বিশেষ দামে খেজুর পাবে এক কোটি পরিবার -চিনির দাম বাড়ানো থেকে সরে এলো টিসিবি

, ২৬ শাবান শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০৯ আশির, ১৩৯১ শামসী সন , ০৮ মার্চ, ২০২৪ খ্রি:, ২৪ ফাল্গুন, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) দেশের খবর

নিজস্ব প্রতিবেদক:

পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষ্যে এক কোটি পরিবারের কাছে স্বল্প মূল্যে পণ্য বিক্রি করবে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)। গতকাল ইয়াওমুল খামীস (বৃহস্পতিবার) থেকে এ কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। এবার প্রথমবারের মতো টিসিবির পণ্য তালিকায় খেজুর যুক্ত করা হয়েছে। খেজুরের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫০ টাকা।

গতকাল ইয়াওমুল খামীস (বৃহস্পতিবার) বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু।

টিসিবি থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পবিত্র রমজান উপলক্ষ্যে দ্বিতীয় পর্বের বিক্রয় কার্যক্রম সারা দেশে শুরু হচ্ছে। একজন ফ্যামিলি কার্ডধারী ভোক্তা সর্বোচ্চ দুই লিটার সয়াবিন তেল, দুই কেজি মসুর ডাল, এক কেজি চিনি ও এক কেজি খেজুর কিনতে পারবেন।

প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের দাম রাখা হবে ১০০ টাকা, প্রতি কেজি চিনি ৭০ টাকা, মসুর ডাল ৬০ টাকা, খেজুর ১৫০ টাকা ও চাল ৩০ টাকায় বিক্রি করবে টিসিবি।

এদিকে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) চিনির দাম বাড়ানোর ঘোষণার একদিনের মধ্যে এ সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে।

গতকাল ইয়াওমুল খামীস (বৃহস্পতিবার) সকালে এক বার্তায় টিসিবির মুখপাত্র হুমায়ুন কবির জানিয়েছেন, টিসিবির চিনির মূল্য ১০০ টাকা নয়, আগের মূল্য ৭০ টাকাই থাকবে।

এর আগে গত বুধবার ভর্তুকি মূল্যে বিক্রি করা সরকারি বিপণন সংস্থা টিসিবির চিনির দাম কেজিতে ৩০ টাকা বাড়ানোর ঘোষণা দেওয়া হয়।

এদিকে গত ২২ ফেব্রুয়ারি সরকারি মিলের লাল চিনির দাম কেজিতে ২০ টাকা বাড়ানোর ঘোষণা দেওয়ার কয়েক ঘণ্টা পর তা প্রত্যাহার করা হয়। বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন (বিএসএফআইসি) দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়। কিন্তু ২২ ফেব্রুয়ারি রাতেই মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে দাম বাড়ানোর এ সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করেন তারা।

ট্যাগসমূহঃ