মহান আল্লাহ পাক তিনি সূরা আন’আম শরীফের ৭০ নং আয়াত শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন, “ঐ সমস্ত লোকদেরকে পরিত্যাগ করুন, যারা তাদের দ্বীনকে খেল-তামাশা হিসেবে গ্রহণ করেছে এবং পার্থিব জীবন যাদেরকে ধোঁকায় ফেলেছে এবং নছীহত করুন এ ব্যাপারে যে, প্রত্যেক ব্যক্তিই তার আমলের কারণে পাকড়াও হয়ে যাবে। তার জন্য মহান আল্লাহ পাক ব্যতীত কোনো ওলী বা অভিভাবক এবং সুপারিশকারী থাকবে না। যদি সে তার আমলের বদলাস্বরূপ সব ধরনের বিনিময় প্রদান করে তবুও তার থেকে সেই বিনিময় গ্রহণ করা হবে না। আর যারা তাদের আমলের কারণে পাকড়াও হবে তাদের জন
কুফরী থেকে বাঁচতে হলে খালিছভাবে নেক আমল করতে হবে। তাই, প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- কুফরি শিরকী থেকে বেঁচে থাকার জন্য দায়িমীভাবে আমলে ছলেহ করা।
আর সর্বোত্তম নেক আমল বা আমলে ছলেহ হলো, প্রথমত পবিত্র সুন্নতের অনুসরণ করা। অর্থাৎ খাওয়া-দাওয়া, আচার-আচরণ, উঠা-বসা, চলাফেরা, ঘুমসহ সর্বক্ষেত্রে সুন্নত অনুযায়ী আমল করা। দ্বিতীয়ত সর্বদা মহান আল্লাহ পাক উনার যিকিরে মশগুল থাকা।
, ২২ রবীউছ ছানী শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ২৮ খ্বমিস , ১৩৯২ শামসী সন , ২৬ অক্টোবর , ২০২৪ খ্রি:, ১০ কার্তিক, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-২
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি সূরা আন’আম শরীফের ৭০ নং আয়াত শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন, “ঐ সমস্ত লোকদেরকে পরিত্যাগ করুন, যারা তাদের দ্বীনকে খেল-তামাশা হিসেবে গ্রহণ করেছে এবং পার্থিব জীবন যাদেরকে ধোঁকায় ফেলেছে এবং নছীহত করুন এ ব্যাপারে যে, প্রত্যেক ব্যক্তিই তার আমলের কারণে পাকড়াও হয়ে যাবে। তার জন্য মহান আল্লাহ পাক ব্যতীত কোনো ওলী বা অভিভাবক এবং সুপারিশকারী থাকবে না। যদি সে তার আমলের বদলাস্বরূপ সব ধরনের বিনিময় প্রদান করে তবুও তার থেকে সেই বিনিময় গ্রহণ করা হবে না। আর যারা তাদের আমলের কারণে পাকড়াও হবে তাদের জন্য থাকবে গরম পানি এবং যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি। যেহেতু তারা কুফরী করতো।”
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু থেকে বর্ণিত। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি মু’মিনের নেক আমলকে নষ্ট করেন না। দুনিয়াতে তাকে প্রতিদান প্রদান করেন এবং পরকালেও তাকে প্রতিদান প্রদান করা হবে। আর কাফির দুনিয়াতে যে ভাল কাজ করে তার বিনিময় (দুনিয়াতেই) তাকে দান করা হয়। অবশেষে যখন সে পরকালে পৌঁছবে তখন তার জন্য এমন কোনো নেক আমল থাকবে না, যার প্রতিদান তাকে দেয়া হবে।”
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র আয়াত শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ থেকে বুঝা যায় যে, মহান আল্লাহ পাক তিনি দ্বীন নিয়ে ঠাট্টা-বিদ্রুপকারীদের সংশ্রব ত্যাগ করতে বলেছেন। আরও জানিয়ে দিয়েছেন, যারা পার্থিব জীবনের ধোঁকায় পড়ে যখন তাদের বদ আমলের কারণে পাকড়াও হয়ে যাবে। তখন তাদের জন্য কোনো সাহায্যকারী এবং সুপারিশকারী থাকবে না। তাদের জন্য থাকবে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, বর্তমানে অনেকে শরীয়ত বিমুখতার কারণে দুনিয়াবি যিন্দেগী নিয়ে অতিরিক্ত মশগুল। তারা মহান আল্লাহ পাক ও উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের ফায়সালার বিপরীতে কাফিরদের ধোঁকাপূর্ণ বক্তব্য দ্বারা প্রভাবিত হয়ে ছোঁয়াচে বা সংক্রামক ব্যাধিতে বিশ্বাস করে। ফলে তারা রোগ থেকে বাঁচার জন্য মাস্ক পরে, দুরত্ব বজায় রেখে চলাফেরা করে। কিন্তু এই বিশ্বাস এবং কাজগুলো দ্বীন ইসলামের দৃষ্টিতে কুফরী। যেহেতু ছহীহ বুখারী শরীফ ও মুসলিম শরীফে বলা হয়েছে, لَا عَدْوٰى অর্থাৎ ছোঁয়াচে বা সংক্রামক বলতে কোনো কিছু নেই তাই কোনো রোগকে ছোঁয়াচে বা সংক্রামক বলে বিশ্বাস করা পবিত্র হাদীছ শরীফ অবিশ্বাস করার নামান্তর অর্থাৎ কুফরী। আর যারা কুফরী করে মারা যাবে তাদের ভালো কাজের বদলা দুনিয়াতেই দিয়ে দেয়া হবে পরকালে তাদের জন্য কোনো নেক আমল থাকবে না। শুধু থাকবে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি। এমনকি যখন তারা পানি পানি করে চিৎকার করবে তখন তাদেরকে গরম পানি দেয়া হবে। নাঊযুবিল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, যারা মু’মিন, উনারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নির্দেশ মুবারক ও সুন্নত মুবারককে পরিপূর্ণভাবে মেনে নেয়ার মাধ্যমে ঈমান হিফাযত করবেন। যেমন কোনো রোগই ছোঁয়াচে না বা ছোঁয়াচে বলতে কোন কিছু নেই এই কথা উনারা বিশ্বাস করবেন এবং রোগ সংক্রমণের ভয়ে মাস্ক পরা, দুরত্ব বজায় রেখে চলা, হাত ধোয়া ইত্যাদি কুফরী কাজ থেকে বিরত থাকবেন। আক্বীদা শুদ্ধ করে আমলে ছলেহ করবেন। উনাদেরকে নেক আমলের বিনিময় দুনিয়াতেও দেয়া হবে এবং পরকালেও দেয়া হবে। সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার যিকির থেকে গাফিল থাকে তার জন্য আমি একটি শয়তান নির্ধারিত করে দেই। অতঃপর সে তার সঙ্গী হয়ে যায়। নিশ্চয়ই তারা (সঙ্গী শয়তানরা) অবশ্যই তাদেরকে (গাফিল ব্যক্তিদেরকে) মহান আল্লাহ পাক উনার পথে বাধা দেয় বা তাদেরকে মহান আল্লাহ পাক উনার পথ থেকে ফিরিয়ে রাখে। আর (মহান আল্লাহ পাক উনার পথ থেকে সরে গিয়ে) তারা মনে করে তারা হিদায়েতপ্রাপ্ত।”
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু থেকে বর্ণিত, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, শয়তান আদম সন্তানের ক্বলবে বসে। যখন সে যিকির করে তখন পালিয়ে যায় আর যখন সে যিকির থেকে গাফিল থাকে তখন শয়তান ওয়াসওয়াসা দিতে থাকে।” মানুষ শয়তানের ওয়াসওয়াসার কারণেই মহান আল্লাহ পাক উনার বিধি-বিধানকে ভুলে হারাম-নাজায়িয কাজে লিপ্ত থেকে নিজেদের ঈমান আমল সব বরবাদ করে দিচ্ছে। তাই শয়তানের ধোঁকা থেকে বেঁচে থাকার জন্য দায়েমী বা সর্বক্ষণ যিকির করতে হবে।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- কুফরী থেকে বাঁচতে হলে খালিছভাবে নেক আমল করতে হবে। তাই, প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- কুফরি শিরকী থেকে বেঁচে থাকার জন্য দায়িমীভাবে আমলে ছলেহ করা। আর সর্বোত্তম নেক আমল বা আমলে ছলেহ হলো, প্রথমত পবিত্র সুন্নতের অনুসরণ করা। অর্থাৎ খাওয়া-দাওয়া, আচার-আচরণ, উঠা-বসা, চলাফেরা, ঘুমসহ সর্বক্ষেত্রে সুন্নত অনুযায়ী আমল করা। দ্বিতীয়ত সর্বদা মহান আল্লাহ পাক উনার যিকিরে মশগুল থাকা।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন, আপনারা আমাকে মহাসম্মানিত বরকতময় পবিত্র নসবনামাহ মুবারক উনার সাথে সম্পৃক্ত করুন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র নসবনামাহ মুবারক দৈনিক পাঠ করা সকলের জন্য আবশ্যক।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মুবাশশিরাও ওয়া নাযীরা, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন্ নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি “অবশ্যই হায়াতুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম”। প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ফরয হচ্ছে – সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক শানে সর্বোচ্চ হুসনে যন পোষণ করা।
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ হাক্বীক্বীভাবে পালন করা হলো সন্তুষ্টিপূর্ণ সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বোত্তম আমল মুবারক। সুবহানাল্লাহ! পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ শুধু একটি বরকতময় আমলই নয় বরং এটা হলো নাজাতের সনদপত্র অর্থাৎ চূড়ান্ত কামিয়াবীর দলীল। সুবহানাল্লাহ!
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
প্রত্যেক ব্যক্তিই তার আমলের কারণে পাকড়াও হয়ে যাবে। তার জন্য মহান আল্লাহ পাক ব্যতীত কোনো ওলী বা অভিভাবক এবং সুপারিশকারী থাকবে না। যদি সে তার আমলের বদলাস্বরূপ সব ধরনের বিনিময় প্রদান করে তবুও তার থেকে সেই বিনিময় গ্রহণ করা হবে না। আর যারা তাদের আমলের কারণে পাকড়াও হবে তাদের জন্য থাকবে গরম পানি এবং যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি। যেহেতু তারা কুফরী করতো। ” কুফরী থেকে বাঁচতে হলে খালিছভাবে নেক আমল করতে হবে।
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
হযরত খুলাফায়ে রাশিদীন আলাইহিমুস সালাম উনারা প্রত্যেকেই পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করেছেন এবং অন্যদেরকেও পালন করার ব্যাপারে ব্যাপক উৎসাহ প্রদান করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রত্যকে মুসলমান পুরুষ-মহলিা, জ্বীন-ইনসান সকলরে জন্যই ইখলাছ র্অজন করা এবং ইখলাছরে সাথে প্রতটিি আমল করা ফরয। সুবহানাল্লাহ! কনেনা ইখলাছ ব্যতীত কোন ইবাদত মহান আল্লাহ পাক উনার নকিট কবুল হয় না। ইখলাছ হাছিল করতে হলে অবশ্যই একজন কামিল শায়েখ বা মুর্শিদ ক্বিবলা উনার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করে ইলমে তাছাউফ অর্জন করতে হবে।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র সুন্নত মুবারক উনাদের মাঝেই সর্বোত্তম তাক্বওয়া। যিনি যত বেশি পবিত্র সুন্নত মুবারক উনার পাবন্দ হবেন, তিনি তত বেশি মর্যাদা বা সম্মানের অধিকারী হবেন। সুবহানাল্লাহ!
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রত্যেক সালিক বা মুরীদের জন্য নিজ ত্বরীক্বার পবিত্র শাজরা শরীফ সম্পর্কে অবহিত হওয়া বা জানা আবশ্যক।
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি পবিত্র দরূদ শরীফ পাঠ করার মাধ্যমে সরাসরি মহান আল্লাহ পাক উনার অনুসরণ করা যাবে। যে ঘরে পবিত্র ছলাত শরীফ অর্থাৎ পবিত্র মীলাদ শরীফ-পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ পাঠ করা হবেনা সেই ঘর অন্ধকার কবরের মত হয়ে যাবে অর্থাৎ বিরান হয়ে যাবে।
০২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
“যদি তারা আপনাদের মতো (হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের মতো) ঈমান আনতে পারে; অবশ্যই তারা হিদায়েত লাভ করবে। ” হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারাই সত্যের মাপকাঠি।
০১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহান আল্লাহ পাক উনার যিকিরকারী ব্যক্তি জীবিত আর যে মহান আল্লাহ পাক উনার যিকির করেনা সে ব্যক্তি মৃত।
৩০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “অন্যান্য ফরযের পর হালাল কামাই করা ফরয। সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- প্রত্যেকের জন্য হালাল কামাই করা, হালাল কাপড় ও দ্রব্য সামগ্রী ব্যবহার করা এবং হালাল ও পবিত্র খাদ্য খাওয়া ফরয।
২৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)