হাজারের বেশী। প্রতিদিন মারা যায় প্রায় ২৫ জন। অ্যান্টিভেনম সহজলভ্য করতে হবে। দেশেই উৎপাদনের ব্যবস্থা করতে হবে। ইনশাআল্লাহ!
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
জনঘনত্বের কারণে- বেশী তাপমাত্রা, রোগব্যাধি, বায়ূ দূষণ, শব্দ দূষণ, যানজট পানিবদ্ধতা সহ বিভিন্ন দুর্বিষহ ও দমবদ্ধ অবস্থায় বিপর্যস্থ ঢাকা এখন সম্পূর্ণভাবে বসবাসের অযোগ্য। নিয়ন্ত্রণের বাইরে যাওয়ার আগেই ঢাকাকে বিকেন্দ্রীকরণ করতে হবে ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মুবারক হো মহিমান্বিত ৯ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ! আজ ক্বায়িম-মাক্বামে সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আল খ¦মিস আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
দেশের ৪ কোটি মানুষ না খেয়ে থাকে। অথচ বছরে প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকার শস্য নষ্ট হয় খাদ্য অপচয় রোধ করতে ‘নিশ্চয়ই অপব্যয়কারীরা শয়তানের ভাই’- পবিত্র কুরআন শরীফ উনার এই নির্দেশ সমাজের সর্বাত্মক প্রতিফলন ব্যতীত কোনো বিকল্প নেই।
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
দেশে মানসিক রোগীর সংখ্যা প্রায় ৪ কোটি। বিপরীতে স্বাস্থ্য বাজেটের মাত্র ০.৪৪% ব্যয় হচ্ছে মানসিক চিকিৎসায়। রয়েছে মানসিক বিশেষজ্ঞ ও দক্ষ জনবল সঙ্কট।
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ, মহাসম্মানিত রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার মহিমান্বিত, মহাপবিত্র ৭ তারিখ উনার সাথে সম্পর্কযুক্ত পবিত্র ৭ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ আজ।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নিজেদের ক্যাশিয়ারদের সুযোগ করে দেয়ার জন্য পতিত সরকার দেশের চিনি শিল্পকে ধ্বংস করেছিলো। (নাউযুবিল্লাহ) যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে অতীতের মত চিনি রফতানী করা যাবে ইনশাআল্লাহ খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমায় চললেই সে প্রজ্ঞা পাওয়া সম্ভব ইনশাআল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বাজারের ৯৮ ভাগ শাকসবজি ও ৭০ ভাগ খাবারে কীটনাশক ডিজিটাল বা স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে চাইলে আগে স্মার্ট খাবারের ব্যবস্থা করতে হবে
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সরকারী হাসপাতালে নানা সংকট বেসরকারী হাসপাতাল অত্যন্ত ব্যয় বহুল জনগণের জন্য উভয় সংকট দূর করার দায়িত্ব সরকারের
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)












