মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি বলে দিন, যদি তোমরা খলিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনাকে মুহাব্বত করে থাকো, তাহলে তোমরা আমার অনুসরণ করো। তাহলে মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদেরকে মুহাব্বত করবেন এবং তোমাদের গুনাহখতা ক্ষমা করে দিবেন। মহান আল্লাহ পাক তিনি ক্ষমাশীল ও অসীম দয়ালু।” সুবহানাল্লাহ!
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র সুন্নত মুবারক পালনের অফুরন্ত ফযীলত মুবারক।
তাই, প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সূক্ষ¥াতি সূক্ষ¥-পূঙ্খানু পুঙ্খ দায়িমীভাবে অনুসরন-অনুকরন করা। অর্থাৎ খাওয়া-দাওয়া, আচার-আচরণ, উঠা-বসা, চলা-ফেরা, ঘুমসহ সর্বক্ষেত্রে পবিত্র সুন্নত মুবারক অনুযায়ী আমল করা।
, ২০ যিলক্বদ শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ২০ ছানী আ’শার, ১৩৯২ শামসী সন , ১৯ মে, ২০২৫ খ্রি:, ৬ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-২
.jpg)
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই আপনি সুমহান চরিত্রের অধিকারী।” মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সুমহান চরিত্রের অধিকারী করেছেন, তাই মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “অবশ্যই তোমাদের জন্য নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মধ্যেই রয়েছে উত্তম আদর্শ মুবারক।” সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন, “যে ব্যক্তি আমার মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক গ্রহণ করবেন, তিনি অবশ্যই হিদায়েত মুবারক লাভ করবেন। সুবহানাল্লাহ! আর যে ব্যক্তি মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক ছেড়ে দিবে, সে গোমরাহ হবে।” নাঊযুবিল্লাহ! অন্যত্র বর্ণিত রয়েছে, হযরত মালেক ইবনে আনাস রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার থেকে মুরসাল সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আমি তোমাদের কাছে দু’টি বিষয় রেখে যাচ্ছি। এই বিষয় দু’টি আঁকড়ে ধরে থাকলে কখনই গোমরাহ হবে না। ১. মহান আল্লাহ পাক উনার কিতাব মুবারক ২. পবিত্র সুন্নাহ শরীফ তথা পবিত্র হাদীছ শরীফ।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র হাদীছ শরীফে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি আমার সুন্নত মুবারক হিফাযত করবে, মহান আল্লাহ পাক তিনি উনাকে চারটি ছিফত বা গুণ দ্বারা সম্মানিত করবেন- ১. নেককারদের অন্তরে সুন্নত পালনকারী ব্যক্তির প্রতি মুহাব্বত পয়দা করার দ্বারা সুন্নত পালনকারী ব্যক্তি উনাকে সম্মানিত করবেন। ২.পাপীদের অন্তরে সুন্নত পালনকারী ব্যক্তি সম্পর্কে ভয়-ভীতি পয়দা করার দ্বারা সুন্নত পালনকারী ব্যক্তি উনাকে সম্মানিত করবেন। ৩. রিযিকের ব্যাপারে সচ্ছলতা দান করার দ্বারা সুন্নত পালনকারী ব্যক্তি উনাকে সম্মানিত করবেন। ৪. দ্বীনের ব্যাপারে দৃঢ়তা দান করার দ্বারা সুন্নত পালনকারী ব্যক্তি উনাকে সম্মানিত করবেন। অর্থাৎ সম্মানিত দ্বীন উনার উপর ইস্তিক্বামত থাকার তাওফীক্ব দান করবেন।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তিন প্রকার লোক রয়েছেন যাদেরকে দুনিয়া ও আখিরাতের কোনো ফিতনা (বিপদ-আপদ, আযাব-গযব) স্পর্শ করবে না। (১) যাঁরা তাকদীরের উপর বিশ্বাস করেন, (২) যাঁরা তারকা দেখেন না অর্থাৎ নক্ষত্রের প্রভাব বিশ্বাস করেন না এবং (৩) যাঁরা আমার পবিত্র সুন্নত মুবারক দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধরে থাকবেন। সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি আমার উম্মতের ফিতনা-ফাসাদের যামানায় একটি সুন্নত মুবারক আঁকড়ে ধরবে, তার জন্য রয়েছে একশত শহীদের সওয়াব। সুবহানাল্লাহ! পবিত্র হাদীছ শরীফে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি আমার সুন্নত মুবারক উনাকে মুহাব্বত করল সে অবশ্যই আমাকে মুহাব্বত করল আর যে আমাকে মুহাব্বত করল সে আমার সাথে জান্নাতে প্রবেশ করবে। সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফে বর্ণিত ফযীলত লাভ করতে হলে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সুন্নত মুবারক উনার ইত্তেবা বা অনুসরণ করতে হবে। আর সুন্নত মুবারক উনার অনুসরণ বলতে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আদর্শ মুবারক উনার অনুসরণ-অনুকরণ করাকেই বুঝানো হয়েছে। নিজস্ব কোনো মতাদর্শ বা সুন্নতকে বুঝানো হয়নি। আর এর দ্বারা কোনো ফযীলতও লাভ করা যাবেনা।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, দৈনন্দিন জীবনে আমলের জন্য সুন্নত হিসেবে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি বিষয় হলো: ১. মুসলমান পরস্পরের সাথে দেখা-সাক্ষাত হলে সালাম বিনিময় করা এবং মুসাফাহা ও মুয়ানাকা করা। বিপদ-আপদে পরস্পরকে সাহায্য-সহযোগীতা করা। ২. সর্বাবস্থায় প্রত্যেকের সাথে উত্তম ব্যবহার করা এবং হিংসা-বিদ্বেষ ও গালি-গালাজ না করা, ঠাট্টা-বিদ্রূপ বা উপহাস না করা। ৩. সুন্নতের অনুসরণে নিত্য সামগ্রী ব্যবহার করা এবং সুন্নতের অনুসরণে পোশাক-পরিচ্ছদ বানিয়ে পরিধান করা। প্রত্যেক কাজ বিসমিল্লাহ বলে ডান দিক থেকে শুরু করা। ৪. খাবার খাওয়ার সময় দস্তরখানা বিছিয়ে মাথা কাপড় দিয়ে ঢেকে বিসমিল্লাহ বলে সামান্য লবণ মুখে দিয়ে বসে ডান দিক থেকে খাবার খাওয়া শুরু করা। দুপুরে খাওয়ার পর কিছু সময় কায়লুলা বা বিশ্রাম করা। ৫. নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যে সমস্ত খাবার গ্রহণ করেছেন সে সমস্ত খাবার সুন্নতের খেয়ালে অর্থাৎ মনে মনে সুন্নত পালনের নিয়ত করে খাওয়ার চেষ্টা করা। সুন্নতি খাবার যেমন- রুটি, গোশত, ভাত, মাছ, ডাল, শাক-সবজি, ফল, পনির, ঘি, মাখন, দুধ, ডিম, জয়তুন, ত্বীন, মধু, শশা ইত্যাদি। ৬. ইস্তিঞ্জাখানায় প্রবেশের সময় প্রথমে বাম পা প্রবেশ করানো বের হওয়ার সময় ডান পা দিয়ে বের হওয়া। ৭. চোখে সুরমা দেয়া। মাথা ডান দিক থেকে আঁচড়ানো, মাঝখানে সিঁথি করা, জয়তুনের তেল ব্যবহার করা, পরিপাটি ও পরিচ্ছন্ন থাকা। মিসওয়াক করা। ৮. শোয়ার সময় ওযূ করে বিছানা ঝেড়ে ডান কাত হয়ে শোয়া।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র সুন্নত মুবারক পালনের অফুরন্ত ফযীলত মুবারক। তাই, প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সূক্ষ¥াতি সূক্ষ¥-পূঙ্খানু পুঙ্খ দায়িমীভাবে অনুসরন-অনুকরন করা। অর্থাৎ খাওয়া-দাওয়া, আচার-আচরণ, উঠা-বসা, চলাফেরা, ঘুমসহ সর্বক্ষেত্রে পবিত্র সুন্নত মুবারক অনুযায়ী আমল করা।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহান আল্লাহ পাক উনার যিকিরকারী ব্যক্তি জীবিত আর যে মহান আল্লাহ পাক উনার যিকির করেনা সে ব্যক্তি মৃত।
১৮ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র নসবনামাহ মুবারক দৈনিক পাঠ করা সকলের জন্য আবশ্যক।
১৭ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
“যদি তারা আপনাদের মতো (হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের মতো) ঈমান আনতে পারে; অবশ্যই তারা হিদায়েত লাভ করবে। ” হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারাই সত্যের মাপকাঠি।
১৫ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
“আপনি বলুন, দুনিয়াবী সম্পদ সামান্য। আর মুত্তাকীগণ উনাদের জন্য পরকালই উত্তম এবং তোমাদের প্রতি সামান্য অবিচারও করা হবে না। " পরকালের তুলনায় দুনিয়াবী সম্পদ অতি সামান্য।
১৪ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
বর্তমানে মুসলমানরা যে সারাবিশ্বে ইহুদী-নাছারাদের দ্বারা যুলুম ও নির্যাতনের শিকার হচ্ছে তার একটাই কারণ- মুসলমানরা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের থেকে অনেক দূরে সরে গেছে। নাঊযুবিল্লাহ!¬ অতএব, সমস্ত মুসলমান পুরুষ-মহিলা জ্বীন-ইনসান সকলের জন্য ফরয হচ্ছে- খালিছ তওবা-ইস্তিগফার করে পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের উপর ইস্তিকামত বা দৃঢ়চিত্ত থাকা এবং হাক্বীক্বী মুত্তাক্বী হওয়া।
১৩ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
“আমি তোমাদের জন্য যা রেখে গেলাম তা তোমরা গ্রহণ করলে কখনোই গুমরাহ হবে না; তা হচ্ছেন পবিত্র কিতাবুল্লাহ এবং আমার সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা। হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারাই হিদায়েতের মূল এবং ভিত্তি। উনাদের মুহব্বত ঈমান আর উনাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করা কুফরী।
১২ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র ঈদুল আদ্বহা উনার রাতে দোয়া সুনিশ্চিতভাবে ক্ববুল হয়।
০৫ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
তাকবীরে তাশরীক পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ মাসের ৯ তারিখ ফজর থেকে ১৩ তারিখ আছর পর্যন্ত মোট ২৩ ওয়াক্ত প্রতি ফরয নামাযের পর একবার পাঠ করা ওয়াজীব, ৩ বার পাঠ করা মুস্তাহাব।
০৪ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
রাস্তা-ঘাট দূর্গন্ধ হওয়ার মিথ্যা অযুহাতে দূরে গিয়ে কুরবানী করতে বলা, দূরে সরানোর পরিকল্পনা করা বা দূরে গিয়ে কুরবানী করতে বাধ্য করা সবই হারাম ও কুফরী।
০২ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
পুলসিরাত পার হওয়ার জন্য কুরবানী দাতাকে কুরবানীর পশু দেয়া হবে এবং কুরবানীর পশু দ্বারা কুরবানীদাতা বিদ্যুৎ গতিতে পুলসিরাত পার হতে পারবে।
০২ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
“তুমি এমনভাবে মহান আল্লাহ পাক উনার ইবাদত করো, যেন তুমি মহান আল্লাহ পাক উনাকে দেখতে পাচ্ছো। আর যদি তুমি উনাকে দেখতে না পাও, তবে বিশ্বাস রাখবে মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাকে দেখছেন।” ইহসান উনার মাক্বামই শ্রেষ্ঠ মাক্বাম।
০১ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রত্যেক উম্মতের জন্যই দায়িত্ব ও কর্তব্য হলো- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পক্ষ হতে কুরবানী দেয়া।
৩১ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)