মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- ‘তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক লাভের উদ্দেশ্যেই পবিত্র হজ্জ ও পবিত্র উমরাহ আদায় করো।’ সুবহানাল্লাহ!
পবিত্র শাওওয়াল শরীফ, পবিত্র যিলক্বদ শরীফ ও পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ এ তিনটি মুবারক মাস হচ্ছেন পবিত্র হজ্জ উনার মাস। সুবহানাল্লাহ! পবিত্র হজ্জ, পবিত্র উমরাহ ও পবিত্র রওযা শরীফ যিয়ারত করতে হবে মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক লাভের উদ্দেশ্যে অর্থাৎ শরীয়তসম্মতভাবে। তবেই তা হজ্জে মাবরূর বা কবুল হজ্জ হিসেবে গণ্য হবে। সুবহানাল্লাহ!
তাই প্রত্যেকের জন্য দায়িত্ব কর্তব্য হলো, খালিছভাবে মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক হাছিলের লক্ষ্যে শরীয়তসম্মত তারতীবে হজ্জ সম্পাদন করা এবং অশ্লীল-অশালীন ও নাফরমানীমূলক কাজ হতে বিরত থাকা। আর সরকারের জন্যও দায়িত্ব কর্তব্য হলো- শরীয়তসম্মত তারতীবে হজ্জ সম্পাদন করার সার্বিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০:০০ এএম ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১

আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি হজ্জে মাবরুর উনার ফযীলত সম্পর্কে বলেন, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, “যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক লাভের উদ্দেশ্যে পবিত্র হজ্জ করবে এবং পবিত্র হজ্জ উনার সময় কোনো প্রকার অশ্লীল-অশালীন ও ফাসিকী বা নাফরমানীমূলক কাজ করবে না; সে গুনাহ থেকে এরূপ পবিত্র হয়ে প্রত্যাবর্তন করবে যেন সে সদ্যপ্রসূত সন্তান।” সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মূলত খুলুছিয়ত বা ইখলাছ না থাকার কারণে বা গাইরুল্লাহর উদ্দেশ্যে পবিত্র হজ্জ করার কারণেই অনেকে শরীয়তসম্মতভাবে পবিত্র হজ্জ করতে পারে না অর্থাৎ পবিত্র হজ্জ উনার সময়ও তারা শরীয়তবিরোধী বা নাফরমানীমূলক কাজে মশগুল হয়ে থাকে। নাউযুবিল্লাহ! যেমন প্রথম নাফরমানীমূলক কাজ হচ্ছে ছবি তোলা। আর ছবি সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “ক্বিয়ামতের দিন ওই ব্যক্তি সবচেয়ে কঠিন শাস্তি পাবে যে ব্যক্তি ছবি তোলে বা তোলায়।” নাউযুবিল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া হচ্ছে- প্রাণীর ছবি তোলা, তোলানো, আঁকা, আঁকানো ইত্যাদি সবই হারাম ও কবীরা গুনাহ। যারা তোলে বা তোলায় তারা চরম ফাসিক। অর্থাৎ ছবি তোলা হচ্ছে ফাসিকী বা নাফরমানীমূলক কাজ। যারা পবিত্র হজ্জ উনার মধ্যে ফাসিকী বা নাফরমানীমূলক কাজ করে পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের নির্দেশ মুবারক মুতাবেক তাদের হজ্জ কি করে হজ্জে মাবরুর বা কবুল হজ্জ হতে পারে এবং তা কি করে মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক হাছিলের জন্য হতে পারে?
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, দ্বিতীয় নাফরমানীমূলক কাজ হচ্ছে বেপর্দা হওয়া। অথচ পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের মধ্যে পর্দা করার ব্যাপারে কঠোর নির্দেশ মুবারক দেয়া হয়েছে ও বেপর্দার কঠিন পরিণতি বর্ণনা করা হয়েছে। যেমন মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “হে মহিলারা! তোমরা বেপর্দা হয়ে আইয়্যামে জাহিলিয়াতের মতো ঘুরে বেড়াবে না।” আর পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “যে দেখে ও দেখায় উভয়ের প্রতি মহান আল্লাহ পাক উনার লা’নত।” নাউযুবিল্লাহ! অর্থাৎ পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের ফতওয়া হলো- বেপর্দা হওয়া কঠিন কবীরা গুনাহ ও ফাসিকী বা নাফরমানীমূলক কাজ। আর ফাসিক বা নাফরমান ব্যক্তির হজ্জ কি করে হজ্জে মাবরূর বা মকবুল হজ্জ হতে পারে?
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, যদি মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক লাভের উদ্দেশ্যেই পবিত্র হজ্জ করতে হয়, তবে পবিত্র হজ্জ পালন করার সময় কোনো প্রকার হারাম কাজ করা যাবে না বা হারাম কাজ করে পবিত্র হজ্জ করা যাবে না। এটা মহান আল্লাহ পাক উনারই মুবারক নির্দেশ। এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যাদের উপর পবিত্র হজ্জ ফরয হবে বা যারা পবিত্র হজ্জ করবে তারা পবিত্র হজ্জ আদায় করার সময় কোনো প্রকার অশ্লীল-অশালীন ফাসিকী বা নাফরমানীমূলক কোনো কাজ করবে না এবং কোনো প্রকার ঝগড়া-ফ্যাসাদ করবে না।” এ পবিত্র আয়াত শরীফ দ্বারা মূলত এটাই বুঝানো হয়েছে যে, যারা পবিত্র হজ্জ করবে তারা পবিত্র হজ্জ পালন করার সময় বেপর্দা ও ছবি তোলাসহ সর্বপ্রকার হারাম কাজ থেকে বিরত থাকবে। আরো বুঝানো হয়েছে যে, যদি কেউ পবিত্র হজ্জ পালন করার সময় বেপর্দা হওয়া ও ছবি তোলাসহ অন্যান্য হারাম কাজে মশগুল হয় অর্থাৎ নাফরমানীমূলক কাজে মশগুল হয়, তবে তার হজ্জ পবিত্র হজ্জে মাবরূর হবে না। নাউযুবিল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- পবিত্র হজ্জ, পবিত্র উমরাহ ও পবিত্র রওযা শরীফ যিয়ারত করতে হবে মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক লাভের উদ্দেশ্যে এবং সম্মানিত ইসলামী শরীয়তসম্মতভাবে করতে হবে। নাফরমানীর সাথে অর্থাৎ হারাম কাজের মাধ্যমে হজ্জ সম্পাদন করলে মহান আল্লাহ পাক উনার দরবারে তা কবুল হয় না। অর্থাৎ তা হজ্জে মাবরূর হবে না। তাই প্রত্যেকের জন্য দায়িত্ব কর্তব্য হলো, খালিছভাবে মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক হাছিলের লক্ষ্যে শরীয়তসম্মত তারতীবে হজ্জ সম্পাদন করা এবং অশ্লীল-অশালীন ও নাফরমানীমূলক কাজ হতে বিরত থাকা।
আর সরকারের জন্যও দায়িত্ব কর্তব্য হলো- শরীয়তসম্মত তারতীবে হজ্জ সম্পাদন করার সার্বিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
পবিত্র কুরবানী আসলেই একটি মহল যানজট সৃষ্টি ও পরিবেশ নষ্টের মিথ্যা অজুহাত দিয়ে পবিত্র কুরবানীর পশুর হাট কমাতে চায় ও শহরের বাইরে নিতে চায়। নাউযুবিল্লাহ!
২১ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
তাই ৯৮ ভাগ মুসলমান ও রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম উনার দেশের সরকারের জন্য ফরয হচ্ছে- মুসলমানদের ওয়াজিব ইবাদত পবিত্র কুরবানী করার সুবিধার্থে সারাদেশে কমপক্ষে ১০ দিন পূর্ব থেকেই পবিত্র কুরবানীর পশুর হাট বসানোর ঘোষণা দেয়া। আর রাজধানীর দুই সিটিতে কমপক্ষে ২০০টি হাটসহ সারাদেশের প্রত্যেক গ্রামে ও মহল্লায় পশুর হাটের ব্যবস্থা করা।
২০ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) ছুবহে সাদিকের সময় মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেছেন। তাই, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম হলেন সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ বা কায়িনাত মাঝে সর্বশ্রেষ্ঠ ‘বার’। আর ছুবহে ছাদিক হলেন সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আওক্বাত শরীফ বা কায়িনাত মাঝে সর্বশ্রেষ্ঠ ‘সময়’। তাই, পুরুষ-মহিলা নির্বিশেষে প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- প্রতিদিন সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আওক্বাত শরীফ বা ছুবহে ছাদিক এবং প্রতি সপ্তাহে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ বা ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ ও তাবারুক বিতরণের মাধ্যমে ব্যাপকভাবে পালন করা।
১৮ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
এনজিওদের নির্মম অত্যাচার ও নিষ্ঠুর শোষণে অর্থাৎ জুলুমের কারণে মজলুমদের মধ্যে নবজাতকসহ সন্তান বিক্রি, আত্মহত্যা, নারী নির্যাতন, তালাক ইত্যাদির ঘটনা বেড়েই চলেছে। নাউযুবিল্লাহ! পক্ষান্তরে এনজিওগুলো নিপীড়িত অসহায় জনগণের দারিদ্রতাকে পুঁজি করে অবৈধ অর্থের পাহাড় গড়ছে। কাজেই গরিব দেশবাসীর রক্তচোষক, মহাশোষক এনজিওদের বিরুদ্ধে সরকারকে অতিসত্বর কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
১৮ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রকৃতপক্ষে মুসলমানদের উসীলাতেই কাফির-মুশরিকসহ সকলেই রিযিকপ্রাপ্ত হয়ে থাকে। কিন্তু মুসলমানরা এ বিষয়টি উপলব্ধি করতে পারে না। অতএব, প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- নিজেদের ব্যাপারে হীনমন্যতা দূর করা এবং কোন বিষয়েই কাফির-মুশরিকদের দিকে রুজু না হয়ে সম্মানিত দ্বীন ইসলামে দায়িম-কায়িম থাকা।
১৭ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সউদী ওহাবী ইহুদী সরকার কর্তৃক মুসলমানদের পবিত্র হজ্জ নষ্ট করার সূক্ষ্ম ষড়যন্ত্র হলো- পবিত্র হজ্জ, পবিত্র উমরাহ ও পবিত্র রওযা শরীফ যিয়ারত উনাদের জন্য ছবি তুলতে বাধ্য করা এবং পবিত্র হারামাইন শরীফাইন উনাদের মধ্যে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা। সউদী ওহাবী ইহুদী সরকারকে বারবার সতর্ক করার পরও তারা ছবি ও সিসি ক্যামেরা বন্ধ করছে না। নাউযুবিল্লাহ!
১৫ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আজ সুমহান বেমেছাল বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১৬ই যিলক্বদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সাইয়্যিদাতুন নিসা, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ আ’শার আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নিসবতে আযীমাহ মুবারক দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৫ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র ছলাত বা নামায সম্মানিত শরীয়ত উনার একটি বুনিয়াদী ফরয ইবাদত। যা ইহকালে গুনাহ-খতা ক্ষমা করার ও পরকালে জান্নাত অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের খাছ রেযামন্দি বা সন্তুষ্টি মুবারক লাভ করার একটি অন্যতম মাধ্যম।
১৪ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১৪ই যিলক্বদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! আখাছ্ছুল খাছ আহলু বাইত শরীফ সাইয়্যিদুনা হযরত শাফিউল উমাম আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৩ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আজ সুমহান বেমেছাল বরকতময় ১৩ই যিলক্বদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতুন নিসা, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছামিনাহ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! তাই, সকলের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- এ মহান দিবস উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করার পাশাপাশি উনাকে মুহব্বত করা, অনুসরণ-অনুকরণ করা ও উনার যথাযথ খিদমত মুবারক উনার আঞ্জাম মুবারক দেয়া।
১২ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই যিলক্বদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! মহাসম্মানিত হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ১২ই শরীফ তাশরীফ মুবারক আনার কারণে এ মহাসম্মানিত তারিখকে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ বলা হয়। সুবহানাল্লাহ! পাশাপাশি এদিন কুতুবুল আলম, তাজুল মুফাসসিরীন, রঈসুল মুহাদ্দিছীন, ফখরুল ফুক্বাহা, ঢাকা যাত্রাবাড়ি শরীফ উনার মহাসম্মানিত শাইখুল মাশায়েখ, সুলত্বানুল আরেফীন হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার মহাপবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১০ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আজ সুমহান ও বরকতময় পবিত্র ১১ই যিলক্বদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছামিন মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! পাশাপাশি আখাছ্ছুল খাছ আহলু বাইত শরীফ ও আওলাদে রসূল হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আল আউওয়াল আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১০ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)