মহাসম্মানিত হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘পবিত্র রমাদ্বান শরীফ হচ্ছেন মুয়াসাহ বা সহানুভূতির মাস।’ সুবহানাল্লাহ!
পবিত্র ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- অতিরিক্ত মুনাফা লাভের উদ্দেশ্যে সিন্ডিকেট করে বাজারে দ্রব্যমূল্য বাড়ানো সম্পূর্ণরূপে হারাম ও নাজায়িজ। তাই সরকারের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- আসন্ন পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাসে রোযাদার উনাদের প্রতি সহানুভূতির লক্ষ্যে প্রতিটি পণ্যের মূল্য সহনশীল ও নাগালের মধ্যে রাখা। পাশাপাশি যারা অতিরিক্ত মূল্য বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যসামগ্রী মজুদ করছে এবং যারা সিন্ডিকেট করে বাজারে দ্রব্যমূল্য বাড়াচ্ছে তাদেরকে চিহ্নিত করে তাদের ব্যাপারে এখনই কঠোর ব্যবস্থা নেয়া।
, ১৮ শা’বান শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ১১ ‘আশির, ১৩৯০ শামসী সন , ১১ মার্চ, ২০২৩ খ্রি:, ২৫ ফাল্গুন, ১৪২৯ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি যারা অতিরিক্ত মুনাফা লাভের আশায় সিন্ডিকেট করে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করে তাদের পরিণতি সম্পর্কে বলেন, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে- মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “খাদ্যশস্য দুর্মূল্য হলে বিক্রয় করে অধিক লাভবান হওয়ার আশায় যে ব্যক্তি ৪০ দিন যাবৎ খাদ্যশস্য আটকায়ে রাখে; তার পাপ এতো অধিক যে, সমস্ত খাদ্যশস্য গরিব-দুঃখীদের মধ্যে বিতরণ করে দিলেও পাপের প্রায়শ্চিত্ত হবে না।” নাউযুবিল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “অতিরিক্ত মূল্য বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে যে ব্যক্তি খাদ্যদ্রব্য ৪০ দিন পর্যন্ত আবদ্ধ রাখে মহান আল্লাহ পাক তিনি তার প্রতি অসন্তুষ্ট হন।” নাঊযুবিল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, একবার কোনো এক মজুদকারী সম্বন্ধে আমীরুল মু’মিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনাকে সংবাদ দেয়া হলে তিনি বলেন, “অগ্নিসংযোগে তার গোলা (গুদাম) ভস্মীভূত করে দাও।”
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পাশাপাশি যারা অসৎ ব্যবসায়ী তাদের সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “অসৎ ব্যবসায়ীদের হাশর-নশর হবে ফাসিক-ফুজ্জারদের সাথে।” নাঊযুবিল্লাহ! তাই সকলের উচিত হক্ব ও হালালভাবে ব্যবসা করা। অধিক মুনাফা লাভের বা মূল্য বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে দ্রব্য-সামগ্রী মজুদ করে রাখা শুধু হারামই নয়, বরং সাথে সাথে হক্কুল ইবাদ নষ্ট করারও কারণ যা প্রকৃতপক্ষে সম্পূর্ণরূপে সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার বিরোধী।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, বর্তমান সময়ে সারা দেশব্যাপী বহু সমস্যা পরিলক্ষিত হচ্ছে। ব্যবসা-বাণিজ্যসহ মানুষের আয়ের সব উৎস বন্ধ। এহেন পরিস্থিতিতে মানুষ অনেক আর্থিকভাবে বিপর্যস্ত। আর এ অজুহাতেই দ্রব্যমূল্য ক্রমান্বয়ে বাড়ানো হচ্ছে। যা মানুষের সাধ্যের বাহিরে চলে যাচ্ছে। কাজেই সরকারের জন্য ফরজ হচ্ছে, পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার সম্মানার্থে মুসলমানদের স্বাভাবিক জীবন যাপনের সার্বিক ব্যবস্থা করা।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সরকারের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- যারা অতিরিক্ত মূল্য বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে চাল, ডাল, তেল, গুড়, চিনি, চিড়া ইত্যাদিসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রী মজুদ করছে এবং যারা সিন্ডিকেট করে বাজারে দ্রব্যমূল্য বাড়াচ্ছে তাদেরকে চিহ্নিত করে তাদের ব্যাপারে এখনই কঠোর ব্যবস্থা নেয়া। তবে শুধুমাত্র আইনের বল প্রয়োগেই এ মজুদদারী প্রবণতা রোধ করা যাবে না। কারণ মানুষের তৈরি আইনের দ্বারা মানুষ সহজেই পার পেয়ে যেতে পারে। সেক্ষেত্রে অত্যাবশ্যকীয় হলো- মানুষের যিনি মহান রব তায়ালা অর্থাৎ খালিক্ব ও মালিক মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি অনুগত হওয়া ও উনার ভয় পোষণ করা এবং এ সম্পর্কিত মূল্যবোধ ও চেতনা জাগ্রত করা ও প্রয়োজনীয় ইলম হাছিল করা। আর এজন্য আবশ্যক হচ্ছে হক্কানী-রব্বানী আউলিয়ায়ে কিরাম উনাদের হাতে বাইয়াত গ্রহণ করে সবক নিয়ে যিকির-আযকার ও ছোহবত ইখতিয়ারের মাধ্যমে ফয়েয-তাওয়াজ্জুহ হাছিল করে ইছলাহ বা পরিশুদ্ধতা লাভ করা।
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
আজ পবিত্র ১৪ই জুমাদাল উখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! পঞ্চম হিজরী শতকের মুজাদ্দিদ, হুজ্জাতুল ইসলাম, হযরত ইমাম গাজ্জালী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এ উপলক্ষে সকলের দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- উনার পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক আলোচনা করার লক্ষ্যে মাহফিল করে এবং পবিত্র মীলাদ শরীফ, পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ করে উনার পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক হতে ইবরত-নসীহত মুবারক হাছিল করে তা আমলে বাস্তবায়ন করা।
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- রাস্তা উন্নয়ন, নদী সংরক্ষণ, মেট্রোরেল ও উড়াল সেতু নির্মাণ, সৌন্দর্যবর্ধন ইত্যাদি যে কোন অজুহাতে পবিত্র মসজিদ ভাঙ্গা বা স্থানান্তর করা সম্পূর্ণরূপে হারাম, কবীরা গুনাহ ও কুফরী। নাউযুবিল্লাহ!
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মালিকুত তামাম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র নূরুত তাশরীফ মুবারক উনার তারিখ পবিত্র ১২ই শরীফ। সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী- আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ হচ্ছেন সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ এবং সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ! তাই কুল-কায়িনাতের সকলের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- প্রতি আরবী মাসের মহাপবিত্র ১২ই শরীফ উনাকে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ হিসেবে উদযাপন করা। সুবহানাল্লাহ!
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মানহানী ও কটাক্ষ করে লেখা সমস্ত বই ও পত্র-পত্রিকার লেখক, অনুবাদক, প্রকাশক, প্রচারক, সমর্থক সকলেই কাট্টা মুরতাদের অন্তর্ভুক্ত।
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
খালিক্ব মালিক রব হিসেবে মহান আল্লাহ পাক তিনি যেরূপ এক এবং একক। তদ্রুপ হাবীব ও মাহবুব হিসেবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিও এক এবং একক। সুবহানাল্লাহ!
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৯ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! আখাছ্ছুল খাছ আহলু বাইত শরীফ ও আওলাদে রসূল, ইবনে হাদিউল উমাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আল খ¦মিস আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস কায়িনাতবাসীদের জন্য সুমহান ঈদ বা খুশির দিন। সুবহানাল্লাহ!
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- প্রত্যেক মুসলমান জিন-ইনসান, পুরুষ-মহিলা সকলের জন্যই তাযকিয়া বা আত্মশুদ্ধি লাভ করা ফরয। সুবহানাল্লাহ! আর সেজন্য একজন হক্কানী রব্বানী শায়েখ বা মুরশিদ ক্বিবলা উনার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করে ইলমে তাছাউফ অর্জন করাও ফরয। সুবহানাল্লাহ!
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আজ সুমহান মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৭ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা আখাছ্ছুল খাছ আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! অতএব, সকলের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- এ মুবারক দিবস উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করার পাশাপাশি উনাকে মুহব্বত করা, অনুসরণ-অনুকরণ করা ও উনার যথাযথ খিদমত মুবারক উনার আঞ্জাম দেয়া।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার সুস্পষ্ট ঘোষণা মুবারক অনুযায়ী- ইহুদী-নাছারা, কাফির-মুশরিক, হিন্দু-বৌদ্ধ, বেদ্বীন-বদদ্বীনদেরকে যে কোন অবস্থাতেই বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করা, মুহব্বত করা ও অনুসরণ-অনুকরণ করা হারাম ও কুফরী। কাজেই, প্রত্যেক মুসলমান ও দেশের সরকারের জন্য ফরয হচ্ছে- কোনো অবস্থাতেই কাফির-মুশরিকদেরকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ ও মুহব্বত না করা এবং সর্ব ক্ষেত্রেই তাদেরকে অনুসরণ-অনুকরণ করা থেকে বিরত থাকা।
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী- কাউকে কোন কাজে নিযুক্ত করার পর তাকে যথাযথ পারিশ্রমিক প্রদান করার পরও পারিশ্রমিকের অতিরিক্ত কিছু গ্রহণ করাকে গুলূল বা খিয়ানত তথা ঘুষ বলা হয়। তাই প্রত্যেকের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে, হক্কুল ইবাদ বা বান্দার হক্ব যথাযথ সম্পাদন করা, আমানত রক্ষা করা ও হালালভাবে উপার্জন করে তা হালাল পথে খরচ করা।
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব ও মাহবুব, নূরে মুজাস্সাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিই কুল-কায়িনাতের সকলের জন্য একমাত্র অনুসরণীয় ও অনুকরণীয়। সার্বিকভাবে সর্বক্ষেত্রে উনাকে অনুসরণ করা সকলের জন্যই ফরয। সুবহানাল্লাহ! তাই, মুসলমানদের জন্য ফাসিক, ফুজ্জার, বেদ্বীন-বদদ্বীনদেরকে অনুসরণ-অনুকরণ করা সম্পূর্ণরূপে হারাম, নাজায়িয এবং জাহান্নামী হওয়ার কারণ। নাউযুবিল্লাহ!
২৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
অসংখ্য অগণিত পবিত্র ছহীহ হাদীছ শরীফ উনাদের মধ্যে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কালিমায়ে ত্বইয়্যিবাহ শরীফ বিদ্যমান রয়েছেন। সুবহানাল্লাহ! মহাপবিত্র কালিমা শরীফ অস্বীকার করার অর্থ হচ্ছে- পবিত্র ঈমান ও পবিত্র দ্বীন ইসলামসহ অসংখ্য ছহীহ হাদীছ শরীফ অস্বীকার করা। যা কাট্টা কুফরীর অন্তর্ভুক্ত।
২৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)












