খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘তোমরা নেকী ও পরহেযগারীতে পরস্পর পরস্পরকে সাহায্য-সহযোগিতা করো। পাপ ও শত্রুতার মধ্যে সাহায্য-সহযোগিতা করো না।’
পবিত্র যাকাত আদায় করা যেরূপ ফরয; তদ্রুপ সঠিক স্থানে পবিত্র যাকাত পৌঁছানোও ফরয এবং পবিত্র যাকাত কবুল হওয়ার কারণ। সুবহানাল্লাহ! পবিত্র যাকাত দেয়ার উত্তম ও সঠিক স্থান হলো- ‘রাজারবাগ দরবার শরীফস্থ মুহম্মদিয়া জামিয়া শরীফ মাদরাসা ও ইয়াতীমখানা’। সুবহানাল্লাহ!
তাই প্রত্যেকের জন্যই ফরয হচ্ছে- পবিত্র যাকাত দেয়ার উত্তম ও সঠিক স্থান ‘মুহম্মদিয়া জামিয়া শরীফ মাদরাসা ও ইয়াতীম খানায়’ নিজের ও অন্যদের পবিত্র যাকাত পৌঁছে দেয়া।
, ২৮ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০৯ হাদী আশার, ১৩৯১ শামসী সন , ০৮ এপ্রিল, ২০২৪ খ্রি:, ২৬ চৈত্র, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-২
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, এ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা- মহাসম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার নামে অনৈসলামিক কর্মকা- যেমন, মহাসম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার নামে দলাদলি, ভোট-নির্বাচন, মৌলবাদ-সন্ত্রাসবাদ, বোমাবাজি, হরতাল-লংমার্চ, কুশপুত্তলিকা দাহ, ছবি তোলা, ভিডিও করা, টিভিতে অনুষ্ঠান করা, খেলাধুলা ইত্যাদি হারাম ও কুফরীমূলক কাজের সাথে এবং এ ধরণের কোনো প্রকার অবাঞ্ছিত সংগঠন বা দলের সাথে সম্পৃক্ত নয়। বরং এ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের দৈনন্দিন আমল এবং মাথার তালু থেকে পায়ের তলা পর্যন্ত সব কিছুই পবিত্র সুন্নত মুবারক উনার অলঙ্কারে অলঙ্কৃত হওয়া শর্ত।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, সর্বোপরি এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মহাসম্মানিত আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনার আক্বীদাভিত্তিক মহাপবিত্র কুরআন শরীফ, মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ, পবিত্র ইজমা শরীফ এবং পবিত্র ক্বিয়াস শরীফ উনাদের আলোকে ইলম শিক্ষা দেয়া হয়। যার উদ্দেশ্য হচ্ছে- বাস্তব জীবনে সুন্নতে নববী শরীফ উনার আদর্শ মুবারক প্রতিষ্ঠা তথা সঠিক ইসলাম কায়িমের মাধ্যমে মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সন্তুষ্টি বা রেযামন্দি মুবারক হাছিল করা। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সমাজের বিত্তবানদের পাশাপাশি ‘গরিব এবং ইয়াতীমদের’ শিক্ষা প্রদানের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে ‘ইয়াতীমখানা এবং লিল্লাহ বোর্ডিং’। সুতরাং আপনার যাকাত, উশর, ফিতরা, কাফফারা, মান্নত, দান ছদকা, কুরবানীর চামড়া বা তার মূল্যসহ যেকোনো দান-ছদকা অত্র প্রতিষ্ঠানের লিল্লাহ বোর্ডিংয়ে দান করাই হবে অধিক ফযীলতের কারণ অর্থাৎ হাক্বীক্বী ছদক্বায়ে জারিয়াহ। এ সম্পর্কে আফযালুল আউলিয়া, কাইয়্যূমে আউওয়াল হযরত মুজাদ্দিদে আলফে ছানী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, যাকাত-ফিতরা ইত্যাদি সর্বপ্রকার দান-ছদকা অন্যান্য খাতে না দিয়ে কোনো হক্বপন্থীদের মাদরাসার ইয়াতীম গরিব ছাত্রদেরকে দান করলে অন্যান্য খাতের চেয়ে লক্ষগুণ বেশি ছওয়াব হবে। সুবহানাল্লাহ! কারণ, এতে তাদের ইলমে দ্বীন অর্জনে সহায়তা করা হয়। যা খাছ ছদক্বায়ে জারিয়া হিসেবে গণ্য। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, লক্ষ্যণীয় যে, যাকাত আদায় করা যেরূপ ফরয; তদ্রƒপ সঠিক স্থানে পবিত্র যাকাত পৌঁছানোও ফরয এবং পবিত্র যাকাত কবুল হওয়ার কারণ। জামাতী, খারিজী, হেফাজতী, ওহাবী, ক্বওমী ও সন্ত্রাসবাদী-মৌলবাদী তথা ধর্মব্যবসায়ীদের এবং তাদের কথিত মাদরাসাতে, মুফীদুল ইসলামে, কোয়ান্টামে, জাকির নায়েক ওরফে কাফির নালায়েকের পিস টিভি তথা পিস ফাউন্ডেশনকে পবিত্র যাকাত দিলে পবিত্র যাকাত আদায় হবে না। তাদেরকে পবিত্র যাকাত দিলে তাতে বদ আক্বীদা ও বদ আমলের প্রচারে সহায়তা করা হবে। সন্ত্রাসী, জামাতী, হেফাজতী কওমী ও ধর্মব্যবসায়ী তৈরিতে ও কুফরী মতবাদ প্রচারে সাহায্য করা হবে। তাতে লক্ষ-কোটি কবীরা গুনাহে গুনাহগার হতে হবে। নাউযুবিল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মনে রাখতে হবে যে, বাতিলপন্থী, বদ আক্বীদা এবং ফাসিক-ফুজ্জারদেরকে পবিত্র যাকাত না দেয়া মহান আল্লাহ পাক উনার এবং মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদেরই নির্দেশ মুবারক। কেননা মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে নির্দেশ মুবারক করেন, “তোমরা পাপ (হারাম ও কুফরী) কাজে পরস্পর পরস্পরকে সাহায্য করো না।” মূলত, উল্লিখিত ক্ষেত্রে যাকাত দেয়ার অর্থ হলো- সন্ত্রাসবাদ-মৌলবাদ ও হারাম কুফরী মতবাদ বিস্তারে সাহায্য সহযোগিতা করা; যা সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে সম্পূর্ণই হারাম ও কুফরী।
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মুসলিম উম্মাহ সকলের জন্য ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে- হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের সম্পর্কে সঠিক আক্বীদা পোষণ করা। কেননা উনারা প্রত্যেকেই প্রত্যেকের মাক্বাম মুবারকে অনন্যা। যে বা যারা বিশুদ্ধ আক্বীদা পোষণ করে উনাদের যত বেশি তা’যীম-তাকরীম, সম্মান করবে এবং উনাদের অনুসরণ -অনুকরণ করার কোশেশ করবে মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকেও ততখানি মর্যাদা দান করবেন অর্থাৎ সেও মর্যাদাবান হয়ে যাবে।
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের মুহব্বত মুবারক অন্তরে থাকা কল্যাণের কারণ। তাই, প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে অন্তরের অন্তস্থল হতে খালিছভাবে মুহব্বত করে উনাদেরকে সার্বিকভাবে অনুসরণ-অনুকরণ করা।
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে হাক্বীক্বীভাবে মুহব্বত করা ব্যতীত কেউ কস্মিনকালেও ঈমানদার হতে পারবে না। তাই, সমস্ত জিন-ইনসান, তামাম কায়িনাতবাসী সকলের জন্য ফরযে আইন হচ্ছেন- হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে সমস্ত কিছু থেকে; এমনকি নিজের জীবনের চেয়েও বেশি মুহব্বত করা, উনাদের প্রতি সর্বোচ্চ বিশুদ্ধ আক্বীদাহ্ মুবারক এবং সর্বোত্তম হুসনে যন বা সুধারণা পোষণ করা।
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ-মহিলা সকলের জন্যই কামিল শায়েখ বা মুরশিদ ক্বিবলা উনার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করা, ছোহবত ইখতিয়ার করা, তরীক্বার সবক্ব আদায় করা ফরযে আইন। যার মাধ্যমে ইছলাহ বা আত্মশুদ্ধি লাভ হয়। ফলে মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সাথে নিসবত স্থাপিত হয়। সুবহানাল্লাহ!
১২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
হযরত খুলাফায়ে রাশিদীন আলাইহিমুস সালাম উনারা প্রত্যেকেই পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করেছেন এবং অন্যদেরকেও পালন করার ব্যাপারে ব্যাপক উৎসাহ প্রদান করেছেন। সুবহানাল্লাহ! অতএব, প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ-মহিলা ও জিন-ইনসান সকলের জন্য ফরয হচ্ছে- হযরত খুলাফায়ে রাশিদীন আলাইহিমুস সালাম উনাদের অনুসরণে পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ যথাযথভাবে পালন করা। যা মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার রসূল নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের রেযামন্দি বা সন্তুষ্টি মুবারক, ইহকালে রহমত-বরকত এবং পরকালে নাযাত-নিসবত লাভের কারণ হবে।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র সুন্নত মুবারক উনাদের মাঝেই সর্বোত্তম তাক্বওয়া। যিনি যত বেশি পবিত্র সুন্নত মুবারক উনার পাবন্দ হবেন, তিনি তত বেশি মর্যাদা বা সম্মানের অধিকারী হবেন। সুবহানাল্লাহ! কাজেই জিন-ইনসানরা যদি মহান আল্লাহ পাক উনার অসন্তুষ্টি থেকে পরিত্রাণ পেতে চায় এবং কাফির-মুশরিকদের যুলুম-নির্যাতন থেকে বাঁচতে চায়, তাহলে তাদের জন্য ফরয হলো- সর্বাবস্থায় সম্পূর্ণরূপে পবিত্র সুন্নত মুবারক পালনে মশগুল হয়ে মহাপবিত্র কুরআন শরীফ ও মহাপবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের উপর ইস্তিক্বামত হওয়া এবং কাফির তথা ইহুদী, মুশরিক, বৌদ্ধ, মজুসী, নাছারা, বেদ্বীন, বদদ্বীন, ফাসিক-ফুজ্জারদের অনুসরণ ও অনুকরণ থেকে পরিপূর্ণরূপে বিরত থাকা। .
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মুবাশশির বা সুসংবাদদাতা। যারা খুশি প্রকাশের লক্ষ্যে উনার দিকে রুজু হয় তাদের জন্য তিনি সুসংবাদ প্রদান করেন আর যারা রুজু হয় না তাদের ভয় প্রদর্শন বা সতর্ক করেন। তাই প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ ও মহিলা সকলের জন্যই ফরযে আইন হচ্ছে- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে হাযির-নাযির হিসেবে মনে-প্রাণে বিশ্বাস করে উনার দিকে হাক্বীক্বীভাবে রুজু হওয়া।
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নামায অস্বীকার করা কুফরী এবং নামায না পড়া চরম নাফরমানী ও ফাসিকী। স্বেচ্ছায় নামায তরককারী ব্যক্তি জাহান্নামে কঠিন আযাবের সম্মুখীন হবে। নাউযুবিল্লাহ! তাই, মুসলমানদের জন্য ফরয হচ্ছে, প্রতিদিন প্রতি ওয়াক্ত নামায অত্যাধিক গুরুত্ব দিয়ে ইখলাছের সাথে সময়মত আদায় করা।
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি পবিত্র ছলাত শরীফ-পবিত্র সালাম শরীফ পাঠ করা, পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ করা, পবিত্র না’ত শরীফ পাঠ করা এবং উনার আলোচনা মুবারক করা ফযীলত, বরকত ও মর্যাদা হাছিলের কারণ।
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নেককারদের জন্য দুনিয়া ও আখিরাতে সুসংবাদ আর বদকারদের জন্য দুনিয়াতে লাঞ্চনা-গঞ্চনা এবং পরকালে কঠিন শাস্তি। তাই সকলের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- হালাল ও নেক কাজে দায়েমীভাবে মশগুল হওয়া এবং সর্বপ্রকার হারাম ও বদ কাজ হতে সর্বদা বিরত থাকা।
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহান আল্লাহ পাক তিনি যার অন্তরকে প্রসারিত করেন তাকেই হিদায়েত দান করেন। কিভাবে হিদায়েত লাভ করা যাবে আর কি কারণে হিদায়েত থেকে মাহরূম হয়ে যাবে সে বিষয়ে হাক্বীক্বী ইলম হাছিল করতে হলে কামিল শায়েখ বা আউলিয়ায়ে কিরাম উনাদের ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার ব্যতীত কারো জন্য কোন বিকল্প নেই।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি দুনিয়ার জমীনে তাশরীফ মুবারক আনার কারণে যে খুশি মুবারক প্রকাশ করা হয় উনাকেই সংক্ষেপে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ বা ফালইয়াফরহূ শরীফ বলা হয়। তাই প্রত্যেকের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পেয়ে আনন্দিত হওয়া এবং অন্তরের অন্তঃস্থল হতে মুহব্বতের সাথে শুকুর গুজারীর সাথে খুশি প্রকাশ করা।
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)












