মহাসম্মানিত হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘তোমরা ইহুদী-নাছারা তথা কাফির-মুশরিকদের লিবাস বা পোশাক থেকে বেঁচে থাকো।’ সুবহানাল্লাহ!
পুরুষদের জন্য গুটলীযুক্ত, গোল, কোণাবন্ধ ও নিসফুস সাক্ব ক্বমীছ, ইযার বা লুঙ্গি, ইমামাহ বা পাগড়ী, টুপি, রুমাল পবিত্র সুন্নতী পোশাক । মহিলাদের জন্য সেলোয়ার ক্বামীছ, ওড়না, বোরকা ইত্যাদি খাছ ইসলামী ও পবিত্র সুন্নতী পোশাক। এর খেলাফ সমস্ত পোশাকই বিধর্মীদের পোশাক। যা পরিধান করা হারাম।
তাই মহাসম্মানিত ইসলামী ও পবিত্র সুন্নতী পোশাক পরিধান করা ও বিধর্মীদের পোশাক থেকে বেঁচে থাকা প্রত্যেক মুসলমান নর-নারীর জন্য ফরয।
, ১৮ জুমাদাল উলা শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০৪ সাবি’ ১৩৯১ শামসী সন , ০৩ ডিসেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ১৭ অগ্রহায়ণ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহাসম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে লিবাস বা পোশাকের বর্ণনাও সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। যেমন লিবাস বা পোশাক সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আমি তোমাদের জন্য লিবাস বা পোশাক নাযিল করেছি।” আর নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা ইহুদী-নাছারা তথা কাফির-মুশরিকদের লিবাস বা পোশাক থেকে বেঁচে থাকো।” এর দ্বারা প্রমাণিত হয় যে, মুসলমানদের জন্য আলাদা বা নির্দিষ্ট পোশাক রয়েছে।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মূলত নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যে লিবাস বা পোশাক মুবারক পরিধান করেছেন তা মুসলমান পুরুষদের জন্য এবং হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা যে পোশাক মুবারক পরিধান করেছেন তা মহিলাদের জন্য। আর সেগুলোই হচ্ছে সম্মানিত ইসলামী বা পবিত্র সুন্নতী পোশাক মুবারক। আর সেই সুন্নতী পোশাক মুবারক উনার মধ্যে ক্বমীছ হচ্ছে অন্যতম। অর্থাৎ গুটলীযুক্ত, গোল, কোণাবন্ধ, নিসফুস সাক্ব ক্বমীছ বা কোর্তাই খাছ ইসলামী ও সুন্নতী পোশাক মুবারক। কেননা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখ আছে যে, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট সবচেয়ে পছন্দনীয় পোশাক মুবারক হচ্ছে ক্বমীছ। ক্বমীছ বা কোর্তার ন্যায় মুসলমান পুরুষ ও মহিলাদের অন্যান্য পোশাক যেমন, ইযার বা লুঙ্গি, ইমামাহ বা পাগড়ী, টুপি, রুমাল, সেলোয়ার, ক্বামিছ, ওড়না, বোরকা ইত্যাদির বর্ণনাও কিতাবে স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। তাই প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ ও মহিলাদেরকে কিতাবে বর্ণিত সেই ইসলামী ও সুন্নতী পোশাকই পরিধান করতে হবে। বিধর্মীদের পোশাক- শার্ট, প্যান্ট, টাই, কোট ইত্যাদি থেকে বেঁচে থাকতে হবে। কারণ বিধর্মীদের অনুসরনে পোশাক পরিধান করা হারাম।
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
আগামীকাল দিবাগত সন্ধ্যায় পবিত্র রজবুল হারাম শরীফ মাসের চাঁদ তালাশ করতে হবে। যদি চাঁদ দেখা যায় তবে আগামীকাল দিবাগত রাতটিই হবে পবিত্র রজবুল হারাম শরীফ মাস উনার পহেলা রাত অর্থাৎ মহাপবিত্র দুয়া কবুলের খাছ রাত। সুবহানাল্লাহ! আর ইয়াওমুল খমীস (বৃহস্পতিবার) দিবাগত রাত বা জুমুয়ার রাতটি হবে বার হিসেবে মহাপবিত্র লাইলাতুর রগায়িব শরীফ। সুবহানাল্লাহ! তাই প্রত্যেকের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- পবিত্র রজবুল হারাম শরীফ মাস উনার চাঁদ শরঈ তারতীব অনুযায়ী তালাশ করা এবং উক্ত মহাপবিত্র রাতে ইবাদত-বন্দেগী, তওবা ইস্তেগফার ও দুয়া করা, আর পরের দিন রোযা রাখা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী- মুসলমানদের জন্য বিধর্মীদেরকে অনুসরণ-অনুকরণ করা, তাদের সাথে মিল-মুহব্বত রাখা, বন্ধুত্ব করা জায়িয নেই বরং কাট্টা হারাম ও কুফরী। তাই সকল মুসলমানের জন্য ফরয হচ্ছে, প্রত্যেক অবস্থায় এবং দায়িমীভাবে সমস্ত বিধর্মীদের সর্বপ্রকার নিয়ম-নীতি, তর্জ-তরীক্বা থেকে আন্তরিকভাবে দূরে থাকা।
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বাংলাদেশে পবিত্র রজবুল হারাম শরীফ মাস উনার চাঁদ তালাশ করতে হবে- আগামী ২৯শে জুমাদাল ঊখরা শরীফ ১৪৪৭ হিজরী, ২২শে সাবি’ ১৩৯৩ শামসী, ২১শে ডিসেম্বর ২০২৫ খৃঃ, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) দিবাগত সন্ধ্যায়। দেশের অনেকেই কোন্টি হিজরী সনের প্রথম মাস সেটি জানে না। নাঊযুবিল্লাহ! আরবী মাস কখন শুরু হচ্ছে এবং কখন শেষ হচ্ছে, সে ব্যাপারেও থাকে সম্পূর্ণ বেখবর। নাঊযুবিল্লাহ!
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
অনন্তকালব্যাপী জারীকৃত সুমহান বরকতময় মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনাকে হাক্বীক্বী তা’যীম-তাকরীম করতে পারলেই- দেশের স্বাধীনতা রক্ষা করা, সার্বিক শান্তি ও কল্যাণ লাভ করা এবং বিজয় দিবসের যথাযথ সম্মান করা সহজ ও সম্ভব হবে। সুবহানাল্লাহ! কাজেই সরকার ও জনগণ সকলের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- অনন্তকালব্যাপী জারীকৃত মহাসম্মানিত সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনাকে তা’যীম-তাকরীম করা এবং উনার সম্মানার্থে সর্বপ্রকার হারাম-নাজায়িয ও শরীয়ত বিরোধী কাজ অর্থাৎ গান-বাজনা, বেপর্দা-বেহায়াপনা, ছবি, মূর্তি, ভাস্কর্য ইত্যাদি হারাম কাজ থেকে নিজে বিরত থাকা ও জনগণকে বিরত রাখা।
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২৩শে জুমাদাল ঊখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, আত্বওয়ালু ইয়াদান, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আস সাবি’য়াহ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! তাই সকলের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- এ মহান দিবস উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করার পাশাপাশি উনাকে মুহব্বত করা, অনুসরণ-অনুকরণ করা ও উনার যথাযথ খিদমত মুবারক উনার আনজাম দেয়া।
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ সুমহান বরকতময় ২২শে জুমাদাল ঊখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! খলীফাতু রসূলিল্লাহ সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! পাশাপাশি খলীফায়ে ছানী, আমীরুল মু’মিনীন, সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত খিলাফত মুবারক উনার দায়িত্ব গ্রহণের সুমহান দিন। সুবহানাল্লাহ!
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আজ সুমহান বেমেছাল ফযীলতপূর্ণ ২১শে জুমাদাল ঊখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা, সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুল ঊলা আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এ দিনটি সকলের জন্য সুমহান ঈদ বা খুশির দিন। অর্থাৎ পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ!
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাপবিত্র ২০শে জুমাদাল ঊখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা, আন নূরুর রবি’য়াহ, সাইয়্যিদাতুনা হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! পাশাপাশি উনার সম্মানিত আওলাদ সাইয়্যিদাতুনা হযরত সিবত্বতু রসূল আছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! যা কুল-কায়িনাতের সকলের জন্যই সুমহান ঈদ বা খুশির দিন। সুবহানাল্লাহ!
১২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার হাবীব ও মাহবুব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শান মুবারক উনার খেলাফ কোনো বিষয় কখনোই বরদাশত করেন না। তাই বর্তমানে যারাই উনার মহান শান মুবারক উনার খিলাফ কথা বলবে এবং মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার বিরোধীতা করবে তারা কাট্টা কাফির আবূ লাহাবের ন্যায় গযবে পড়ে ধ্বংস হয়ে যাবে। প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহান শান মুবারক সম্পর্কে কটূক্তির বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিবাদ করা।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- শরাব বা মদসহ সর্বপ্রকার মাদকদ্রব্য বা নেশা জাতীয় দ্রব্যই হারাম। অথচ বাংলাদেশে সরাসরি শরাব বা মদ তো বিক্রি হচ্ছেই; এমনকি কোমল পানীয় ও এনার্জি ড্রিংকসের নামেও প্রকাশ্যে শরাব বা মদ অর্থাৎ মাদকদ্রব্য বিক্রি হচ্ছে। নাঊযুবিল্লাহ! প্রায় ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশে কোনো মতেই কোনো মোড়কেই শরাব বা মদ অর্থাৎ মাদকদ্রব্য বা নেশা জাতীয় দ্রব্য চলতে পারে না এবং শরাব বা মদ তৈরির অনুমতিও সরকার দিতে পারে না।
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সালাম আদান-প্রদান করা হচ্ছে ‘শিয়ারুল ইসলাম’। সুবহানাল্লাহ! মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- এক মুসলমান আরেক মুসলমানকে সালাম দেয়া খাছ সুন্নত। আর ‘সালাম’ উনার জাওয়াব দেয়া হচ্ছে ওয়াজিব। সুবহানাল্লাহ! তাই প্রত্যেকের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- কাফির-মুশরিক, বেদ্বীন-বদদ্বীনদের নিয়ম-নীতি, তর্জ-তরীক্বা বাদ দিয়ে মহাপবিত্র সুন্নত তরীক্বা অনুযায়ী পরস্পর-পরস্পরকে সালাম আদান-প্রদান করা। যা ইহকাল ও পরকালে বেমেছাল রহমত-বরকত ও সাকীনা লাভের কারণ হবে।
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি “ইছনাইনিল আযীম শরীফ” (সোমবার) মহাপবিত্র ও মহাসম্মানিত নূরুত তাশরীফ মুবারক প্রকাশ করার কারণে এ মুবারক দিবসটি হচ্ছেন- সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার অন্তর্ভুক্ত। তাই কুল-কায়িনাতের সকলের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- প্রতিটি সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ বা মহাসম্মানিত মহাপবিত্র ইছনাইনিল আযীম শরীফ উনাকে মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ হিসেবে উদযাপন করা। সুবহানাল্লাহ!
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)












