নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন, আপনারা আমাকে মহাসম্মানিত বরকতময় পবিত্র নসবনামাহ মুবারক উনার সাথে সম্পৃক্ত করুন।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র নসবনামাহ মুবারক দৈনিক পাঠ করা সকলের জন্য আবশ্যক।
কাজেই, প্রত্যেকের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হলো, প্রতিদিন অন্তত একবার নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত বরকতময় পবিত্র নসবনামাহ মুবারক অত্যন্ত মুহব্বত ও তা’যীম-তাকরীমের সাথে পাঠ করা।
, ১৮ মুহররমুল হারাম শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ২৭ ছানী, ১৩৯২ শামসী সন , ২৫জুলাই, ২০২৪ খ্রি:, ১০ শ্রাবণ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-২

ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মুবাশশিরাও ওয়া নাযীরা, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন্ নাবিয়্যীন, হায়াতুন নবী, শাহিদুন্ নবী, মুত্বালা’ আলাল গইব, রউফুর রহীম, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র নসবনামাহ মুবারক দৈনিক পাঠ করা সকলের জন্য আবশ্যক।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন, “হে লোক সকল! আমি কে? সবাই বললেন, আপনি মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন, আপনারা আমাকে মহাসম্মানিত বরকতময় পবিত্র নসবনামাহ মুবারক উনার সাথে সম্পৃক্ত করুন। তখন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনারা বললেন, সাইয়্যিদুনা মুহম্মদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইবনে আব্দুল্লাহ আলাইহিস সালাম ইবনে আব্দুল মুত্ত্বালিব আলাইহিস সালাম। ” সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, অন্য পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “হযরত উমর ইবনে আব্দুল আযীয রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার এবং হযরত ইসমাঈল ইবনে রাফি’ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার অর্থাৎ উনাদের থেকে বর্ণিত। উনারা বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আপনারা আমাকে মহাসম্মানিত বরকতময় পবিত্র নসবনামাহ মুবারক উনার সাথে সম্পৃক্ত করুন। অতঃপর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি (নিজেই) ইরশাদ মুবারক করেন, আমি হচ্ছি মুহম্মদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইবনে আব্দুল্লাহ ইবনে আব্দুল মুত্ত্বালিব ইবনে হাশিম ইবনে আবদে মানাফ ইবনে কুছাই ইবনে কিলাব ইবনে র্মুরাহ ইবনে কা’ব ইবনে লুয়াই ইবনে গালিব ইবনে ফিহ্র ইবনে মালিক ইবনে নদ্বর ইবনে কিনানাহ্ ইবনে খুযাইমাহ্ ইবনে মুদ্রিকাহ্ ইবনে ইলইয়াস ইবনে মুদ্বর ইবনে নিযার ইবনে মা‘আদ্দ ইবনে ‘আদনান আলাইহিমুস সালাম। ” সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, এই পবিত্র হাদীছ শরীফসমূহে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, “আপনারা আমাকে মহাসম্মানিত বরকতময় পবিত্র নসবমাহ মুবারক উনার সাথে সম্পৃক্ত করুন। ” অর্থাৎ আপনারা আমার মহাসম্মানিত বরকতময় পবিত্র নসবমাহ মুবারক পাঠ করুন। এখানে আদেশ মুবারক করা হয়েছে। আর পবিত্র হাদীছ শরীফে যা আদেশ মুবারক করা হয়, তা উম্মতের জন্য ফরয-ওয়াজিব হিসেবে সাব্যস্ত হয়।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত বরকতময় পবিত্র নসবনামাহ মুবারক সম্পর্কে ইলম অর্জন করা বা জানা এবং তা নিয়মিত পাঠ করা উম্মতের জন্য ফরযে আইন। কেননা, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত বরকতময় পবিত্র নসবনামাহ মুবারক পাঠের মাধ্যমে অন্তরে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার, হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুহব্বত, মা’রিফাত, তায়াল্লুক্ব, নিসবত, ক্বুরবত, যিয়ারত নসীব হবে। ফলে দুনিয়ার মুহব্বত দূর হবে, বিপদ-আপদ ও বালা-মুছিবত দূর হবে, বাহ্যিক ও আভ্যন্তরীণ রোগ দূর হবে, রিযিকে বরকত হবে, মৃত্যৃর সময় ঈমান নসীব হবে। এমনকি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত বরকতময় পবিত্র নসবনামাহ মুবারক পাঠকারীর উপর থেকে মহান আল্লাহ পাক তিনি অবশ্যই খাদ্যাভাব, মহামারি, অগ্নিকা-, ডুবে মরা, বালা-মুছিবত, হিংসা-বিদ্বেষ, কু-দৃষ্টি, চুরি ইত্যাদি উঠিয়ে নেন। সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিতা আম্মাজান আলাইহাস সালাম উনার দিক হতে পবিত্র নসবনামাহ মুবারক হলো- ১. হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ২. উম্মু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আমিনাহ আলাইহাস সালাম ৩. সাইয়্যিদুনা হযরত ওয়াহাব আলাইহিস সালাম ৪. সাইয়্যিদুনা হযরত আবদে মানাফ আলাইহিস সালাম ৫. সাইয়্যিদুনা হযরত যুহরা আলাইহিস সালাম।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত আব্বাজান আলাইহিস সালাম উনার দিক হতে পবিত্র নসবনামাহ মুবারক হলো- ১. হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ২. আবূ রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত আব্দুল্লাহ আলাইহিস সালাম ৩. সাইয়্যিদুনা হযরত আব্দুল মুত্তালিব আলাইহিস সালাম ৪. সাইয়্যিদুনা হযরত হাশিম আলাইহিস সালাম ৫.সাইয়্যিদুনা হযরত আবদে মানাফ আলাইহিস সালাম ৬.সাইয়্যিদুনা হযরত কুসাই আলাইহিস সালাম ৭. সাইয়্যিদুনা হযরত কিলাব আলাইহিস সালাম। ৮. সাইয়্যিদুনা হযরত র্মুরাহ আলাইহিস সালাম ৯. সাইয়্যিদুনা হযরত কা’ব আলাইহিস সালাম ১০. সাইয়্যিদুনা হযরত লুআই আলাইহিস সালাম ১১. সাইয়্যিদুনা হযরত গ¦ালিব আলাইহিস সালাম ১২. সাইয়্যিদুনা হযরত ফিহ্র আলাইহিস সালাম ১৩. সাইয়্যিদুনা হযরত মালিক আলাইহিস সালাম ১৪. সাইয়্যিদুনা হযরত নদ্বর আলাইহিস সালাম ১৫. সাইয়্যিদুনা হযরত কিনানাহ্ আলাইহিস সালাম ১৬. সাইয়্যিদুনা হযরত খুযাইমাহ্ আলাইহিস সালাম ১৭. সাইয়্যিদুনা হযরত মুদ্রিকাহ আলাইহিস সালাম ১৮. সাইয়্যিদুনা হযরত ইলইয়াস আলাইহিস সালাম ১৯. সাইয়্যিদুনা হযরত মুদ্বর আলাইহিস সালাম ২০. সাইয়্যিদুনা হযরত নিযার আলাইহিস সালাম ২১. সাইয়্যিদুনা হযরত মা‘আদ্দ আলাইহিস সালাম ২২. সাইয়্যিদুনা হযরত ‘আদ্নান আলাইহিস সালাম।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র নসবনামাহ মুবারক দৈনিক পাঠ করা সকলের জন্য আবশ্যক। কাজেই, প্রত্যেকের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হলো, প্রতিদিন অন্তত একবার নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত বরকতময় পবিত্র নসবনামাহ মুবারক অত্যন্ত মুহব্বত ও তা’যীম-তাকরীমের সাথে পাঠ করা।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন্ নাবিয়্যীন, শাফিউল মুয্নিবীন, রহমতুল্লিল ‘আলামীন, নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি সর্বোত্তম যিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার তা’লীম গ্রহণ করেন এবং পবিত্র কুরআন শরীফ উনার তা’লীম দেন। ”
১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
হায়াত, মাল-সম্পদ এবং পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার হক্ব যারা আদায় করবেনা, তাদেরকে কিয়ামতের দিন অসহায় বকরীর ন্যায় উপস্থিত করা হবে।
১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
“হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা অন্য কারো মতো নন, উনারা বেমেছাল শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত মুবারক উনার অধিকারিণী। ”
১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
পবিত্র শা’বান শরীফ মাস উনার রোযার ইফতারীর সময় যে ব্যক্তি তিনবার নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র দুরূদ শরীফ পাঠ করবে, তার পূর্বের গুনাহখতাসমূহ ক্ষমা করা হবে এবং তার রিযিকে বরকত দেয়া হবে। সুবহানাল্লাহ!
১৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের প্রতি উত্তম আচরণকারীগণই ছালিহীন হিসেবে পরিগণিত হবেন। একইভাবে ছালিহীন হতে হলে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের প্রতি উত্তম আচরণ করতে হবে, উনাদের প্রতি সর্বোচ্চ হুসনে যন পোষণ করতে হবে।
১৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
যে ব্যক্তি খাদ্য খাওয়ানোর মাধ্যমে আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তারীখ মুবারক সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই শরীফ) রাত্র মুবারক (এবং দিবস মুবারক) তথা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনাকে সম্মান করবেন, আমি ক্বিয়ামতের দিন উনার জন্য শাফা‘য়াতকারী হবো। ” সুবহানাল্লাহ!
১২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মহান আল্লাহ পাক উনার যিকিরকারী ব্যক্তি জীবিত আর যে মহান আল্লাহ পাক উনার যিকির করেনা সে ব্যক্তি মৃত।
১০ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র সুন্নত মুবারক পালনের অফুরন্ত ফযীলত মুবারক।
০৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
পবিত্র সুন্নত মুবারক উনাদের মাঝেই সর্বোত্তম তাক্বওয়া। যিনি যত বেশি পবিত্র সুন্নত মুবারক উনার পাবন্দ হবেন, তিনি তত বেশি মর্যাদা বা সম্মানের অধিকারী হবেন। সুবহানাল্লাহ!
০৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ইহসান উনার মাক্বামই শ্রেষ্ঠ মাক্বাম। প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- ওলীআল্লাহগণ উনাদের ছোহবত ইখতিয়ার করে উনাদের দেয়া সবক অনুযায়ী আমল করার মাধ্যমে রূহানী কুওওয়াত অর্জন ও ইহসান উনার মাক্বাম হাছিল করতঃ ইখলাছ অর্জন করে হাক্বীক্বী ওলীআল্লাহ হওয়া।
০৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
উত্তম কথা ব্যতীত অতিরিক্ত কথা বলার দ্বারা মানুষের অন্তর কঠিন হয়ে যায় এবং মহান আল্লাহ পাক উনার থেকে দূরে সরে যায়। তাই কথা বললে উত্তম কথা বলতে হবে, যে কথায় মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক রয়েছে; অন্যথায় মহান আল্লাহ পাক উনার যিকিরে মশগুল থাকতে হবে।
০৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘য়াত উনার বিশুদ্ধ আক্বীদাহ্ মুবারক হলো- সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ‘নূরে মুজাসসাম’ অর্থাৎ তিনি আপদমস্তক নূর মুবারক। সুবহানাল্লাহ!
০৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)