বিদ্যুতের মেগা প্রকল্পগুলোর চুক্তি ও অনিয়ম খতিয়ে দেখবে না পর্যালোচনা কমিটি
, ১১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০:০০ এএম ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) দেশের খবর
বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন ২০১০-এর অধীনে হওয়া চুক্তিগুলো খতিয়ে দেখার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এরই মধ্যে দায়মুক্তি আইনে হওয়া আদানি, সামিটসহ ১১ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের তথ্য চেয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের গঠিত জাতীয় চুক্তি পর্যালোচনা কমিটি।
তবে মেগা প্রকল্প রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, মাতারবাড়ী, রামপাল ও পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের চুক্তি ও নির্মাণ নিয়ে নানা অনিয়মের অভিযোগ থাকলেও তা পর্যালোচনার আওতায় আসছে না। বিশেষ আইনের আওতাধীন না হওয়ায় চুক্তি পর্যালোচনা কমিটি এগুলো নিয়ে ভাবছে না বলে একটি সূত্রে জানা গেছে। ফলে ২ লাখ কোটি টাকারও বেশি ব্যয়ে এ চার প্রকল্পের দুর্নীতি ও অনিয়ম নিয়ে যেসব অভিযোগ রয়েছে, তা অগোচরেই রয়ে যাওয়ার শঙ্কা তৈরি হয়েছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
দরপত্র ছাড়া চুক্তি করতে ‘বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান)’ নামে আইনটি করেছিল বিগত আওয়ামী লীগ সরকার। এ আইনের আওতায় প্রতিযোগিতা ছাড়াই বিদ্যুৎ, জ্বালানি কেনা ও অবকাঠামো নির্মাণের সুযোগ রাখা হয়। এমনকি এর বিরুদ্ধে আদালতে যাওয়ারও কোনো সুযোগ নেই। তাই এটি দায়মুক্তি আইন হিসেবেও পরিচিতি পেয়েছে।
বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিপিডিবি) তথ্য অনুযায়ী, আইনটি কার্যকর হওয়ার পর বিভিন্ন সময়ে প্রায় ৯১টি বেসরকারি ও ভাড়াভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মিত হয়েছে, যার বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা প্রায় ১১ হাজার ৭০০ মেগাওয়াট। এর মধ্যে অনেকগুলো কেন্দ্রকে বসিয়ে রেখেই বিগত সরকার বছরের পর বছর বিপুল পরিমাণ ক্যাপাসিটি চার্জ দিয়েছে, যা নিয়ে বেশ সমালোচনাও হয়।
জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ও বুয়েটের অধ্যাপক ইজাজ হোসেন বলেন, ‘বিশেষ আইনের আওতায় যেসব প্রকল্প রিভিউ করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে, সেটি অবশ্যই ভালো উদ্যোগ। তবে যেসব বৃহৎ ও মেগা প্রকল্প বিশেষ আইনের আওতায় নয়, সেগুলোর বিষয়েও বিশ্বাসযোগ্য ও কার্যকর উদ্যোগ নেয়া দরকার। মানুষ যাতে বুঝতে পারে এসব প্রকল্প নির্মাণ ব্যয় কীভাবে হয়েছে। দাতা সংস্থাগুলোর সঙ্গে দুই পক্ষের বসার সুযোগ তৈরি করে এসব প্রকল্পের অর্থনৈতিক কার্যকারিতার দিকগুলো তুলে ধরা গেলে সেখান থেকে অন্তত ব্যয় সাশ্রয়ের সুযোগ তৈরি হতে পারে।’
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
দখলদারদের ধ্বংস হয়ে উল্টে পড়া ট্যাংকই বলে দিচ্ছে যোদ্ধাদের হামলার দুঃসাহসিকতা কতবেশি
৩০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ভূগর্ভস্থ পানি ব্যবহার নিষিদ্ধ, বিপাকে বরেন্দ্র অঞ্চলের কৃষকরা
৩০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সিরাজগঞ্জে প্রকাশ্যে কলেজছাত্রকে কুপিয়ে হত্যা
৩০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
শীতের তীব্রতা অব্যাহত, কাঁপছে দেশ
৩০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
এনসিপিতে যোগ দিয়ে মুখপাত্র হলো আসিফ, নির্বাচন করবে না
৩০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
‘ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ঐতিহাসিক অবিচারের ক্ষতিপূরণ হবে’
৩০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
খুনিদের ভারতে প্রবেশের দাবি ‘ভিত্তিহীন’ -মেঘালয় পুলিশ ও বিএসএফ
৩০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
কারওয়ান বাজারে চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে মানববন্ধনে হামলা
৩০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত, মান্নার নির্বাচনে অংশগ্রহণে বাধা নেই
৩০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
‘মনোনয়নপত্র জমার সময় বাড়ানোর পরিকল্পনা নেই’
৩০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ঢাকা-১৭ আসনে তারেক রহমানের মনোনয়নপত্র জমা
৩০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
দেশের জিডিপিতে আইসিটির অবদান ২.৫ শতাংশেরও কম
৩০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)












