মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- ‘তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক লাভের উদ্দেশ্যেই পবিত্র হজ্জ ও পবিত্র উমরাহ আদায় করো। ’ সুবহানাল্লাহ!
পবিত্র শাওওয়াল শরীফ, পবিত্র যিলক্বদ শরীফ ও পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ এ তিনটি মুবারক মাস হচ্ছেন পবিত্র হজ্জ উনার মাস। সুবহানাল্লাহ! পবিত্র হজ্জ, পবিত্র উমরাহ ও পবিত্র রওযা শরীফ যিয়ারত করতে হবে মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক লাভের উদ্দেশ্যে অর্থাৎ শরীয়তসম্মতভাবে। তবেই তা হজ্জে মাবরূর বা কবুল হজ্জ হিসেবে গণ্য হবে। সুবহানাল্লাহ!
তাই প্রত্যেকের জন্য দায়িত্ব কর্তব্য হলো, খালিছভাবে মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক হাছিলের লক্ষ্যে শরীয়তসম্মত তারতীবে হজ্জ সম্পাদন করা এবং অশ্লীল-অশালীন ও নাফরমানীমূলক কাজ হতে বিরত থাকা। আর সরকারের জন্যও দায়িত্ব কর্তব্য হলো- শরীয়তসম্মত তারতীবে হজ্জ সম্পাদন করার সার্বিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
, ২৯ শাওওয়াল শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১০ ছানী আশার, ১৩৯১ শামসী সন , ০৯, মে, ২০২৪ খ্রি:, ৩০ বৈশাখ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, যাদের উপর পবিত্র হজ্জ ফরয তাদেরকে অবশ্যই পবিত্র হজ্জ করতে হবে। পবিত্র হজ্জ ফরয হওয়ার পরও যদি কেউ গাফলতি করে পবিত্র হজ্জ সম্পাদন না করে, তবে সে ঈমানহারা হয়ে মারা যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যাদের পথ ও পবিত্র ঈমান-আমল উনার নিরাপত্তা ও আর্থিক সঙ্গতি রয়েছে তাদের উপর মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য পবিত্র হজ্জ সম্পাদন করা ফরয। ” আর পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি খুতবা মুবারকে আমাদেরকে বলেন, হে মানুষেরা! তোমাদের উপর পবিত্র হজ্জ উনাকে ফরয করা হয়েছে। সুতরাং তোমরা পবিত্র হজ্জ আদায় করো। ” সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি হজ্জে মাবরুর উনার ফযীলত সম্পর্কে বলেন, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, “যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক লাভের উদ্দেশ্যে পবিত্র হজ্জ করবে এবং পবিত্র হজ্জ উনার সময় কোনো প্রকার অশ্লীল-অশালীন ও ফাসিকী বা নাফরমানীমূলক কাজ করবে না; সে গুনাহ থেকে এরূপ পবিত্র হয়ে প্রত্যাবর্তন করবে যেন সে সদ্যপ্রসূত সন্তান। ” সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মূলত খুলুছিয়ত বা ইখলাছ না থাকার কারণে বা গাইরুল্লাহর উদ্দেশ্যে পবিত্র হজ্জ করার কারণেই অনেকে শরীয়তসম্মতভাবে পবিত্র হজ্জ করতে পারে না অর্থাৎ পবিত্র হজ্জ উনার সময়ও তারা শরীয়তবিরোধী বা নাফরমানীমূলক কাজে মশগুল হয়ে থাকে। নাউযুবিল্লাহ! যেমন প্রথম নাফরমানীমূলক কাজ হচ্ছে ছবি তোলা। আর ছবি সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “ক্বিয়ামতের দিন ওই ব্যক্তি সবচেয়ে কঠিন শাস্তি পাবে যে ব্যক্তি ছবি তোলে বা তোলায়। ” নাউযুবিল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া হচ্ছে- প্রাণীর ছবি তোলা, তোলানো, আঁকা, আঁকানো ইত্যাদি সবই হারাম ও কবীরা গুনাহ। যারা তোলে বা তোলায় তারা চরম ফাসিক। অর্থাৎ ছবি তোলা হচ্ছে ফাসিকী বা নাফরমানীমূলক কাজ। যারা পবিত্র হজ্জ উনার মধ্যে ফাসিকী বা নাফরমানীমূলক কাজ করে পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের নির্দেশ মুবারক মুতাবেক তাদের হজ্জ কি করে হজ্জে মাবরুর বা কবুল হজ্জ হতে পারে এবং তা কি করে মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক হাছিলের জন্য হতে পারে?
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, দ্বিতীয় নাফরমানীমূলক কাজ হচ্ছে বেপর্দা হওয়া। অথচ পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের মধ্যে পর্দা করার ব্যাপারে কঠোর নির্দেশ মুবারক দেয়া হয়েছে ও বেপর্দার কঠিন পরিণতি বর্ণনা করা হয়েছে। যেমন মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “হে মহিলারা! তোমরা বেপর্দা হয়ে আইয়্যামে জাহিলিয়াতের মতো ঘুরে বেড়াবে না। ” আর পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “যে দেখে ও দেখায় উভয়ের প্রতি মহান আল্লাহ পাক উনার লা’নত। ” নাউযুবিল্লাহ! অর্থাৎ পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের ফতওয়া হলো- বেপর্দা হওয়া কঠিন কবীরা গুনাহ ও ফাসিকী বা নাফরমানীমূলক কাজ। আর ফাসিক বা নাফরমান ব্যক্তির হজ্জ কি করে হজ্জে মাবরূর বা মকবুল হজ্জ হতে পারে?
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, যদি মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক লাভের উদ্দেশ্যেই পবিত্র হজ্জ করতে হয়, তবে পবিত্র হজ্জ পালন করার সময় কোনো প্রকার হারাম কাজ করা যাবে না বা হারাম কাজ করে পবিত্র হজ্জ করা যাবে না। এটা মহান আল্লাহ পাক উনারই মুবারক নির্দেশ। এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যাদের উপর পবিত্র হজ্জ ফরয হবে বা যারা পবিত্র হজ্জ করবে তারা পবিত্র হজ্জ আদায় করার সময় কোনো প্রকার অশ্লীল-অশালীন ফাসিকী বা নাফরমানীমূলক কোনো কাজ করবে না এবং কোনো প্রকার ঝগড়া-ফ্যাসাদ করবে না। ” এ পবিত্র আয়াত শরীফ দ্বারা মূলত এটাই বুঝানো হয়েছে যে, যারা পবিত্র হজ্জ করবে তারা পবিত্র হজ্জ পালন করার সময় বেপর্দা ও ছবি তোলাসহ সর্বপ্রকার হারাম কাজ থেকে বিরত থাকবে। আরো বুঝানো হয়েছে যে, যদি কেউ পবিত্র হজ্জ পালন করার সময় বেপর্দা হওয়া ও ছবি তোলাসহ অন্যান্য হারাম কাজে মশগুল হয় অর্থাৎ নাফরমানীমূলক কাজে মশগুল হয়, তবে তার হজ্জ পবিত্র হজ্জে মাবরূর হবে না। নাউযুবিল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- পবিত্র হজ্জ, পবিত্র উমরাহ ও পবিত্র রওযা শরীফ যিয়ারত করতে হবে মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক লাভের উদ্দেশ্যে এবং সম্মানিত ইসলামী শরীয়তসম্মতভাবে করতে হবে। নাফরমানীর সাথে অর্থাৎ হারাম কাজের মাধ্যমে হজ্জ সম্পাদন করলে মহান আল্লাহ পাক উনার দরবারে তা কবুল হয় না। অর্থাৎ তা হজ্জে মাবরূর হবে না। তাই প্রত্যেকের জন্য দায়িত্ব কর্তব্য হলো, খালিছভাবে মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক হাছিলের লক্ষ্যে শরীয়তসম্মত তারতীবে হজ্জ সম্পাদন করা এবং অশ্লীল-অশালীন ও নাফরমানীমূলক কাজ হতে বিরত থাকা।
আর সরকারের জন্যও দায়িত্ব কর্তব্য হলো- শরীয়তসম্মত তারতীবে হজ্জ সম্পাদন করার সার্বিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
আজ সুমহান ও বরকতময় পবিত্র ১১ই যিলক্বদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছামিন মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! পাশাপাশি আখাছ্ছুল খাছ আহলু বাইত শরীফ ও আওলাদে রসূল হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আল আউওয়াল আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
২০ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনাদের বিশুদ্ধ আক্বীদাহ হলো- সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিই অর্থাৎ উনার মহাসম্মানিত নূরুল কুদরত মুবারক বা নূর মুবারকই মহান আল্লাহ পাক উনার সর্বপ্রথম সৃষ্টি। সুবহানাল্লাহ!
১৯ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
তাই ৯৮ ভাগ মুসলমান ও রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম উনার দেশের সরকারের জন্য ফরয হচ্ছে- মুসলমানদের ওয়াজিব ইবাদত পবিত্র কুরবানী করার সুবিধার্থে সারাদেশে কমপক্ষে ১০ দিন পূর্ব থেকেই পবিত্র কুরবানীর পশুর হাট বসানোর ঘোষণা দেয়া। আর রাজধানীর দুই সিটিতে কমপক্ষে ২০০টি হাটসহ সারাদেশের প্রত্যেক গ্রামে ও মহল্লায় পশুর হাটের ব্যবস্থা করা।
১৮ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আজ সুমহান বরকতময় পবিত্র ৮ই যিলক্বদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! মহাসম্মানিত হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সাইয়্যিদাতুন নিসা, আত্বওয়ালু ইয়াদান, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আস সাবি’য়াহ আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র নিসবতে আযীমাহ মুবারক দিবস। সুবহানাল্লাহ! আর এ মহান দিবসে পবিত্র পর্দা মুবারক উনার হুকুম নাযিল করা হয়। তাই আজ ‘বিশ্ব পর্দা দিবস’। সুবহানাল্লাহ!
১৭ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আজ সুমহান মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৭ই যিলক্বদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা আখাছ্ছুল খাছ আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাকামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ উনার সম্মানিত আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ!
১৬ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৬ই যিলক্বদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! আখাছ্ছুল খাছ আহলু বাইত শরীফ ও আওলাদে রসূল সাইয়্যিদাতুনা হযরত মুজীরাতুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৫ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার আলোকে ছবি তোলা, আঁকা, রাখা হারাম। অথচ সউদী ওহাবী ইহুদী সরকার প্রতি বছর আধুনিক ক্যামেরাযুক্ত সিসিটিভির মাধ্যমে ক্রমাগত বিশ্বের অগণিত হাজী ছাহেবদের ছবি তুলে থাকে। নাউযুবিল্লাহ! পাশাপাশি অন্যান্য বছরের ন্যায় এ বছরও চাঁদের তারিখ হেরফের করে পবিত্র হজ্জ মুবারক নষ্ট করার ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ!
১৪ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি শুধু মহান আল্লাহ পাক তিনি নন; এছাড়া সমস্ত শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত বুযূর্গী-সম্মান মুবারক উনার মালিক হচ্ছেন তিনি। সুবহানাল্লাহ!
১৩ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সউদী ওহাবী ইহুদী সরকার অনেক বছর ধরে চাঁদের তারিখ পরিবর্তন এবং ছবি ও বেপর্দার মাধ্যমে মুসলমানদের পবিত্র হজ্জ নষ্ট করছে। নাউযুবিল্লাহ! সউদী ইহুদী সরকারের জন্য ফরয হলো- ছবি ও বেপর্দামুক্ত এবং সম্মানিত শরীয়ত উনার নির্দেশিত তর্জ-তরীকা মুতাবিক পবিত্র হজ্জ করার সার্বিক ইন্তিজাম করা।
১২ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাপবিত্র ২রা যিলক্বদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ, সাইয়্যিদাতুনা হযরত ঊখতু রসূল মিনার রদ্বায়াহ্ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! তাই সারাবিশ্বের মুসলিম উম্মতের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- উনার সম্মানার্থে উনার পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক আলোচনা করা অর্থাৎ পবিত্র ওয়াজ শরীফ, পবিত্র মীলাদ শরীফ দোয়ার মাহফিলের আয়োজন করা।
১১ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পবিত্র যিলক্বদ শরীফ মাস উনার ২, ৭, ৮, ১১, ১২, ১৩, ১৪ এবং ১৬ তারিখ সম্মানিত আইয়্যামুল্লাহ শরীফ উনাদের অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ! তাই, এই মহাসম্মানিত দিবসসমূহ যথাযথ তা’যীম, তাকরীম, জওক-শওক এবং সাখাওয়াতির সাথে ব্যাপকভাবে উদযাপন করার জন্য এখন থেকেই সার্বিক প্রস্তুতি গ্রহণ করা সকলের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য।
১০ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামই হচ্ছেন একমাত্র মনোনীত, হক্ব, পরিপূর্ণ ও সন্তুষ্টিপ্রাপ্ত দ্বীন। সুবহানাল্লাহ! অথচ তারপরও মুসলমানরা সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনাকে অনুসরণ-অনুকরণ করেনা। অর্থাৎ সম্মানিত ইসলামী তর্জ-তরীক্বা এবং আইয়্যামুল্লাহ শরীফ সমূহকে গুরুত্বও দেয় না এবং পালনও করে না। নাউযুবিল্লাহ! আর সম্মানিত ইসলামী তর্জ-তরীক্বা এবং আইয়্যামুল্লাহ শরীফ সমূহকে গুরুত্ব না দেয়া এবং পালন না করার কারণেই মুসলমানরা হারাম-নাজায়িয ও বেদ্বীনী-বদদ্বীনী কাজে মশগুল হয়ে থাকে। নাউযুবিল্লাহ!
০৮ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)