নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট দোয়া করে না, মহান আল্লাহ পাক তিনি সে ব্যক্তির প্রতি অসন্তুষ্ট হন।’ নাউযুবিল্লাহ!
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- পবিত্র ফরয নামায উনার ন্যায় পবিত্র তারাবীহ নামাযসহ যেকোনো পবিত্র নামায উনার পরই হাত উঠিয়ে সম্মিলিতভাবে দোয়া-মুনাজাত করা জায়িয ও সুন্নত। সুবহানাল্লাহ!
তাই প্রত্যেকের উচিত পবিত্র তারাবীহ নামায উনার চার রাকায়াত পরপর পবিত্র দোয়া পাঠ করা, তওবা-ইস্তিগফার করা ও সম্মিলিতভাবে হাত উঠিয়ে মুনাজাত করা। যারা পবিত্র তারাবীহ নামায উনার পর দোয়া-মুনাজাত করার বিপক্ষে বলে তারা বিদয়াতী ও গুমরাহ।
, ১৬ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১৮ আশির, ১৩৯২ শামসী সন , ১৭ মার্চ, ২০২৫ খ্রি:, ৩০ ফালগুন, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১

আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মনে রাখতে হবে- যারা বলে যে, ‘তারাবীহ নামাযের চার রাকায়াত পর মুনাজাত করার কোনো দলীল নেই’ তাদের সে কথা মোটেও শুদ্ধ নয়। আমাদের প্রত্যেকটা বিষয়ের পিছনে দলীল-আদিল্লাহ রয়েছে পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ, পবিত্র ইজমা শরীফ, পবিত্র ক্বিয়াস শরীফ থেকে। পবিত্র তারাবীহ নামায উনার চার রাকায়াত পর পর মুনাজাত করার পক্ষেও বহু নির্ভরযোগ্য দলীল বিদ্যমান রয়েছে। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, যেহেতু সাধারণভাবে নামাযের পর মুনাজাত করার আদেশ মুবারক পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে এসেছে, তাই ফক্বীহ উনারা পবিত্র ফরজ নামাযের ন্যায় পবিত্র তারাবীহ নামাযের পর মুনাজাত করা মুস্তাহাব বলে উল্লেখ করেছেন। তাছাড়া সম্মানিত শরীয়ত উনার কোথাও পবিত্র তারাবীহ নামাযের ৪ রাকায়াত পর পর মুনাজাত করাকে নিষেধ করা হয়নি। আর যেহেতু পবিত্র মুনাজাতের মধ্যে হাত উঠানো আদব ও সুন্নত মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত এবং পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে সম্মিলিত মুনাজাত কবুল হয় বলে উল্লেখ আছে, সেহেতু তারাবীহ নামায উনার প্রতি চার রাকায়াত পর পর অথবা বিশ রাকায়াত পর হাত উঠায়ে, সম্মিলিতভাবে মুনাজাত করা জায়েয ও মুস্তাহাব। কারণ কেউ প্রমাণ করতে পারবে না যে, সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার কোথাও পবিত্র তারাবীহ নামাযের পর হাত উঠায়ে, সম্মিলিতভাবে মুনাজাত করাকে বিদয়াত বা নাজায়েয বলা হয়েছে।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার কিতাব ‘তিরমিযী শরীফ’ ২য় খ- ৪৭ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে- “কোন ইমাম ছাহেব মুক্তাদীগণকে বাদ দিয়ে শুধু নিজের জন্য মুনাজাত করবে না। যদি সে তা করে, তবে সে মুক্তাদীগণের প্রতি খিয়ানতকারী হবে।” উল্লিখিত পবিত্র হাদীছ শরীফখানা পবিত্র তারাবীহ নামাযের পর সম্মিলিতভাবে মুনাজাত করার প্রতিই ইঙ্গিত দেয়। কেননা এ পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে সরাসরি ইমাম ও মুক্তাদীর কথা উল্লেখ রয়েছে।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, ‘মায়ারিফুস্ সুনান’ নামক কিতাবে উল্লেখ আছে- “সম্মিলিত মুনাজাতে কিছু লোক মুনাজাত করলো, আর কিছু লোক ‘আমীন’ বললো, মহান আল্লাহ পাক তিনি অবশ্যই তাদের এ মুনাজাত কবুল করবেন।” সুবহানাল্লাহ! উল্লিখিত পবিত্র হাদীছ শরীফে ফরজ, সুন্নত, নফল অর্থাৎ আমভাবে সকল নামাযেই সম্মিলিত মুনাজাত কবুল হওয়ার কথা বলা হয়েছে। সুতরাং এ পবিত্র হাদীছ শরীফ পবিত্র তারাবীহ নামায উনার পর সম্মিলিত মুনাজাত জায়েয হওয়ারই দলীল।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, যারা পবিত্র তারাবীহ নামাযের পর মুনাজাতের বিপক্ষে বলে থাকে তাদের মুরুব্বীদের কিতাবেও-এর স্বপক্ষে বলা হয়েছে। যেমন ‘ফতওয়ায়ে দেওবন্দ’ ৪র্থ খ- ২৫৩ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে- পবিত্র তারাবীহ নামাযের পর মুনাজাত করা জায়েয ও মুস্তাহাব এবং সলফ ও খলফদের আমলের অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, ‘আহ্সানুল ফতওয়া’ ৩য় খ- ৫১৯ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে- তারাবীহ নামাযের পর মুনাজাত করার ব্যাপারে স্পষ্ট কোন বর্ণনা পাওয়া যায় না, অবশ্য নামাযের পর মুনাজাত করা সংক্রান্ত পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে পবিত্র তারাবীহ নামাযও অন্তর্ভুক্ত, কেননা পবিত্র তারাবীহ একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ ও পৃথক নামায। (সুতরাং পবিত্র তারাবীহ নামাযের পরও মুনাজাত করা জায়েয)। উপরোক্ত দলীলভিত্তিক আলোচনা দ্বারা স্পষ্ট প্রমাণিত হয় যে, পবিত্র তারাবীহ নামাযের প্রতি চার রাকায়াত পর পর অথবা বিশ রাকায়াত পর হাত উঠায়ে, সম্মিলিতভাবে মুনাজাত করা জায়েয ও মুস্তাহাব। ‘মুনাজাত’ সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য মাসিক আল বাইয়্যিনাত শরীফ ১৪তম সংখ্যা থেকে ২০তম সংখ্যাগুলো পাঠ করলে জানা যাবে।
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২১শে শাওওয়াল শরীফ। যা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিশ্ব বাল্যবিবাহ দিবস হিসেবে মশহূর। সুবহানাল্লাহ! এই মহাসম্মানিত দিবসে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম উনার ৬ বৎসর বয়স মুবারকে আক্বদ মুবারক ও ৯ বৎসর বয়স মুবারকে পবিত্র নিসবাতুল আযীমাহ মুবারক সম্পন্ন হয়। যা যাওয়াজুল আতফাল বা বাল্যবিবাহ হিসেবে মশহূর। আর এ কারণেই যাওয়াজুল আতফাল বা বাল্যবিবাহ খাছ সুন্নত মুবারক। সুবহানাল্লাহ!
২০ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২০শে শাওওয়াল শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, উম্মুল মাসাকীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল খমিসাহ আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এ মহান দিবস উপলক্ষে সকলের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- উনার মহাপবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক আলোচনা করার লক্ষ্যে মাহফিল করা এবং পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ করা।
১৯ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১৯শে শাওওয়াল শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যেই বিশেষ দিনটি হলো আখাছ্ছুল খাছ হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নিসবাতুল আযীমাহ মুবারক উনার বরকতময় দিন। যা সকলের জন্যই ঈদ বা খুশির দিনও বটে। সুবহানাল্লাহ! জিন-ইনসান এই বিশেষ বিশেষ দিনগুলো পালন করতঃ তার হিস্সা লাভ করে নাজাত, সাকীনা ও মাগফিরাত লাভ করে থাকে। সুবহানাল্লাহ!
১৮ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আজ সুমহান ও বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১৮ই শাওওয়াল শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম সিবতু রসূল আছ ছালিছ আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ অবস্থায় পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! উনার পবিত্র শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত মুবারক আলোচনা করার লক্ষ্যে মাহফিল করা এবং পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ করা সকলের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য।
১৭ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী- প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ-মহিলা, জ্বীন-ইনসান সকলের জন্যই ইখলাছ অর্জন করা ফরয। কেননা ইখলাছ ব্যতীত কোন ইবাদত মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট কবুল হয় না। আর ইখলাছ হাছিল করতে হলে একজন কামিল শায়েখ বা মুর্শিদ ক্বিবলা উনার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করে ইলমে তাছাউফ অর্জন করাও ফরয।
১৬ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে পূজা করা সুস্পষ্ট কুফরী-শিরকী। পহেলা বৈশাখ সংশ্লিষ্ট প্রতিটি বিষয়ই বিধর্মীদের পূজার অন্তর্ভূক্ত। তাই, প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ফরয হচ্ছে, কুফরী ও শিরকী সম্বলিত পহেলা বৈশাখ ও তৎসংশ্লিষ্ট প্রতিটি বিষয় হতে নিজেকে সার্বিকভাবে বিরত রাখা।
১৪ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ সুমহান ও বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১৪ই শাওওয়াল শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতুনা হযরত সিবত্বতু রসূল আর রবি’য়াহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এবং নকশবন্দিয়া-মুজাদ্দিদিয়া তরীক্বা উনার ইমাম, আফদ্বালুল আউলিয়া হযরত মুজাদ্দিদে আলফে ছানী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৩ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া মুতাবিক- মুসলমানদের জন্য পহেলা বৈশাখসহ যেকোনো নববর্ষ পালন করা কাট্টা হারাম, কুফরী ও ঈমান নষ্টের কারণ। নওরোজ বা নববর্ষ তথা কথিত বাংলা প্রকৃতপক্ষে ফসলী নববর্ষ বা পহেলা বৈশাখ মজুসী-মুশরিক, হিন্দু, বৌদ্ধদের পূজার অংশ এবং তর্জ-তরীক্বা। এতে মুসলমানদের কোন অংশ নেই।কাজেই, পহেলা বৈশাখ সংশ্লিষ্ট যাবতীয় হারাম ও কুফরী কার্যক্রম, পূজা-পার্বন এবং শরীয়ত বিরোধী এ হারাম কাজ উপলক্ষে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে খুশি প্রকাশ করা হতে বিরত থাকা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ফরযে আইন।
১১ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই শাওওয়াল শরীফ। অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! মালিকুত তামাম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেহেতু “সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, মহাসম্মানিত ১২ই শরীফে” পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। সেহেতু প্রতি আরবী মাসের এ মুবারক আ’দাদ শরীফ বা তারিখটি হচ্ছেন- সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ এবং সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
১১ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- ছেলে-মেয়ের বিবাহের বয়স নির্দিষ্ট করে দেয়া বা বাল্য বিবাহে বাধা সৃষ্টি করা কাট্টা কুফরী। মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা ঈমানদারদের বিবাহের কোন বয়স নির্দিষ্ট করে দেননি।
১০ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ইহুদী, নাছারা ও মুশরিকদের বিরুদ্ধে সব সময় শক্ত বদ দুআ করা খাছ সুন্নত মুবারক ও জিহাদ স্বরূপ। বর্তমান সময়ে ইহুদী, নাছারা ও মুশরিকদের বিরুদ্ধে সব সময় শক্ত বদ দুআ করা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য আবশ্যক।
০৯ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
বিধর্মীরা তাদের পণ্যদ্রব্যগুলো মুসলমান দেশে বিক্রি করে তার লভ্যাংশ সম্মানিত দ্বীন ইসলাম ও মুসলমানদের বিরুদ্ধে ব্যয় করে। নাউযুবিল্লাহ! যার সাক্ষাত প্রমাণ হচ্ছে- পরগাছা ইহুদীবাদী সন্ত্রাসী ইসরাইলের কর্মকাণ্ড।
০৭ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)