সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ মুবারক করেন, মহিলাদের জন্য সর্বোত্তম মসজিদ হলো তাদের বাড়ির গোপন প্রকোষ্ঠ।
পবিত্র ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- মহিলাদের জন্য পাঁচ ওয়াক্ত, জুমুয়া, ঈদাইন, তারাবীহসহ সর্বপ্রকার নামাযের জামায়াতের জন্য মসজিদ বা ঈদগাহে যাওয়া হারাম ও কুফরী।
তাই, মহিলাদের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- নিজের ঘরের অভ্যন্তরে নামায আদায় করা। জামায়াতে নামায পড়ার জন্য ঘর থেকে বের না হওয়া এবং কোন মসজিদ বা ঈদগাহে না যাওয়া।
, ১৯ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ২১ আশির, ১৩৯২ শামসী সন , ২০ মার্চ, ২০২৫ খ্রি:, ৫ চৈত্র, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-২
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক যামানায়, সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার মুবারক যামানায় এবং সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার মুবারক খিলাফত উনার প্রথমদিকে মহিলাদের জামায়াত জারি ছিলো। অতঃপর আমীরুল মু’মিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি মেয়েদের সর্বপ্রকার নামাযের জামায়াত নিষিদ্ধ ও বন্ধ করে দেন। এ বিষয়টি মহিলাগণ উনারা সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম উনার মুবারক খিদমতে পেশ করলে তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার প্রদত্ত ফতওয়া উনাকে তাছদীক্ব বা সত্যায়িত করেন। অর্থাৎ তিনিও মেয়েদের সর্বপ্রকার নামাযের জামায়াত নিষিদ্ধ হওয়ার পক্ষে রায় বা মত দেন। সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, কোনো কোনো জাহিল বা অজ্ঞরা বলে থাকে যে, আমীরুল মু’মিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি মহিলাদেরকে মসজিদে আসতে নিষেধ করেননি। নাঊযুবিল্লাহ! মূলত, তারা অজ্ঞ হওয়ার কারণেই এরূপ বলে থাকে। আমীরুল মু’মিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি যে মহিলাদেরকে মসজিদে আসতে নিষেধ করেছেন তা বহু নির্ভরযোগ্য কিতাবেই উল্লেখ আছে।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র ফিক্বাহ শরীফ উনাদের বিখ্যাত কিতাব “ফতহুল ক্বাদীর, গায়াতুল আওতার, হিদায়া, নেহায়া, আইনুল হিদায়া, তাহতাবী, দুররুল মুখতার, রদ্দুল মুহতার, ফতওয়ায়ে হিন্দিয়া”সহ আরো অনেক কিতাবেই উল্লেখ আছে, “নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার যামানায় মহিলা উনারা জামায়াতে উপস্থিত হতেন (পরবর্তীতে) আমীরুল মু’মিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি মহিলাগণকে জামায়াতে আসতে নিষেধ করেন। তখন মহিলা উনারা এ বিষয়টি উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছা সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম উনার মুবারক খিদমতে পেশ করেন। তখন উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছা সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার প্রদত্ত ফতওয়া উনাকে তাছদীক্ব বা সত্যায়িত করেন। অর্থাৎ তিনি বললেন, সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি ঠিকই করেছেন।” সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছা সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম উনার কর্তৃক আমীরুল মু’মিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার উক্ত নিষেধাজ্ঞাকে যে তিনি তাছদীক্ব বা সত্যায়িত করেন অর্থাৎ পূর্ণ সমর্থন করেন তার প্রমাণ ছিহাহ ছিত্তাহ শরীফ উনাদের অন্যতম কিতাব “বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফ ও আবূ দাঊদ শরীফ” উনাদের মধ্যেও উল্লেখ আছে। সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, অতঃপর হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের মধ্যে যারা তখন উপস্থিত ছিলেন উনারা সকলেই উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছা সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহিস সালাম উনার তাছদীক্বকৃত সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার উক্ত ইজতিহাদ উনার প্রতি একমত পোষণ করেন। উছূলে ফিক্বাহ উনার পরিভাষায় যাকে ইজমায়ে আযীমত বলা হয়। যা মহাপবিত্র কুরআন শরীফ ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের মতোই মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার একটি অকাট্য দলীল। সুবহানাল্লাহ! মহাপবিত্র কুরআন শরীফ, মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ অস্বীকার ও অবজ্ঞা করা যেরূপ কুফরী, তদ্রƒপ ইজমায়ে আযীমত উনাকে অস্বীকার ও অবজ্ঞা করাও কাট্টা কুফরী। অতএব, বলার অপেক্ষাই রাখে না যে, মহিলাদের যেকোনো নামাযের জামায়াতের জন্য মসজিদ বা ঈদগাহে যাওয়া ও যাওয়াকে জায়িয বলা কাট্টা কুফরীর অন্তর্ভুক্ত। কেননা এতে করে উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছা সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম। আমীরুল মু’মিনীন হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনাদেরসহ প্রায় সকল হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের বিরোধীতা করা হয়।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে মহিলাদের জন্য পাঁচ ওয়াক্ত, জুমুয়া, ঈদাইন, তারাবীহসহ সর্বপ্রকার নামাযের জামায়াতের জন্য মসজিদ বা ঈদগাহে যাওয়া হারাম ও কুফরী। তাই, মহিলাদের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- নিজের ঘরের অভ্যন্তরে নামায আদায় করা। জামায়াতে নামায পড়ার জন্য ঘর থেকে বের না হওয়া এবং কোন মসজিদ বা ঈদগাহে না যাওয়া।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া হলো- মুসলমানদের জন্য কোনো অবস্থাতেই বিধর্মীদেরকে অনুসরণ-অনুকরণ করা, তাদের সাথে মিল-মুহব্বত রাখা, বন্ধুত্ব করা জায়িয নেই। বরং কাট্টা হারাম ও কুফরী।
১৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা বেমেছাল মর্যাদার অধিকারী (১)
১৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহান আল্লাহ পাক উনার যিকিরকারী ব্যক্তি জীবিত আর যে মহান আল্লাহ পাক উনার যিকির করেনা সে ব্যক্তি মৃত। তাই, প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- দুনিয়া পরিত্যাগ করে সম্মানিত শরীয়ত নির্দেশিত তারতীব অনুযায়ী দায়েমীভাবে মহান আল্লাহ পাক উনার যিকির করে মহান আল্লাহ পাক উনাকে এবং মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে হাছিলের কোশেশ করা।
১৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
পবিত্র সুন্নত মুবারক উনাদের মাঝেই সর্বোত্তম তাক্বওয়া। যিনি যত বেশি পবিত্র সুন্নত মুবারক উনার পাবন্দ হবেন, তিনি তত বেশি মর্যাদা বা সম্মানের অধিকারী হবেন। সুবহানাল্লাহ!
১৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বর্তমানে মুসলমানরা যে সারাবিশ্বে ইহুদী-নাছারাদের দ্বারা যুলুম ও নির্যাতনের শিকার হচ্ছে তার একটাই কারণ- মুসলমানরা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের থেকে অনেক দূরে সরে গেছে। নাঊযুবিল্লাহ! অতএব, সমস্ত মুসলমান পুরুষ-মহিলা জ্বীন-ইনসান সকলের জন্য ফরয হচ্ছে- খালিছ তওবা-ইস্তিগফার করে পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের উপর ইস্তিকামত বা দৃঢ়চিত্ত থাকা এবং হাক্বীক্বী মুত্তাক্বী হওয়া।
১৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মধ্যে উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম তিনি হচ্ছেন ঊলা তথা প্রথমা, কুবরা তথা মূল, বড়, মহান, শ্রেষ্ঠা। সুবহানাল্লাহ!
১৪ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বিশেষ আইয়্যামুল্লাহ শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২২শে জুমাদাল ঊলা শরীফ। সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল আউওয়াল আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস।
১৩ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পরকালের তুলনায় দুনিয়াবী সম্পদ অতি সামান্য। তাই, প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- দুনিয়ার পিছনে না ঘুরে পরকালের দিকে মনোনিবেশ করা। এ জন্য তাক্বওয়া বা মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করা। আর এটা তখনই সম্ভব হবে যখন মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সুন্নত মুবারকের ইত্তেবা বা অনুসরণ করা হবে। অর্থাৎ পবিত্র সুন্নত মুবারক মুতাবিক জীবন পরিচালনা করতে হবে।
১২ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
যে ঘরে পবিত্র ছলাত শরীফ অর্থাৎ পবিত্র মীলাদ শরীফ-পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ পাঠ করা হবেনা সেই ঘর অন্ধকার কবরের মত হয়ে যাবে অর্থাৎ বিরান হয়ে যাবে। সুতরাং প্রত্যেক মুসলমান নর-নারীর জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি বেশি বেশি ছলাত শরীফ-সালাম শরীফ অর্থাৎ পবিত্র মীলাদ শরীফ- পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ পাঠ করা।
১১ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ হাক্বীক্বীভাবে পালন করতে হলে নিজেকে যথাযথভাবে প্রস্তুত করতে হবে। তাই, প্রত্যেকের দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- প্রতিদিন ইশার নামাযের পর ১০০ বার এবং পবিত্র ফজর নামাযের পর ১০০ বার ত্বরীক্বা অনুযায়ী পবিত্র দরূদ শরীফ নিয়মিত পাঠ করা, শ্বাস-প্রশ্বাসের সাথে খেয়ালের দ্বারা দায়েমীভাবে পবিত্র পাছ আনফাছ যিকির এবং ত্বরীক্বা অনুযায়ী প্রতিদিন কমপক্ষে ১ ঘন্টা ক্বলবী যিকির করা।
১০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
উত্তম কথা উত্তম গাছের ন্যায় ফলদায়ক। উত্তম কথা ব্যতীত অতিরিক্ত কথা বলার দ্বারা মানুষের অন্তর কঠিন হয়ে যায় এবং মহান আল্লাহ পাক উনার থেকে দূরে সরে যায়। তাই কথা বললে উত্তম কথা বলতে হবে, যে কথায় মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক রয়েছে; অন্যথায় মহান আল্লাহ পাক উনার যিকিরে মশগুল থাকতে হবে।
০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
অন্তর থেকে বদ খাছলতসমূহ দূর করে দিয়ে পবিত্র নেক খাছলতসমূহ পয়দা করার মাধ্যমেই হাক্বীক্বী ইছলাহ বা পরিশুদ্ধতা লাভ সম্ভব। মুহলিকাতের (বদ খাছলত) কারণে ক্বলব বিনষ্ট হয়। আর মুনজিয়াতের (নেক খাছলত) কারণে ক্বলব পরিশুদ্ধ হয়।
০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)












