মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “ইলম হচ্ছে আমলের ইমাম”।
দ্বীনি ইলম অর্জন করা ফরয। এই ফরয আদায় না করলে এর জন্য পরকালে জবাবদিহি করতে হবে। এজন্য তাকে শাস্তিও পেতে হতে পারে। তাই, প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- নিজে হাক্বীক্বী দ্বীনি ইলম শিক্ষা করা এবং অধীনস্তদেরকে হাক্বীক্বী দ্বীনি ইলম শিক্ষা দেয়া। পাশাপাশি সে অনুযায়ী আমল করা এবং নিজের জীবন পরিচালনা করা।
, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০:০০ এএম ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-২
ছাহিবাতু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, দ্বীনি ইলম অর্জন না করলে পরকালে জবাবদিহি করতে হবে। কেননা, মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা ঐ সমস্ত লোকদের মত হয়োনা যারা মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভুলে গিয়েছে। আর ভুলে যাওয়ার কারণে তাদের আত্মবিস্তৃতি ঘটেছে। তারাই নাফরমান বা অবাধ্য।” যে মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভুলে যাবে সে নিজেকেও ভুলে যাবে অর্থাৎ নিজের দায়িত্ব-কর্তব্য সম্পর্কে ভুলে যাবে। মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভুলে যাওয়া থেকে বাঁচতে হবে। কারণ মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভুলে যাওয়া মানে হলো উনার আদেশ-নিষেধ, বিধি-বিধানকে ভুলে যাওয়া। আর উনার বিধানকে ভুলে গেলে বান্দারা আত্মবিস্মৃত হয়ে যাবে, নিজেদের সৃষ্টিরহস্য বা দুনিয়াতে আগমনের উদ্দেশ্য কি তা জানতে পারবে না।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, কিতাবে বর্ণিত রয়েছে, “যে নিজেকে চিনতে পারলো সে মহান আল্লাহ পাক উনাকে চিনতে পারলো।” বান্দা নিজের দায়িত্ব-কর্তব্য সম্পর্কে যত বেশি জানবে, নিজেকে যত বেশি চিনবে তত বেশি মহান আল্লাহ পাক উনার বড়ত্ব, মহত্ব, কর্তৃত্ব, উনার দয়া-ইহসান সম্পর্কে জানা, বুঝা সম্ভব হবে অর্থাৎ উনার মা’রিফাত বা পরিচয় লাভ করতে পারবে। তখন বান্দা মহান রব তায়ালা উনার বিধি-বিধান পালনে সচেতন হবে, উনার মুহাব্বত অর্জনে নিজেকে নিয়োজিত করতে সচেষ্ট হবে।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি বান্দাদেরকে কোন উদ্দেশ্যে দুনিয়াতে পাঠিয়েছেন সে সম্পর্কে তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আমি (মহান আল্লাহ পাক) জ্বিন এবং ইনসানকে সৃষ্টি করেছি একমাত্র আমার ইবাদত-বন্দেগী করার জন্য।” মহান আল্লাহ পাক উনার মুহাব্বত, মা’রিফাত হাছিল করে উনার ইবাদত-বন্দেগী ও আনুগত্য করার জন্যই তিনি জ্বিন-ইনসানকে সৃষ্টি করেছেন। মহান আল্লাহ পাক তিনি জ্বিন-ইনসানকে সৃষ্টি করেছেন মহান আল্লাহ পাক উনার ইবাদত-বন্দেগী, আনুগত্য করার জন্য। তারা যেন মহান আল্লাহ পাক উনার আদেশ-নিষেধ অনুযায়ী চলে এটাই মূল উদ্দেশ্য। তাই উনার আদেশ-নিষেধগুলো জানতে হবে।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মানুষ মহান আল্লাহ পাক উনার আদেশ-নিষেধ তথা বিধি-বিধান জানে না কিন্তু কাফির মুশরিকদের বিধি-বিধান জানে। আর এই জন্য তারা কোনো আমলও করতে পারে না। মনে করে কাফির-মুশরিকদের বিধি-বিধানই তার প্রয়োজন। আর মহান আল্লাহ পাক উনার বিধি-বিধান জানার প্রয়োজন নেই। নাঊযুবিল্লাহ! অথচ এই বিধি-বিধান সম্পর্কিত জ্ঞান বা দ্বীনি ইলম অর্জন করাই ফরয। মানুষ দ্বীনি ইলম অর্জন না করলে আমলও করতে পারবে না।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “ইলম হচ্ছে আমলের ইমাম।” জামায়াতে নামায আদায় করার জন্য যেমন ইমাম আবশ্যক ঠিক তদ্রুপ আমল করার জন্য দ্বীনি ইলম অর্জন করা আবশ্যক। পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, হযরত আনাস ইবনে মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ-মহিলার জন্য ইলম অর্জন করা ফরয।”
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, ওহী মুবারকের ইলমকেই অর্থাৎ পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফের ইলমকেই দ্বীনি ইলম বলা হয়। আর দুনিয়াবী শিক্ষাকে হুনর বলা হয়, যা দ্বারা দুনিয়াবী কোনো কাজের যোগ্যতা অর্জন করা হয়। দ্বীনি ইলম অর্জন করা ফরয। এই ফরয আদায় না করলে এর জন্য পরকালে জবাবদিহি করতে হবে যে, কেন সে দ্বীনি ইলম অর্জন করলো না? এজন্য তাকে শাস্তিও পেতে হতে পারে। কিন্তু হুনর বা দুনিয়াবী শিক্ষা অর্জন করা ফরয না। আর এর জন্য পরকালে কোনো জবাবদিহিও করতে হবে না।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, দ্বীনি ইলম অর্জনের মাধ্যমেই মানুষ মহান আল্লাহ পাক উনাকে চিনতে পারে, ভাল-মন্দ, সত্য-মিথ্যা এবং হক্ব-বাতিলের মাঝে পার্থক্য করতে পারে এবং মহান আল্লাহ পাক উনার ইবাদত-বন্দেগী করতে পারে। তাই এই ইলম অর্জনের দ্বারাই বান্দাদের পক্ষে দুনিয়াতে আগমনের প্রকৃত উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন করা এবং পরকালের কঠিন জবাবদিহিতা থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব হবে।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- দ্বীনি ইলম অর্জন করা ফরয। এই ফরয আদায় না করলে এর জন্য পরকালে জবাবদিহি করতে হবে। এজন্য তাকে শাস্তিও পেতে হতে পারে। তাই, প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- নিজে হাক্বীক্বী দ্বীনি ইলম শিক্ষা করা এবং অধীনস্তদেরকে হাক্বীক্বী দ্বীনি ইলম শিক্ষা দেয়া। পাশাপাশি সে অনুযায়ী আমল করা এবং নিজের জীবন পরিচালনা করা।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- মৃত ব্যক্তিকে দাফন করার পর কবরে ‘তালক্বীন’ দেয়া পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ্ শরীফ উনার নির্দেশ মুবারক অর্থাৎ মুস্তাহাব-সুন্নত। সুবহানাল্লাহ! তালক্বীনের পরিবর্তে কবরে আযান দেয়া পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ্ শরীফ উনার খিলাফ হওয়ার কারণে বিদ্য়াত ও গুমরাহীর অন্তর্ভুক্ত।
১৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া হলো- মুসলমানদের জন্য কোনো অবস্থাতেই বিধর্মীদেরকে অনুসরণ-অনুকরণ করা, তাদের সাথে মিল-মুহব্বত রাখা, বন্ধুত্ব করা জায়িয নেই। বরং কাট্টা হারাম ও কুফরী।
১৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা বেমেছাল মর্যাদার অধিকারী (১)
১৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহান আল্লাহ পাক উনার যিকিরকারী ব্যক্তি জীবিত আর যে মহান আল্লাহ পাক উনার যিকির করেনা সে ব্যক্তি মৃত। তাই, প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- দুনিয়া পরিত্যাগ করে সম্মানিত শরীয়ত নির্দেশিত তারতীব অনুযায়ী দায়েমীভাবে মহান আল্লাহ পাক উনার যিকির করে মহান আল্লাহ পাক উনাকে এবং মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে হাছিলের কোশেশ করা।
১৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
পবিত্র সুন্নত মুবারক উনাদের মাঝেই সর্বোত্তম তাক্বওয়া। যিনি যত বেশি পবিত্র সুন্নত মুবারক উনার পাবন্দ হবেন, তিনি তত বেশি মর্যাদা বা সম্মানের অধিকারী হবেন। সুবহানাল্লাহ!
১৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বর্তমানে মুসলমানরা যে সারাবিশ্বে ইহুদী-নাছারাদের দ্বারা যুলুম ও নির্যাতনের শিকার হচ্ছে তার একটাই কারণ- মুসলমানরা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের থেকে অনেক দূরে সরে গেছে। নাঊযুবিল্লাহ! অতএব, সমস্ত মুসলমান পুরুষ-মহিলা জ্বীন-ইনসান সকলের জন্য ফরয হচ্ছে- খালিছ তওবা-ইস্তিগফার করে পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের উপর ইস্তিকামত বা দৃঢ়চিত্ত থাকা এবং হাক্বীক্বী মুত্তাক্বী হওয়া।
১৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মধ্যে উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম তিনি হচ্ছেন ঊলা তথা প্রথমা, কুবরা তথা মূল, বড়, মহান, শ্রেষ্ঠা। সুবহানাল্লাহ!
১৪ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বিশেষ আইয়্যামুল্লাহ শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২২শে জুমাদাল ঊলা শরীফ। সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল আউওয়াল আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস।
১৩ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পরকালের তুলনায় দুনিয়াবী সম্পদ অতি সামান্য। তাই, প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- দুনিয়ার পিছনে না ঘুরে পরকালের দিকে মনোনিবেশ করা। এ জন্য তাক্বওয়া বা মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করা। আর এটা তখনই সম্ভব হবে যখন মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সুন্নত মুবারকের ইত্তেবা বা অনুসরণ করা হবে। অর্থাৎ পবিত্র সুন্নত মুবারক মুতাবিক জীবন পরিচালনা করতে হবে।
১২ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
যে ঘরে পবিত্র ছলাত শরীফ অর্থাৎ পবিত্র মীলাদ শরীফ-পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ পাঠ করা হবেনা সেই ঘর অন্ধকার কবরের মত হয়ে যাবে অর্থাৎ বিরান হয়ে যাবে। সুতরাং প্রত্যেক মুসলমান নর-নারীর জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি বেশি বেশি ছলাত শরীফ-সালাম শরীফ অর্থাৎ পবিত্র মীলাদ শরীফ- পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ পাঠ করা।
১১ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ হাক্বীক্বীভাবে পালন করতে হলে নিজেকে যথাযথভাবে প্রস্তুত করতে হবে। তাই, প্রত্যেকের দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- প্রতিদিন ইশার নামাযের পর ১০০ বার এবং পবিত্র ফজর নামাযের পর ১০০ বার ত্বরীক্বা অনুযায়ী পবিত্র দরূদ শরীফ নিয়মিত পাঠ করা, শ্বাস-প্রশ্বাসের সাথে খেয়ালের দ্বারা দায়েমীভাবে পবিত্র পাছ আনফাছ যিকির এবং ত্বরীক্বা অনুযায়ী প্রতিদিন কমপক্ষে ১ ঘন্টা ক্বলবী যিকির করা।
১০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
উত্তম কথা উত্তম গাছের ন্যায় ফলদায়ক। উত্তম কথা ব্যতীত অতিরিক্ত কথা বলার দ্বারা মানুষের অন্তর কঠিন হয়ে যায় এবং মহান আল্লাহ পাক উনার থেকে দূরে সরে যায়। তাই কথা বললে উত্তম কথা বলতে হবে, যে কথায় মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক রয়েছে; অন্যথায় মহান আল্লাহ পাক উনার যিকিরে মশগুল থাকতে হবে।
০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)












