পবিত্র হাদীছ শরীফে বর্ণিত আছে, “নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করা পর্যন্ত প্রতি বছরই পবিত্র রমাদ্বান শরীফ উনার শেষ দশ দিন ই’তিকাফ করতেন।” সুবহানাল্লাহ!
পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার শেষ দশ দিন প্রত্যেক জামে মসজিদে ই’তিকাফ করা সুন্নতে মুয়াক্কাদায়ে কিফায়া। সুবহানাল্লাহ! এ বছর অর্থাৎ ১৪৪৫ হিজরী সনের ই’তিকাফের জন্য পবিত্র রমাদ্বান শরীফ উনার বিশ তারিখ অর্থাৎ আগামীকাল ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) সূর্য ডুবার পূর্বেই মসজিদে প্রবেশ করতে হবে এবং পবিত্র শাওয়াল শরীফ মাস উনার চাঁদ উঠার সংবাদ পাওয়ার পূর্ব পর্যন্ত মসজিদে অবস্থান করতে হবে।
তাই সকলের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- পবিত্র রমাদ্বান শরীফ উনার শেষ দশ দিনের বেজোড় রাত্রগুলোতে পবিত্র লাইলাতুল ক্বদর তালাশ করার লক্ষ্যে বেশি বেশি তওবা-ইস্তেগফার ও ইবাদত-বন্দেগী করা। পাশাপাশি প্রত্যেক জামে মসজিদে কমপক্ষে একজন পুরুষকে অবশ্যই ই’তিকাফ করা। আর সরকারের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হলো, প্রত্যেক জামে মসজিদে ই’তিকাফের সার্বিক ব্যবস্থা করা।
, ১৯ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ৩১ আশির, ১৩৯১ শামসী সন , ৩০ মার্চ, ২০২৪ খ্রি:, ১৬ চৈত্র, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখ আছে, উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করা পর্যন্ত প্রতি বছরই পবিত্র রমাদ্বান শরীফ উনার শেষ দশ দিন ই’তিকাফ করতেন। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, ই’তিকাফের জন্য পবিত্র রমাদ্বান শরীফ উনার বিশ তারিখ সূর্য ডুবার পূর্বেই মসজিদে প্রবেশ করতে হবে। যা এ বছরের অর্থাৎ ১৪৪৫ হিজরী সনের জন্য আগামীকাল ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) মাগরীবের পূর্বেই মসজিদে প্রবেশ করতে হবে।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, ই’তিকাফের ফযীলত সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, কোনো ব্যক্তি যদি মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি-রেযামন্দি মুবারক হাছিলের জন্য মাত্র একদিন ই’তিকাফ করে; তাহলে মহান আল্লাহ পাক তিনি ই’তিকাফকারী আর জাহান্নামের মধ্যে তিন খন্দক দূরত্ব সৃষ্টি করে দিবেন। (এক খন্দক হচ্ছে পৃথিবীর পূর্বপ্রান্ত হতে পশ্চিমপ্রান্ত পর্যন্ত) অর্থাৎ সে জান্নাতী হয়ে যাবে। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র রমাদ্বান শরীফ উনার শেষ দশদিন ই’তিকাফ করা সুন্নতে মুয়াক্কাদায়ে কিফায়া। অর্থাৎ প্রতি জামে মসজিদে কমপক্ষে একজনকে ই’তিকাফ করতেই হবে; অন্যথায় সকলকেই ওয়াজিব তরকের গুনাহে গুনাহগার হতে হবে। অনেকে বলে থাকে- ‘তিন, পাঁচ, সাত দিন ই’তিকাফ করলেই চলবে’- মূলত তাদের একথা সম্পূর্ণই ভুল ও দলীলবিহীন। বরং ছহীহ ফতওয়া হচ্ছে- ২০শে রমাদ্বান শরীফ সূর্য ডুবার পূর্বে মসজিদে প্রবেশ করতে হবে এবং ২৯শে রমাদ্বান শরীফ ঈদের চাঁদ অর্থাৎ পবিত্র শাওওয়াল মাস উনার চাঁদ উঠার সংবাদ পাওয়া গেলে বাদ মাগরীব মসজিদ থেকে বের হবে। আর যদি ২৯শে রমাদ্বান শরীফ চাঁদ দেখা না যায়, তবে ৩০ রমাদ্বান শরীফ বাদ মাগরীব মসজিদ থেকে বের হবে। এর একটু আগেও যদি কেউ মসজিদ থেকে বের হয়ে যায়, তবে তার সুন্নাতে মুয়াক্কাদা কিফায়া ই’তিকাফ হবে না।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মু’তাকিফ ব্যক্তি কোনো অসুস্থ ব্যক্তিকে দেখতে যেতে পারবে না, জানাযায় শরীক হতে পারবে না, আহলিয়ার নিকটবর্তী হতে পারবে না। কারণ, মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, মু’তাকিফ ব্যক্তির জন্য তার আহলিয়ার নিকটবর্তী হওয়া নিষিদ্ধ; এটাই সীমা।’ হাজত ব্যতীত মসজিদ থেকে বের হতে পারবে না। ওযু-ইস্তিঞ্জা ব্যতীত এক সেকেন্ডের জন্যে বের হলেও ই’তিকাফ ভেঙে যাবে। মু’তাকিফ ব্যক্তি গোসল করতে পারবে না। তবে গোসল জরুরী হলে বা প্রচ- অস্বস্তিবোধ করলে মাজুর হিসেবে ওযু-ইস্তিঞ্জা করতে যতটুকু সময় লাগে ততটুকু সময়ের মধ্যে গোসল করে আসতে পারবে। মু’তাকিফ হয়ে এদিক-সেদিক অহেতুক তাকানো বা দেখা, লোকদের সাথে অপ্রয়োজনীয় ও দুনিয়াবী আলাপ-আলোচনা ইত্যাদি নিষিদ্ধ। এমন যদি হয় যে খাবার পৌঁছানোর লোক নেই; তবে সে তার খাবার নিয়ে আসতে পারবে।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার শেষ দশ দিন ই’তিকাফ করা সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ কিফায়া। অর্থাৎ প্রতি জামে মসজিদে কমপক্ষে একজন পুরুষকে অবশ্যই ই’তিকাফ করতে হবে। যদি একজনও ই’তিকাফ না করে, তবে সকলেই ওয়াজিব তরকের গুনাহে গুনাহগার হবে। তাই সকলের উচিত পবিত্র রমাদ্বান শরীফ উনার শেষ দশ দিন ই’তিকাফ করা ও বেজোড় রাতগুলোতে পবিত্র লাইলাতুল ক্বদর তালাশ করা। আর সরকারের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হলো, প্রত্যেক জামে মসজিদে ই’তিকাফের সার্বিক ব্যবস্থা করা।
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) ছুবহে সাদিকের সময় মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেছেন। তাই, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম হলেন সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ বা কায়িনাত মাঝে সর্বশ্রেষ্ঠ ‘বার’। আর ছুবহে ছাদিক হলেন সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আওক্বাত শরীফ বা কায়িনাত মাঝে সর্বশ্রেষ্ঠ ‘সময়’। তাই, পুরুষ-মহিলা নির্বিশেষে প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- প্রতিদিন সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আওক্বাত শরীফ বা ছুবহে ছাদিক এবং প্রতি সপ্তাহে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ বা ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ ও তাবারুক বিতরণের মাধ্যমে ব্যাপকভাবে পালন করা।
১৮ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
এনজিওদের নির্মম অত্যাচার ও নিষ্ঠুর শোষণে অর্থাৎ জুলুমের কারণে মজলুমদের মধ্যে নবজাতকসহ সন্তান বিক্রি, আত্মহত্যা, নারী নির্যাতন, তালাক ইত্যাদির ঘটনা বেড়েই চলেছে। নাউযুবিল্লাহ! পক্ষান্তরে এনজিওগুলো নিপীড়িত অসহায় জনগণের দারিদ্রতাকে পুঁজি করে অবৈধ অর্থের পাহাড় গড়ছে। কাজেই গরিব দেশবাসীর রক্তচোষক, মহাশোষক এনজিওদের বিরুদ্ধে সরকারকে অতিসত্বর কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
১৮ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রকৃতপক্ষে মুসলমানদের উসীলাতেই কাফির-মুশরিকসহ সকলেই রিযিকপ্রাপ্ত হয়ে থাকে। কিন্তু মুসলমানরা এ বিষয়টি উপলব্ধি করতে পারে না। অতএব, প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- নিজেদের ব্যাপারে হীনমন্যতা দূর করা এবং কোন বিষয়েই কাফির-মুশরিকদের দিকে রুজু না হয়ে সম্মানিত দ্বীন ইসলামে দায়িম-কায়িম থাকা।
১৭ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সউদী ওহাবী ইহুদী সরকার কর্তৃক মুসলমানদের পবিত্র হজ্জ নষ্ট করার সূক্ষ্ম ষড়যন্ত্র হলো- পবিত্র হজ্জ, পবিত্র উমরাহ ও পবিত্র রওযা শরীফ যিয়ারত উনাদের জন্য ছবি তুলতে বাধ্য করা এবং পবিত্র হারামাইন শরীফাইন উনাদের মধ্যে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা। সউদী ওহাবী ইহুদী সরকারকে বারবার সতর্ক করার পরও তারা ছবি ও সিসি ক্যামেরা বন্ধ করছে না। নাউযুবিল্লাহ!
১৫ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আজ সুমহান বেমেছাল বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১৬ই যিলক্বদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সাইয়্যিদাতুন নিসা, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ আ’শার আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নিসবতে আযীমাহ মুবারক দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৫ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র ছলাত বা নামায সম্মানিত শরীয়ত উনার একটি বুনিয়াদী ফরয ইবাদত। যা ইহকালে গুনাহ-খতা ক্ষমা করার ও পরকালে জান্নাত অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের খাছ রেযামন্দি বা সন্তুষ্টি মুবারক লাভ করার একটি অন্যতম মাধ্যম।
১৪ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১৪ই যিলক্বদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! আখাছ্ছুল খাছ আহলু বাইত শরীফ সাইয়্যিদুনা হযরত শাফিউল উমাম আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৩ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আজ সুমহান বেমেছাল বরকতময় ১৩ই যিলক্বদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতুন নিসা, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছামিনাহ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! তাই, সকলের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- এ মহান দিবস উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করার পাশাপাশি উনাকে মুহব্বত করা, অনুসরণ-অনুকরণ করা ও উনার যথাযথ খিদমত মুবারক উনার আঞ্জাম মুবারক দেয়া।
১২ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই যিলক্বদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! মহাসম্মানিত হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ১২ই শরীফ তাশরীফ মুবারক আনার কারণে এ মহাসম্মানিত তারিখকে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ বলা হয়। সুবহানাল্লাহ! পাশাপাশি এদিন কুতুবুল আলম, তাজুল মুফাসসিরীন, রঈসুল মুহাদ্দিছীন, ফখরুল ফুক্বাহা, ঢাকা যাত্রাবাড়ি শরীফ উনার মহাসম্মানিত শাইখুল মাশায়েখ, সুলত্বানুল আরেফীন হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার মহাপবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১০ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আজ সুমহান ও বরকতময় পবিত্র ১১ই যিলক্বদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছামিন মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! পাশাপাশি আখাছ্ছুল খাছ আহলু বাইত শরীফ ও আওলাদে রসূল হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আল আউওয়াল আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১০ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনাদের বিশুদ্ধ আক্বীদাহ হলো- সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিই অর্থাৎ উনার মহাসম্মানিত নূরুল কুদরত মুবারক বা নূর মুবারকই মহান আল্লাহ পাক উনার সর্বপ্রথম সৃষ্টি। সুবহানাল্লাহ! উক্ত মহাসম্মানিত নূর মুবারক উনার থেকেই কায়িনাতের সমস্ত কিছু সৃষ্টি করা হয়েছে। এমনকি আগুন, পানি, মাটি, বাতাস ইত্যাদি উপাদানসমূহও উনার থেকে এবং উনার বহু পরে সৃষ্টি হয়েছে।
০৯ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার আলোকে ছবি তোলা, আঁকা, রাখা হারাম। অথচ সউদী ওহাবী ইহুদী সরকার প্রতি বছর আধুনিক ক্যামেরাযুক্ত সিসিটিভির মাধ্যমে ক্রমাগত বিশ্বের অগণিত হাজী ছাহেবদের ছবি তুলে থাকে। নাউযুবিল্লাহ! পাশাপাশি অন্যান্য বছরের ন্যায় এ বছরও চাঁদের তারিখ হেরফের করে পবিত্র হজ্জ মুবারক নষ্ট করার ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ!
০৭ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)