মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি বলে দিন, যদি তোমরা খলিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনাকে মুহাব্বত করে থাকো, তাহলে তোমরা আমার অনুসরণ করো। তাহলে মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদেরকে মুহাব্বত করবেন এবং তোমাদের গুনাহখতা ক্ষমা করে দিবেন। মহান আল্লাহ পাক তিনি ক্ষমাশীল ও অসীম দয়ালু।” সুবহানাল্লাহ!
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র সুন্নত মুবারক পালনের অফুরন্ত ফযীলত মুবারক। তাই, প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সূক্ষ্মাতিসুক্ষ্ম পূঙ্খানু পুঙ্খ দায়িমীভাবে অনুসরন-অনুকরন করা। অর্থাৎ খাওয়া-দাওয়া, আচার-আচরণ, উঠা-বসা, চলা-ফেরা, ঘুমসহ সর্বক্ষেত্রে পবিত্র সুন্নত মুবারক অনুযায়ী আমল করা।
, ২৪ রবীউছ ছানী শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১১ সাদিস ১৩৯১ শামসী সন , ০৯ নভেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ২৪ কার্তিক, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-২
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই আপনি সুমহান চরিত্রের অধিকারী।” মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সুমহান চরিত্রের অধিকারী করেছেন, তাই মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “অবশ্যই তোমাদের জন্য নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মধ্যেই রয়েছে উত্তম আদর্শ মুবারক।” সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন, “যে ব্যক্তি আমার মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক গ্রহণ করবেন, তিনি অবশ্যই হিদায়েত মুবারক লাভ করবেন। সুবহানাল্লাহ! আর যে ব্যক্তি মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক ছেড়ে দিবে, সে গোমরাহ হবে।” নাঊযুবিল্লাহ! অন্যত্র বর্ণিত রয়েছে, হযরত মালেক ইবনে আনাস রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার থেকে মুরসাল সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আমি তোমাদের কাছে দু’টি বিষয় রেখে যাচ্ছি। এই বিষয় দু’টি আঁকড়ে ধরে থাকলে কখনই গোমরাহ হবে না। ১. মহান আল্লাহ পাক উনার কিতাব মুবারক ২. পবিত্র সুন্নাহ শরীফ তথা পবিত্র হাদীছ শরীফ।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র হাদীছ শরীফে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি আমার সুন্নত মুবারক হিফাযত করবে, মহান আল্লাহ পাক তিনি উনাকে চারটি ছিফত বা গুণ দ্বারা সম্মানিত করবেন- ১. নেককারদের অন্তরে সুন্নত পালনকারী ব্যক্তির প্রতি মুহাব্বত পয়দা করার দ্বারা সুন্নত পালনকারী ব্যক্তি উনাকে সম্মানিত করবেন। ২.পাপীদের অন্তরে সুন্নত পালনকারী ব্যক্তি সম্পর্কে ভয়-ভীতি পয়দা করার দ্বারা সুন্নত পালনকারী ব্যক্তি উনাকে সম্মানিত করবেন। ৩. রিযিকের ব্যাপারে সচ্ছলতা দান করার দ্বারা সুন্নত পালনকারী ব্যক্তি উনাকে সম্মানিত করবেন। ৪. দ্বীনের ব্যাপারে দৃঢ়তা দান করার দ্বারা সুন্নত পালনকারী ব্যক্তি উনাকে সম্মানিত করবেন। অর্থাৎ সম্মানিত দ্বীন উনার উপর ইস্তিক্বামত থাকার তাওফীক্ব দান করবেন।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তিন প্রকার লোক রয়েছেন যাদেরকে দুনিয়া ও আখিরাতের কোনো ফিতনা (বিপদ-আপদ, আযাব-গযব) স্পর্শ করবে না। (১) যাঁরা তাকদীরের উপর বিশ্বাস করেন, (২) যাঁরা তারকা দেখেন না অর্থাৎ নক্ষত্রের প্রভাব বিশ্বাস করেন না এবং (৩) যাঁরা আমার পবিত্র সুন্নত মুবারক দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধরে থাকবেন। সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি আমার উম্মতের ফিতনা-ফাসাদের যামানায় একটি সুন্নত মুবারক আঁকড়ে ধরবে, তার জন্য রয়েছে একশত শহীদের সওয়াব। সুবহানাল্লাহ! পবিত্র হাদীছ শরীফে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি আমার সুন্নত মুবারক উনাকে মুহাব্বত করল সে অবশ্যই আমাকে মুহাব্বত করল আর যে আমাকে মুহাব্বত করল সে আমার সাথে জান্নাতে প্রবেশ করবে। সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফে বর্ণিত ফযীলত লাভ করতে হলে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সুন্নত মুবারক উনার ইত্তেবা বা অনুসরণ করতে হবে। আর সুন্নত মুবারক উনার অনুসরণ বলতে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আদর্শ মুবারক উনার অনুসরণ-অনুকরণ করাকেই বুঝানো হয়েছে। নিজস্ব কোনো মতাদর্শ বা সুন্নতকে বুঝানো হয়নি। আর এর দ্বারা কোনো ফযীলতও লাভ করা যাবেনা।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, দৈনন্দিন জীবনে আমলের জন্য সুন্নত হিসেবে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি বিষয় হলো: ১. মুসলমান পরস্পরের সাথে দেখা-সাক্ষাত হলে সালাম বিনিময় করা এবং মুসাফাহা ও মুয়ানাকা করা। বিপদ-আপদে পরস্পরকে সাহায্য-সহযোগীতা করা। ২. সর্বাবস্থায় প্রত্যেকের সাথে উত্তম ব্যবহার করা এবং হিংসা-বিদ্বেষ ও গালি-গালাজ না করা, ঠাট্টা-বিদ্রূপ বা উপহাস না করা। ৩. সুন্নতের অনুসরণে নিত্য সামগ্রী ব্যবহার করা এবং সুন্নতের অনুসরণে পোশাক-পরিচ্ছদ বানিয়ে পরিধান করা। প্রত্যেক কাজ বিসমিল্লাহ বলে ডান দিক থেকে শুরু করা। ৪. খাবার খাওয়ার সময় দস্তরখানা বিছিয়ে মাথা কাপড় দিয়ে ঢেকে বিসমিল্লাহ বলে সামান্য লবণ মুখে দিয়ে বসে ডান দিক থেকে খাবার খাওয়া শুরু করা। দুপুরে খাওয়ার পর কিছু সময় কায়লুলা বা বিশ্রাম করা। ৫. নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যে সমস্ত খাবার গ্রহণ করেছেন সে সমস্ত খাবার সুন্নতের খেয়ালে অর্থাৎ মনে মনে সুন্নত পালনের নিয়ত করে খাওয়ার চেষ্টা করা। সুন্নতি খাবার যেমন- রুটি, গোশত, ভাত, মাছ, ডাল, শাক-সবজি, ফল, পনির, ঘি, মাখন, দুধ, ডিম, জয়তুন, ত্বীন, মধু, শশা ইত্যাদি। ৬. ইস্তিঞ্জাখানায় প্রবেশের সময় প্রথমে বাম পা প্রবেশ করানো বের হওয়ার সময় ডান পা দিয়ে বের হওয়া। ৭. চোখে সুরমা দেয়া। মাথা ডান দিক থেকে আঁচড়ানো, মাঝখানে সিঁথি করা, জয়তুনের তেল ব্যবহার করা, পরিপাটি ও পরিচ্ছন্ন থাকা। মিসওয়াক করা। ৮. শোয়ার সময় ওযূ করে বিছানা ঝেড়ে ডান কাত হয়ে শোয়া।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র সুন্নত মুবারক পালনের অফুরন্ত ফযীলত মুবারক। তাই, প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সূক্ষ¥াতি সূক্ষ¥-পূঙ্খানু পুঙ্খ দায়িমীভাবে অনুসরন-অনুকরন করা। অর্থাৎ খাওয়া-দাওয়া, আচার-আচরণ, উঠা-বসা, চলাফেরা, ঘুমসহ সর্বক্ষেত্রে পবিত্র সুন্নত মুবারক অনুযায়ী আমল করা।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
পবিত্র শা’বান শরীফ মাস উনার রোযার ইফতারীর সময় যে ব্যক্তি তিনবার নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র দুরূদ শরীফ পাঠ করবে, তার পূর্বের গুনাহখতাসমূহ ক্ষমা করা হবে এবং তার রিযিকে বরকত দেয়া হবে। সুবহানাল্লাহ!
১৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের প্রতি উত্তম আচরণকারীগণই ছালিহীন হিসেবে পরিগণিত হবেন। একইভাবে ছালিহীন হতে হলে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের প্রতি উত্তম আচরণ করতে হবে, উনাদের প্রতি সর্বোচ্চ হুসনে যন পোষণ করতে হবে।
১৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
যে ব্যক্তি খাদ্য খাওয়ানোর মাধ্যমে আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তারীখ মুবারক সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই শরীফ) রাত্র মুবারক (এবং দিবস মুবারক) তথা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনাকে সম্মান করবেন, আমি ক্বিয়ামতের দিন উনার জন্য শাফা‘য়াতকারী হবো। ” সুবহানাল্লাহ!
১২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মহান আল্লাহ পাক উনার যিকিরকারী ব্যক্তি জীবিত আর যে মহান আল্লাহ পাক উনার যিকির করেনা সে ব্যক্তি মৃত।
১০ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র সুন্নত মুবারক পালনের অফুরন্ত ফযীলত মুবারক।
০৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
পবিত্র সুন্নত মুবারক উনাদের মাঝেই সর্বোত্তম তাক্বওয়া। যিনি যত বেশি পবিত্র সুন্নত মুবারক উনার পাবন্দ হবেন, তিনি তত বেশি মর্যাদা বা সম্মানের অধিকারী হবেন। সুবহানাল্লাহ!
০৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ইহসান উনার মাক্বামই শ্রেষ্ঠ মাক্বাম। প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- ওলীআল্লাহগণ উনাদের ছোহবত ইখতিয়ার করে উনাদের দেয়া সবক অনুযায়ী আমল করার মাধ্যমে রূহানী কুওওয়াত অর্জন ও ইহসান উনার মাক্বাম হাছিল করতঃ ইখলাছ অর্জন করে হাক্বীক্বী ওলীআল্লাহ হওয়া।
০৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
উত্তম কথা ব্যতীত অতিরিক্ত কথা বলার দ্বারা মানুষের অন্তর কঠিন হয়ে যায় এবং মহান আল্লাহ পাক উনার থেকে দূরে সরে যায়। তাই কথা বললে উত্তম কথা বলতে হবে, যে কথায় মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক রয়েছে; অন্যথায় মহান আল্লাহ পাক উনার যিকিরে মশগুল থাকতে হবে।
০৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘য়াত উনার বিশুদ্ধ আক্বীদাহ্ মুবারক হলো- সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ‘নূরে মুজাসসাম’ অর্থাৎ তিনি আপদমস্তক নূর মুবারক। সুবহানাল্লাহ!
০৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের প্রতি উত্তম আচরণকারীগণই ছালিহীন হিসেবে পরিগণিত হবেন। একইভাবে ছালিহীন হতে হলে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের প্রতি উত্তম আচরণ করতে হবে, উনাদের প্রতি সর্বোচ্চ হুসনে যন পোষণ করতে হবে।
০৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
দুনিয়া একটি মৃত প্রাণী থেকেও অতি নিকৃষ্ট। যে যত বেশি দুনিয়া ত্যাগ করতে পারবে সে তত বেশি মহান আল্লাহ পাক উনার মুহাব্বত-মারিফত, নিসবত-কুরবত হাছিল করতে পারবে। ইনশাআল্লাহ!
০৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- হামদ্ শরীফ, না’ত শরীফ, ক্বাছীদাহ শরীফ ইত্যাদি লেখা বা রচনা করা, পাঠ বা আবৃত্তি করা এবং শ্রবণ করা সবই খাছ সুন্নত মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত।
০১ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)