মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “সৃষ্টির মধ্যে কোনো সৃষ্টি নেই যে, আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সমকক্ষতা দাবী করে।” সুবহানাল্লাহ!
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আব্বা-আম্মা আলাইহিমাস সালাম উনারা হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মধ্যে প্রথম স্তর মুবারক-এ। উনারা শুধু মহান আল্লাহ পাক তিনি নন এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নন; এছাড়া সব।
তাই, সমস্ত জিন-ইনসানসহ তামাম কায়িনাতবাসী সকলের জন্য ফরযে আইন হচ্ছেন- উনাদের প্রতি সর্বোচ্চ বিশুদ্ধ আক্বীদাহ্ ও হুসনে যন মুবারক পোষণ করা এবং দায়িমীভাবে উনাদের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছানা-ছিফত মুবারক করা।
, ১০ রবীউল আউওয়াল শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৮ রবি’ ১৩৯১ শামসী সন , ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ১১ আশ্বিন, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-২
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, হযরত ত্বলক্ব ইবনে আলী রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত রয়েছেন। তিনি বলেন, আমি শুনেছি- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, যদি আমি আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আব্বা-আম্মা আলাইহিমাস সালাম উনাদের দু’জনকে অথবা উনাদের দু’জনের একজনকে দুনিয়ার যমীনে পেতাম, আর আমি সম্মানিত ইশা উনার নামায (ফরয নামায) মুবারক-এ দাঁড়িয়ে সম্মানিত ও পবিত্র সূরা ফাতিহা শরীফ পাঠ করতে থাকতাম। এমতাবস্থায় উনারা যদি আমাকে এই বলে আহ্বান মুবারক করতেন- ‘হে মুহম্মদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!’ তাহলে অবশ্যই অবশ্যই ওই অবস্থায় থেকেও (সম্মানিত নামায মুবারক ছেড়ে দিয়ে) আমি উনাদের সম্মানিত আহ্বান মুবারক-এ সাড়া দিয়ে ইরশাদ মুবারক করতাম- লাব্বাইক! হে আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আব্বাজান আলাইহিস সালাম, হে আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আম্মাজান আলাইহাস সালাম, আমি উপস্থিত, হাযির।” সুবহানাল্লাহ!
ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, অপর বর্ণনায় এসেছেন- “যদি আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আব্বা-আম্মা আলাইহিমাস সালাম উনারা দু’জন অথবা উনাদের দু’জনের একজন আমাকে সম্মানিত নামায মুবারক (ফরয নামায মুবারক) আদায় করা অবস্থায় আহ্বান মুবারক করতেন, তাহলে আমি অবশ্যই অবশ্যই ওই অবস্থায় থেকেও (সম্মানিত নামায মুবারক ছেড়ে দিয়ে) উনাদের সম্মানিত আহ্বান মুবারক-এ সাড়া দিতাম।” সুবহানাল্লাহ!
ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, তাহলে এখান থেকে সুস্পষ্ট হয়ে যায় যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আব্বা-আম্মা আলাইহিমাস সালাম উনাদের শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক কতো বেমেছাল। সুবহানাল্লাহ! এক কথায় উনারা শুধু যিনি খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি নন এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নন; এছাড়া সমস্ত কিছুর অধিকারী হচ্ছেন উনারা এবং উনারা হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্তর্ভুক্ত, শুধুমাত্র অন্তর্ভুক্তই নন; বরং উনারা উনাদের মূল ও প্রথম স্তর মুবারক-এ। সুবহানাল্লাহ! উনারাই হচ্ছেন সম্মানিত জান্নাত মুবারকসহ সমস্ত সৃষ্টির মালিক। সুবহানাল্লাহ! সম্মানিত জান্নাত উদগ্রীব হয়ে রয়েছেন কখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আব্বা-আম্মা আলাইহিমাস সালাম উনারা সম্মানিত জান্নাত মুবারক-এ দয়া করে প্রবেশ করবেন। সুবহানাল্লাহ! উনারা সম্মানিত জান্নাত মুবারক-এ প্রবেশ করলেই সম্মানিত জান্নাত মুবারক ধন্য হয়ে যাবেন, সম্মানিত জান্নাত মুবারক উনার নামকরণের বিষয়টি সার্থক হবে। সুবহানাল্লাহ! মূলত মহান আল্লাহ পাক তিনি সম্মানিত জান্নাত মুবারক সৃষ্টিই করেছেন, উনাদের সম্মানিত খিদমত মুবারক উনার আনজাম দেয়ার জন্য। সুবহানাল্লাহ!
ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, যারা বলবে যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আব্বা-আম্মা আলাইহিমাস সালাম উনারা ঈমানদার ছিলেন না, না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! উনারা সম্মানিত ঈমান ব্যতীত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেছেন, না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! উনারা জান্নাতী নন। না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! সম্মানিত শরীয়ত মুবারক উনার ফতওয়া অনুযায়ী তারা সবচেয়ে বড় কাট্টা কাফির, চিরজাহান্নামী, চির মাল‘ঊন।
ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, অতএব সমস্ত জিন-ইনসান অর্থাৎ কায়িনাতবাসী সকলের জন্য ফরযে আইন হচ্ছেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আব্বা-আম্মা আলাইহিমাস সালাম উনাদের প্রতি সর্বোচ্চ বিশুদ্ধ আক্বীদাহ্ ও হুসনে যন মুবারক পোষণ করা এবং দায়িমীভাবে উনাদের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছানা-ছিফত মুবারক করা।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি পবিত্র ছলাত শরীফ-পবিত্র সালাম শরীফ পাঠ করা, পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ করা, পবিত্র না’ত শরীফ পাঠ করা এবং উনার আলোচনা মুবারক করা ফযীলত, বরকত ও মর্যাদা হাছিলের কারণ।
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নেককারদের জন্য দুনিয়া ও আখিরাতে সুসংবাদ আর বদকারদের জন্য দুনিয়াতে লাঞ্চনা-গঞ্চনা এবং পরকালে কঠিন শাস্তি। তাই সকলের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- হালাল ও নেক কাজে দায়েমীভাবে মশগুল হওয়া এবং সর্বপ্রকার হারাম ও বদ কাজ হতে সর্বদা বিরত থাকা।
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহান আল্লাহ পাক তিনি যার অন্তরকে প্রসারিত করেন তাকেই হিদায়েত দান করেন। কিভাবে হিদায়েত লাভ করা যাবে আর কি কারণে হিদায়েত থেকে মাহরূম হয়ে যাবে সে বিষয়ে হাক্বীক্বী ইলম হাছিল করতে হলে কামিল শায়েখ বা আউলিয়ায়ে কিরাম উনাদের ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার ব্যতীত কারো জন্য কোন বিকল্প নেই।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি দুনিয়ার জমীনে তাশরীফ মুবারক আনার কারণে যে খুশি মুবারক প্রকাশ করা হয় উনাকেই সংক্ষেপে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ বা ফালইয়াফরহূ শরীফ বলা হয়। তাই প্রত্যেকের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পেয়ে আনন্দিত হওয়া এবং অন্তরের অন্তঃস্থল হতে মুহব্বতের সাথে শুকুর গুজারীর সাথে খুশি প্রকাশ করা।
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- প্রত্যেকের জন্য হালাল কামাই করা, হালাল কাপড় ও দ্রব্য সামগ্রী ব্যবহার করা এবং হালাল ও পবিত্র খাদ্য খাওয়া ফরয।
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘য়াত উনার বিশুদ্ধ আক্বীদাহ্ মুবারক হলো- সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ‘নূরে মুজাসসাম’ অর্থাৎ তিনি আপদমস্তক নূর মুবারক। সুবহানাল্লাহ!
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ-মহিলা, জ্বীন-ইনসান সকলের জন্যই ইখলাছ অর্জন করা এবং ইখলাছের সাথে প্রতিটি আমল করা ফরয। সুবহানাল্লাহ! কেননা ইখলাছ ব্যতীত কোন ইবাদত মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট কবুল হয় না। ইখলাছ হাছিল করতে হলে অবশ্যই একজন কামিল শায়েখ বা মুর্শিদ ক্বিবলা উনার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করে ইলমে তাছাউফ অর্জন করতে হবে।
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ-মহিলা সকলের জন্যই কামিল শায়েখ বা মুরশিদ ক্বিবলা উনার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করা, ছোহবত ইখতিয়ার করা, তরীক্বার সবক্ব আদায় করা ফরযে আইন। যার মাধ্যমে ইছলাহ বা আত্মশুদ্ধি লাভ হয়। ফলে মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সাথে নিসবত স্থাপিত হয়। সুবহানাল্লাহ!
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রাণহীন নামায মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট মূল্যহীন। প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- মহান আল্লাহ পাক উনার স্মরণে হাক্বীক্বীভাবে তথা ইখলাছের সাথে নামায আদায় করা এবং উক্ত নামায দ্বারা সমস্ত গুনাহর কাজ থেকে বেঁচে থাকা।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘য়াত উনার বিশুদ্ধ আক্বীদাহ্ মুবারক হলো- সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ‘নূরে মুজাসসাম’ অর্থাৎ তিনি আপদমস্তক নূর মুবারক। সুবহানাল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ইলমে তাছাওউফ উনার যাবতীয় কার্যাবলী তারতীব অনুযায়ী নিয়মিত ও পরিমিত এবং সুশৃঙ্খলভাবে সম্পন্ন করতে এবং প্রতিটি আমলের জবাবদিহী এবং আত্মসমালোচনার জন্য ‘মুহাসাবা’ বা ‘নিজস্ব আমলের হিসাব গ্রহণ’ অতীব জরুরী।
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র নসবনামাহ মুবারক দৈনিক পাঠ করা সকলের জন্য আবশ্যক। কাজেই, প্রত্যেকের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হলো, প্রতিদিন অন্তত একবার নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত বরকতময় পবিত্র নসবনামাহ মুবারক অত্যন্ত মুহব্বত ও তা’যীম-তাকরীমের সাথে পাঠ করা।
২৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)












