মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আমার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সম্মানিত ওহী মুবারক ব্যতীত কোনো কথা মুবারক বলেন না এবং কোনো কাজ মুবারক করেন না। ” সুবহানাল্লাহ!
বাল্যবিবাহ সম্মানিত ওহী মুবারক দ্বারা পবিত্র সুন্নত হিসেবে সাব্যস্ত। সুবহানাল্লাহ! সম্মানিত দ্বীন ইসলাম বা মুসলিম পারিবারিক আইনে বিবাহের নির্দিষ্ট কোনো বয়স নেই। আইন করে বিবাহের বয়স নির্ধারণ করার অর্থ হচ্ছে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার উপর হস্তক্ষেপ করা। যা কারো জন্যই জায়িয নেই বরং কুফরী। উল্লেখ্য, সরকার ওয়াদা করেছে যে, ‘পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ বিরোধী কোনো আইন পাস হবে না’।
তাই সরকারের জন্য ফরয হচ্ছে- উক্ত ওয়াদা অনুযায়ী ও মুসলমান হিসেবে বাল্যবিবাহ বিরোধী আইন, যা সুস্পষ্টভাবে শরীয়ত বিরোধী, তা অতিসত্বর বাতিল ঘোষণা করা। পাশাপাশি এই কুফরী আইন প্রণয়নকারী, সমর্থনকারী, বাস্তবায়নকারীসহ যারা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত তাদের সবার জন্য ফরয হচ্ছে খালিছ তওবা করে ফিরে আসা। অন্যথায় কঠিন কাফফারা আদায় করতে হবে। অর্থাৎ গুমরাহীর গযবে পড়ে ক্ষমতাহীন হয়ে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাওয়া ব্যতীত কোন পথ থাকবে না।
, ১৭ শাওওয়াল শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৮ হাদী আশার, ১৩৯১ শামসী সন , ২৭ এপ্রিল, ২০২৪ খ্রি:, ১৪ বৈশাখ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আমার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র ওহী মুবারক ব্যতীত কোনো কথা মুবারক বলেন না এবং কোনো কাজ মুবারক করেন না। ” সুবহানাল্লাহ! তাহলে সরকার কি দাবি করে তার উপর ওহী নাযিল হয়? অথবা দ্বীন ইসলাম অপূর্ণ? যার কারণে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিবর্তন আনতে চায় ও পূর্ণ করতে চায়? অন্যথায় সরকার কিভাবে আইন করে বাল্যবিবাহ বন্ধ করতে চায়? নাউযুবিল্লাহ!
বাল্যবিবাহ সংক্রান্ত মনগড়া আইন বিষয়ে বলতে গিয়ে তিনি এসব নছীহত মুবারক পেশ করেন।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র দ্বীন ইসলাম হচ্ছেন সম্মানিত ওহী মুবারক দ্বারা নাযিলকৃত, যা পরিপূর্ণ। সম্মানিত ইসলামী শরীয়তে বা মুসলিম পারিবারিক আইনে বিবাহের নির্দিষ্ট কোনো বয়স নেই। আইন করে বিবাহের বয়স নির্ধারণ করার অর্থ হচ্ছে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার উপর হস্তক্ষেপ করা। যা কারো জন্যই জায়িয নেই। অতএব, সরকারের জন্য ফরয হচ্ছে বাল্যবিবাহ বিরোধী আইন, যা সুস্পষ্টভাবে সম্মানিত শরীয়ত বিরোধী, তা অতিসত্বর বাতিল ঘোষণা করা।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, “মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি যা নাযিল করেছেন, সে অনুযায়ী যারা বিচার-ফায়সালা করে না, তারা যালিম সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত। ” অর্থাৎ যে বা যারা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের হুকুম-আহকাম অমান্য করে, অগ্রাহ্য করে এবং পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের হুকুম-আহকাম সংশ্লিষ্ট বিষয়ে মনগড়া মতামত দেয় এবং আইন পাস করে, পবিত্র কুরআন শরীফ অনুযায়ী তারা সকলেই যালিমের অন্তর্ভুক্ত।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, ‘বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন’ শুধু শরীয়ত বিরোধীই নয়, বরং সেটা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের শান মুবারক উনার বিরোধী ষড়যন্ত্রমূলক নিকৃষ্ট আইন তো অবশ্যই। সাথে সাথে মহান আল্লাহ পাক উনারও বিরোধী। যা কোনো মুসলমান কখনোই মেনে নিতে পারে না। নাঊযুবিল্লাহ! নাঊযুবিল্লাহ! নাঊযুবিল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম উনার দুনিয়াবী হায়াত মুবারক যখন ছয় (৬) বছর, তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার সাথে আক্বদ মুবারক সম্পন্ন করেন। বাল্যবিবাহের বিরোধিতা করার অর্থ হলো- সরাসরি উনাদের সমুন্নত শান মুবারক উনার বিরোধিতা করা। যা দিবালোকের চেয়েও সুস্পষ্ট কুফরী এবং ঈমান নষ্ট হওয়ার কারণ। তাই বাল্যবিবাহের বিরোধিতাকারী কেউই ঈমানদার থাকতে পারে না।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ বাংলাদেশে বাল্যবিবাহকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। যা এদেশের মুসলমানদের বিরুদ্ধে সূক্ষ্ম ষড়যন্ত্র। এদেশের মুসলমানদের নৈতিকতা এবং চারিত্রিক অবস্থা কলুষিত করার জন্য নৌদস্যু ব্রিটিশ বেনিয়ারা বাল্যবিবাহ রোধকল্পে আইন করেছিল। ব্রিটিশরা পালানোর অর্ধশত বছর অতিবাহিত হলো, এদেশ স্বাধীন হলো। এখন এদেশে সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমান। কিন্তু তাদের সেই কুফরী আইন এখনো জারি রয়েছে। শুধু তাই নয়, সরকার তাদের অনুসরণ করে আরো কঠোরভাবে আইন করে বাল্যবিবাহকে নিষিদ্ধ করছে। যা কখনোই বরদাস্তযোগ্য নয়।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, বর্তমান সরকারের নির্বাচনী ইশতিহারে সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করা ছিল যে, ‘কুরআন-সুন্নাহ বিরোধী কোনো আইন পাস হবে না’। ওয়াদা অনুযায়ী সরকারের দায়িত্ব ছিল বাল্যবিবাহ বিরোধী এ কুফরী আইন বাতিল ঘোষণা করা। কিন্তু তারা সেটা না করে এই আইনকে নতুনভাবে রূপ দিয়েছে। যা তাদের কৃত অঙ্গীকারের সুস্পষ্ট লংঘন। অতএব, বাংলাদেশ সরকারকে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার বিরোধী এ কুফরী আইন অবশ্যই বাতিল করতে হবে। আর এই কুফরী আইন প্রণয়নকারী, সমর্থনকারী, বাস্তবায়নকারীসহ যারা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত- তারা সরকারি হোক অথবা বেসরকারি হোক, তাদের সকলকে খালিছ তওবা-ইস্তেগফার করতে হবে। তওবা না করলে এদের সকলকে শরঈ আইন মুতাবেক শাস্তির আওতায় আনতে হবে। এ বিষয়ে সবাইকে সর্তক করা হচ্ছে। অন্যথায় গযব নাযিল হলে ইহকাল ও পরকাল উভয়কালই ধ্বংস হয়ে যাবে।
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা ওই ব্যক্তিকে অনুসরণ করো না, যার ক্বলব বা অন্তর আমার যিকির থেকে গাফিল অর্থাৎ যার ক্বলবে আমার যিকির জারী নেই। সে নফসকে (শয়তানকে) অনুসরণ করে তাই তার কাজগুলো (আমলগুলো) সম্মানিত শরীয়ত উনার খিলাফ। নাউযুবিল্লাহ!
২৭ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সম্মানিত হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের মুহব্বত মুবারক ঈমান এবং উনাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করা কুফরী। যারা হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে হাক্বীক্বীভাবে মুহব্বত করবে উনারা কামিয়াব। আর যারা হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করবে তারা কাফির ও লা’নতগ্রস্ত।
২৬ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
যখন তোমরা কাউকে আমার হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে গালি দিতে দেখবে তখন তোমরা বলবে, তোমাদের এ মন্দ কাজের জন্য তোমাদের উপর মহান আল্লাহ পাক উনার লা’নত। পবিত্র ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী- হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে তিরস্কার করা, গালমন্দ করা হারাম, কুফরী এবং কঠিন লা’নতের কারণ।
২৫ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আজ সুমহান ঐতিহাসিক বেমেছাল তাৎপর্যমন্ডিত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১০ই মুহররমুল হারাম শরীফ সুবহানাল্লাহ! সিবতু রসূল আল খমিস, সাইয়্যিদুশ শুহাদা, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শাহাদাতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এবং মহাপবিত্র আশূরা মিনাল মুহররম শরীফ। সুবহানাল্লাহ!
১৭ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আজ দিবাগত রাতটিই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আশূরা শরীফ উনার বরকতময় রাত। সুবহানাল্লাহ! মহাসম্মানিত আশূরা শরীফ উপলক্ষে রোযা রাখা, গোসল করা, চোখে সুরমা দেয়া, উত্তম খাবার গ্রহণ করা, ইয়াতীমের মাথায় হাত বুলানো অর্থাৎ সহযোগিতা করা এবং রোযাদারকে ইফতার করানো বেহিসাব ছওয়াব লাভ এবং ইহকাল-পরকালে নিয়ামত ও নাজাত লাভের কারণ। সুবহানাল্লাহ!
১৬ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৮ই মুহররমুল হারাম শরীফ। সুবহানাল্লাহ! বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুল ঊলা আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! মুবারক এ দিবস উপলক্ষে বিশেষ মাহফিল করে উনার পবিত্রতম সাওয়ানেহ উমরী মুবারক ব্যাপকভাবে আলোচনা করে ইবরত-নছীহত গ্রহণ করা এবং তা আমলে বাস্তবায়ন করা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য।
১৫ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৭ই মুহররমুল হারাম শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা আখাছ্ছুল খাছ আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ উনার সম্মানিত আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ!
১৪ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনাদের ছহীহ আক্বীদা হলো- সকল হযরত নবী ও রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা মা’ছূম অর্থাৎ নিষ্পাপ। উনারা যাবতীয় ভুল-ত্রুটি, গুনাহ-খতা হতে সম্পূর্ণরূপে পবিত্র থেকে পবিত্রতম। সুবহানাল্লাহ! ‘হযরত নবী ও রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা ভুল-ত্রুটি, গুনাহ-খতা ও লগজেশ করেছেন, আর পবিত্র আশূরার দিনে উনাদেরকে ক্ষমা করা হয়েছে। ’ একথা বলা ও এ আক্বীদা পোষণ করা কাট্টা কুফরী ও চির জাহান্নামী হওয়ার কারণ।
১৩ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাপবিত্র ৫ই মুহররমুল হারাম শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আত তাসিয়াহ আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এবং আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদাতুন নিসা, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু উম্মিল উমাম আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১২ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আগামী ১৯শে ছানী ১৩৯২ শামসী, ১৭ জুলাই ২০২৪ খৃঃ, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) পালিত হবে “পবিত্র আশূরা শরীফ”। সুবহানাল্লাহ! পবিত্র মুহররমুল হারাম শরীফ মাস এবং উনার মধ্যস্থিত পবিত্র আশূরা শরীফ সকলের জন্যই রহমত, বরকত, সাকীনা ও মাগফিরাত হাছিলের বরকতময় মাস ও দিন। সুবহানাল্লাহ!
১১ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেদিন যমীনে মুবারক তাশরীফ আনেন, সেই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দিন উনার মুবারক নামকরণ করা হয়েছে- সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। সুবহানাল্লাহ! যা আসতে আর মাত্র ৬৮ দিন বাকি।
১০ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২রা মুহররমুল হারাম শরীফ। সুবহানাল্লাহ! আবূ রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুল আরব ওয়াল আ’যম, আবুল বাশার, ছাহিবুল জান্নাহ, মালিকুল জান্নাহ, সাইয়্যিদুনা হযরত যবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
০৯ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)