খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং উনার হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি পবিত্র ছলাত শরীফ (পবিত্র সালাম শরীফ) পেশ করেন। হে ঈমানদারগণ! আপনারাও উনার প্রতি পবিত্র ছলাত শরীফ পেশ করুন এবং পবিত্র সালাম শরীফ পেশ করার মত পেশ করুন।”
মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজে উনার হাবীব মাহবূব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি পবিত্র ছলাত শরীফ-পবিত্র সালাম শরীফ পেশ করেন ও উনার পবিত্র যিকির শরীফ বা পবিত্র আলোচনা মুবারক করেন।
প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র মর্যাদা-মর্তবা মুবারক বর্ণনা করা বা আলোচনা মুবারক করা এবং পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ করা। অর্থাৎ উনার প্রতি প্রতি পবিত্র ছলাত শরীফ পেশ করা এবং পবিত্র সালাম শরীফ পেশ করার মত পেশ করা।
, ০৯ শাবান শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২২ তাসি’, ১৩৯১ শামসী সন , ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ খ্রি:, ০৭ ফাল্গুন, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-২
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং উনার হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি পবিত্র ছলাত শরীফ (পবিত্র সালাম শরীফ) পেশ করেন। হে ঈমানদারগণ! আপনারাও উনার প্রতি পবিত্র ছলাত শরীফ পেশ করুন এবং পবিত্র সালাম শরীফ পেশ করার মত পেশ করুন।” মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজে উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি পবিত্র ছলাত শরীফ-পবিত্র সালাম শরীফ পেশ করেন ও উনার পবিত্র যিকির শরীফ বা পবিত্র আলোচনা মুবারক করেন।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার তোমরা খিদমত মুবারক করো, উনাকে সম্মান করো এবং উনার ছানা-ছিফত মুবারক করো সকাল-সন্ধ্যা অর্থাৎ দায়িমীভাবে।” অর্থাৎ নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মর্যাদা-মর্তাবা মুবারক, শান-মান মুবারক, ফাযায়িল-ফযীলত মুবারক বর্ণনার মাধ্যমে অর্থাৎ পবিত্র মীলাদ শরীফ পেশ করার মাধ্যমে বা আলোচনা মুবারক উনার মাধ্যমে উনার ছানা-ছিফত মুবারক করো, উনাকে সম্মান করো এবং যথাযথভাবে খিদমত মুবারক করো।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, হযরত কা’ব আহবার রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, হযরত আদম আলাইহিস্ সালাম তিনি উনার পুত্র হযরত শীছ আলাইহিস সালাম উনাকে লক্ষ্য করে বললেন, হে প্রিয় ছেলে! আমার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশের পর আপনি আমার খলীফা বা ক্বায়িম মাক্বাম (স্থলাভিষিক্ত) হবেন। এছাড়া আপনি তো মহান আল্লাহ পাক উনার নবী। সুতরাং এই নুবুওওয়াত ও খিলাফত উভয় মাক্বামকে তাক্বওয়া ও খোদাভীতির সঙ্গে দৃঢ়তার সাথে আঁকড়িয়ে ধরে রাখবেন। আর যখন আপনি মহান আল্লাহ পাক উনার স্মরণ বা যিকির করবেন তখন পাশাপাশি আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র যিকির মুবারক বা পবিত্র আলোচনা মুবারক করবেন। কেননা আমি উনার পবিত্র নাম মুবারক আরশে আ’যীম উনার স্তম্ভ মুবারক সমূহ উনাদের মধ্যে লিপিবদ্ধ দেখেছি। যখন আমাকে মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার কুদরতী হাত মুবারক উনার দ্বারা সৃষ্টি মুবারক করে আমার মধ্যে পবিত্র রূহ মুবারক ফুঁকে দিলেন। তখন আমি মাথা মুবারক উত্তোলন করলাম এবং আসমানের সমস্ত স্থান ঘুরে দেখলাম, এমন কোন স্থান আমার নজরে পড়েনি যেখানে আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নাম মুবারক লিপিবদ্ধ ছিল না। মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাকে জান্নাতে রাখলেন। সেখানেও আমি দেখলাম জান্নাতের প্রত্যেক অট্টালিকায়, বালাখানার বারান্দায়, প্রত্যেক হুরের সীনায়, বেহেশ্তের সমস্ত বৃক্ষের পাতায় পাতায়, কা-ে কা-ে, ত্ববা বৃক্ষ ও ছিদরাতুল মুনতাহায়, জান্নাতী পর্দা সমূহের আঁচলে এবং হযরত ফেরেশ্তা আলাইহিমুস সালাম উনাদের চক্ষুসমূহে তথা সমস্ত স্থানে নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নাম মুবারক লিপিবদ্ধ রয়েছে। অতএব অধিক পরিমাণে উনার স্মরণ বা আলোচনা করুন। কারণ হযরত ফেরেশ্তা আলাইহিমুস সালাম উনারা সবসময় উনার শান-মান মুবারক, মর্যাদা-মর্তবা মুবারক, আলোচনা মুবারক করেন এবং উনার প্রতি পবিত্র ছলাত শরীফ-পবিত্র সালাম শরীফ বা পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠে মশগুল রয়েছেন।” সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আলোচনা মুবারক, উনার প্রতি পবিত্র ছলাত শরীফ-পবিত্র সালাম শরীফ পেশ অর্থাৎ পবিত্র মীলাদ শরীফ পেশ করা সুন্নাতুল্লাহ, সুন্নতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সুন্নতে ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম, সুন্নাতে আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম ও সুন্নাতে তামাম মাখলুকাত উনার অন্তর্ভুক্ত। যা সমস্ত ইবাদতের জামে বা মূল।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজে উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি পবিত্র ছলাত শরীফ-পবিত্র সালাম শরীফ পেশ করেন ও উনার পবিত্র যিকির শরীফ বা পবিত্র আলোচনা মুবারক করেন। প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র মর্যাদা-মর্তবা মুবারক বর্ণনা করা বা আলোচনা মুবারক করা এবং পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ করা। অর্থাৎ উনার প্রতি প্রতি পবিত্র ছলাত শরীফ পেশ করা এবং পবিত্র সালাম শরীফ পেশ করার মত পেশ করা।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- মৃত ব্যক্তিকে দাফন করার পর কবরে ‘তালক্বীন’ দেয়া পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ্ শরীফ উনার নির্দেশ মুবারক অর্থাৎ মুস্তাহাব-সুন্নত। সুবহানাল্লাহ! তালক্বীনের পরিবর্তে কবরে আযান দেয়া পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ্ শরীফ উনার খিলাফ হওয়ার কারণে বিদ্য়াত ও গুমরাহীর অন্তর্ভুক্ত।
১৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া হলো- মুসলমানদের জন্য কোনো অবস্থাতেই বিধর্মীদেরকে অনুসরণ-অনুকরণ করা, তাদের সাথে মিল-মুহব্বত রাখা, বন্ধুত্ব করা জায়িয নেই। বরং কাট্টা হারাম ও কুফরী।
১৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা বেমেছাল মর্যাদার অধিকারী (১)
১৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহান আল্লাহ পাক উনার যিকিরকারী ব্যক্তি জীবিত আর যে মহান আল্লাহ পাক উনার যিকির করেনা সে ব্যক্তি মৃত। তাই, প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- দুনিয়া পরিত্যাগ করে সম্মানিত শরীয়ত নির্দেশিত তারতীব অনুযায়ী দায়েমীভাবে মহান আল্লাহ পাক উনার যিকির করে মহান আল্লাহ পাক উনাকে এবং মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে হাছিলের কোশেশ করা।
১৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
পবিত্র সুন্নত মুবারক উনাদের মাঝেই সর্বোত্তম তাক্বওয়া। যিনি যত বেশি পবিত্র সুন্নত মুবারক উনার পাবন্দ হবেন, তিনি তত বেশি মর্যাদা বা সম্মানের অধিকারী হবেন। সুবহানাল্লাহ!
১৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বর্তমানে মুসলমানরা যে সারাবিশ্বে ইহুদী-নাছারাদের দ্বারা যুলুম ও নির্যাতনের শিকার হচ্ছে তার একটাই কারণ- মুসলমানরা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের থেকে অনেক দূরে সরে গেছে। নাঊযুবিল্লাহ! অতএব, সমস্ত মুসলমান পুরুষ-মহিলা জ্বীন-ইনসান সকলের জন্য ফরয হচ্ছে- খালিছ তওবা-ইস্তিগফার করে পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের উপর ইস্তিকামত বা দৃঢ়চিত্ত থাকা এবং হাক্বীক্বী মুত্তাক্বী হওয়া।
১৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মধ্যে উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম তিনি হচ্ছেন ঊলা তথা প্রথমা, কুবরা তথা মূল, বড়, মহান, শ্রেষ্ঠা। সুবহানাল্লাহ!
১৪ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বিশেষ আইয়্যামুল্লাহ শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২২শে জুমাদাল ঊলা শরীফ। সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল আউওয়াল আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস।
১৩ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পরকালের তুলনায় দুনিয়াবী সম্পদ অতি সামান্য। তাই, প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- দুনিয়ার পিছনে না ঘুরে পরকালের দিকে মনোনিবেশ করা। এ জন্য তাক্বওয়া বা মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করা। আর এটা তখনই সম্ভব হবে যখন মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সুন্নত মুবারকের ইত্তেবা বা অনুসরণ করা হবে। অর্থাৎ পবিত্র সুন্নত মুবারক মুতাবিক জীবন পরিচালনা করতে হবে।
১২ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
যে ঘরে পবিত্র ছলাত শরীফ অর্থাৎ পবিত্র মীলাদ শরীফ-পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ পাঠ করা হবেনা সেই ঘর অন্ধকার কবরের মত হয়ে যাবে অর্থাৎ বিরান হয়ে যাবে। সুতরাং প্রত্যেক মুসলমান নর-নারীর জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি বেশি বেশি ছলাত শরীফ-সালাম শরীফ অর্থাৎ পবিত্র মীলাদ শরীফ- পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ পাঠ করা।
১১ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ হাক্বীক্বীভাবে পালন করতে হলে নিজেকে যথাযথভাবে প্রস্তুত করতে হবে। তাই, প্রত্যেকের দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- প্রতিদিন ইশার নামাযের পর ১০০ বার এবং পবিত্র ফজর নামাযের পর ১০০ বার ত্বরীক্বা অনুযায়ী পবিত্র দরূদ শরীফ নিয়মিত পাঠ করা, শ্বাস-প্রশ্বাসের সাথে খেয়ালের দ্বারা দায়েমীভাবে পবিত্র পাছ আনফাছ যিকির এবং ত্বরীক্বা অনুযায়ী প্রতিদিন কমপক্ষে ১ ঘন্টা ক্বলবী যিকির করা।
১০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
উত্তম কথা উত্তম গাছের ন্যায় ফলদায়ক। উত্তম কথা ব্যতীত অতিরিক্ত কথা বলার দ্বারা মানুষের অন্তর কঠিন হয়ে যায় এবং মহান আল্লাহ পাক উনার থেকে দূরে সরে যায়। তাই কথা বললে উত্তম কথা বলতে হবে, যে কথায় মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক রয়েছে; অন্যথায় মহান আল্লাহ পাক উনার যিকিরে মশগুল থাকতে হবে।
০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)












