মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমাদের মধ্যে ওই ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট অধিক সম্মানিত যে ব্যক্তি অধিক মুত্তাক্বী।”
খালিছ তাক্বওয়ার সাথে যারা হজ্জ ও কুরবানী আদায় করেছেন, তাদের জন্যৈই সুসংবাদ। প্রত্যেক মুসলমানের দ্বায়িত্ব-কর্তব্য হলো- মহান আল্লাহ পাক উনার ও নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের খালিছ সন্তুষ্টি-রেযামন্দি হাছিল করার উদ্দেশ্যে সর্বপ্রকার লৌকিকতা মুক্ত হয়ে শরঈ নির্দেশনা যথাযথভাবে প্রতিটি ইবাদত-বন্দেগী সম্পন্ন করা এবং নিজের অক্ষমতার জন্য বেশি বেশি ইস্তিগফার-তওবা করা।
, ০৯ যিলহজ্জ শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ২৯ আউওয়াল, ১৩৯১ শামসী সন , ২৮ জুন, ২০২৩ খ্রি:, ১৪ আষাঢ়, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-২
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমাদের মধ্যে ওই ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট অধিক সম্মানিত যে ব্যক্তি অধিক মুত্তাক্বী।” মুত্তাক্বী হওয়ার জন্য বা তাক্বওয়া অর্জন করার জন্যই মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার রোযা রাখার নির্দেশ মুবারক দিয়েছেন। রোযা হলো জিসমানী ইবাদত। পবিত্র রমাদ্বান শরীফে রোযা রেখে তাক্বওয়া হাছিল করে জিসম বা শরীরকে পরিশুদ্ধ করতে হয়। পাশাপাশি এ মাসে যাকাত ও ফিতরা আদায়ের মাধ্যমে মাল-সম্পদকে পবিত্র ও পরিশুদ্ধ করতে হবে। পবিত্র শাওওয়াল শরীফ ও পবিত্র যিলক্বদ শরীফ মাস হলো পবিত্র হজ্জ ও পবিত্র কুরবানী উনাদের প্রস্তুতির মাস। এ দু’মাসে পবিত্র হজ্জে মাবরূর করার এবং অধিক সংখ্যক কুরবানী করার সার্বিক প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হয়। পবিত্র হজ্জ ও পবিত্র কুরবানী উভয়ই মালী ও জিসমানী ইবাদত। পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাসে পরিশুদ্ধকৃত শরীর ও মাল-সম্পদ তাক্বওয়ার সাথে ব্যয় করে পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ মাসে পবিত্র হজ্জে মাবরূর এবং পবিত্র কুরবানী সম্পন্ন করতে হবে। পবিত্র হজ্জ ও পবিত্র কুরবানী হতে ইবরত-নছীহত, শিক্ষা ও জজবা নিয়ে পবিত্র মুহররমুল হারাম শরীফ মাস হতে হাক্বীক্বীভাবে পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ উনার সর্বোত প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হয়। বলার অপেক্ষাই রাখেনা যে, নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক সন্তুষ্টি-রেযামন্দি, তায়াল্লুক-নিসবত, দায়েমী যিয়ারত-কুরবত হাছিলের জন্য উনারই মুবারক গোলামীতে নিজের আয়-রোজগার, স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি, সন্তান-সন্তুতি এমনকি নিজের জান ও অস্তিত্বকে ফানা বা কুরবানী করে দেয়াই পবিত্র হজ্জ্ব ও পবিত্র কুরবানী উনাদের শিক্ষা ও প্রেরণা।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, যারা খালিছভাবে মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য কুরবানী করেন, তাদের কুরবানীর পশুর রক্ত মাটিতে পতিত হওয়ার পূর্বেই মহান আল্লাহ পাক তিনি তা কবুল করেন। মহান আল্লাহ পাক তিনি সূরা হজ্ব শরীফ উনার ৩৭নং আয়াত শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন, “মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট (কুরবানীর পশুর) রক্ত এবং গোশত কোনটাই পৌঁছেনা, বরং উনার নিকট তোমাদের তাক্বওয়া,পরহেযগারী পৌঁছে।” অর্থাৎ কুরবানী কতটুকু মহান আল্লাহ পাক উনার উদ্দেশ্যে করা হলো, মহান আল্লাহ পাক তা দেখেন। সুতরাং যারা খালিছভাবে পবিত্র কুরবানী করেছেন, উনাদের জন্যই সুসংবাদ।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, হানাফী মাযহাব মতে যারা মালিকে নিছাব, তাদের উপর কুরবানী ওয়াজীব। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, হযরত আবূ হুরাইরা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যে ব্যক্তির কুরবানী করার সামর্থ রয়েছে, সে যদি কুরবানী না করে, তাহলে সে যেন ঈদগাহের নিকটবর্তী না হয় অর্থাৎ ঈদগাহে না আসে।” তাই, সামর্থবান হওয়ার পরও যারা কুরবানী করেনি, তাদেরকে খালিছভাবে তওবা-ইস্তিগফার করতে হবে।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে বর্ণনা করেন। তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, পবিত্র হজ্জে মাবরূর বা কবুলকৃত হজ্জের প্রতিদান ‘জান্নাত’ ব্যতীত কিছু নয়। সুবহানাল্লাহ! বলার অপেক্ষা রাখে না, হজ্জে মাবরূর বা কবুলযোগ্য হজ্জ হলো, গাইরুল্লাহ থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত হয়ে ফাসেকী ও নাফরমানীমূলক কাজ (ছবি, বেপর্দা) হতে বিরত থেকে একমাত্র মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের আদেশ-নিষেধ মুতাবিক উনাদের সন্তুষ্টি মুবারক হাছিলের লক্ষ্যে হজ্জ করা। এখন মহান আল্লাহ পাক উনার হুকুম-আহকাম অনুযায়ী হজ্জের ফরযিয়াত সমূহ আদায় না করলে হজ্জে মাবরূরের ফযীলত লাভ করা সম্ভব হবে না। সুতরাং যারা খালিছভাবে পবিত্র হজ্জ্ব করেছেন, উনাদের জন্যই সুসংবাদ। আর যারা হজ্জ্বে মাবরূর করতে পারেনি, তাদেরকে খালিছভাবে তওবা-ইস্তিগফার করতে হবে।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- খালিছ তাক্বওয়ার সাথে যারা হজ্জ¦ ও কুরবানী আদায় করেছেন, তাদের জন্যই সুসংবাদ। প্রত্যেক মুসলমানের দ্বায়িত্ব-কর্তব্য হলো- মহান আল্লাহ পাক উনার ও নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের খালিছ সন্তুষ্টি-রেযামন্দি হাছিল করার উদ্দেশ্যে সর্বপ্রকার লৌকিকতা মুক্ত হয়ে শরঈ নির্দেশনা যথাযথভাবে প্রতিটি ইবাদত-বন্দেগী সম্পন্ন করা এবং নিজের অক্ষমতার জন্য বেশি বেশি ইস্তিগফার-তওবা করা।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
নেককারদের জন্য দুনিয়া ও আখিরাতে সুসংবাদ আর বদকারদের জন্য দুনিয়াতে লাঞ্চনা-গঞ্চনা এবং পরকালে কঠিন শাস্তি। তাই সকলের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- হালাল ও নেক কাজে দায়েমীভাবে মশগুল হওয়া এবং সর্বপ্রকার হারাম ও বদ কাজ হতে সর্বদা বিরত থাকা।
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহান আল্লাহ পাক তিনি যার অন্তরকে প্রসারিত করেন তাকেই হিদায়েত দান করেন। কিভাবে হিদায়েত লাভ করা যাবে আর কি কারণে হিদায়েত থেকে মাহরূম হয়ে যাবে সে বিষয়ে হাক্বীক্বী ইলম হাছিল করতে হলে কামিল শায়েখ বা আউলিয়ায়ে কিরাম উনাদের ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার ব্যতীত কারো জন্য কোন বিকল্প নেই।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি দুনিয়ার জমীনে তাশরীফ মুবারক আনার কারণে যে খুশি মুবারক প্রকাশ করা হয় উনাকেই সংক্ষেপে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ বা ফালইয়াফরহূ শরীফ বলা হয়। তাই প্রত্যেকের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পেয়ে আনন্দিত হওয়া এবং অন্তরের অন্তঃস্থল হতে মুহব্বতের সাথে শুকুর গুজারীর সাথে খুশি প্রকাশ করা।
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- প্রত্যেকের জন্য হালাল কামাই করা, হালাল কাপড় ও দ্রব্য সামগ্রী ব্যবহার করা এবং হালাল ও পবিত্র খাদ্য খাওয়া ফরয।
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘য়াত উনার বিশুদ্ধ আক্বীদাহ্ মুবারক হলো- সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ‘নূরে মুজাসসাম’ অর্থাৎ তিনি আপদমস্তক নূর মুবারক। সুবহানাল্লাহ!
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ-মহিলা, জ্বীন-ইনসান সকলের জন্যই ইখলাছ অর্জন করা এবং ইখলাছের সাথে প্রতিটি আমল করা ফরয। সুবহানাল্লাহ! কেননা ইখলাছ ব্যতীত কোন ইবাদত মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট কবুল হয় না। ইখলাছ হাছিল করতে হলে অবশ্যই একজন কামিল শায়েখ বা মুর্শিদ ক্বিবলা উনার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করে ইলমে তাছাউফ অর্জন করতে হবে।
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ-মহিলা সকলের জন্যই কামিল শায়েখ বা মুরশিদ ক্বিবলা উনার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করা, ছোহবত ইখতিয়ার করা, তরীক্বার সবক্ব আদায় করা ফরযে আইন। যার মাধ্যমে ইছলাহ বা আত্মশুদ্ধি লাভ হয়। ফলে মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সাথে নিসবত স্থাপিত হয়। সুবহানাল্লাহ!
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রাণহীন নামায মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট মূল্যহীন। প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- মহান আল্লাহ পাক উনার স্মরণে হাক্বীক্বীভাবে তথা ইখলাছের সাথে নামায আদায় করা এবং উক্ত নামায দ্বারা সমস্ত গুনাহর কাজ থেকে বেঁচে থাকা।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘য়াত উনার বিশুদ্ধ আক্বীদাহ্ মুবারক হলো- সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ‘নূরে মুজাসসাম’ অর্থাৎ তিনি আপদমস্তক নূর মুবারক। সুবহানাল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ইলমে তাছাওউফ উনার যাবতীয় কার্যাবলী তারতীব অনুযায়ী নিয়মিত ও পরিমিত এবং সুশৃঙ্খলভাবে সম্পন্ন করতে এবং প্রতিটি আমলের জবাবদিহী এবং আত্মসমালোচনার জন্য ‘মুহাসাবা’ বা ‘নিজস্ব আমলের হিসাব গ্রহণ’ অতীব জরুরী।
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র নসবনামাহ মুবারক দৈনিক পাঠ করা সকলের জন্য আবশ্যক। কাজেই, প্রত্যেকের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হলো, প্রতিদিন অন্তত একবার নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত বরকতময় পবিত্র নসবনামাহ মুবারক অত্যন্ত মুহব্বত ও তা’যীম-তাকরীমের সাথে পাঠ করা।
২৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ শুধু একটি বরকতময় আমলই নয় বরং এটা হলো নাজাতের সনদপত্র অর্থাৎ চূড়ান্ত কামিয়াবীর দলীল। সুবহানাল্লাহ! যা পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ ও পবিত্র ইজমা শরীফ ও পবিত্র ক্বিয়াস শরীফ দ্বারা প্রমাণিত।
২৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)












