পাহাড়ে ‘খেয়ালখুশি’ মতো রিসোর্ট
, ২৪ মুহররমুল হারাম শরীফ, ১৪৪৭ হিজরী সন, ২১ ছানী, ১৩৯৩ শামসী সন , ২০ জুলাই, ২০২৫ খ্রি:, ০৫ শ্রাবণ, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) দেশের খবর
দেশের সবচেয়ে বড় হ্রদ কাপ্তাইকে ঘিরে একের পর এক গড়ে উঠছে রিসোর্ট (অবকাশকেন্দ্র)। এসব রিসোর্ট নির্মাণে রাঙামাটির জেলা প্রশাসন, জেলা পরিষদ, পরিবেশ অধিদপ্তর ও ফায়ার সার্ভিসের কাছ থেকে নেওয়া হচ্ছে না কোনো অনুমোদন।
শুধু কাপ্তাই হ্রদ নয়, রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলায় কর্ণফুলী নদীর পাশে গড়ে ওঠা রিসোর্টগুলোও নিয়মনীতি মানছে না। এভাবে ‘খেয়ালখুশি’মতো রিসোর্ট নির্মাণের কারণে হ্রদের পরিবেশ ক্ষতির মুখে পড়েছে। তৈরি হয়েছে পাহাড়ধসের ঝুঁকি। অগ্নিনিরাপত্তা না থাকায় ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা।
রাঙামাটি সদর ও এর আশপাশের উপজেলায় কী পরিমাণ রিসোর্ট গড়ে উঠেছে, তার সুনির্দিষ্ট তালিকা জেলা প্রশাসন, পরিবেশ অধিদপ্তর, ফায়ার সার্ভিস, জেলা পরিষদ কারও কাছে নেই। তবে রিসোর্টের মালিক ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, গত ৫ থেকে ১০ বছরে অন্তত ২০টি রিসোর্ট গড়ে উঠেছে। এর মধ্যে কাপ্তাই হ্রদের পাশে রয়েছে অন্তত ১৫টি রিসোর্ট। আর কাপ্তাইয়ের কর্ণফুলী নদীর পাশে রয়েছে পাঁচটি।
পানিবিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য কর্ণফুলী নদীতে বাঁধ দেওয়া হলে কাপ্তাই হ্রদের সৃষ্টি হয়। ১৯৫৬ সালে শুরু হয়ে ১৯৬২ সালে শেষ হয় বাঁধের নির্মাণকাজ। বর্তমানে হ্রদের আয়তন ৬৮ হাজার ৮০০ হেক্টর। বিদ্যুৎ উৎপাদনকেন্দ্রের পাশাপাশি এই হ্রদ এখন মৎস্য ও পর্যটনশিল্পের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
রাঙামাটি জেলা প্রশাসনের দায়িত্বশীল এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, রাঙামাটিতে সাম্প্রতিক সময়ে যেসব রিসোর্ট গড়ে উঠেছে, এর একটিও লাইসেন্স নেয়নি। কেননা বিধিমালা অনুযায়ী লাইসেন্স নিতে গেলে যে ধরনের কাগজপত্র বা অন্যান্য সংস্থার অনুমতিপত্র দিতে হবে, তা তারা দিতে পারবেন না।
তাহলে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না কেন জানতে চাইলে ওই ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, পর্যটনশিল্পকে শৃঙ্খলার মধ্যে আনতে তাদের তৎপরতা অব্যাহত আছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে রিসোর্টের তিন উদ্যোক্তা বলেন, নানা পরিস্থিতির কারণে পাহাড়ে ব্যবসা করা অনেক কঠিন। আবার লাইসেন্স বা সনদের অনুমতি নিতে চাইলে সেখানে নানা ধরনের প্রতিবন্ধকতা রয়েছে। এ কারণে এসব ছাড়পত্র নিতে আগ্রহ কম।
কাপ্তাই হ্রদ ও কর্ণফুলী নদীর পাশে গড়ে ওঠা রিসোর্টগুলোতে থাকা ব্যয়বহুল। একেকটি রিসোর্টের প্রতিটি কক্ষে থাকতে হলে প্রতিদিন সর্বনিম্ন ২ থেকে সর্বোচ্চ ১৫ হাজার টাকা পর্যন্ত গুনতে হয়।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
স্বাভাবিকভাবেই পড়ছে শীত মাসের শেষে শৈত্যপ্রবাহ
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সুপ্রিম কোর্টের এজলাসে প্রবেশ সীমিত
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
হাসিনা-কামালের আমৃত্যু কারাদ- বাড়িয়ে মৃত্যুদ- চেয়ে আপিল
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আইজিপির বিরুদ্ধে রিট আবেদন খারিজ
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বিজয় দিবস ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে নৌবাহিনীতে অনারারী কমিশন প্রদান
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
‘দেড় বছরে দেড় কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের পরিকল্পনা’
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
‘বাংলার মাটিতে আ’লীগের রাজনীতি আর চলবে না’
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নির্বাচনী পরিবেশ বজায় রাখতে বিভাগীয় কমিশনার-জেলা প্রশাসকদের ইসির চিঠি
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
‘২০২৪-কে ১৯৭১-এর মুখোমুখি দাঁড় করানোর প্রচেষ্টাকে প্রত্যাখ্যান করি’
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
‘জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে বাংলাদেশের অবদান আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসিত’
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
‘দেশের সামষ্টিক অর্থনীতি সন্তোষজনক’
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
‘নির্বাচন নিয়ে কোনো শঙ্কা নেই, দুশ্চিন্তা ঝেড়ে প্রস্তুতি নিন’
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)












