নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘যে ব্যক্তি যে সম্প্রদায়ের সাথে মিল-মুহব্বত বা বন্ধুত্ব রাখবে সে ব্যক্তি সেই সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত বলে গণ্য হবে। ’ নাউযুবিল্লাহ!
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী- মুসলমানদের জন্য কোনো অবস্থাতেই বিধর্মীদেরকে অনুসরণ-অনুকরণ করা, তাদের সাথে মিল-মুহব্বত রাখা, বন্ধুত্ব করা জায়িয নেই বরং কাট্টা হারাম ও কুফরী।
তাই সকল মুসলমানের জন্য ফরয হচ্ছে, প্রত্যেক অবস্থায় এবং দায়িমীভাবে সমস্ত বিধর্মীদের সর্বপ্রকার নিয়ম-নীতি, তর্জ-তরীক্বা থেকে আন্তরিকভাবে দূরে থাকা।
, ১৮ শা’বান শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ২১ তাসি’, ১৩৯২ শামসী সন , ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রি:, ০৪ ফালগুন, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘হে ঈমানদাররা! তোমরা ইহুদী-নাছারা তথা বিধর্মীদের বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করো না। তারা একজন আরেকজনের বন্ধু। মু’মিনদের মধ্যে যে ব্যক্তি বিধর্মীদেরকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করবে সে তাদের দলভুক্ত বলেই গণ্য হবে। ’ এ পবিত্র আয়াত শরীফ দ্বারা প্রমাণিত হয় যে, মুসলমানদের জন্য কোনো অবস্থাতেই কাফির-মুশরিক, বেদ্বীন-বদদ্বীন তথা বিধর্মীদেরকে অনুসরণ-অনুকরণ করা, মিল-মুহব্বত রাখা, বন্ধুত্ব করা জায়িয নেই বরং কাট্টা হারাম ও কুফরীর অন্তর্ভুক্ত। যারা মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার আদেশ মুবারক লঙ্ঘন করে কাফির-মুশরিকদের সাথে বন্ধুত্ব করবে, তাদের সাথে মিল-মুহব্বত রাখবে তাদেরকে অনুসরণ-অনুকরণ করবে। তারা খোদায়ী গযবে পরে হালাক হয়ে যাবে। নাউযুবিল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র তাফসীর শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখ করা হয়, মহান আল্লাহ পাক তিনি সম্মানিত নবী হযরত ইউশা বিন নুন আলাইহিস্ সালাম উনার উপর পবিত্র ওহী মুবারক নাযিল করলেন, ‘হে আমার নবী! আপনার উম্মতের মধ্যে ১ লক্ষ লোককে ধ্বংস করে দেয়া হবে, তাদের মধ্যে ৬০ হাজার লোক সরাসরি গুনাহে লিপ্ত (গুমরাহ)। তখন হযরত ইউশা বিন নুন আলাইহিস্ সালাম তিনি বললেন, ‘আয় মহান আল্লাহ পাক! ৬০ হাজার লোক সরাসরি গুণাহে লিপ্ত তাই তারা ধ্বংস হওয়ার উপযুক্ত। কিন্তু বাকী ৪০ হাজার লোককে ধ্বংস করা হবে তার কি কারণ?” তখন মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন, “যেহেতু তারা ঐ গুণাহে লিপ্ত লোকদের সাথে মিল-মুহব্বত রাখে ও উঠা-বসা করে এবং তাদের সাথে সম্পর্ক বজায় রাখে এবং তাদেরকে গুণাহের কাজে বাধা দেয় না, তাই তাদেরকেসহ ধ্বংস করে দেয়া হবে এবং ধ্বংস করে দেয়া হলো। ” নাউযুবিল্লাহ! এখন প্রশ্ন হচ্ছে- গুনাহগার বা নাফরমানদের সাথে উঠা-বসা করলে ও মিল-মুহব্বত রাখলে যদি খোদায়ী গযবে পড়ে হালাক বা ধ্বংস হয়ে যেতে হয়, তবে যারা সরাসরি কাফির-মুশরিক, বেদ্বীন-বদদ্বীনদের সাথে উঠা-বসা ও মিল-মুহব্বত রাখবে এবং অনুসরণ-অনুকরণ করবে তাহলে তাদের ফায়ছালা কি হবে? মূলত তাদের পরিণতি আরো কঠিন হবে। নাউযুবিল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- মুসলমানদের জন্য কোনো অবস্থাতেই কাফির-মুশরিক, বেদ্বীন-বদদ্বীন তথা বিধর্মীদেরকে অনুসরণ-অনুকরণ করা, তাদের সাথে মিল-মুহব্বত রাখা, বন্ধুত্ব করা জায়িয নেই বরং কাট্টা হারাম ও কুফরী। যা পরিণতিতে খোদায়ী গযবে পরে হালাক বা ধ্বংস হওয়ার কারণ। কাজেই সকল মুসলমানের জন্য ফরয হচ্ছে, খোদায়ী গযব থেকে বাঁচতে হলে প্রত্যেক অবস্থায় এবং দায়িমীভাবে কাফির-মুশরিক তথা সমস্ত বিধর্মীদের থেকে আন্তরিকভাবে দূরে থাকা। কারণ, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, ‘যে ব্যক্তি যে সম্প্রদায়ের সাথে মিল-মুহব্বত বা বন্ধুত্ব রাখবে সে ব্যক্তি সেই সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত বলে গণ্য হবে। ’
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি “ইছনাইনিল আযীম শরীফ” (সোমবার) মহাপবিত্র ও মহাসম্মানিত নূরুত তাশরীফ মুবারক প্রকাশ করার কারণে এ মুবারক দিবসটি হচ্ছেন- সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার অন্তর্ভুক্ত। তাই কুল-কায়িনাতের সকলের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- প্রতিটি সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ বা মহাসম্মানিত মহাপবিত্র ইছনাইনিল আযীম শরীফ উনাকে মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ হিসেবে উদযাপন করা। সুবহানাল্লাহ!
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- গান-বাজনা করা ও শ্রবণ করা কবীরাহ গুনাহ। গান-বাজনার আসরে বসা ফাসিক্বী এবং গান-বাজনার স্বাদ গ্রহণ করা কুফরী। তাই প্রত্যেকের জন্য ফরয হচ্ছে- হারাম গান-বাজনাসহ সর্বপ্রকার অশ্লীল-অশালীন হারাম কাজ থেকে বিরত থাকা।
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আজ পবিত্র ১৪ই জুমাদাল উখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! পঞ্চম হিজরী শতকের মুজাদ্দিদ, হুজ্জাতুল ইসলাম, হযরত ইমাম গাজ্জালী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এ উপলক্ষে সকলের দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- উনার পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক আলোচনা করার লক্ষ্যে মাহফিল করে এবং পবিত্র মীলাদ শরীফ, পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ করে উনার পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক হতে ইবরত-নসীহত মুবারক হাছিল করে তা আমলে বাস্তবায়ন করা।
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- রাস্তা উন্নয়ন, নদী সংরক্ষণ, মেট্রোরেল ও উড়াল সেতু নির্মাণ, সৌন্দর্যবর্ধন ইত্যাদি যে কোন অজুহাতে পবিত্র মসজিদ ভাঙ্গা বা স্থানান্তর করা সম্পূর্ণরূপে হারাম, কবীরা গুনাহ ও কুফরী। নাউযুবিল্লাহ!
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মালিকুত তামাম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র নূরুত তাশরীফ মুবারক উনার তারিখ পবিত্র ১২ই শরীফ। সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী- আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ হচ্ছেন সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ এবং সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ! তাই কুল-কায়িনাতের সকলের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- প্রতি আরবী মাসের মহাপবিত্র ১২ই শরীফ উনাকে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ হিসেবে উদযাপন করা। সুবহানাল্লাহ!
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মানহানী ও কটাক্ষ করে লেখা সমস্ত বই ও পত্র-পত্রিকার লেখক, অনুবাদক, প্রকাশক, প্রচারক, সমর্থক সকলেই কাট্টা মুরতাদের অন্তর্ভুক্ত।
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
খালিক্ব মালিক রব হিসেবে মহান আল্লাহ পাক তিনি যেরূপ এক এবং একক। তদ্রুপ হাবীব ও মাহবুব হিসেবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিও এক এবং একক। সুবহানাল্লাহ!
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৯ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! আখাছ্ছুল খাছ আহলু বাইত শরীফ ও আওলাদে রসূল, ইবনে হাদিউল উমাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আল খ¦মিস আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস কায়িনাতবাসীদের জন্য সুমহান ঈদ বা খুশির দিন। সুবহানাল্লাহ!
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- প্রত্যেক মুসলমান জিন-ইনসান, পুরুষ-মহিলা সকলের জন্যই তাযকিয়া বা আত্মশুদ্ধি লাভ করা ফরয। সুবহানাল্লাহ! আর সেজন্য একজন হক্কানী রব্বানী শায়েখ বা মুরশিদ ক্বিবলা উনার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করে ইলমে তাছাউফ অর্জন করাও ফরয। সুবহানাল্লাহ!
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আজ সুমহান মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৭ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা আখাছ্ছুল খাছ আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! অতএব, সকলের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- এ মুবারক দিবস উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করার পাশাপাশি উনাকে মুহব্বত করা, অনুসরণ-অনুকরণ করা ও উনার যথাযথ খিদমত মুবারক উনার আঞ্জাম দেয়া।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার সুস্পষ্ট ঘোষণা মুবারক অনুযায়ী- ইহুদী-নাছারা, কাফির-মুশরিক, হিন্দু-বৌদ্ধ, বেদ্বীন-বদদ্বীনদেরকে যে কোন অবস্থাতেই বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করা, মুহব্বত করা ও অনুসরণ-অনুকরণ করা হারাম ও কুফরী। কাজেই, প্রত্যেক মুসলমান ও দেশের সরকারের জন্য ফরয হচ্ছে- কোনো অবস্থাতেই কাফির-মুশরিকদেরকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ ও মুহব্বত না করা এবং সর্ব ক্ষেত্রেই তাদেরকে অনুসরণ-অনুকরণ করা থেকে বিরত থাকা।
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী- কাউকে কোন কাজে নিযুক্ত করার পর তাকে যথাযথ পারিশ্রমিক প্রদান করার পরও পারিশ্রমিকের অতিরিক্ত কিছু গ্রহণ করাকে গুলূল বা খিয়ানত তথা ঘুষ বলা হয়। তাই প্রত্যেকের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে, হক্কুল ইবাদ বা বান্দার হক্ব যথাযথ সম্পাদন করা, আমানত রক্ষা করা ও হালালভাবে উপার্জন করে তা হালাল পথে খরচ করা।
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)












