বহির্বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও বাড়ছে বাণিজ্যিকভাবে সুন্নতি ত্বীন ফল চাষ
চাষে প্রণোদনা পেলে বাংলাদেশ হতে পারবে বিশ্ববাজারে ত্বীন ফল রফতানিতে শীর্ষস্থানীয়। সরকারের উচিত- ত্বীন ফল চাষে সার্বিক পৃষ্ঠপোষকতা করা।
, ০৮ই রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ০২ তাসি, ১৩৯০ শামসী সন, ৩১শে জানুয়ারি, ২০২৩ খ্রি:, ১৭ই মাঘ, ১৪২৯ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) সম্পাদকীয়
নানা বাধা-বিপত্তি, ষড়যন্ত্রের পরও বাংলাদেশের কৃষিতে এসেছে আমুল পরিবর্তন। এককথায় বিপ্লব হয়েছে দেশের কৃষিতে। নিয়মতান্ত্রিক চাষাবাদের পাশাপাশি ফলমুল উৎপাদনেও প্রতিনিয়ত রেকর্ড করছে বাংলাদেশের চাষিরা। বর্তমানে ফল উৎপাদনে বিশ্বের প্রথম সারির দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম বাংলাদেশ। বাংলাদেশের আবহাওয়া-পরিবেশ সবধরনের ফল উৎপাদনের জন্য উপযুক্ত হওয়ায় বহিবিশ্বে উৎপাদিত অনেক ফলই বাংলাদেশে চাষ হচ্ছে। এরই মধ্যে একটি ফল হলো ‘ত্বীন’। আরবে এই ফলকে ত্বীন নামে ডাকা হলেও ভারত, তুরস্ক, মিসর, জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রসহ অনেক দেশে এটি ‘আঞ্জির’ নামে পরিচিত।
এটি সাধারণ কোনো ফল নয়। খাছ সুন্নতি একটি ফল যা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি খেয়েছেন। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘যদি জান্নাত থেকে কোনো ফল যমীনে এসে থাকে তাহলে সেটি ত্বীন (ডুমুর)। কারণ জান্নাতের ফল হবে বীজমুক্ত।’ সুবহানাল্লাহ! শুধু তাই নয়, পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে পবিত্র সূরা ত্বীন শরীফ নামে আলাদা একটি সূরা শরীফই রয়েছে এবং মহান আল্লাহ পাক তিনি সেই সূরা শরীফ উনার মধ্যে ত্বীন ফলের নামে শপথ মুবারক করেছে। সুবহানাল্লাহ!
এই মহাসম্মানিত সুন্নতি ফলটি আরব বিশ্বে সবচেয়ে বেশি উৎপাদিত হয়। বর্তমানে মহান আল্লাহ পাক উনার অশেষ রহমতে বাংলাদেশের বুকে এখন ব্যাপক সম্ভাবনার সাথে চাষ হচ্ছে সুন্নতি ফল ত্বীন। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ত্বীন ফলের খামার গাজীপুরে রয়েছে। এছাড়া, দিনাজপুর, ঠাকুরগাও, রাজশাহী, নওগাঁ, খাগড়াছড়ি, খুলনাসহ দেশের অনেক জেলায় চাষ হচ্ছে ত্বীন ফল। বাংলাদেশের মাটি ও আবহাওয়ার সঙ্গে বেশ মানিয়ে নিয়েছে ত্বীন।
বর্তমানে কৃষকদের নিজের গাছ বা বাগান থেকে তাজা ফলের স্বাদ নেওয়ার আগ্রহ বেড়েছে অনেকের। এ ধরনের নির্দিষ্ট বাজারকে কেউ কেউ ফার্ম ফ্রেশ বা অর্গানিক বাগান নামে পরিচয় দিয়ে থাকে। অনেক ক্ষেত্রে অ্যাগ্রো টুরিজমও গড়ে উঠেছে। এসব বাগানে অনেক প্রকৃতির এক্সোটিক ফল বা গৌন ফলের চাষাবাদ হচ্ছে। ত্বীনও তেমন একটি এক্সোটিক ফল।
সরকারের সহযোগিতা ও পৃষ্ঠপোষকতা পেলে ত্বীন ফল রপ্তানি করে আন্তর্জাতিক বাজার ধরা সম্ভব। বর্তমানে বিশ্বে ১৫ হাজার কোটি টাকারও বেশি ত্বীন ফলের বাজার রয়েছে। সম্ভাবনাময় এই ফল চাষ করে রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা সম্ভব। বাংলাদেশে চাষাবাদ করা ত্বীন বা ডুমুরের জাতগুলোর মধ্যে নীল, মেরুন, লাল, হলুদসহ বিভিন্ন বর্ণের হয়ে থাকে। এখানকার গাছে প্রতিটি ত্বীন ফল ওজনে ৭০ থেকে ১১০ গ্রাম পর্যন্ত হয়ে থাকে। এসব গাছ ১০০ বছর পর্যন্ত বাঁচে।
দেশের প্রচার মাধ্যমে ত্বীন ফলের চাষ কৃষকদের মাঝে ছড়িয়ে দিতে পারলে অনেক বেকার যুবকের কর্মসংস্থান হবে এবং অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এছাড়াও বিদেশ থেকে ত্বীনের আমদানি নির্ভরতা কমে আসার পাশাপাশি বৈদেশিক মুদ্রার সাশ্রয় করা সম্ভব হবে। সেক্ষেত্রে ঘরোয়া বাজারেও এই ত্বীন ফলের একটি বড় ব্যবসায়ীক সম্ভাবনা রয়েছে। এক্সোটিক বা গৌণ ফল হিসেবে স্ট্রবেরী, ড্রাগন কিংবা এভোকেডোর চেয়ে ত্বীন ফলের চাহিদা বেশি বই কম নয়।
অর্থনৈতিক গুরুত্বের পাশাপাশি স্বাস্থ্যগত গুরুত্বই বেশি এই সুন্নতি ফলের। ত্বীনে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন এ, ভিটামিন বি ১, ভিটামিন বি ২, ছাড়াও প্রায় সব রকমের জরুরি নিউট্রিশনস যেমন ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন, ফসফরাস, সোডিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, পটাশিয়াম ইত্যাদি। পুষ্টিগুণের পাশাপাশি ত্বীনের অনেক ঔষধী গুণও রয়েছে। এছাড়াও তা কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময়ে সহায়তা করে। দেহের ওজন কমানো, পেটের সমস্যা দূর করা এবং উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে হৃদপি- সুস্থ রাখাসহ নানা উপকার করে থাকে। মৃগীরোগ, প্যারালাইসিস, হৃদরোগ, ডিপথেরিয়া, প্লীহা বৃদ্ধি ও বুকের ব্যথায় ত্বীন ফল কার্যকরী। ত্বীন শরীরে এসিডের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।
প্রসঙ্গত, এক সময় বাংলাদেশে ত্বীন ফলের চাষকে অসম্ভব বলেছিলো এদেশেরই কিছু নামধারী কৃষি বিশেষজ্ঞরা। কিন্তু দেশের দক্ষ চাষিরা কোনোরকম সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা ছাড়াই দেশে ত্বীন ফল চাষে সফলতা অর্জন করেছে। যারাই বর্তমানে দেশে ত্বীন ফলের চাষ করছে তারা নিজ উদ্যোগে, নিজ গবেষণায় করছে। ফলে বাংলাদেশে ত্বীন ফলের যে উৎপাদন সম্ভাবনা তা বিকশিত হচ্ছে না। আর এর পুরো ব্যর্থতা হচ্ছে দেশের কৃষি বিভাগের। বিশ্বের কৃষিনির্ভর দেশগুলোতে নতুন ফসল বা ফলের চাষ করা হলে চাষি-খামারিদের সরকারিভাবে পৃষ্ঠপোষকতা করা হয়। সরকারিভাবে তাদের প্রশিক্ষন, উক্ত ফসল নিয়ে গবেষণা এবং প্রণোদনা প্রদান করা হয়। কিন্তু বাংলাদেশে তা করা হয় না। বাংলাদেশের খামারি-উদ্যোক্তারা অনেক সময় ব্যাংক থেকে ঋণ পেতে পর্যন্ত ভোগান্তির শিকার হয়। ত্বীন ফলের চাষিরাও এই অভিযোগই করেছে। তাদের মতে, যদি সরকারিভাবে তাদের ত্বীন ফল চাষে সহযোগীতা এবং প্রণোদনা-ঋণের ব্যবস্থা করা হতো তাহলে তুরস্ক, আলেজেরিয়া কিংবা লেবাননের মতো বাংলাদেশের উন্নতমানের ত্বীন ফল ব্যাপক পরিসরে চাষ করা সম্ভব হতো। ত্বীন ফলও জনগণের নাগালের মধ্যে আসতো। সবাই এই মহাসম্মানিত সুন্নতি ফল গ্রহণ করতে পারতো।
সঙ্গতকারণেই আমরা মনে করি, সরকারের উচিত সুন্নতি ফল ত্বীন জাতীয়ভাবে বৃহৎ পরিসরের চাষের ব্যবস্থা করা। খাছ সুন্নতি ফল হিসেবে আলাদাভাবে ত্বীন নিয়ে গবেষণা সেল তৈরী করা। বর্তমানে বিচ্ছিন্নভাবে সারাদেশে যেসব চাষিরা ত্বীন ফল চাষ করছে তাদের উপযুক্ত প্রণোদনা প্রদান করা। তাদের ঋণপ্রাপ্তি সহজ করা। মুসলিম দেশগুলোর কাছ থেকে উন্নত জাতের ত্বীন ফল চাষের পদ্ধতি-প্রশিক্ষন বাংলাদেশের চাষিদের দেয়ার ব্যবস্থা করা। আর এসব ব্যবস্থা গ্রহণ করলে সেদিন আর বেশি দুরে থাকবে না যেদিন বাংলাদেশ থেকে ত্বীন ফল বিদেশের বাজারে রফতানি করে ত্বীন ফলের আন্তর্জাতিক বাজারের বড় অংশে নিজেদের আধিপত্য বিস্তার করবে। সুন্নতি ফল উৎপাদনে বাংলাদেশ থাকবে শীর্ষে। ইনশাআল্লাহ!
ছহিবে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্র্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবত মুবারক-এ কেবলমাত্র তা লাভ করা সম্ভব। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে তা নছীব করুন। (আমীন)
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
আজ মহাসম্মানিত ১২ই জুমাদাল উখরা শরীফ। যা সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম, মহাসম্মানিত রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার মহিমান্বিত, মহাপবিত্র ১২ তারিখ উনার সাথে সম্পর্কযুক্ত। সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার শান মান মুবারক অনুভব করা, মর্যাদা-মর্তবা মুবারক জানা, দয়া-ইহসান মুবারক উপলব্ধি করা সর্বোপরি নেক ছায়াতলে উপনীত হওয়া বর্তমান যামানায় সবার জন্যই ফরজ।
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
৩ লাখ কোটি টাকা মূল্যের ৯ হাজার একর বেদখল হওয়া রেলের জমি উদ্ধারে অতীতের মত বর্তমান সরকারও ব্যার্থ হচ্ছে কথিত গলদ আইন ও লোক দেখানো উদ্ধার প্রক্রিয়া এবং লোভী জনগণের বিপরীতে খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র চেতনাতেই সফলতা ও প্রাপ্তি সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
স্বামী-স্ত্রীর সহজাত খুনসুটিকে বৈবাহিক ধর্ষণ সংজ্ঞায়িত করার সরকারী উসকানি এখন বাবা-মায়ের শাসনকেও মামলায় গড়িয়েছে। পারিবারিক বন্ধন ধ্বংস, এল.জি.বি.টি.কিউ আন্দোলনের কুচক্রী, কুশীলবদের কুতৎপরতা রোধে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানকে এক্ষণি সোচ্চার হতে হবে ইনশাআল্লাহ
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতি বছর সাপের কামড়ের শিকার ৯৬ হাজার মানুষ, মৃত্যু ১০ হাজারের বেশী। প্রতিদিন মারা যায় প্রায় ২৫ জন। অ্যান্টিভেনম সহজলভ্য করতে হবে। দেশেই উৎপাদনের ব্যবস্থা করতে হবে। ইনশাআল্লাহ!
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
জনঘনত্বের কারণে- বেশী তাপমাত্রা, রোগব্যাধি, বায়ূ দূষণ, শব্দ দূষণ, যানজট পানিবদ্ধতা সহ বিভিন্ন দুর্বিষহ ও দমবদ্ধ অবস্থায় বিপর্যস্থ ঢাকা এখন সম্পূর্ণভাবে বসবাসের অযোগ্য। নিয়ন্ত্রণের বাইরে যাওয়ার আগেই ঢাকাকে বিকেন্দ্রীকরণ করতে হবে ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মুবারক হো মহিমান্বিত ৯ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ! আজ ক্বায়িম-মাক্বামে সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আল খ¦মিস আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
দেশের ৪ কোটি মানুষ না খেয়ে থাকে। অথচ বছরে প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকার শস্য নষ্ট হয় খাদ্য অপচয় রোধ করতে ‘নিশ্চয়ই অপব্যয়কারীরা শয়তানের ভাই’- পবিত্র কুরআন শরীফ উনার এই নির্দেশ সমাজের সর্বাত্মক প্রতিফলন ব্যতীত কোনো বিকল্প নেই।
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
দেশে মানসিক রোগীর সংখ্যা প্রায় ৪ কোটি। বিপরীতে স্বাস্থ্য বাজেটের মাত্র ০.৪৪% ব্যয় হচ্ছে মানসিক চিকিৎসায়। রয়েছে মানসিক বিশেষজ্ঞ ও দক্ষ জনবল সঙ্কট।
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ, মহাসম্মানিত রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার মহিমান্বিত, মহাপবিত্র ৭ তারিখ উনার সাথে সম্পর্কযুক্ত পবিত্র ৭ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ আজ।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নিজেদের ক্যাশিয়ারদের সুযোগ করে দেয়ার জন্য পতিত সরকার দেশের চিনি শিল্পকে ধ্বংস করেছিলো। (নাউযুবিল্লাহ) যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে অতীতের মত চিনি রফতানী করা যাবে ইনশাআল্লাহ খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমায় চললেই সে প্রজ্ঞা পাওয়া সম্ভব ইনশাআল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বাজারের ৯৮ ভাগ শাকসবজি ও ৭০ ভাগ খাবারে কীটনাশক ডিজিটাল বা স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে চাইলে আগে স্মার্ট খাবারের ব্যবস্থা করতে হবে
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সরকারী হাসপাতালে নানা সংকট বেসরকারী হাসপাতাল অত্যন্ত ব্যয় বহুল জনগণের জন্য উভয় সংকট দূর করার দায়িত্ব সরকারের
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)












