নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘রোযা অবস্থায় শরীরের ভিতরে কিছু প্রবেশ করলে অবশ্যই রোযা ভঙ্গ হয়ে যাবে।’
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ছহীহ ও গ্রহণযোগ্য ফতওয়া হলো- রোযা অবস্থায় করোনার টিকাসহ যেকোনো ধরণের ইনজেকশন, স্যালাইন, ইনসুলিন ও ইনহেলার নেয়া হোক না কেন, তাতে অবশ্যই রোযা ভঙ্গ হয়ে যাবে। এর বিপরীত ফতওয়া সম্পূর্ণরূপেই পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের খিলাফ ও হারামকে হালাল বলার কারণে কুফরীর অন্তর্ভুক্ত।
অতএব, যারা রোযা অবস্থায় করোনার টিকা, ইনজেকশন, স্যালাইন, ইনসুলিন ও ইনহেলার নিবে তারা ফরয রোযা তরক করার কারণে কবীরাহ গুণাহে গুণাহগার তো হবেই সাথে সাথে হারামকে হালাল করার কারণে কুফরী গুনাহে গুনাহগারও হবে। নাউযুবিল্লাহ!
, ০৫ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১৭ আশির, ১৩৯১ শামসী সন , ১৬ মার্চ, ২০২৪ খ্রি:, ০২ চৈত্র, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, এর স্বপক্ষে ফিক্বাহ ও ফতওয়ার নির্ভরযোগ্য কিতাবসমূহের অসংখ্য দলীল বিদ্যমান রয়েছে। যেমন, “হেদায়া মা’য়াদ দেরায়া” কিতাব উনার ১ম খ-ের ২২০ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে, “এবং যদি কোনো ব্যক্তি টিকা বা ইনজেকশন নেয়.... তাহলে রোযা ভঙ্গ হবে। কারণ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, কিছু ভিতরে প্রবেশ করলে রোযা ভঙ্গ হবে।” “বাহরুর রায়েক” কিতাব উনার ২য় খ-ের ২৭৮ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে, “যদি কোনো ব্যক্তি টিকা বা ইনজেকশন নেয়... তাহলে রোযা ভঙ্গ হবে। “ফতওয়ায়ে আলমগীরী” কিতাব উনার ১ম খ-ের ২০৪ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে, “এবং যদি কোনো ব্যক্তি টিকা বা ইনজেকশন নেয়,..... তাহলে রোযা ভঙ্গ হবে।” অনুরূপ “ফতওয়ায়ে শামী” কিতাবেও উল্লেখ আছে। কারণ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, কিছু ভিতরে প্রবেশ করলে রোযা ভঙ্গ হবে এবং বের হলে রোযা ভঙ্গ হবে না।”
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, দ্বীন ইসলাম উনার শত্রু এবং কম ইলম ও কম সমঝের কারণে কোনো কোনো ধর্মব্যবসায়ী আলিম বা উলামায়ে ‘সূ’ এবং অজ্ঞ ডাক্তার তারা বলে থাকে যে, উল্লিখিত ফিক্বাহর কিতাবসমূহে যে ‘হুকনা’ বা ‘ইহতাক্বানা’ শব্দ উল্লেখ আছে তার অর্থ ইনজেকশন নয়, বরং তার অর্থ হলো ‘ডুশ বা সাপোজিটর’; যা পায়ুপথে দেয়া হয়। মূলত তাদের উক্ত বক্তব্য চরম অজ্ঞতা, মূর্খতা, প্রতারণা ও গুমরাহীমূলক; যা মোটেও গ্রহণযোগ্য নয়। কারণ সমস্ত আরবী কিতাব ও অভিধান গ্রন্থে ‘হুকনা’ বা ‘ইহতাক্বানা’ শব্দের অর্থ সরাসরি ইনজেকশন বা সিরিঞ্জ বলে উল্লেখ আছে। যেমন, আরবী-উর্দু অভিধান ‘কামুল জাদীদ’ গ্রন্থে উল্লেখ আছে, ‘হুকনাতুন- অর্থ ইনজেকশন, সিরিঞ্জ।’ ‘আধুনিক আরবী-বাংলা’ অভিধান গ্রন্থে উল্লেখ আছে, ‘ইহতাক্বানুন’ অর্থ ইনজেকশন এবং সরাসরি ইহতাক্বানা ‘ইনজেকশন নেয়া’ শব্দটিও উল্লেখ রয়েছে। এমনিভাবে সমস্ত লোগাত বা অভিধানগ্রন্থে ‘ইহতাক্বানা’ শব্দের অর্থ ইনজেকশন বলে উল্লেখ রয়েছে।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, রোযা অবস্থায় করোনার টিকা; ইনজেকশন, স্যালাইন, ইনহেলার, ইনসুলিন নেয়া হারাম ও রোযা ভঙ্গের কারণ এবং এর সংশ্লিষ্ট বিষয় সম্পর্কে মাসিক আল বাইয়্যিনাত শরীফ উনার ২১ ও ২২তম সংখ্যায় বিস্তারিত দলীল-আদিল্লাহ উল্লেখ করা হয়েছে; একইভাবে এ বিষয়ে মুহম্মদিয়া জামিয়া শরীফ গবেষণা কেন্দ্র হতে কিতাব ও রেসালা প্রকাশ করা হয়েছে। যা হক্ব তালাশীদের জন্য যথেষ্ট।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মূল কথা হলো- মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ছহীহ ও গ্রহণযোগ্য ফতওয়া হলো- রোযা অবস্থায় করোনার টিকাসহ যেকোনো ধরণের ইনজেকশন, স্যালাইন, ইনসুলিন ও ইনহেলার নেয়া হোক না কেন, তাতে অবশ্যই রোযা ভঙ্গ হয়ে যাবে। দ্বীন ইসলাম উনার শত্রু এবং ইফা’র ধর্মব্যবসায়ী আলিম বা উলামায়ে ‘সূ’ এবং অজ্ঞ ডাক্তারদের দেয়া ফতওয়া হলো- ‘রোযা অবস্থায় করোনার টিকা, ইনজেকশন, স্যালাইন, ইনহেলার ও ইনসুলিন নিলে রোযা ভঙ্গ হয় না’- তাদের এ ফতওয়া সম্পূর্ণরূপেই মহাপবিত্র কুরআন শরীফ, মহাপবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের খিলাফ ও হারামকে হালাল বলার কারণে কুফরীর অন্তর্ভুক্ত। অতএব, তাদের উক্ত ফতওয়া কখনোই গ্রহণযোগ্য নয়; বরং পরিপূর্ণরূপে পরিত্যাজ্য। তাদের উক্ত ফতওয়া অনুসরণ করে যারা রোযা অবস্থায় করোনার টিকা, ইনজেকশন, স্যালাইন, ইনসুলিন ও ইনহেলার নিবে তারা ফরয রোযা তরক করার কারণে কবীরাহ গুনাহে গুনাহগার তো হবেই সাথে সাথে হারামকে হালাল করার কারণে কুফরী গুনাহে গুনাহগারও হবে। নাউযুবিল্লাহ!
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
বাল্যবিবাহ সম্মানিত ওহী মুবারক দ্বারা পবিত্র সুন্নত হিসেবে সাব্যস্ত। সুবহানাল্লাহ! সম্মানিত দ্বীন ইসলাম বা মুসলিম পারিবারিক আইনে বিবাহের নির্দিষ্ট কোনো বয়স নেই। আইন করে বিবাহের বয়স নির্ধারণ করার অর্থ হচ্ছে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার উপর হস্তক্ষেপ করা। যা কারো জন্যই জায়িয নেই বরং কুফরী। উল্লেখ্য, সরকার ওয়াদা করেছে যে, ‘পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ বিরোধী কোনো আইন পাস হবে না’।
২৭ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে কোনো কাফির বা বিধর্মী, বিদয়াতী ও ফাসিকদের প্রশংসা করা, সম্মান দেখানো, তাদের ক্ষেত্রে সম্মানসূচক শব্দ বা বাক্য ব্যবহার করা এবং সম্মানসূচক শব্দ দ্বারা সম্বোধন করাও হারাম এবং কুফরী।
২৬ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সুমহান মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২১শে শাওওয়াল শরীফ হচ্ছেন- ‘আন্তর্জাতিক পবিত্র বাল্যবিবাহ দিবস’। সুবহানাল্লাহ! যা আসতে আর মাত্র ৫ দিন বাকী। সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী- বাল্যবিবাহ জায়িয তো অবশ্যই বরং খাছ সুন্নত মুবারক। সুবহানাল্লাহ!
২৫ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আজ সুমহান ও বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১৪ই শাওওয়াল শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতুনা হযরত সিবত্বতু রসূল আর রবি’য়াহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এবং নকশবন্দিয়া-মুজাদ্দিদিয়া তরীক্বা উনার ইমাম, আফদ্বালুল আউলিয়া হযরত মুজাদ্দিদে আলফে ছানী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
২৪ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্বের পরিপূর্ণ মিছদাক হচ্ছেন উনার মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা। সুবহানাল্লাহ!
২৩ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই শাওওয়াল শরীফ। অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! মালিকুত তামাম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেহেতু “সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই শরীফে” মহাপবিত্র ও মহাসম্মানিত বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন।
২২ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা ঈমানদারদের বিবাহের বয়স নির্দিষ্ট করে দেননি। সম্মানিত শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- ছেলে-মেয়ের বিবাহের বয়স নির্দিষ্ট করে দেয়া বা বাল্য বিবাহে বাধা সৃষ্টি করা কাট্টা কুফরী।
২১ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
তাক্বওয়া হাছিল বা মুত্তাক্বী হওয়াই পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার মূল শিক্ষা। পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার মাধ্যমে অর্জিত তাক্বওয়া পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার পরবর্তী মাসগুলোতেও বজায় রাখতে হবে। অর্থাৎ পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার পরবর্তী মাসগুলিতেও ইসলামী শরীয়ত উনার বিরোধী সর্বপ্রকার অশ্লীল-অশালীন কাজ থেকে বিরত থাকতে হবে তবেই হাক্বীক্বী কামিয়াবি অর্জন করা ও নাজাত লাভ করা সম্ভব হবে।।
২০ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
বিধর্মীরা তাদের পণ্যদ্রব্যগুলো মুসলমান দেশে বিক্রি করে তার লভ্যাংশ সম্মানিত দ্বীন ইসলাম ও মুসলমানদের বিরুদ্ধে ব্যয় করে। নাউযুবিল্লাহ! যার সাক্ষাত প্রমাণ হচ্ছে- পরগাছা ইহুদীবাদী সন্ত্রাসী ইসরাইলের কর্মকান্ড
১৯ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মু’মিন-মুসলমানরা যেন তাদের ছিরত-ছুরতে, খাওয়া-দাওয়ায়, উঠা-বসায় অর্থাৎ জীবনের প্রতিটি পদে পদে পবিত্র সুন্নত মুবারক পালন করতে পারে- সে উদ্দেশ্যেই প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে- “আন্তর্জাতিক পবিত্র সুন্নত মুবারক প্রচারকেন্দ্র”। সুবহানাল্লাহ! কাফির-মুশরিকদের তর্জ-তরীক্বা, রীতি-নীতি বাদ দিয়ে একজন মুসলমানকে পরিপূর্ণ সুন্নত মুবারক উনার রঙ্গে রঞ্জিত হতে হলে “আন্তর্জাতিক পবিত্র সুন্নত মুবারক প্রচারকেন্দ্র” উনার বিকল্প নেই।
১৮ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আজ সুমহান বরকতময় ঐতিহাসিক বেমেছাল ফযীলতযুক্ত ৭ই শাওওয়াল শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ উনার আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! পাশাপাশি এই সুমহান দিন হচ্ছেন- মহাসম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার দ্বিতীয় জিহাদ পবিত্র উহুদ জিহাদ দিবস। সুবহানাল্লাহ! অতএব, সকলের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- এ মুবারক দিবস উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করার পাশাপাশি উনার মুবারক শানে সর্বো”” হুসনে যন পোষণ করা, উনাকে মুহব্বত করা, অনুসরণ-অনুকরণ করা।
১৭ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পবিত্র শাওওয়াল শরীফ মাসে ৬টি রোযা রাখা খাছ সুন্নত মুবারক এবং অশেষ ফযীলত লাভের কারণ। উল্লেখ্য, পবিত্র শাওওয়াল শরীফ মাস উনার ছয়টি রোযা এবং পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার ক্বাযা রোযা এক সাথে আদায় করার নিয়ত করলে শুধুমাত্র পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার ক্বাযা রোযা আদায় হবে; পবিত্র শাওওয়াল শরীফ মাস উনার সুন্নত রোযা আদায় হবে না।
১৬ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)