পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, মাতৃভূমির মুহব্বত ঈমানের অঙ্গ।
পার্বত্য ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীকে কোনভাবেই ‘আদিবাসী’ বলে সম্বোধন করা যাবে না। ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী থেকে ‘আদিবাসী’ শব্দটি সুন্দর শুনা গেলেও এ শব্দ উচ্চারণের মধ্যে রয়েছে এক গভীর ষড়যন্ত্র। ষড়যন্ত্র হলো পার্বত্য ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীকে ‘আদিবাসী’ হিসেবে স্বীকৃতি দিলে বিদেশী ইহুদী, নাছারা, কাফির, মুশরিকরা বাংলাদেশের পার্বত্য জেলাসমূহকে বিচ্ছিন্ন করে দক্ষিণ সুদান অথবা পূর্ব তিমুরের মত ভিন্ন কোন দেশ বানাতে পারবে।
অতএব, যে সমস্ত উপজাতিগুলো নিজেদেরকে ‘আদিবাসী’ বলে দাবি করছে এবং যারা দেশের দায়িত্বশীল পদে থেকে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীকে আদিবাসী বলে সম্বোধন করছে বা সমর্থন করছে, তারা অবশ্যই দেশ বিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। এবং তারা দেশদ্রোহী হিসেবেও সাব্যস্ত হয়েছে। উল্লেখ্য, সরকারের জন্য আদিবাসী শব্দের অপব্যবহারে নিরব ভূমিকা পালন করা মোটেই কাম্য নয়। তাই অবিলম্বে অন্তর্বর্তী সরকারকে এ বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে হবে।
, ২১শে রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ২৫ ছামিন, ১৩৯২ শামসী সন , ২২ জানুয়ারী, ২০২৫ খ্রি:, ০৮ মাঘ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১

রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পার্বত্য ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীকে কোন কিছুতেই ‘আদিবাসী’ বলে সম্বোধন করা যাবে না।
অতি সম্প্রতি পাঠ্য বইয়ের শেষ প্রচ্ছদে ‘আদিবাসী’ শব্দযুক্ত গ্রাফিতি যুক্ত করে শিক্ষা মন্ত্রণালয় বিতর্ক সৃষ্টি করেছে উল্লেখ করে এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি এ ক্বওল শরীফ ব্যক্ত করেন।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সম্প্রতি পাঠ্য বইয়ের শেষ প্রচ্ছদে আদিবাসী শব্দযুক্ত গ্রাফিতি যুক্ত করে শিক্ষা মন্ত্রণালয় বিতর্ক সৃষ্টি করেছে। যা দেশের সংবিধান বিরোধী। আর এই বিতর্কের জেরে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এনসিটিবি ভবনের সামনে এক শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ সমাবেশে উপজাতি সন্ত্রাসীগুলো আক্রমণ চালিয়ে সন্ত্রাসীপনার পরিচয় দিয়েছে। আর আশ্চর্যের বিষয় কিছু মিডিয়া, কিছু প্রতিষ্ঠান, কিছু রাজনৈতিক দলসহ খোদ দেশের দায়িত্বশীল পদের কোন কোন ব্যক্তি পার্বত্য ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীকে আদিবাসী বলে সম্বোধন করছে। এতদিন বিদেশী মদদপুষ্ট এনজিওগুলো আদিবাসী শব্দ উচ্চারণ করে আসছিলো। কিন্তু দেশের দায়িত্বশীল কোন ব্যক্তি এতদিন পর্যন্ত আদিবাসী শব্দ উচ্চারণ করেনি। কিন্তু বর্তমানে এনজিও সমর্থিত অন্তর্বতীকালীন সরকার ক্ষমতায় আসার পর প্রধান উপদেষ্টাসহ কয়েকজন উপদেষ্টা সেই কাজটি করছে।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী থেকে আদিবাসী শব্দটি সুন্দর শুনা গেলেও আদিবাসী শব্দের মধ্যে রয়েছে এক গভীর ষড়যন্ত্র। কোন জাতিকে আদিবাসী হিসেবে স্বীকৃতি দিলে জাতিসংঘের সনদ অনুযায়ী ঐ জাতি জাতিসংঘের হস্তক্ষেপ ও স্বায়ত্বশাসন চাইতে পারে। গণভোট করে পৃথক দেশের দাবিও তুলতে পারে। উপজাতি ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠীগুলো বাংলাদেশের পার্বত্য জেলাগুলোকে বাংলাদেশ থেকে বিচ্ছিন্ন করে কথিত জুম্মল্যান্ড বা বৃহৎ কুকিচিনের অংশ বানানোর জন্য বৃহৎ বিদ্রোহ শুরু করতে পারে। এর ফলে অস্থিতিশীল হয়ে উঠতে পারে তিন পার্বত্য জেলা। শুরু হতে পারে বাঙালী মুসলিম গণহত্যা। ঠিক যেভাবে সুদান থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে দক্ষিণ সুদান এবং ইন্দোনেশিয়া থেকে বিচ্ছিন্ন করে পূর্ব তিমুর নামক খ্রিস্টান রাষ্ট্র বানানোর হয়েছিলো, ঠিক তেমনি।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, বাংলাদেশের আদিবাসী বলে যদি কাউকে দাবি করতে হয়, তবে বাঙালীরাই এই অঞ্চলের প্রকৃত আদিবাসী। কিন্তু ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের আদিনিবাস কখনই এ অঞ্চলে ছিলো না। বরং তারা বিভিন্ন কারণে তাদের আদিনিবাস থেকে অভিবাসন করে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে। এজন্য তাদের আদিবাসী নয় বরং অভিবাসী বলা যায়। যেমন- ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীসমূহের নামের দিকে তাকালেই স্পষ্ট তাদের আদিনিবাস বাংলা নয়, বরং ভিন্ন কোন অঞ্চল। যেমন- মারমা নৃগোষ্ঠীর আদিনিবাস মায়ানমা বা মায়ানমার, লুসাই নৃগোষ্ঠীর আদিনিবাস ভারতের লুসাই পাহাড়, চাকমা ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর আদিনিবাস ত্রিপুরার কাছাকাছি চম্পক নগর ইত্যাদি। ভিন্ন অঞ্চল থেকে আগত অভিবাসীদেরকে তাই আদিবাসী বলে সম্বোধন করা সম্পূর্ণ ভুল হবে।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, বিশেষভাবে উল্লেখ্য, বাংলাদেশের আইনে পার্বত্য উপজেলার উপজাতিদের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে। যা বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) উল্লেখ করা হয়েছে। এ জন্য উপজাতিদের আদিবাসী দাবি করাটাই বাংলাদেশের আইন ও সংবিধান বিরোধী এবং দেশদ্রোহিতার শামিল। তাই দেশের বুকে দাড়িয়ে উপজাতি পাহাড়ি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীদের আদিবাসী শব্দ উচ্চারণ কখনই গ্রহণযোগ্য নয়, বরং মারাত্মক দেশদ্রোহী কাজ বলে প্রমাণিত। তাই অবিলম্বে অন্তর্বর্তী সরকারকে এ বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে হবে।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী থেকে আদিবাসী শব্দটি সুন্দর শুনা গেলেও এ শব্দ উচ্চারণের মধ্যে রয়েছে এক গভীর ষড়যন্ত্র। ষড়যন্ত্র হলো পার্বত্য ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীকে ‘আদিবাসী হিসেবে স্বীকৃতি দিলে বিদেশী ইহুদী, নাছারা, কাফির, মুশরিকরা বাংলাদেশের পার্বত্য জেলাসমূহকে বিচ্ছিন্ন করে দক্ষিণ সুদান অথবা পূর্ব তিমুরের মত ভিন্ন কোন দেশ বানাতে পারবে। পার্বত্য ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীকে কোনভাবেই আদিবাসী বলে সম্বোধন করা যাবে না। অতএব, কেউ যদি দেশের দায়িত্বশীল পদে থেকে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীকে আদিবাসী বলে সম্বোধন করে, তবে সে অবশ্যই দেশ বিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে বলে প্রমাণিত হয়। এবং সে দেশদ্রোহী হিসেবেও সাব্যস্ত হবে।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ইহুদী, নাছারা ও মুশরিকদের বিরুদ্ধে সব সময় শক্ত বদ দুআ করা খাছ সুন্নত মুবারক ও জিহাদ স্বরূপ। বর্তমান সময়ে ইহুদী, নাছারা ও মুশরিকদের বিরুদ্ধে সব সময় শক্ত বদ দুআ করা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য আবশ্যক।
১০ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব ও মাহবুব, নূরে মুজাস্সাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিই কুল-কায়িনাতের সকলের জন্য একমাত্র অনুসরণীয় ও অনুকরণীয়। সার্বিকভাবে সর্বক্ষেত্রে উনাকে অনুসরণ করা সকলের জন্যই ফরয। সুবহানাল্লাহ!
০৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার ভাষায় ‘লাইলাতুম মুবারকাহ’ আর পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার ভাষায় ‘লাইলাতুন নিছফি মিন শা’বান’ মশহূর ‘পবিত্র লাইলাতুল বরাত শরীফ’ বা শবে বরাত। পবিত্র এ রাতে ইবাদত-বন্দেগী করা ও দিনে রোযা রাখা সম্পর্কে শরীয়তে সুস্পষ্ট অনেক নির্দেশনা রয়েছে।
০৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পবিত্র শা’বান শরীফ মাসে তিনটি রোযা রাখা খাছ সুন্নত মুবারক। যারা পবিত্র শা’বান শরীফ মাসে তিনটি রোযা রাখবে তাঁদের সমস্ত গুণাহখতা ক্ষমা করে দেয়া হবে এবং জান্নাতী উটে চড়িয়ে জান্নাতে প্রবেশ করানো হবে। সুবহানাল্লাহ! যারা তিনটি রোযা রাখতে চায় তাদেরকে ১৩, ১৪, ১৫ শা’বান শরীফ অর্থাৎ আগামী ইয়াওমুল খমীস, জুমুয়াহ ও সাব্ত এ ৩ দিন রোযা রাখতে হবে।
০৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
প্রশস্ত শিরোনাম আজ সুমহান মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৭ই শা’বান শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা আখাছ্ছুল খাছ আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ উনার সম্মানিত আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! অতএব, সকলের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- এ মুবারক দিবস উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করার পাশাপাশি উনার মুবারক শানে সর্বো”” হুসনে যন পোষণ করা, মুহব্বত করা, অনুসরণ-অনুকরণ করা ও যথাযথ খিদমত মুবারক উনার আঞ্জাম দেয়া।
০৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
এ বছরের জন্য আগামী ১৭ই তাসি’ ১৩৯২ শামসী, ১৪ই ফেব্রুয়ারী ২০২৫ খৃঃ, ইয়াওমুল জুমুয়াহ শরীফ দিবাগত রাত হচ্ছেন ‘পবিত্র লাইলাতুল বরাত শরীফ’। সুবহানাল্লাহ! যা আর মাত্র ৭ দিন পর প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব এবং কর্তব্য হচ্ছে- দোজাহানে কামিয়াবী হাছিলে অত্যন্ত জওক্ব-শওক্ব, মুহব্বত ও ইখলাছের সাথে আসন্ন পবিত্র লাইলাতুল বরাত শরীফ পালন করার জন্য এখন থেকেই ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করা।
০৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আজ সুমহান বরকতময় পবিত্র ৫ই শা’বান শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সিবতু রসূল আল খমিস সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুর রবি’ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
০৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আজ সুমহান বরকতময় পবিত্র ৪ঠা শা’বান শরীফ। সুবহানাল্লাহ! নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আর রবি’য়াহ ইবনাতু আবীহা আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র নিসবাতুল আযীমাহ শরীফ দিবস। সুবহানাল্লাহ! তাই সারাবিশ্বের মুসলিম উম্মতের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- উক্ত দিবস উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করার পাশাপাশি উনাদেরকে মুহব্বত করা, অনুসরণ-অনুকরণ করা ও উনাদের মুবারক গোলামীতে যথাযথ আঞ্জাম দেয়া।
০৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি “ইছনাইনিল আযীম শরীফ” (সোমবার) মহাপবিত্র ও মহাসম্মানিত বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার কারণে এ মুবারক দিবসটি হচ্ছেন- সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার অন্তর্ভুক্ত।
০৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ সুমহান পবিত্রতম বরকতময় ২রা শা’বান শরীফ। সুবহানাল্লাহ! আখাছ্ছুল খাছ আহলু বাইত শরীফ ও আওলাদে রসূল হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আছ ছালিছ আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস কায়িনাতবাসীদের জন্য সুমহান ঈদ বা খুশির দিন। সুবহানাল্লাহ!
০১ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার ফতওয়া হলো ইহুদী-মুশরিক অর্থাৎ বিধর্মীদের সাহায্য সহযোগিতা করা কাট্টা হারাম ও কুফরী। প্রত্যেক মুসলমান ও মুসলমান সরকারের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে, সমস্ত বিধর্মীদের বিশেষ করে ভারত ও ইসরাইলের সর্বপ্রকার পণ্য ক্রয়-বিক্রয় থেকে বিরত থাকা। এদের সর্বপ্রকার পণ্যদ্রব্যগুলো বর্জন করা, বয়কট করা।
৩১ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
অতএব এ মাস হচ্ছেন- তওবা-ইস্তিগফারসহ খালিছভাবে ইবাদত-বন্দেগী করার মাস। সুবহানাল্লাহ! তাই প্রত্যেকের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- এ পবিত্র মাসে হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সর্বোচ্চ ছানা-ছিফত মুবারক বর্ণনা করা ও উনাদের গোলামী মুবারকের আঞ্জাম দেয়া এবং উনাদের উছীলা দিয়ে বেশি বেশি তওবা-ইস্তেগফারসহ ইবাদত-বন্দেগী করা।
৩০ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)