নতুন বছরে বেআইনি বাড়ি ভাড়া বৃদ্ধির কবলে ভাড়াটিয়ারা ফাইল বন্দি বাড়ি ভাড়া আইন! বাড়িওয়ালার জুলুমে পিষ্ট ভাড়াটিয়ারা এ জুলুম নিরাময়ে সরকারকে সক্রিয় হতে হবে ইনশাল্লাহ!
, ১৯ রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০৩ তাসি’, ১৩৯১ শামসী সন , ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ খ্রি:, ১৭ মাঘ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) সম্পাদকীয়
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য অনুযায়ী, ২০২২-২৩ অর্থবছরে দেশের বিভিন্ন স্থানে বাড়ি ভাড়া ৫.৯৩ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। এটি অনেক নিম্ন ও মধ্যম আয়ের পরিবারের জীবনযাত্রাকে আরও ব্যয়বহুল করেছে।
২০২৪ সালের শুরুতেই আরো বেড়েছে, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, পরিবহন খরচ বৃদ্ধি, গ্যাস-পানির দাম বাড়ায় জীবনযাত্রার ব্যয় মেটাতে হিমশিম খাচ্ছেন সাধারণ মানুষ। এর মধ্যেই অধিকাংশ এলাকায় বাড়িভাড়া বাড়ার নোটিশ পাচ্ছেন ভাড়াটেরা। বছরের শুরুতেই গুনতে হবে ৫০০ থেকে ৩ হাজার টাকা পর্যন্ত বাড়তি বাড়িভাড়া। এই বাড়তি ব্যয় নিয়ে রীতিমতো আতঙ্কে আছেন অনেক ভাড়াটে।
নতুন বছরের শুরুতেই রাজধানীতে অনিয়মতান্ত্রিক বাড়ি ভাড়া বৃদ্ধির কবলে পড়েছেন ভাড়াটিয়ারা।
ব্যক্তিগত আয় না বাড়লেও উচ্চ জীবনমানের সঙ্গে অতিরিক্ত বাড়ি ভাড়া নাগরিক জীবনকে দুর্বিষহ করে তুলেছে। বাড়ি ভাড়া বৃদ্ধির কারণে মূল শহর থেকে অনেক পরিবার উপ-শহরে সরে যেতে বাধ্য হচ্ছেন।
ভোক্তা অধিকার নিয়ে কাজ এমন সংস্থা কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) জানায়, যাতায়াত, গ্যাস, পানি ও পণ্যমূল্যের পাশাপাশি পাল্লা দিয়ে বাড়ছে বাসা-বাড়ির ভাড়া। নতুন বছরের শুরুতে বাড়িওয়ালারা আবারও ভাড়া বৃদ্ধির নির্দেশনা ইতিমধ্যে জারি করেছেন।
ভাড়াটিয়াদের অভিযোগ, বাড়ি ভাড়া বৃদ্ধির ক্ষেত্রে নিয়মনীতি ও বিদ্যমান আইনকে বাড়িওয়ালারা ভ্রুক্ষেপ করেন না। দ্রব্যমূল্য, হোল্ডিং ট্যাক্স, গ্যাস, পানির মূল্য বৃদ্ধির অজুহাতে ভাড়া বৃদ্ধিরও অভিযোগ পাওয়া গেছে।
ক্যাব জানায়, বাড়ি ভাড়া বৃদ্ধির কারণে মূল শহর থেকে অনেক পরিবার উপ-শহরে সরে যেতে বাধ্য হচ্ছেন। এতে করে তাদের ছেলে-মেয়েদের পড়াশুনা ও যাতায়াতের ভোগান্তি বেড়েছে। ক্যাবের হিসাবে রাজধানীর ৮৩ শতাংশ বাসিন্দাই ভাড়া বাড়িতে থাকেন। তারা জানায়, ১৯৯০ সালে বাড়ি ভাড়া বেড়েছে ২৫.৭৯ শতাংশ, ২০০০ সালে ১৫.০৮ শতাংশ, ২০১০ সালে ৭.৮৯ শতাংশ এবং ২০১১ সালে ১৫.৮৩ শতাংশ। ১৯৯০ সালের পর গত ৩৩ বছরে বাড়ি ভাড়া বেড়েছে ৫০০ শতাংশ।
ক্যাবের তথ্য অনুসারে, ঢাকায় বসবাসরত মানুষের সংখ্যা দেড় কোটি। এর মধ্যে ২ কোটি ২৬ লাখ ভাড়াটিয়া আর মাত্র ২৪ লাখ মানুষের নিজের বাড়ি আছে। ভাড়াটিয়ারা আয়ের ৬০ শতাংশই ব্যয় করেন বাড়ি ভাড়ায়। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, নতুন বছরে বিভিন্ন অজুহাতে অস্বাভাবিক হারে ভাড়া বৃদ্ধি করেছেন বাড়িওয়ালারা। অতিরিক্ত ভাড়ার অর্থ যোগান দিতে না পেরে অনেকে বাধ্য হচ্ছেন ছোট বাসায় থাকতে। অনেকে ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়ে নিজে ভাড়ার টাকা যোগাতে না পেরে সাবলেট দিচ্ছেন। পরিণামে সৃষ্টি হচ্ছে মানসিক, পারিবারিক ও সামাজিক সমস্যা।
‘বাড়ি ভাড়া নিয়ন্ত্রণ আইন, ১৯৯১’-এ বাড়ি ভাড়া সংক্রান্ত সমস্যা ও সমাধানের কথা বলা হয়েছে। আইনে সুনির্দিষ্ট বেশকিছু বিষয় রয়েছে বাড়ি ভাড়া দেয়া ও নেয়ার ক্ষেত্রে। যেমন- বাড়ির মালিক ও ভাড়াটিয়ার মধ্যে একটি লিখিত চুক্তিনামা থাকতে হবে, যেখানে উভয় পক্ষের স্বাক্ষর থাকবে।
এতে উল্লেখ থাকবে ভাড়ার মেয়াদ, বাড়ির মালিক ও ভাড়াটিয়ার নাম, ঠিকানা, মোবাইল নম্বর, ভাড়ার পরিমাণ, বিদ্যুৎ-পানি-গ্যাস বিলসহ আরও নানা প্রয়োজনীয় বিষয়। বাড়ির অবস্থান ও সৌন্দর্যের ওপর নির্ভর করে কত টাকা জামানত হবে, যা চুক্তিনামায় উল্লেখ থাকতে হবে।
এই চুক্তিনামা অবশ্যই দলিল হিসেবে ৩০০ টাকার নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে করতে হবে। বাস্তবতা হল, এমন আইনের কথা অধিকাংশ ভাড়াটিয়া না জানায় এর সুযোগ নিচ্ছেন বাড়িওয়ালারা। একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের জরিপের হিসাব অনুযায়ী, রাজধানীর মোট জনসংখ্যার ৭২ থেকে ৭৫ শতাংশ লোক ভাড়া বাসায় থাকেন। বলা যায়, ঢাকার বাইরে থেকে আসা মানুষ ভাড়া বাসায় থাকেন বাধ্য হয়ে। অন্য এক জরিপ বলছে, গত ২৫ বছরে রাজধানীতে নিত্যপণ্যের দাম বেড়েছে ২০০ শতাংশ। অথচ একই সময়ে বাড়ি ভাড়া বেড়েছে প্রায় ৪০০ শতাংশ। অর্থাৎ নিত্যপণ্যের দামের তুলনায় বাড়ি ভাড়া বৃদ্ধির হার দ্বিগুণ।
এটা সাধারণ মানুষের জন্য অস্বস্তিকর হলেও কেউ এ নিয়ে খুব একটা ভাবেন না। আইনের বিষয়ে অজ্ঞতাই এর প্রধান কারণ। এর ফলে ভাড়া বাসায় থাকতে গিয়ে ভাড়াটিয়াদের পড়তে হচ্ছে নানা বিড়ম্বনায়। বছর না ঘুরতেই বাড়ি ভাড়া বাড়িয়ে দেয়া, বাড়ির মালিকের ইচ্ছা অনুযায়ী ভাড়াটিয়াকে বিনা নোটিশে বাড়ি ছাড়তে বাধ্য করা, ভাড়া নেয়ার সময় করা চুক্তির শর্ত না মানাসহ আছে নানা অভিযোগ। এ অবস্থায় আইনটির বিষয়ে সবার সচেতন হওয়া প্রয়োজন।
বাড়ি ভাড়া সংক্রান্ত আইন না জানার কারণে বাড়িওয়ালা ও ভাড়াটিয়াদের মধ্যে কিছু বিষয়ে ভুল বোঝাবুঝি হয়। এর একটি হল ভাড়া পরিশোধ নিয়ে। আমরা সাধারণত সরাসরি বাড়িওয়ালার হাতে ভাড়া দিয়ে দেই।
এর বিনিময়ে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কোনো রসিদ দেয়া হয় না। কখনও রসিদ দেয়া হলেও সেখানে ভাড়ার পরিমাণ উল্লেখ থাকে না। অথচ আইন অনুযায়ী রসিদ বাধ্যতামূলক। এছাড়া প্রতিনিয়ত আরও একটি সমস্যার সম্মুখীন হয়ে থাকি আমরা; আর তা হল ভাড়া বৃদ্ধি। বাড়ির মালিক নানা অজুহাতে ভাড়া বৃদ্ধি করেন। কিন্তু আইনে উল্লেখ রয়েছে, বাড়িওয়ালা চাইলেই ইচ্ছামতো ভাড়া বাড়াতে পারেন না।
সাধারণত দু’বছরের কম সময়ে বাড়ি ভাড়া বাড়ানো যাবে না। এ সময়ের পর বাড়াতে হলে বাড়িওয়ালা ও ভাড়াটিয়ার মধ্যে আপসে তা নির্ধারিত হবে। এটি নিয়ন্ত্রকও নির্ধারণ করে দিতে পারেন।
কিন্তু এর কোনোটাই মানা হয় না। আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল অগ্রিম নেয়া বা জামানত। আইনের ১০ ও ২৩ ধারা মোতাবেক বাড়ি ভাড়া নিয়ন্ত্রকের লিখিত আদেশ ছাড়া অন্য কোনোভাবেই বাড়ির মালিক তার ভাড়াটিয়ার কাছ থেকে অগ্রিম বাবদ এক মাসের বাড়ি ভাড়ার অধিক জামানত গ্রহণ করতে পারবেন না।
কিন্তু দেখা যায়, প্রায়ই দুই-তিন মাসের অগ্রিম ভাড়া নেয়া হয় ভাড়াটিয়াদের কাছ থেকে। কখনও কখনও এর চেয়েও বেশি মাসের ভাড়া নেয়া হয়। এছাড়া আরও একটি বিষয় রয়েছে, যা আমরা অনেকেই জানি না। সাধারণত বাড়ি মেরামত করার দায়িত্ব বাড়িওয়ালার ওপরই বর্তায়।
তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই কিছু কিছু মেরামতের কাজ বাড়িওয়ালা করতে চান না। চাপিয়ে দেন ভাড়াটিয়ার ওপর, যা কোনোভাবেই সমীচীন নয়। এসব বিষয়ে ভাড়াটিয়া এবং বিশেষ করে বাড়িওয়ালারা সচেতন হবেন, এটাই প্রত্যাশা।
বিশেষ করে সব নেক কাজের সমাহার বা তদুর্ধ্ব সম্মানিত সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালনের ব্যাপক উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। জনগণকে স্বত:স্ফূর্তভাবে উদ্বুদ্ধ করতে হবে। ইনশাআল্লাহ!
ছহিবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্র্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবত মুবারক-এ কেবলমাত্র তা লাভ করা সম্ভব। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে তা নছীব করুন। (আমীন)
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
দেশে মানসিক রোগীর সংখ্যা প্রায় ৪ কোটি। বিপরীতে স্বাস্থ্য বাজেটের মাত্র ০.৪৪% ব্যয় হচ্ছে মানসিক চিকিৎসায়। রয়েছে মানসিক বিশেষজ্ঞ ও দক্ষ জনবল সঙ্কট। সরকারের উচিত, দেশের মানসিক চিকিৎসা ব্যবস্থায় উন্নত করা এবং পর্যাপ্ত বাজেট বরাদ্দ করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
অবৈধ পথে বিদেশে গিয়ে ভয়াবহ নির্যাতিত হওয়ার পাশাপাশি নিঃস্ব হচ্ছে বহু পরিবার। মানব পাচার রোধে শক্ত ও সমন্বিত ব্যবস্থা নেয়া জরুরী দরকার।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আজ মহাসম্মানিত ১২ই জুমাদাল উখরা শরীফ। যা সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম, মহাসম্মানিত রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার মহিমান্বিত, মহাপবিত্র ১২ তারিখ উনার সাথে সম্পর্কযুক্ত। সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার শান মান মুবারক অনুভব করা, মর্যাদা-মর্তবা মুবারক জানা, দয়া-ইহসান মুবারক উপলব্ধি করা সর্বোপরি নেক ছায়াতলে উপনীত হওয়া বর্তমান যামানায় সবার জন্যই ফরজ।
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
৩ লাখ কোটি টাকা মূল্যের ৯ হাজার একর বেদখল হওয়া রেলের জমি উদ্ধারে অতীতের মত বর্তমান সরকারও ব্যার্থ হচ্ছে কথিত গলদ আইন ও লোক দেখানো উদ্ধার প্রক্রিয়া এবং লোভী জনগণের বিপরীতে খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র চেতনাতেই সফলতা ও প্রাপ্তি সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
স্বামী-স্ত্রীর সহজাত খুনসুটিকে বৈবাহিক ধর্ষণ সংজ্ঞায়িত করার সরকারী উসকানি এখন বাবা-মায়ের শাসনকেও মামলায় গড়িয়েছে। পারিবারিক বন্ধন ধ্বংস, এল.জি.বি.টি.কিউ আন্দোলনের কুচক্রী, কুশীলবদের কুতৎপরতা রোধে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানকে এক্ষণি সোচ্চার হতে হবে ইনশাআল্লাহ
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতি বছর সাপের কামড়ের শিকার ৯৬ হাজার মানুষ, মৃত্যু ১০ হাজারের বেশী। প্রতিদিন মারা যায় প্রায় ২৫ জন। অ্যান্টিভেনম সহজলভ্য করতে হবে। দেশেই উৎপাদনের ব্যবস্থা করতে হবে। ইনশাআল্লাহ!
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
জনঘনত্বের কারণে- বেশী তাপমাত্রা, রোগব্যাধি, বায়ূ দূষণ, শব্দ দূষণ, যানজট পানিবদ্ধতা সহ বিভিন্ন দুর্বিষহ ও দমবদ্ধ অবস্থায় বিপর্যস্থ ঢাকা এখন সম্পূর্ণভাবে বসবাসের অযোগ্য। নিয়ন্ত্রণের বাইরে যাওয়ার আগেই ঢাকাকে বিকেন্দ্রীকরণ করতে হবে ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মুবারক হো মহিমান্বিত ৯ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ! আজ ক্বায়িম-মাক্বামে সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আল খ¦মিস আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
দেশের ৪ কোটি মানুষ না খেয়ে থাকে। অথচ বছরে প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকার শস্য নষ্ট হয় খাদ্য অপচয় রোধ করতে ‘নিশ্চয়ই অপব্যয়কারীরা শয়তানের ভাই’- পবিত্র কুরআন শরীফ উনার এই নির্দেশ সমাজের সর্বাত্মক প্রতিফলন ব্যতীত কোনো বিকল্প নেই।
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
দেশে মানসিক রোগীর সংখ্যা প্রায় ৪ কোটি। বিপরীতে স্বাস্থ্য বাজেটের মাত্র ০.৪৪% ব্যয় হচ্ছে মানসিক চিকিৎসায়। রয়েছে মানসিক বিশেষজ্ঞ ও দক্ষ জনবল সঙ্কট।
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ, মহাসম্মানিত রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার মহিমান্বিত, মহাপবিত্র ৭ তারিখ উনার সাথে সম্পর্কযুক্ত পবিত্র ৭ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ আজ।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নিজেদের ক্যাশিয়ারদের সুযোগ করে দেয়ার জন্য পতিত সরকার দেশের চিনি শিল্পকে ধ্বংস করেছিলো। (নাউযুবিল্লাহ) যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে অতীতের মত চিনি রফতানী করা যাবে ইনশাআল্লাহ খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমায় চললেই সে প্রজ্ঞা পাওয়া সম্ভব ইনশাআল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)












